৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৮:১১ পিএম

দীর্ঘ ছয় মাসেরও বেশি সময় ক্লাবহীন ছিলেন সের্হিও রামোস। বেশ কিছু গুঞ্জন চারদিকে ছড়ালেও চমক জাগিয়ে যোগ দিয়েছেন মেক্সিকান ক্লাব মোন্টেরেরিতে। নতুন ক্লাবে যোগ দিয়ে রামোস দেখালেন আরও এক চমক। ক্যারিয়ারের লম্বা সময় খেলেছেন ৪ নম্বর জার্সি গায়ে। তবে মোন্টেরেরিতে যোগ দিয়ে বেছে নিয়েছেন ৯৩ নম্বর জার্সি। তাও সেটা রিয়াল মাদ্রিদের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করে, আর বিশেষ করে বিশেষ একটি ম্যাচের একটি গোলকে স্মরণ করে।
সম্ভাব্য সব কিছু জিতেই রামোস ইতি টেনেছিলেন রিয়াল অধ্যায়। স্প্যানিশ ক্লাবটির সফেদ জার্সিতে তার সেরা মুহূর্ত বিবেচনা করলে নিশ্চিতভাবেই আসবে লিসবনে ২০১৪ চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালের সেই মুহূর্ত। আতলেতিকো মাদ্রিদের সাথে তখন তারা ১-০ গোলে পিছিয়ে। ঘড়ির কাটায় ৯৩ মিনিট। লুকা মদ্রিচের নেওয়া ভেসে আসা কর্নারে অনেকটা উড়ন্ত গতিতে মাথা ছুঁইয়ে বল জালে পাঠান রামোস, ঘড়ির কাটায় তখন ৯২:৪৮ মিনিট।
এরপরের গল্প তো সবারই জানা। রিয়াল ম্যাচটা জিতে নেয় ৪-১ গোলে। দীর্ঘ ১২ বছরের আক্ষেপ ঘুচিয়ে ঘরে তোলে চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা। এরপর এই মুহূর্তটা যেন রামোসের ক্যারিয়ার ডিফাইনিং মুহূর্ত হয়ে গেছে। রামোস তো এই ৯৩ মিনিটের হিসেবটা ট্যাটু করে নিজের শরীরেও রেখে দিয়েছেন। এবার জার্সি পছন্দের ক্ষেত্রেও সেই স্মৃতিটা ফিরিয়ে এনেছেন।
যা নিয়ে দ্য কোপের সাথে কথাও বলেছেন অভিজ্ঞ এই ডিফেন্ডার। “৯৩ মিনিটটা বেশ দারুণ এক মুহূর্ত। এটা মাদ্রিদ ও আমার পুরো ক্যারিয়ারের প্রতি শ্রদ্ধা। আপনার দেশ ও নিজের সাথে শেয়ার করার জন্য এর চেয়ে ভালো মুহূর্ত হয়তো আর নেই।”
রিয়ালও তার কিংবদন্তীর এমন নিবেদনের অবিভুত হয়েছে। সামাজিক যোগযযোগ মাধ্যমে জানিয়েছে ধন্যবাদও।
No posts available.

ইউরোপিয়ান শ্রেষ্ঠত্বের প্রতিযোগিতা ইউয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগে প্রায়ই দেখা যায় অঘটন। বড় বড় দলকে হারিয়ে দেয় নতুন উঠে আসা ক্লাবগুলো। তেমন কিছু হয়নি চেলসির সঙ্গে। তবে তারকায় ঠাঁসা দল নিয়েও আজারবাইজানের ক্লাব কারাবাগের সঙ্গে জিততে পারেনি তারা।
কারাবাগের মাঠে খেলতে গিয়ে পরাজয়ের মুখ থেকে ২-২ গোলের ড্র নিয়ে ফিরেছে চেলসি। তাদের হয়ে গোল দুইটি করেন এস্তেভাও ও আলেজান্দ্রো গার্নাচো। আজারবাইজানের ক্লাবের হয়ে জাল কাঁপান লেয়ান্দ্রো আন্দ্রাদে ও মার্কো ইয়াঙ্কোভিচ।
অথচ নামের ভার, ইতিহাস কিংবা শক্তির বিচারে কারাবাগের চেয়ে অনেক এগিয়ে চেলসি। দুই দলের মোট বাজার দরের হিসেবেও চেলসির সামনে রীতিমতো চুনোপুঁটি কারাবাগ।
আরও পড়ুন
| প্রতিপক্ষের উপহার পেয়েও জিততে পারল না বার্সেলোনা |
|
ইংলিশ ক্লাবটির বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় দেড় বিলিয়ন পাউন্ড। বাংলাদেশি মূদ্রায় ২৩ হাজার ৮৩৭ কোটি টাকার বেশি। বিপরীতে কারাবাগ মাত্র ২২ মিলিয়ন ডলার বা সাড়ে তিনশ কোটি টাকা।
এর বাইরে মাঠের হিসেবেও পরিসংখ্যান ছিল না কারাবাগের পক্ষে। ইংলিশ ক্লাবের বিপক্ষে খেলা আগের সাত ম্যাচের সবকটিই হেরেছিল তারা। চেলসির বিপক্ষে সবশেষ দেখায় দুই লেগ মিলিয়ে তাদের হারের ব্যবধান ছিল ১০-০!
কাগজে-কলমের সব হিসেব মাঠে প্রায় ধূলিসাৎ করে দিয়েছিল কারাবাগ। তবে ১৬ মিনিটে এস্তেভাওর গোলে প্রথমে এগিয়ে যায় চেলসি। ২৯ মিনিটে সেটি শোধ করেন আন্দ্রাদে।
প্রথমার্ধেই লিড নেয় কারাবাগ। ডি-বক্সের ভেতরে জোরেল হাতো হ্যান্ডবল করলে পেনাল্টি পেয়ে যায় তারা। স্পট কিক থেকে কোনো ভুল করেননি ইয়াঙ্কোভিচ।
দ্বিতীয়ার্ধে ফিরে পরাজয়ের শঙ্কা এড়িয়ে সমতাসূচক গোলটি করেন চেলসির আর্জেন্টাইন তারকা গার্নাচো। এরপর দুই দলই সুযোগ পেলেও কাজে লাগাতে পারেনি।
চার ম্যাচে দুই জয় ও এক ড্রয়ে ৭ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের ১২ নম্বরে চেলসি। সমান ম্যাচে সমান পয়েন্ট নিয়ে গোল ব্যবধানে পিছিয়ে থেকে ১৫ নম্বরে কারাবাগ।

বিতর্ক আর শাস্তির সঙ্গে যেন মিতালি গড়েছেন লুইস সুয়ারেজ। মাঠে অনাকাঙ্ক্ষিত কাণ্ড ঘটিয়ে আরও একবার শাস্তি পেলেন ইন্টার মায়ামির উরুগুইয়ান তারকা। এবার তার নিষেধাজ্ঞা এক ম্যাচের।
নতুন শাস্তির কারণে ন্যাশভিলের বিপক্ষে প্লে-অফের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে খেলতে পারবেন না সুয়ারেজ। আগামী শনিবার ওই ম্যাচে মাঠে নামবে মায়ামি।
ন্যাশভিলের বিপক্ষেই গত রোববার প্লে-অফের দ্বিতীয় রাউন্ডের ম্যাচে বল ছাড়াই প্রতিপক্ষের ডিফেন্ডার অ্যান্ডি নাজারকে লাথি মেরে বসেন সুয়ারেজ। ৭১তম মিনিটের ওই অফ দা বল ঘটনার পর্যালোচনা করে তাকে এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
ম্যাচ চলাকালে অবশ্য কোনো কার্ড না দেখেই পার পেয়ে গিয়েছিলেন সুয়ারেজ। এমনকি ফাউলও ধরা হয়নি তখন। তবে ম্যাচ শেষে সব ঘটনা পর্যালোচনা করে শাস্তির ঘোষণা দিয়েছে মেজর লিগ সকারের ডিসিপ্লিনারি কমিটি।
সেদিন দ্বিতীয় রাউন্ডের ওই ম্যাচটি ২-১ ব্যবধানে জিতে প্লে-অফের সিরিজটি তৃতীয় ম্যাচে টেনে নিয়েছে ন্যাশভিল। প্রথম রাউন্দে ৩-১ গোলে জিতেছিল মায়ামি। এবার শনিবারের ম্যাচেই নির্ধারণ হবে দুই দলের ভাগ্য।
গত সেপ্টেম্বরে লিগস কাপের ফাইনালে সিয়াটল সাউন্ডার্স দলের এক স্টাফের গায়ে থুতু মেরে মেজর লিগ সকার কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে তিন ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা পান সুয়ারেজ। পরে লিগস কাপ কমিটি তাকে দেয় ৬ ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা।

ইউয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ম্যাচে বুধবার রাতে বরুশিয়া ডর্টমুন্ডকে উড়িয়ে দিয়েছে ম্যানচেস্টার সিটি। নিজেদের ঘরের মাঠে জার্মান ক্লাবকে তারা হারিয়েছে ৪-১ গোলে।
দলের জয়ে জোড়া গোল করেছেন ফিল ফোডেন। অন্য দুই গোল করেন আর্লিং হলান্ড ও রায়ান শেরকি।
এই জয়ে ৪ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের চার নম্বরে অবস্থান করছে ম্যান সিটি। সমান ম্যাচে ৭ পয়েন্ট নিয়ে ১৪ নম্বরে বরুশিয়া।
ম্যাচে বল দখলের লড়াইয়ে দুই দলই ছিল কাছাকাছি। তবে আক্রমণের বিচারে পাত্তাই পায়নি বরুশিয়া। গোলের জন্য মোটি ১৪টি শট করে ৯টিই লক্ষ্য বরাবর রাখে ম্যান সিটি। বিপরীতে বরুশিয়ার ১টি মাত্র শট ছিল লক্ষ্য বরাবর।
ম্যাচের ২২তম মিনিটে ফোডেনের গোলে এগিয়ে যায় সিটিজেনরা। সাত মিনিট পর ব্যবধান দ্বিগুণ করেন হলান্ড।
এ নিয়ে চলতি চ্যাম্পিয়ন্স লিগের চার ম্যাচেই জালের দেখা পেলেন নরওয়েজিয়ান তারকা। সব মিলিয়ে ইউরোপ সেরার প্রতিযোগিতায় টানা পাঁচ ম্যাচে গোল করলেন তিনি।
দ্বিতীয়ার্ধে ফিরে ৫৭ মিনিটে স্কোরলাইন ৩-০ করেন ফোডেন। ১৫ মিনিট পরে ওয়ালদেমার আন্টনের গোলে ম্যাচে ফেরার আভাস দেয় বরুশিয়া। কিন্তু এরপর আর জালের দেখা পায়নি তারা।
উল্টো অতিরিক্ত যোগ করা সময়ে জাল কাঁপিয়ে ম্যান সিটির বড় জয় নিশ্চিত করেন শেরকি।

দাপুটে ফুটবল খেলেও বারবার গোল হজম করে পিছিয়ে পড়ল বার্সেলোনা। একপর্যায়ে দেখা দিল হেরে যাওয়ার শঙ্কা। তবে প্রতিপক্ষের আত্মঘাতী গোলে সেই আশঙ্কা উড়িয়ে কোনোমতে একটি পয়েন্ট পেল স্প্যানিশ জায়ান্ট ক্লাবটি।
ইউয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ম্যাচে বুধবার রাতে ক্লাব ব্রুগের বিপক্ষে ৩-৩ গোলে ড্র করেছে বার্সেলোনা। এর মধ্যে শেষ গোলটি তারা পেয়েছে প্রতিপক্ষের উপহার হিসেবে, আত্মঘাতী। বাকি দুই গোল করেন লামিন ইয়ামাল ও ফেররান তোরেস।
ম্যাচে অবশ্য আধিপত্য দেখিয়েই খেলে হানসি ফ্লিকের দল। ম্যাচজুড়ে প্রায় ৭৭ শতাংশ সময় বল ছিল তাদের দখলে। গোলের জন্য মোট ২৩টি শট করে ৭টি লক্ষ্যেও রাখে তারা। কিন্তু ৩টি শট গোল পোস্টে প্রতিহত হলে পূর্ণ পয়েন্ট পাওয়া হয়নি তাদের।
আরও পড়ুন
| গৌরব, ইতিহাস ও গর্বের ছাপ রেখে আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জার্সি |
|
প্রতিপক্ষের মাঠে এই ম্যাচটিতে ষষ্ঠ মিনিটেই পিছিয়ে পড়ে বার্সেলোনা। কার্লোস ফোর্বসের ক্রসে জাল কাঁপান নিকোলো ট্রেসোল্ডি। ঝাঁপ দিয়েও বলের নাগাল পাননি বার্সেলোনা গোলরক্ষক।
দুই মিনিটের ব্যবধানে সমতা ফেরায় বার্সেলোনা। ফার্মিন লোপেসের ক্রসে ছুটে গিয়ে বল জালে পাঠান ফেররান তোরেস।
বেশিক্ষণ সমতা রাখেনি ক্লাব ব্রুগ। ১৭তম মিনিটে পাল্টা আক্রমণ থেকে বল পেয়ে চমৎকার শটে দলকে এগিয়ে দেন ফোর্বস।
দশ মিনিট পর ইয়ামালের পাস থেকে বল পেয়ে জোরাল শট করেন বার্সা ডিফেন্ডার জুলস কুন্দে। কিন্তু ক্রসবারে লেগে বল চলে যায় বাইরে।
ক্লাব ব্রুগের জমাট রক্ষণের মাঝেই প্রথমার্ধের বাকি সময়ে আরও দুটি দারুণ শট করে বার্সেলোনা। কিন্তু জালের দেখা পায়নি।
দ্বিতীয়ার্ধে ফিরে বার্সাকে আটকে দেন ক্লাব ব্রুগের গোলরক্ষক নুরদিন ইয়ার্কাস। এক মিনিটের ব্যবধানে লোপেস ও ইয়ামালের দারুণ দুটি শট কোনোমতে ঠেকিয়ে দেন তিনি।
আরও পড়ুন
| রোনালদো বললেন, এবার নিজেকে গুটিয়ে নেওয়ার সময় |
|
৬১ মিনিটে ঠিকই জাল খুঁজে নেন ইয়ামাল। ডি-বক্সের বাইরে পাওয়া বল ধরে দুজনকে কাটিয়ে তিনি বল দেন দানি ওলমোর কাছে। পরে ডি-বক্সের ভেতরে ফিরতি পাস পেয়ে আবারও পায়ের জাদুতে দুজনকে কাটান তিনি। পরে ঠাণ্ডা মাথায় দলকে সমতায় ফেরান।
কিন্তু দুই মিনিট পর আবার ফোর্বসের গোলে এগিয়ে যায় ক্লাব ব্রুগ।
ম্যাচে ফিরতে মরিয়া বার্সেলোনা একের পর এক আক্রমণ করতে থাকে। কিন্তু সফল হতে পারেননি ইয়ামালরা। শেষ পর্যন্ত ৭৭ মিনিটে মেলে ভাগ্যের ছোঁয়া। ইয়ামালের এগিয়ে দেওয়া বলে নিজেদের জালেই গোল করে বসেন খ্রিস্তোস জোলিস।
বাকি সময়ে জমাট রক্ষণ নিয়ে বার্সেলোনাকে আর গোল করতে দেয়নি ক্লাব ব্রুগ। নিজেদের মাঠে তারা পেয়ে যায় মূল্যবান ১ পয়েন্ট।
৪ ম্যাচে দুই জয় ও ১ ড্রয়ে ৭ পয়েন্ট নিয়ে ১১ নম্বরে বার্সেলোনা। সমান ম্যাচে ৪ পয়েন্ট পাওয়া ক্লাব ব্রুগ আছে ২২ নম্বরে।

প্রায় দুই দশকের আলো ঝলমলে ক্যারিয়ার। মাদ্রিদের সান্তিয়াগো বার্নাব্যু থেকে ম্যানচেস্টারের ওল্ড ট্রাফোর্ড, তুরিনের জুভেন্টাস স্টেডিয়াম থেকে সৌদি আরবের আল-আউয়াল পার্ক , সবখানেই তাঁর গৌরব আর গর্জন। কালের পরিক্রমায় সেই ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোই বলছেন, সময় এসেছে ধীরে ধীরে নিজেকে গুটিয়ে নেওয়ার।
যুক্তরাজ্যের টেলিভিশন অনুষ্ঠান পিয়ার্স মরগ্যান আনসেন্সরডে ৪০ বছর বয়সী রোনালদো জানালেন, খুব শিগগিরই অবসর নেবেন তিনি। মূলত পরিবারকে সময় দেওয়ার জন্য অবসরের সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পর্তুগিজ মহাতারকা,
‘খুব শিগগিরই আমি অবসর নেব। এটা কঠিন হবে, কিন্তু আমি প্রস্তুত। ২৬-২৭ বছর বয়স থেকেই আমি অবসরের পরের জীবনের পরিকল্পনা করে আসছি।’
আল নাসরের হয়ে খেলা রোনালদো ফুটবলের ইতিহাসে সর্বাধিক গোলদাতা। ক্লাব ও জাতীয় দলের হয়ে মোট ৯৫২ গোল করেছেন তিনি। গত মাসেই জানিয়েছিলেন, নিজের ক্যারিয়ার শেষ করতে চান ১০০০ গোলের মাইলফলক ছুঁয়ে।
এবার পরিবারকেই প্রাধান্য দিচ্ছেন পাঁচবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী রোনালদো । তিনি বলেন,
‘সবকিছুরই একটা শুরু আছে, শেষও আছে। আমি এখন নিজেকে, আমার পরিবারকে, সন্তানদের বড় করার জন্য আরও সময় দিতে চাই। গোল করার যে রোমাঞ্চ, সেটার বিকল্প কিছু নেই, কিন্তু জীবনের অন্য অংশও গুরুত্বপূর্ণ।’
রোনালদোর দীর্ঘ ক্যারিয়ারের অন্যতম আবেগের জায়গা ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। দ্বিতীয় মেয়াদে সেই সম্পর্ক ভালোভাবে শেষ হয়নি। তবে এখনও দলটির খোঁজখবর রাখেন রোনালদো,
'ক্লাবটি বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ক্লাব। এখন তারা সঠিক পথে নেই। কাঠামোগত সমস্যা আছে, আশা করি পরিবর্তন আসবে। ম্যানেজার রুবেন আমোরিম নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টা করছেন, কিন্তু মিরাকল তো করা যায় না।'
পাঁচবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী রোনালদো জয় করেছেন অসংখ্য শিরোপা। পাঁচবার চ্যাম্পিয়নস লিগ, একবার ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ, তিনবার ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ, দুটি লা লিগাসহ অসংখ্য ব্যক্তিগত পুরস্কার।