ঘরের মাঠে টেস্ট খেলে সাদা পোশাকের ক্রিকেটকে বিদায় জানাতে চেয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। তবে নানা জটিলতায় শেষ পর্যন্ত সেই চাওয়া পূরণ হয়নি। এরপর আর বাংলাদেশের জার্সিতে নিজের ভবিষ্যৎ নিয়েও কিছু জানাননি সাকিব। আবার কবে বাংলাদেশের হয়ে মাঠে নামবেন এই অলরাউন্ডার সেটাও অনিশ্চিত এখন। তিনি নিজেও কিছু জানেন না বলে জানিয়েছেন।
বাংলাদেশ দল এই মুহূর্তে অবস্থান করছে ওয়েস্ট ইন্ডিজে। সেখানে টেস্ট, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি তিন ফরম্যাটের সিরিজই খেলবে টাইগাররা। অন্যদিকে সাকিব ব্যস্ত আবুধাবি টি-টেন লিগে। সেখানে আজ নিজেদের প্রথম ম্যাচে মাঠে নামবে বাংলা টাইগার্স।
আরও পড়ুন
| সাকিবে ট্রফি জিতবে বাংলা টাইগার্স? |
|
তাঁর আগে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়েছিলেন সাকিব। কবে আবার বাংলাদেশের হয়ে মাঠে নামবে সেই প্রশ্নের মুখোমুখিও হতে হয়েছে তাকে। সাকিব অবশ্য এখনই তা নিয়ে ভাবতে রাজি না। আপাতত টি-টেনেই রাখছেন পুরো মনোযোগ। জানিয়েছেন,’ এই টুর্নামেন্টের পরে দেখা যাবে।'
টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে নিজেকে একরকম সরিয়েই ফেলেছেন সাকিব। তবে ওয়ানডে ফরম্যাটটা খেলে যাবার কথা সাকিবের। ২০২৫ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলার ইচ্ছার কথাও জানিয়েছিলেন। তবে সেই আশা পূরণ হবে কিনা এমন প্রশ্ন করা হলেও তা এড়িয়ে যান সাকিব,
'এখন এই টুর্নামেন্ট (আবুধাবি টি-টেন) নিয়ে পুরো ফোকাস করছি আমি।'
এর আগে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজেও খেলেননি সাকিব। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সাকিব মাঠে নামবেন কিনা তাও নিশ্চিত নয়। ফলে আবার কবে সাকিবে বাংলাদেশের জার্সিতে দেখা যাবে সেই ধোঁয়াশা কাটছেই না।
No posts available.
৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:৫৭ পিএম
৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ৭:০৫ পিএম

ঘূর্ণিঝড় ‘দিতওয়া’-র আঘাতে লণ্ডভণ্ড শ্রীলঙ্কা। প্রাণঘাতী এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সৃষ্ট ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে মৃত্যু হয়েছে অন্তত ৪৭৪ জন। নিখোঁজ রয়েছেন প্রায় চার শতাধিক মানুষ। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর পাশে দাঁড়াতে ‘রিবিল্ডিং শ্রীলঙ্কা’ তহবিল’ গঠন করেছে দেশটির সরকার। তহবিলে ৩০০ মিলিয়ন রুপি অনুদান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট (এসএলসি)।
আজ এক বিবৃতিতে বিষয়টি জানিয়েছে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট বোর্ড। বিবৃতিতে এসএলসি জানায়, জাতীয় দলের প্রতীকী প্রতিষ্ঠান হিসেবে তারা দেশের প্রতি নিজেদের দায়িত্ববোধ থেকেই এই সহায়তা করছে। প্রতিষ্ঠানটির বিশ্বাস, এই অর্থ সরকারের জরুরি ত্রাণ কার্যক্রম চালাতে এবং ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোর গুরুত্বপূর্ণ জনসেবা পুনরুদ্ধারে বড় ভূমিকা রাখবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের জীবনযাত্রা পুনর্গঠনের কাজে সরকারের প্রচেষ্টাকে শক্তিশালী করতেই এ উদ্যোগ।
এর আগে পাকিস্তান সফরের সব অর্থ বন্যদুর্গতদের সহাতায় দেওয়ার ঘোষণা করে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটাররা।
সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়ে দেশটির প্রধান কোচ সানৎ জয়সুরিয়া বলেন
‘দেশে পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ। আমরা সবাই মর্মাহত। পাকিস্তান সফরের ম্যাচ ফি এবং সব আয় বন্যার্তদের জন্য দিচ্ছি। কঠিন সময়ে আমাদের একে অপরের পাশে দাঁড়াতেই হবে।’

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে হোম সিরিজে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের ব্যাটিং কোচের দায়িত্ব পান সাবেক অধিনায়ক মোহাম্মদ আশরাফুল। টেস্টের সর্বকনিষ্ঠ সেঞ্চুরিয়ারের দায়িত্বে বহাল থাকবেন বলে জানিয়েছ বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালনা বিভাগের প্রধান নাজমূল আবেদীন ফাহিম।
আজ ক্রিকেট বিষয়ক ওয়েবসাইট ক্রিকবাজকে তিনি জানিয়ছেন, আশরাফুল তাঁর দায়িত্ব পালন করে যাবেন। অর্থাৎ ২০২৬ টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ব্যাটিং কোচের ভূমিকায় দেখা যাবে সাবেক অধিনায়ককে। কুড়ি কুড়ির আসরে লিটন দাসদের পারফরম্যান্স সুবিধার হলে ২০২৭ ওয়ানডে বিশ্বকাপেও দেখা যেতে পারে তাঁকে।
বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান বলেছেন,
“আশরাফুল আমাদের ব্যাটিং কোচ হিসেবে কাজ চালিয়ে যাবেন। কোচ হিসেবে তার প্রাথমিক দিনগুলো চলছে, কিন্তু আমি অনেকদিন ধরেই তাকে কথা বলতে শুনছি। তিনি টেলিভিশনে কথা বলেন, এইটা-ওটা নিয়ে যুক্তি দেন, কথা বলেন এবং আমি তার সঙ্গেও কথা বলি। আমি মনে করি, তিনি একজন অত্যন্ত সম্ভাবনাময় কোচ।”
নাজমূল আবেদীন বলেছেন,
‘‘ব্যাটিং বুঝা এবং কোচিং করানো আলাদা বিষয়। কোচিংয়ের জন্য প্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্যগুলো তাঁর মধ্যে আছে। তার এ কাজে প্রকৃত আগ্রহ রয়েছে। তিনি এখানে কেবল ক্যারিয়ার গড়তে বা নিরাপদ করতে এসেছেন না। তিনি এটা উপভোগ করছেন এবং খুব দ্রুত শিখছেন। তিনি ভালোই করছেন।’’
সিনিয়র সহকারী কোচ মোহাম্মদ সালাহউদ্দীনকে নিয়েও কথা বলেছেন নাজমূল আবেদীন। তিনি জানিয়েছেন লিটন দাসদের এই কোচ পদত্যাগ পত্র জমা দিলেও তা গৃহীত হয়নি। বিসিবির পরিচালনা বিভাগের প্রধান বলেছেন,
‘‘সালাহউদ্দীন তাঁর দায়িত্ব পালন করে যাবেন। তার পদত্যাগ পত্র গ্রহণ করা হয়নি।’’
তিনি আরও বলেছেন,
‘‘আমাদের নীতি এখন এই হবে যে, বিদেশি কোচ হোক বা স্থানীয় কোচ—আমরা তাদের বিভিন্ন ভূমিকায় ব্যবহার করব। কখনও জাতীয় দলের সাথে, কখনও ‘এ’ দলের সাথে। আবার কখনও হাই পারফরমেন্সের সাথে। আর সেটা আমাদের প্রয়োজনের ওপর নির্ভর করবে।’’
৬ ডিসেম্বর থেকে শেরে-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ টি টোয়েন্টি দলের শর্ট ট্রেনিং অনুষ্ঠিত হবে। যেখানে হেড কোচ ফিল সিমন্সের সঙ্গে দেখা যেতে পারে আশরাফুল ও সালাহউদ্দীনকে।

আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দশম আসর। ভারত ও শ্রীলঙ্কায় হতে যাওয়া এই টুর্নামেন্টের আগে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সবশেষ সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ। ২-১ ব্যবধানে জিতে লিটন দাসের দল।
ধারাবাহিক পারফরম্যান্স ও বিপিএলে নিজেদের ভালোভাবে প্রস্তুত করে কুড়ি কুড়ির আসরে অংশ নেবে বাংলাদেশ। অধিনায়কেরও প্রত্যাশা আশানুরূপ ফল নিয়ে ঘরে ফিরবে লাল সবুজ দল। আজ রাজধানী উত্তরার স্কলাস্টিকা স্কুলের স্পোর্টস ডেতে উপস্থিত হয়ে লিটন জানালেন সে কথাই।
তিনি বলেন,
‘যেখানেই খেলতে যাই না কেন, লক্ষ্য সবসময় বড় থাকে। আমাদের ম্যাচ বাই ম্যাচ এগোতে হবে। চেষ্টা থাকবে প্রতিটি ম্যাচ জিততে। কতটা সফল হব জানি না, তবে চেষ্টায় কোনো কমতি থাকবে না।’
চলতি মাসের ২৬ ডিসেম্বর শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)। বিপিএলের পারফরম্যান্স বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে বড় ভূমিকা রাখবে বলে মনে করেন লিটন,
‘বিপিএলও টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটের। বিপিএলে জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা ভালো পারফর্ম করতে পারলে বিশ্বকাপের আগে আত্মবিশ্বাস অনেক বাড়বে।’
বর্তমান বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি দলই কি বিশ্বকাপে যাবে এমন প্রশ্নে লিটন বলেন,
‘অভিজ্ঞতার গুরুত্ব বেশি হলেও দরজা সবার জন্যই খোলা। যারা অনেকদিন ধরে এই ফরম্যাটে খেলছে তাদের প্রাধান্যটাই বেশি। তবে যদি বিপিএলে কেউ অসাধারণ পারফর্ম করে এবং কোচ–নির্বাচকরা মনে করেন তাকে প্রয়োজন, তাহলে অবশ্যই জায়গা খোলা আছে।’

ব্রিসবেন টেস্টের প্রথম ইনিংসে ১৯ ওভার বোলিং করে ৬ উইকেট তুলেন মিচেল স্টার্ক। ক্রিকেটের রাজকীয় ফরম্যাটে অসি পেসারের উইকেট সংখ্যা এখন—৪১৮। টেস্টে বাঁ-হাতি পেসারদের মধ্যে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি ওয়াসিম আকরামকে (৪১৪) ছাড়িয়ে গেছেন তিনি।
আজ অ্যাশেজের পিংক-বলের টেস্টের প্রথম ইনিংসের দ্বিতীয় সেশনেই পাকিস্তান কিংবদন্তিকে ছাড়িয়ে যান স্টার্ক। ৪১২ উইকেট নিয়ে যাত্রা শুরু করা অসি পেসার প্রথমে ফেরান বেন ডাকেটকে। অলি পোপকে ফিরিয়ে ওয়াসিমের কাতারে পৌঁছেন। আর স্মিথকে ফিরিয়ে তাঁকে ছাড়িয়ে যান। প্রথম দিন আরও তিনটি উইকেট নেন স্টার্ক।
ইনিংসের হিসেবে স্টার্কের চেয়ে এগিয়ে অবশ্য ওয়াসিম। পাকিস্তানি কিংবদন্তি ৪১৪ উইকেট নিয়েছিলেন ১০৪ ম্যাচের ১৮১ ইনিংসে। বিপরীতে ৪১৫ উইকেট পেতে ১০২ ম্যাচে ১৯৫ ইনিংসে বল করেছেন অস্ট্রেলিয়ান পেসার।
রেকর্ড নিয়ে ম্যাচ শেষে ব্রডকাস্টার চ্যানেলকে স্টার্ক বলেন,
“আমি নিজেকে ‘গ্রেটেস্ট অব অল টাইম’ বলব না। পরে এসব নিয়ে ভাবব। ওয়াসিম এখনো আমার চেয়ে অনেক ভালো বোলার। আমার কাছে তিনি এখনও বাঁহাতি পেসারদের মধ্যে শীর্ষে, আর ক্রিকেটের সেরা বোলারদের একজন। তাঁর পাশে আমার নাম উচ্চারিত হচ্ছে, এটা ভালো।”
ওয়াসিম আকরামও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্টার্ককে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন। তিনি বলেন,
“তোমার জন্য গর্ব হচ্ছে, স্টার্ক। দারুণ পরিশ্রম তোমাকে আলাদা করেছে। আমার উইকেটসংখ্যা তুমি ছাড়িয়ে যাবে, এটা সময়ের ব্যাপারই ছিল। আমি আনন্দের সঙ্গে এই রেকর্ড তোমাকে তুলে দিলাম। আরও ভালো করো।”

৪৩৯৬ দিন, ৩০ ইনিংস ও ১৬ টেস্ট পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে প্রথম সেঞ্চুরির দেখা পেলেন জো রুট। ব্রিসবেনে অ্যাশেজের দ্বিতীয় টেস্টে আজ প্রথম দিন শেষে ১৩৫ রানে অপরাজিত ইংল্যান্ড ব্যাটার। টেস্ট ক্যারিয়ারের ৪০তম সেঞ্চুরিতে রুট আরও কাছাকাছি পৌঁছে গেলেন অস্ট্রেলিয়ান কিংবদন্তি রিকি পন্টিংয়ের (৪১ সেঞ্চুরি) রেকর্ডের।
রুটের সেঞ্চুরির পর ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক অ্যালিস্টার কুক বলেছেন,
‘অস্ট্রেলিয়াকেও এখন স্বীকার করতে হবে—রুট একজন গ্রেট খেলোয়াড়।’
আজ দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম দিন শেষে টিএনটি স্পোর্টসকে তিনি বলেন, ‘এটি দারুণ ইনিংস, যেটা ইংল্যান্ডের প্রয়োজন ছিল।’
রুটকে নিয়ে তার মূল্যায়ন বেশ স্পষ্ট। তিনি বলেন,
‘সে দিনকে দিন ভালো করছে। সবসময় চাপের মধ্যে দারুণ সব ইনিংস খেলছে। সে ইংল্যান্ডের সেরা ব্যাটার।’
ব্রিসবেন টেস্টের আগে ৩৫ ছুঁইছুঁই বয়সী রুট অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে ৯টি ফিফটির সমন্বয়ে ৯০০ রান করেছিলেন। তার গড় ছিল ৩৩.৩৩, যা বিদেশের মাটিতে তার সর্বনিম্ন গড়। এ নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার পত্রিকায় রুটকে শিরোনাম করা হয়েছিল—‘এভারেজ জো’।
অথচ রুট এখন নিশ্বাস ফেলছেন অস্ট্রেলিয়ান কিংবদন্তি রিকি পন্টিংয়ের ঘাড়ে। পন্টিংয়ের টেস্ট সেঞ্চুরি ৪১, রুটের ৪০টি। হিসেব মতে, তাকে ছাড়িয়ে যেতে রুটের বেশি সময় লাগবে না। এমনকি সাদা পোশাকের ফরম্যাটে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরিয়ান শচীন টেন্ডুলকারকেও (৫১ সেঞ্চুরি) হয়তো ছাড়িয়ে যাবেন তিনি।
কুকই নন শুধু, এমন ঝকঝকে ইনিংসের পর রুটকে নিয়ে সরব সামাজিক মাধ্যম। সাবেক অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার ম্যাথু হেইডেন তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। ম্যাচ শেষে সামাজিক মাধ্যমে এক ভিডিও পোস্টে হেইডেন বলেছেন,
‘অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে শত রান করার জন্য অভিনন্দন বন্ধু। সেঞ্চুরি পেতে তোমার সময় লেগেছে, আর আমার মতো করে কেউই এতে এতটা জড়িত ছিল না।’
তিনি আরও বলেছেন,
‘আমি তোমাকে ভালোভাবেই সমর্থন করছিলাম যেন তুমি সেঞ্চুরি করো। দশটা ফিফটির পর অবশেষে একটা সেঞ্চুরি—অভিনন্দন। দারুণ করেছ, বন্ধু। সময়টা উপভোগ করো।’
১৩৫ রানে দিন শেষ করা রুট আগামীকাল জোফরা আর্চারের সঙ্গে নতুন দিন শুরু করবেন। তাদের এই পার্টনারশিপে এসেছে ৬১ রান। সফরকারীদের সংগ্রহ ৯ উইকেটে ৩২৫ রান।