বড় চুক্তি না পেলেও মেয়াদ বেড়েছে কয়েক দফায়। তবে এবার মাত্র কয়েকমাস বাকি থাকলেও মোহামেদ সালাহর লিভারপুলে থাকার সম্ভাবনা ক্রমেই যাচ্ছে কমে। ক্লাবের কাছ থেকে এখনও কোনো সাড়া না পাওয়ায় মিশরীয় তারকার ধারণা, এই মৌসুমেই শেষবার লিভারপুলের জার্সিতে শেষবার খেলছেন তিনি।
লিভারপুলের সাথে সালাহর বর্তমান চুক্তির মেয়াদ শেষ আগামী জুনে। এর আগেও অবশ্য বেশ দেরিতে চুক্তি নবায়ন করলেও দুই পক্ষের আলোচনা হয়েছে মৌসুমের শুরু থেকেই। তবে এই মৌসুমে দারুণ ফর্মে থাকলেও আর্নে স্লটের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় তিনি থাকছেন, সেই আভাস পাওয়া যাচ্ছে সামান্যই।
আরও পড়ুন
রুনির রেকর্ডে ভাগ বসালেন সালাহ |
রোববার প্রিমিয়ার লিগে সাউদাম্পটনের বিপক্ষে ৩-২ ব্যবধানে জয়ে দুবার গোল করা সালাহ ম্যাচ শেষে চুক্তি নিয়ে আক্ষেপই প্রকাশ করেন-
“হ্যাঁ, আমি হতাশ। অবশ্যই এই পরিস্থিতি নিয়ে আমি হতাশ। আমি এখন পর্যন্ত লিভারপুল থেকে কোনো ধরনের প্রস্তাবই পাইনি। আমার সম্ভবত ক্লাবে থাকার চেয়ে ছাড়ার সম্ভাবনাই বেশি। আমরা প্রায় ডিসেম্বরে চলে এসেছি এবং আমি এখনও ক্লাবে থাকার জন্য কোনো প্রস্তাব পাইনি।”
৩২ বছর বয়সী সালাহ এই মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ১২ গোল করে লিভারপুলের সর্বোচ্চ স্কোরার। প্রিমিয়ার লিগেই গোল ১০টি। শুধুমাত্র ম্যানচেস্টার সিটির ফরোয়ার্ড আর্লিং হলান্ডই এই মৌসুমে সালাহর চেয়ে বেশি প্রিমিয়ার লিগে গোল করেছেন।
আরও পড়ুন
লিভারপুল ছাড়ার ইঙ্গিত দিলেন সালাহ? |
২০১৭ সালে রোমা থেকে লিভারপুলে যোগ দেওয়া সালাহ সমর্থকদের কাছেও বেশ জনপ্রিয়। তবে ক্লাবের আগ্রহ না থাকলে বাস্তবতা মেনে নিতে প্রস্তুত তিনি-
“আপনারা জানেন, আমি অনেক বছর ধরে এই ক্লাবে আছি। এরকম আর কোনো ক্লাবই নেই... তবে এখন চুক্তির মেয়াদ বাড়ানোর কোনো প্রস্তাব নেই। আর শেষ পর্যন্ত বিষয়টা আমার হাতে নেই।”
২৩ জানুয়ারি ২০২৫, ৫:৪৭ পিএম
২৩ জানুয়ারি ২০২৫, ১:১৯ পিএম
২৩ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০২ পিএম
মিডফিল্ডার হলেও রিয়াল মাদ্রিদে যোগ দেওয়ার পর থেকেই গোলের সামনে ছন্দময় ফুটবল উপহার দিয়ে চলেছেন জুড বেলিংহাম। সবশেষ চ্যাম্পিয়ন্স লিগে সালজবার্গের বিপক্ষে ম্যাচে জোড়া অ্যাসিস্ট করে নজর কেড়েছেন ইংলিশ তারকা। এর মধ্য দিয়ে তিনি গড়েছেন নতুন এক রেকর্ড। ছুঁয়েছেন ২১ বছর বয়সে করা আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি লিওনেল মেসির করা এক রেকর্ডও।
রিয়ালের হয়ে সালজবার্গের বিপক্ষে প্রথম দুই গোল করেন রদ্রিগো। সেই দুই গোলেরই অ্যাসিস্ট করেন বেলিংহাম। দ্বিতীয় গোলে বেলিংহামের করা ব্যাকহিল তো বেশ নজরই কেড়েছে। অবশ্য তারচেয়ে বেশি প্রশংসা কুড়িয়েছে রদ্রিগোর ঠান্ডা মাথার ফিনিশিং। বা পায়ের কোনাকুনি শটে যেভাবে এই ব্রাজিলিয়ান জাল খুঁজে নিয়েছেন, তা লম্বা সময়ই রিয়াল সমর্থকদের মনে রাখার কথা।
আরও পড়ুন
বায়ার্ন সেরা ক্লাবের কাতারে নেই, মানছেন কিমিখও |
আর সেই অ্যাসিস্টে বেলিংহাম ছুঁয়েছেন ২১ বছর বয়সে চ্যাম্পিয়নস লিগে মেসির ২৪টি গোল ও অ্যাসিস্টের ‘কন্ট্রিবিউশন’। মেসি এই বয়সে বার্সেলোনার জার্সিতে করেছিলেন ১৭ গোল আর সাত অ্যাসিস্ট। আর ২১ বছর বয়সী বেলিংহামের গোলের সংখ্যা ১১, আর অ্যাসিস্ট ১৩টি।
২১ বছর বয়সে চ্যাম্পিয়নস লিগে সবচেয়ে বেশি গোল ও অ্যাসিস্টে অবদান রাখা ফুটবলার বেলিংহামের রিয়াল সতীর্থ কিলিয়ান এমবাপে। মোনাকো ও পিএসজির জার্সিতে এই বয়সে তিনি সব মিলিয়ে ইউরোপের শীর্ষ এই প্রতিযোগিতায় অবদান রেখেছিলেন ৩৭ গোলে। তারপরেই রয়েছেন আর্লিং হলান্ড। ম্যানচেস্টার সিটি তারকার ২১ বছর বয়সে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে গোলের অবদান ছিল ২৬টি।
এগিয়ে থেকেও চ্যাম্পিয়নস লিগের ম্যাচে পিএসজির মাঠ থেকে হার নিয়েই ফিরেছে ম্যানচেস্টার সিটি। তাতে গ্রুপ পর্ব থেকেই বাদ যাওয়ার শঙ্কা জেগেছে প্রিমিয়ার লিগ চ্যাম্পিয়নদের। এমন কঠিন সময়ে সিটি সমর্থকদের মিলেছে কিছুটা খুশির রশদ। ফ্রাঙ্কফুর্ট থেকে পেপ গার্দিওলার দলে যোগ দিয়েছেন মিশরীয় স্ট্রাইকার ওমর মারমুশ।
বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মারমুশকে দলে টানার খবর নিশ্চিত করেছে সিটি। সাড়ে চার বছরের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছে তরুণ এই স্ট্রাইকার। ট্রান্সফার ফি অবশ্য জানায়নি সিটি। তবে এপি বলছে, প্রায় ৭০ মিলিয়ন ইউরো গুনতে হয়েছে সিটিকে।
আরও পড়ুন
ব্রাজিল কিংবদন্তির গোলের রেকর্ড ভাঙতে চান ভিনিসিয়ুস |
গত মৌসুমে ফ্রাঙ্কফুটের হয়ে দারুণ ছন্দে ছিলেন মারমুশ। সেই ফর্ম টেনে ধরে রেখেছে চলতি মৌসুমেও। অর্ধেক মৌসুম শেষে জার্মান ক্লাবটার হয়ে ২৬ ম্যাচে ২০ গোলের পাশাপাশি করেছেন ১৪ অ্যাসিস্টও। তাতে হুলিয়ান আলভারেজের অভাব মেটাতে মারমুশকে বেছে নিয়েছে সিটি।
২৫ বছর বয়সী এই ফুটবলারও সিটিতে যোগ দিতে ভাসছেন রোমাঞ্চে।
“এই দিনটা আমি কখনো ভুলব না। বিশ্বের অন্যতম সেরা দলে খেলতে পারবো এই অনুভূতি প্রকাশ করার মত না। আমার পরিবার এই নিয়ে গর্বিত। আমরা দারুণ খুশি ম্যানচেস্টারে আসতে পেরে।”
মারমুশ ছাড়াও জানুয়ারির এই দলবদলে সিটি নতুন করে দলে যুক্ত করেছেন আরও দুই ফুটবলার। পালমেইরাস থেকে উড়িয়ে নিয়ে এসেছে ব্রাজিলিয়ান তরুণ ডিফেন্ডার ভিতর রেইসকে। এছাড়া লেন্স থেকে তারা দলে টেনেছে উজবেকিস্তান ডিফেন্ডার আব্দুকাদির খুশানভকে।
গত দুই মৌসুম ধরেই বায়ার্ন মিউনিখ পার করছে কঠিন এক সময়। সবশেষ মৌসুম তো তাদের কেটেছে কোনো শিরোপা ছাড়াই। চলতি মৌসুমে বুন্দেসলিগা জেতার দৌড়ে এগিয়ে থাকলেও চ্যাম্পিয়নস লিগে নেই খুব একটা সুবিধাজনক অবস্থানে। বুধবার রাতে ডাচ ক্লাব ফেয়ুনুর্দে কাছে হেরে সেরা আটে জায়গা পাওয়ার সুযোগ প্রায় শেষ হয়ে গেছে তাদের। দলের এমন পারফরম্যান্সে ম্যাচ শেষে হতাশা প্রকাশ করেছেন দলটির মিডফিল্ডার জশয়া কিমিখ।
এদিন বলের দখল কিংবা গোলের সুযোগ তৈরি সব দিক থেকেই এগিয়ে ছিল বায়ার্ন। ৮০ শতাংশ বলের দখল ছিল ভিনসেন্ট কোম্পানির দলের। ৯ টি সহজ সুসোগ তারা হাতছাড়া করেছে তারা। অন্যদিকে ফেয়ুনুর্দ তিন শট নিয়ে সবগুলোই জালে পাঠিয়েছে। তাতেই ধরা দিয়েছে ৩-০ গোলের দারুণ এক জয়। আর তাতে পয়েন্ট টেবিলের ১১ নম্বরে উঠে এসেছে তারা।
আরও পড়ুন
ব্রাজিল কিংবদন্তির গোলের রেকর্ড ভাঙতে চান ভিনিসিয়ুস |
অন্যদিকে ৭ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে বায়ার্নের অবস্থান ১৫ নম্বরে। দলের এমন ছন্নছাড়া পারফরম্যান্স নিয়ে ম্যাচ শেষে হতাশা ঝড়ে পড়ল কিমিখের কণ্ঠে।
“আমাদের এটার স্বীকার করে নিতে হবে যে, আমরা বর্তমানে সেরা দলগুলোর মধ্যে নেই। তবে দলের মধ্যে এখনো একতা আছে। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আমরা বাজে অবস্থায় আছি। আমরা অনেক ভুল করছি, যার শাস্তিও পাচ্ছি মাঠে। ম্যাচ হারায় নেতিবাচক মনোভাব তৈরি হয়েছে, তবে আমাদের এই জায়গা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।”
আর একের পর এক গোল মিস করায় বিরক্তি প্রকাশ করেছেন বায়ার্ন কোচ কোম্পানি।
“সত্যি বলতে ফেয়ুনুর্দ জয়টার দাবীদার। তারা বেশ ভালো লড়াই করেছে ম্যাচজুড়ে। আমরা অনেকগুলো সুযগ তৈরি করেছি। কয়েকটা গোল করতে পারতাম। আমরা না পারলেও তারা ঠিকই সেটা কাজে লাগিয়েছে।”
এখন পর্যন্ত রিয়াল মাদ্রিদের জার্সিতে ব্রাজিলের অনেকেই আলো ছড়িয়েছেন ভিন্ন ভিন্ন সময়ে। তাদের মধ্যে সবচেয়ে উজ্জ্বল ছিলেন বিশ্বকাপ জয়ী স্ট্রাইকার রোনালদো নাজারিও। বর্তমান সময়ে অর্জনের দিক থেকে রিয়ালের হয়ে তার মতোই সেরা ফুটবল খেলছেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। তাতে একটি রেকর্ডের পাতায় তিনি চলে গেছেন চূড়ার খুব কাছে, যেখানে তার সামনে আছেন কেবল রোনালদোই।
গত বুধবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগে সালজবার্গের বিপক্ষে রিয়ালের ৫-১ গোলে জয়ের ম্যাচে দুই বার জালের দেখা পান ভিনিসিয়ুস। এর মধ্যে প্রথমটি ছিল ইউরোপের সফল দলটির হয়ে তার ১০০তম গোল। সব মিলিয়ে রিয়ালের জার্সিতে তার গোল ১০১টি। ব্রাজিলিয়ানদের মধ্যে রিয়ালের হয়ে সবচেয়ে বেশি গোলের তালিকায় সবার ওপরে আছেন রোনালদো। ২০০২ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে কিংবদন্তি এই ফুটবলার করেন ১০৪ গোল।
ম্যাচের পর ভিনিসিয়ুস স্পষ্ট জানিয়ে দেন, এই রেকর্ড নিজের করার দিকেই চোখ তার এখন।
“আমি এই জার্সি গায়ে গোল করতে পেরে খুশি। এই ক্লাবের হয়ে ব্রাজিলিয়ানদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি গোল করার দিক থেকে আমি রোনালদোর থেকে এখন তিন গোল দূরে আছি। আশা করি আমি আরও গোল করতে পারব।”
ব্যক্তিগত ও দলগত অর্জনের দিক থেকে বিচার করলে অবশ্য এরই মধ্যে পূর্বসূরিকে ছাড়িয়ে গেছেন ভিনিসিয়ুস। এর মধ্যে দুইবার পেয়ে গেছেন চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়ের স্বাদ, যার দুটিতেই আবার রয়েছে তার গোল। তিনটি লা লিগা ছাড়াও রয়েছে আরও শিরোপা। আর গত বছর প্রথমবারের মত জেতেন ফিফার দ্য বেষ্ট খেতাব।
সালজবার্গের বিপক্ষে ভিনিসিয়ুস ছাড়াও আরেক ব্রাজিলিয়ান রদ্রিগোও ছিলেন দারুণ ছন্দে। দুটি গোল করেন তিনিও। অন্যটি আসে কিলিয়ান এমবাপের কাছ থেকে। আর গোল না করলেও দুর্দান্ত খেলেছেন মিডফিল্ডার জুড বেলিংহাম।
আর তাই নিজে এই ম্যাচের ‘এমভিপি’ নির্বাচিত হয়েছেন, এটা কিছুটা অবাকই করল ভিনিসিয়ুসকে।
“আমার মনে হয়েছিল প্রথমার্ধে আমি ভালো খেলতে পারিনি। রদ্রি এটার প্রাপ্য ছিল, এমনকি জুড ও অন্য খেলোয়াড়রাও। কিন্তু আমি জয় ও গোল পেয়ে খুশি, এমনকি সেটা আমি খারাপ খেলার পরও।”
ক্রিসমাসের পর থেকে টানা ছয় জয়ে অনেকেই দেখছিলেন ছন্দে ফেরার আভাস। তবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আসতেই ফের খেই হারিয়েছে ম্যানচেস্টার সিটি। পিএসজির সাথে এগিয়ে গিয়েও মাঠ ছাড়তে হয়েছে হার নিয়েই। তাতে নকআউট পর্বে সিটির জায়গা পাওয়া নিয়ে তৈরি হয়েছে শঙ্কা। শেষ ম্যাচ হারলেই ফিরতে হবে বাড়ি, এমন সমীকরণের সামনে দাঁড়িয়ে পেপ গার্দিওলার দলে। দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া সিটির জন্য এটিকে শেষ সুযোগ হিসেবেই দেখছেন এই স্প্যানিয়ার্ড।
পার্ক দে প্রিন্সেসে ৫৫ মিনিট পর্যন্ত ২-০ গোলে এগিয়ে ছিল সিটি। এরপরই পথ হারানোর শুরু তাদের। তাতে অবশ্য পিএসজির কৃতিত্বকে খাটো করে দেখার নেই সুযোগ। শেষ ৩৫ মিনিটে তারা লিখেছে প্রত্যাবর্তনের দারুণ এক গল্প। যার শুরুটা করেন ওসমান দেমবেলে, মিনিট চারেক পর পিএসজিকে সমতায় ফেরান বারকোলা। ৭৮ মিনিটে পিএসজিকে ম্যাচে প্রথমবারের মতো লিড এনে দেন জোয়াও নেভেস, আর যোগ করা সময়ে গিয়ে ব্যবধান আরও বাড়িয়ে নেন গঞ্জালো রামোস।
ভালো অবস্থায় থেকেও ৪-২ গোলের এই হার মেনে নেওয়াটা কষ্টেরই সিটির জন্য। তবে কৃতিত্ব দিতে ভোলেননি প্রতিপক্ষকেও।
“তারা আমাদের চেয়ে সব দিক থেকে ভালো খেলেছে। তারা মোমেন্টামটা ভালোভাবে কাজে লাগিয়েছে, যেখানে আমরা ম্যাচ থেকে ছিটকে গিয়েছি। আমি হারটা মেনে নিয়েছি, কারণ সেরা দলই ম্যাচটা জিতেছে।”
এই হারে ৭ ম্যাচে ৮ পয়েন্ট নিয়ে সিটি আছে টেবিলের ২৫ নম্বরে। শেষ ম্যাচ তারা খেলবে ক্লাব ব্রুগার বিপক্ষে শেষ ম্যাচ। সেই ম্যাচটা গার্দিওলার কাছে পাচ্ছে ফাইনালের মর্যাদা।
“ক্লাব ব্রুগার বিপক্ষে আমাদের শেষ সুযোগ আছে, যদি আমরা ম্যাচটা জিততে না পারি তাহলে আমরা পরের পর্বে যাওয়ার যোগ্য না।”
অন্যদিকে এমন প্রত্যবর্তনের গল্পের পরও পিএসজি কোচ লুই এনরিকে খুব একটা উদযাপনে মাতেননি। ম্যাচ শেষে জানিয়েছেন কারনটাও।
“এই ম্যাচে উদযাপনে করা আমার জন্য বেশ কঠিনই ছিল, কারণ অন্য ডাগআউটে আমার বন্ধু ছিল। গার্দিওলার দল আমাদের উপর চাপ তৈরি করেছিল। তবে আমাদের তরুণ দল সেই চাপ সামলাতে পেরেছে। ফলাফলই তার প্রমাণ দেয়।”
৬ দিন আগে
১১ দিন আগে
১১ দিন আগে
১৬ দিন আগে
১৭ দিন আগে
১৭ দিন আগে
২৩ দিন আগে
২৪ দিন আগে