বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ১১তম আসরে দলগুলোর পূর্ণ স্কোয়াড তালিকা :
রংপুর রাইডার্স :
রিটেইন : নুরুল হাসান সোহান, শেখ মেহেদী হাসান
ডিরেক্ট সাইনিং : মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, খুশদিল শাহ, অ্যালেক্স হেলস, ইফতিখার আহমেদ
ড্রাফট : নাহিদ রানা, সাইফ হাসান, সৌম্য সরকার, রাকিবুল হাসান জুনিয়র, রেজাউর রহমান, ইরফান শুক্কুর, তৌফিক খান তুষার, কামরুল ইসলাম, আকিফ জাভেদ (পাকিস্তান), কার্টিস ক্যাম্ফার (আয়ারল্যান্ড)
ফরচুন বরিশাল:
ডিরেক্ট সাইনিং : তাওহীদ হৃদয়, দাভিদ মালান, ফাহিম আশরাফ, কাইল মায়ার্স, মোহাম্মদ নবী, মোহাম্মদ আলি, খান জাহানদাদ
রিটেইন : তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম।
ড্রাফট : মাহমুদউল্লাহ, তানভীর ইসলাম, ইবাদত হোসেন, নাঈম হাসান, রিশাদ হোসেন, তাইজুল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম, আরিফুল ইসলাম, নাজমুল হোসেন, রিপন মন্ডল, জেমস ফুলার, পাথুম নিশাঙ্কা, নান্দ্রে বার্গার
ঢাকা ক্যাপিট্যালস:
ডিরেক্ট সাইনিং : মুস্তাফিজুর রহমান, তানজিদ হাসান তামিম, থিসারা পেরেরা, জনসন চার্লস, শাহনেওয়াজ দাহানি, স্টেফান ইস্কিনাজি
ড্রাফট : লিটন দাস, আসিফ হাসান, শাহাদাত হোসেন দিপু, হাবিবুর রহমান, মুকিদুল ইসলাম, আবু জায়েদ, সাব্বির রহমান, মুনিম শাহরিয়ার, সাইম আইয়ুব, আমির হামজা
দুর্বার রাজশাহী:
ডিরেক্ট সাইনিং : এনামুল হক বিজয়
লোকাল : তাসকিন আহমেদ, জিসান আলম, ইয়াসির আলি রাব্বি, সাব্বির হোসেন, সানজামুল ইসলাম, এসএম মেহরব হোসেন, আকবর আলী, হাসান মুরাদ, শফিউল ইসলাম, মোহর শেখ
বিদেশী: সাদ নাসিম, লাহিরু সামারাকুন
চট্টগ্রাম কিংস:
ডিরেক্ট সাইনিং : সাকিব আল হাসান, শরীফুল ইসলাম, মঈন আলী, উসমান খান, হায়দার আলী, অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস, মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র, বিনুরা ফার্নান্দো
ড্রাফট : শামীম হোসেন, পারভেজ হোসেন ইমন, খালেদ আহমেদ, আলিস আল ইসলাম, মোহাম্মদ মিঠুন, শেখ পারভেজ হোসেন, মার্শাল আইয়ুব, নাইম ইসলাম, মারুফ মৃধা, রাহাতুল ফেরদৌস৷ গ্রাহাম ক্লার্ক, থমাস ও’কনেল
খুলনা টাইগার্স :
ডিরেক্ট সাইনিং : মেহেদী হাসান মিরাজ
রিটেইন : আফিফ হোসেন, নাসুম আহমেদ, মোহাম্মদ নাওয়াজ, ওশানে থমাস
ড্রাফট : হাসান মাহমুদ, নাইম শেখ, ইমরুল কায়েস, মাহিদুল ইসলাম, আবু হায়দার, মাহফুজুর রহমান, মাহমুদুল হাসান জয়, জিয়াউর রহমান, মোহাম্মদ হাসনাইন, লুইস গ্রেগরি
সিলেট স্টাইকার্স :
রিটেইন : তানজিম হাসান (৪০ লাখ), জাকির হাসান (২৫ লাখ)
ডিরেক্ট সাইনিং : জাকের আলী অনিক, পল স্টার্লিং, জর্জ মুনসি
ড্রাফট : মাশরাফি বিন মোর্তজা, রনি তালুকদার, আল আমিন হোসেন সিনিয়র, আরাফাত সানি, রুয়েল মিয়া, আরিফুল হক, নিহাদুজ্জামান, নাহিদুল ইসলাম, রাহকিম কর্নওয়েল, সামিউল্লাহ শেনওয়ারি, রিস টপলি
১৩ আগস্ট ২০২৫, ১:১১ পিএম
সাদা পোশাকে ধারাবাহিক পারফরম্যান্সের পুরস্কার র্যাঙ্কিংয়ে পেলেন ম্যাট হেনরি। আইসিসি টেস্ট বোলারদের তালিকায় ক্যারিয়ার সেরা তিন নম্বরে উঠে গেলেন নিউ জিল্যান্ডের অভিজ্ঞ পেসার।
আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে বুধবার র্যাঙ্কিংয়ের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রকাশ করেছে আইসিসি।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টের পর নিজের ক্যারিয়ারে প্রথমবার ৮০০ রেটিং স্পর্শ করে চার নম্বরে ওঠেন হেনরি। পরের ম্যাচে দুই ইনিংস মিলিয়ে ৭ উইকেট নিয়ে আরও এক ধাপ লাফিয়ে ৮৪৬ রেটিং নিয়ে তিন নম্বরে উঠলেন হেনরি।
আরও পড়ুন
পাকিস্তানকে গুঁড়িয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের যত রেকর্ড |
![]() |
তার সামনে এখন শুধু জাসপ্রিত বুমরাহ (৮৮৯) ও কাগিসো রাবাদা (৮৫১)।
টেস্ট ব্যাটসম্যানদের তালিকায় বড় লাফ দিয়েছেন হেনরির তিন সতীর্থ রাচিন রাভিন্দ্রা (২৩ ধাপ এগিয়ে ১৫), ডেভন কনওয়ে (৭ ধাপ এগিয়ে ৩৭) ও হেনরি নিকোলস (৬ ধাপ এগিয়ে ৪৭)।
টি-টোয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ে ব্যাটসম্যানদের তালিকায় সেরা দশে ফিরেছেন অস্ট্রেলিয়ার টিম ডেভিড। তার সতীর্থ ক্যামেরন গ্রিন ৬ ধাপ এগিয়ে ২৩ নম্বরে উঠেছেন।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে রেকর্ড গড়া সেঞ্চুরি করে ৮০ ধাপ এগিয়েছেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। বর্তমানে ২১ নম্বরে আছেন তিনি। এছাড়া ১২ ধাপ এগিয়ে ২৭ নম্বরে জায়গা করে নিয়েছেন তার স্বদেশি ট্রিস্টান স্টাবস।
বিশ্ব ক্রিকেটে ব্যাট ও বল হাতে সমান তালে পারফর্ম করা ক্রিকেটারের সংখ্যা খুব বেশি নেই। জেনুইন অলরাউন্ডারদের সেই বিরল তালিকার একজন সাকিব আল হাসান। তাই স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন আসে, ব্যাটার না বোলার- কোন সাকিব এগিয়ে? উত্তর না দিয়ে দর্শকদের হাতেই ছেড়ে দিয়েছেন সাকিব।
অ্যান্টিগা ও বারবুডা ফ্যালকনসের হয়ে ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (সিপিএল) খেলতে মঙ্গলবার সেইন্ট কিটসে পৌঁছে গেছেন সাকিব। তাকে স্বাগত জানানো ভিডিওবার্তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করেছে অ্যান্টিগা।
আরও পড়ুন
সাকিব-হাফিজের পাশে বসার অপেক্ষায় ম্যাক্সওয়েল |
![]() |
ভিডিওতে সাকিবের কাছে জানতে চাওয়া হয়, ব্যাটার সাকিব বেশি ভালো নাকি বোলার সাকিব। উত্তরে তিনি বলেন,
“সেটা মানুষই জাজ করুক (ব্যাটার সাকিব বেশি ভালো নাকি বোলার সাকিব)। আমি আশা করি, এবারের আসরে অ্যান্টিগার হয়ে আমি দুই দিকেই অবদান রাখতে পারব।”
সেইন্ট কিটসের ওয়ার্নার পার্কে বাংলাদেশ সময় শুক্রবার ভোরে শুরু হবে সিপিএলের নতুন। উদ্বোধনী ম্যাচে সেইন্ট কিটস এন্ড নেভিস প্যাট্রিয়টসের মুখোমুখি হবে সাকিবের অ্যান্টিগা।
সিপিএলে সাকিবের চতুর্থ দল অ্যান্টিগা। এর আগে জ্যামাইকা তালাওয়াজ, বার্বাডোজ ট্রাইডেন্টস ও গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়র্সের হয়ে সিপিএলের মোট পাঁচটি আসরে খেলেছেন তিনি।
আরও পড়ুন
‘সাকিবের সাথে বিসিবির সম্পর্ক শেষ হয়ে যায়নি’ |
![]() |
এর মধ্যে ২০১৩ ও ২০১৬ সালে জ্যামাইকা এবং ২০১৭ সালে বার্বাডোজের হয়ে শিরোপা জিতেছেন সাকিব। এবার অ্যান্টিগার হয়েও চ্যাম্পিয়ন হতে চান অভিজ্ঞ এই অলরাউন্ডার।
“এখানে (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) ফিরতে পেরে ভালো লাগছে। আমি অ্যান্টিগা দলে যোগ দিলাম। তারা আমাকে দলে নেওয়ায় আমি কৃতজ্ঞ এবং সিপিএলে খেলতে মুখিয়ে আছি। আমি একাধিক দলের হয়ে একাধিক সিপিএল জিতেছি। আশা করছি, এবার তৃতীয় দলের হয়ে শিরোপা জিততে পারব।”
৪, ৬, ৬, ৬ ও ৪- রশিদ খানের পরপর পাঁচ বলে পাঁচটি বাউন্ডারি মারলেন লিয়াম লিভিংস্টোন। পাঁচ বলের ওভার থেকে নিয়ে নিলেন ২৬ রান। সব মিলিয়ে ২০ বলে রশিদ খরচ করলেন ৫৯ রান। যা তার ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বাজে বোলিং।
বার্মিংহামে মঙ্গলবার রাতে দা হান্ড্রেডের ম্যাচে বার্মিংহাম ফিনিক্সের বিপক্ষে এমন বেধড়ক পিটুনি হজম করেন ওভাল ইনভিন্সিবলসের হয়ে খেলতে নামা রশিদ।
আরও পড়ুন
ব্যাটিং না বোলিং- কোনটি বেশি ভালো, উত্তর দিলেন সাকিব |
![]() |
একশ বলের এই টুর্নামেন্টের আগের দুই ম্যাচে ৩টি করে উইকেট নিয়েছিলেন আফগানিস্তানের তারকা লেগ স্পিনার। দুই ম্যাচেই তার হাতে উঠেছিল ম্যাচ সেরার পুরস্কার। কিন্তু তৃতীয় ম্যাচে তালগোল পাকিয়ে গড়েছেন বিব্রতকর রেকর্ড।
দা হান্ড্রেড টুর্নামেন্টে আর কোনো বোলার এক ম্যাচে এত রান খরচ করেননি। ২০২২ সালে ম্যানচেস্টার অরিজিনালসের বিপক্ষে ২০ বলে ৫৩ রান দিয়েছিলেন নর্দার্ন সুপারচার্জার্সের হয়ে খেলতে নামা ডেভিড ভিসা।
এই টুর্নামেন্টে এক ম্যাচে পঞ্চাশের বেশি রান দেওয়ার নজির আছে শুধু ডেভিড পেইন (৫৩) ও স্টিভেন ফিনের (৫১)।
এছাড়া রশিদের ৪৮৪ ম্যাচের ক্যারিয়ারেও সবচেয়ে খরুচে বোলিংয়ের রেকর্ড এটি। এর আগে ২০১৮ সালের আইপিএলে কিংস এলেভেন পাঞ্জাবের বিপক্ষে ৪ ওভারে ৫৫ রান দিয়েছিলেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদের লেগ স্পিনার।
রশিদের এমন বাজে বোলিংয়ের দিনে জিততে পারেনি তার দল ওভালও। ডনোভান ফেরেইরা ২৯ বলে ৬৩ ও জর্ডান কক্স ৩০ বলে ৪৪ রানের ইনিংস খেললে নির্ধারিত ১০০ বলে ১৮০ রান করে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে থাকা ওভাল।
আরও পড়ুন
পাকিস্তানকে গুঁড়িয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের যত রেকর্ড |
![]() |
পরে লিভিংস্টোনের ২৭ বলে ৬৯ ও উইল স্মিডের ২৯ বলে ৫১ রানের সৌজন্যে ২ বল বাকি থাকতেই ম্যাচ জিতে যায় বার্মিংহাম।
এই ম্যাচে রশিদের ৯ বল খেলে ৩২ রান নেন লিভিংস্টোন। সব মিলিয়ে টি-টোয়েন্টিতে রশিদের ১০২ বলে লিভিংস্টোনের সংগ্রহ ২০০ রান। বিশ্বের প্রথম ব্যাটার হিসেবে তারকা লেগ স্পিনারের বিপক্ষে ২০০ রান নিলেন তিনি।
জেডেন সিলসের আগুনঝরা বোলিংয়ে ওয়ানডে সিরিজের শেষ ম্যাচে পাকিস্তানকে মাত্র ৯২ রানে অল আউট করে দিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। প্রথম ইনিংসে শেই হোপের ঝড়ো সেঞ্চুরিতে ২৯৪ রান করে তারা ম্যাচটি জিতেছে ২০২ রানের ব্যবধানে।
সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে বিশাল জয়ে রেকর্ড বইয়েও ঝড় তুলেছে ক্যারিবিয়ানরা। একনজরে দেখে নেওয়া যাক সব রেকর্ড
১৯৯১
দীর্ঘ ৩৪ বছর পর পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জিতল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এর আগে সবশেষ ১৯৯১ সালে পাকিস্তানের মাঠে গিয়ে ২-০ ব্যবধানে জিতেছিল তারা। মাঝের ১১ সিরিজের দশটিই জেতে পাকিস্তান। ড্র হয় অন্যটি।
এ নিয়ে ঘরের মাঠে টানা ৪টি ওয়ানডে সিরিজ জিতল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। নিজেদের মাঠে তাদের টানা ৪ বা এর বেশি সিরিজ জেতার রেকর্ড আছে আর একটি। ১৯৮১ থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত টানা ৯টি সিরিজ জিতেছিল তারা।
২০১১
সব সংস্করণ মিলিয়েই পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৪ বছর পর সিরিজ জিতল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এর আগে ২০১১ সালে ঘরের মাঠে এক ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতেছিল তারা। মাঝের ১৪ বছরে পাকিস্তানের বিপক্ষে সব মিলিয়ে টানা ১৬ সিরিজ হেরেছিল ক্যারিবিয়ানরা।
২০২
ওয়ানডেতে এ নিয়ে চতুর্থবার ২০০ বা এর বেশি রানের ব্যবধানে জিতল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। পাকিস্তানের বিপক্ষে এটিই তাদের প্রথম ২০০ রানের জয়। আর পাকিস্তান এ নিয়ে চতুর্থবার ওয়ানডেতে ২০০ রানের বেশি ব্যবধানে হারল।
আরও পড়ুন
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টানা সিরিজ জয়ের রেকর্ড ধরে রাখার লড়াই বাংলাদেশের |
![]() |
১৮ রানে ৬ উইকেট
বিধ্বংসী বোলিংয়ে মাত্র ১৮ রানে ৬ উইকেট নেন জেডেন সিলস। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে তৃতীয় সেরা বোলিং এটি। ১৯৮৩ বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে উইন্সটন ডেভিস ৫১ রানে ৭ উইকেট ও ১৯৮১ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে কলিন ক্রফট ১৫ রানে ৬ উইকেট নিয়েছিলেন।
এছাড়া পাকিস্তানের বিপক্ষে এটিই যে কোনো বোলারের সেরা বোলিং। ২০১৩ সালে ৩৯ রানে ৬ উইকেট নিয়েছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার কিংবদন্তি ডেল স্টেইন।
৪
নিজের ৬ উইকেটের মধ্যে ৪ ব্যাটারকে শূন্য রানে আউট করেছেন সিলস। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে এর আগে একজন মাত্র বোলারের ছিল এই কৃতিত্ব। ১৯৮৭ বিশ্বকাপের ফাইনালে ইংল্যান্ডের ৪ ব্যাটারকে খালি হাতে ফিরিয়েছিলেন জোয়েল গার্নার।
১৮
ঝড়ো ব্যাটিংয়ে ৯৪ বলে ১২০ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন শেই হোপ। ওয়ানডেতে এটি তার ১৮তম সেঞ্চুরি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে যা তৃতীয় সর্বোচ্চ। তার সামনে এখন শুধু ব্রায়ান লারা (১৯) ও ক্রিস গেইল (২৫)।
আরও পড়ুন
গ্রিভসের সেঞ্চুরি, রেকর্ড জুটিতে চারশ পার ওয়েস্ট ইন্ডিজের |
![]() |
৯২
এ নিয়ে দশবার একশ রানের কমে অলআউট হলো পাকিস্তান। এর মধ্যে ৪টিই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। তাদের ইতিহাসের সর্বনিম্ন ৪৩ রানও ক্যারিবিয়ানদের বিপক্ষেই, ১৯৯৩ সালে।
পাঁচ বছরের বেশি সময় ধরে বাইরে থাকার পর দল বদলে ফেললেন টম ব্রুস। নিউ জিল্যান্ড ছেড়ে এখন স্কটল্যান্ড দলে নাম লেখালেন ৩৪ বছর বয়সী টপ-অর্ডার ব্যাটার।
আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে ব্রুসকে নিজেদের দলে পাওয়ার খবর জানিয়েছে ক্রিকেট স্কটল্যান্ড। চলতি মাসের শেষ দিকে শুরু হতে যাওয়া ক্রিকেট বিশ্বকাপ লিগ ২-র ম্যাচে নতুন দলের হয়ে মাঠে দেখা যেতে পারে মারকুটে এই ব্যাটারকে।
২০১৭ সালের জানুয়ারিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ দিয়ে নিউ জিল্যান্ডের জার্সিতে আন্তর্জাতিক অভিষেক হয় ব্রুসের। ২০২০ পর্যন্ত কিউইদের হয়ে মোট ১৭টি টি-টোয়েন্টি খেলেন তিনি। যেখানে ২ ফিফটিতে করেন ২৭৯ রান।
আরও পড়ুন
২০ বলে ৫৯ রান দিয়ে রশিদ খানের বিব্রতকর রেকর্ড |
![]() |
এরপর দল থেকে জায়গা হারিয়ে আর নিউ জিল্যান্ড স্কোয়াডে সুযোগ করে নিতে পারেননি ব্রুস। দীর্ঘ ৫ বছর পেরিয়ে যাওয়ার পর তাই এবার নতুন দল বেছে নিলেন তিনি।
মূলত বাবার সূত্রে স্কটল্যান্ডের খেলার অনুমতি পেলেন ব্রুস। এডিনবরায় জন্ম নেওয়া ব্রুসের বাবার জন্ম সূত্রে একজন স্কটিশ। সেই সূত্রেই ২০১৬ সালে স্কটল্যান্ডের একটি ডেভেলপমেন্ট দলের হয়েও খেলেন ব্রুস। এরপর পাড়ি জমান নিউ জিল্যান্ড।
৯ বছর পর আবার নিউ জিল্যান্ড ছেড়ে স্কটল্যান্ডে ফিরে উচ্ছ্বসিত ব্রুস।
“আমার পরিবারের সঙ্গে স্কটল্যান্ডের দীর্ঘ ঐতিহ্য জড়িয়ে আছে। তারা ভীষণ গর্বিত হবে আমাকে বিশ্ব মঞ্চে স্কটল্যান্ডের প্রতিনিধিত্ব করতে দেখে। পাঁচ বছর আগে নিউজিল্যান্ডের হয়ে খেলার সুযোগ পেয়েছিলাম। এবার শীর্ষ পর্যায়ে নিজের দক্ষতা প্রদর্শনের পাশাপাশি স্কটল্যান্ড দলকে সেই সাফল্যের পথে এগিয়ে নিতে চাই, যা তারা অর্জন করার মতো সামর্থ্য রাখে।”
“২০১৬ সালে অল্প সময়ের জন্য স্কটল্যান্ড দলের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুযোগ হয়েছিল, যা ছিল দারুণ এক অভিজ্ঞতা। আমি বর্তমান দলের অনেক খেলোয়াড়ের সঙ্গে ও বিপক্ষে খেলেছি, এবং এতো বছর ধরে তাদের অগ্রগতি দেখা সত্যিই আনন্দের। আবারও তাদের সঙ্গে একত্রে খেলতে মুখিয়ে আছি। আমার লক্ষ্য সহজ- যে কোনোভাবে দলের জন্য অবদান রাখা, ধারাবাহিকভাবে মানসম্মত ক্রিকেট খেলা এবং শেষ পর্যন্ত বিশ্বকাপে জায়গা করে নেওয়া।”
৭ ঘণ্টা আগে
৮ ঘণ্টা আগে
৯ ঘণ্টা আগে
১১ ঘণ্টা আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
২১ দিন আগে
২৮ দিন আগে
২৯ দিন আগে