
বাংলাদেশের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ শুরুর ঠিক আগে শক্তি কমেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের। শেষ সময়ে গোটা সিরিজ থেকেই ছিটকে গেছেন তারকা ব্যাটার শিমরন হেটমায়ার। তার জায়গায় দলে ডাক পেয়েছেন আরেক বাঁহাতি ব্যাটার অ্যালিক আথানাজে।
এর আগে ওয়ানডে সিরিজের স্কোয়াডে থাকার পর ছিটকে গিয়েছিলেন জ্যামাইকান পেসার মারকুইনো মাইন্ডলি এবং জেদিয়া ব্লেডস। এবার তালিকায় যুক্ত হলেন হেটমায়ারও।
সেন্ট কিটসে বাংলাদেশ সময় রোববার রাত সাড়ে ৭টায় শুরু হবে প্রথম ওয়ানডে। স্কোয়াডে থাকলেও অসুস্থতার কারণে গত শনিবার রাতে স্কোয়াড থেকে নিজের নাম প্রত্যাহার করেছেন হেটমায়ার।
সদ্যই শেষ হওয়া গ্লোবাল সুপার লিগে হেটমায়ার খেলেছিলেন গায়ানা আমাজন ওয়ারিয়র্সের হয়ে। চার ম্যাচে রান ছিল যথাক্রমে ১৪,১৮,২৪ ও শুন্য।
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় নাম হলেও ওয়ানডেতে হেটমায়ারের রেকর্ড খুব ভালো নয়। ৫৬ ম্যাচে ৩২ গড়ে রান করেছেন ১ হাজার ৫৩৯। আর তার বদলি আথানাজে ১২ ম্যাচে ২৪ গড়ে ২ ফিফটিতে করেছেন মাত্র ২৯৯ রান।
ওয়ানডে সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজ স্কোয়াড : শাই হোপ (অধিনায়ক), ব্র্যান্ডন কিং, কেসি কার্টি, রোস্টন চেজ, অ্যালিক অ্যাথানাজে, জাস্টিন গ্রিভস, আমির জাঙ্গু, আলজারি জোসেফ, এভিন লুইস, গুদাকেশ মোটি, শেরফেন রাদারফোর্ড, মারকুইনো মাইন্ডলি, জেডেন সিলস, জেদিয়া ব্লেডস ও রোমারিও শেফার্ড।
No posts available.
২১ নভেম্বর ২০২৫, ৭:০৬ পিএম

দীর্ঘদিন পর দক্ষিণ আফ্রিকার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরেছেন পেসার আনরিখ নরকিয়া। ভারতের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ দিয়েই প্রত্যাবর্তন ঘটছে তাঁর। সবশেষ ২০২৪ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে খেলেছিলেন ৩১ বছর বয়সি এই পেসার।
স্ট্রেস রিঅ্যাকশন চোটের কারণে জুনে মেজর লিগ ক্রিকেটে খেলতে পারেননি নরকিয়া। একই কারণে জিম্বাবুয়ে, অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজেও ছিলেন না দলের সঙ্গে।
টি-টোয়েন্টি দলের নেতৃত্ব দেবেন এইডেন মার্করাম। দলে ফিরেছেন ওটনিল বার্টম্যান। টি-টোয়েন্টি দলে জায়গা হারিয়েছেন রায়ান রিকেলটন।
সবশেষ পাকিস্তান সফরে ছিলেন না টেম্বা বাভুমা; ওয়ানডে সিরিজের নেতৃত্বে ফিরেছেন তিনি। আন্তর্জাতিক অবসান ভেঙে ফেরা কুইন্টন ডি কক রয়েছেন দুই ফরম্যাটেই। তবে ওয়ানডে দলে নেই নরকিয়া।
পাঁজরের পেশির টানের (রিব বোন স্ট্রেস) চোটে টেস্টের পর সাদা বলের সিরিজ থেকেও ছিটকে গেছেন কাগিসো রাবাদা।
৩০ নভেম্বর থেকে শুরু হবে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। এরপর ৯ ডিসেম্বর থেকে শুরু হবে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ।
দক্ষিণ আফ্রিকা টি–টোয়েন্টি দল:
এইডেন মার্করাম (অধিনায়ক), ওটনিল বার্টম্যান, করবিন বোশ, ডেওয়াল্ড ব্রেভিস, কুইন্টন ডি কক, টনি ডি জরজি, ডোনোভ্যান ফেরেইরা, রিজা হেনড্রিক্স, মার্কো জানসেন, কেশব মহারাজ, জর্জ লিন্ডে, কুয়েনা মাফাকা, ডেভিড মিলার, লুঙ্গি এনগিডি, আনরিখ নরকিয়া ও ট্রিস্টান স্টাবস।
দক্ষিণ আফ্রিকা ওয়ানডে দল:
টেম্বা বাভুমা (অধিনায়ক), অটনিয়েল বার্টম্যান, করবিন বশ, ম্যাথিউ ব্রিটজকে, ডেওয়াল্ড ব্রেভিস, নান্দ্রে বার্গার, কুইন্টন ডি কক, টোনি ডি জর্জি, রুবিন হারম্যান, কেশব মহারাজ, মার্কো জানসেন, এইডেন মার্করাম, লুঙ্গি এনগিডি, রায়ান রিকেলটন, প্রেনেলান সুব্রায়েন।
ভারতীয় ক্রীড়ায় দুর্দিন চলছে। জাতীয় ক্রিকেট দল হোক বা ‘এ’ দল, ফুটবলেও যাচ্ছেতাই ম্যান ইন ব্লুরা। চলতি মাসের ৬ দিনে ৪টি ম্যাচে হেরেছে ভারত।
১৬ নভেম্বর দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টে হার দেখে শুভমান গিলের দল। পছন্দ মতো উইকেট বানিয়েও সাড়ে তিনদিনে ‘প্যাকেট’ হয় ভারত। শেষ পর্যন্ত ৩০ রানে জিতে প্রোটিয়ারা।
একই দিনে দুবাইয়ের রাজধানী কাতারে চলমান রাইজিং স্টারস টুর্নামেন্টে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের কাছে হেরে যায় ভারত ‘এ’ দল। দাপট দেখিয়ে জিতেশ শর্মাদের কাছ থেকে ৮ উইকেটে জয় তুলে নেয় ইরফান খানের দল। যদিও গ্রুপ ‘বি’ থেকে ভারত ও পাকিস্তান—দুই দলই সেমিফাইনালের টিকিট কাটে। শেষ চারে স্বপ্নভঙ্গ হয় ম্যান ইন ব্লুদের।
রাইজিং স্টারস টুর্নামেন্টে শেষ চারের ম্যাচে আজ বাঁকবদল লক্ষ্য করা যায়। প্রথমে ব্যাটিং করে বাংলাদেশ ১৯৪ রান তোলে। জবাব দিতে নেমে শেষ ওভারে প্রতিবেশিদের প্রয়োজন ছিল ১৬ রান। আর শেষ বলে এসেছে ৪ রান। তবে তিন রান নিয়ে ম্যাচ সুপার ওভারে চলে যায়।
সুপার ওভারে দাপট ছিল বাংলাদেশেরই। দুই বলে দুই ব্যাটারকে ফেরান বাংলাদেশের পেসার রিপন মণ্ডল। ব্যাট করতে নেমে প্রথম বলেই ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে বাউন্ডারি লাইনে ধরা পড়েন ইয়াসির আলী রাব্বি। পরে ক্রিজে নেমে ম্যাচের ইতি টেনে দেন আকবর আলী।
এর তিনদিন আগে ফুটবলে জামাল ভূঁইয়াদের কাছে ১-০ ব্যবধানে হারে ভারত। সফরকারী সন্দেশ ঝিঙ্গানরা আশা নিয়ে বাংলাদেশে এলেও হতাশা হয়ে দেশে ফেরেন। ফলে ২২ বছর পর ভারতের বিপক্ষে জয় খরা কাটায় লাল-সবুজের দল।
ফুটবল ও ক্রিকেটের পাশাপাশি এই মুহূর্তে ভারতের নারী কাবাডি দল বাংলাদেশে অবস্থান করছে। নারী কাবাডি বিশ্বকাপে ভালো অবস্থানে দেশটির নারীরা থাকলেও ক্রিকেট ও ফুটবলে হতাশা ভারতকে অনেক ক্ষতি করছে।

শেষ ওভারের নাটকীয়তা যেটাকে বলে, ঠিক সেটাই দেখা গেল এশিয়া কাপ রাইজিং স্টারসে বাংলাদেশ ও ভারত ম্যাচে। কাতারের রাজধানী দোহায় বাঁচা-মরার সেমিফাইনালে জয় পেতে শেষ ওভারে ভারতের প্রয়োজন ছিল ১৬ রান। আর শেষ বলে ৪ রান। তিন রান নিয়ে ম্যাচ ড্র করায় খেলা গড়ায় সুপার ওভারে।
সুপার ওভারের প্রথম বলেই জিতেশকে বোল্ড করে ফেরান পেসার রিপন মণ্ডল। দ্বিতীয় বলে জোরে হাঁকানোর চেষ্টা করেন আশুতোষ, তবে এক্সট্রা কাভারে ধরা পড়ে ফেরেন তিনি। এতে ফাইনালের টিকিট কাটতে বাংলাদেশের প্রয়োজন পড়ে মাত্র এক রান।
আরও পড়ুন
| আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার |
|
জবাব দিতে নেমে প্রথম বলে সুইয়াশ শর্মার বলে ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে বাউন্ডারি লাইনে ধরা পড়েন ইয়াসির আলী। দ্বিতীয় বল করতে এসে হোয়াইট দেন সুইয়াশ। তাতেই প্রথমবারের মতো এশিয়া কাপ রাইজিং স্টারসের ফাইনালে পা রাখল বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ সময় বিকেল সাড়ে তিনটায় টস হেরে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৯৪ রান সংগ্রহ করে লাল-সবুজের দল। জবাবে নেমে শেষ ওভারের নাটকীয়তায় ম্যাচ ড্র করে বাংলাদেশ। শেষ পর্যন্ত সুপার ওভারে গড়ানো ম্যাচে জয় পায় আকবর আলীরা।
দেশের হয়ে সর্বোচ্চ রানের ইনিংস খেলেন হাবিবুর রহমান সোহান। ৪৬ বলে ৬৫ রান করেন এই ওপেনার।
আরও পড়ুন
| আল্লাহ্ ৭০০ উইকেট দিলে ৭০০ উইকেট নিতেই রাজি: তাইজুল |
|
এদিন ওপেনিং জুটি ছিল ৪৩ রানের। জিসান আলী ২৬ রানে ফিরলে ভাঙে এ জুটি। এরপর জাওয়াদ আবরারকে নিয়ে ফের প্রতিরোধ গড়ে তোলেন সোহান। তবে এ জুটিও বড় হয়নি। জাওয়াদ ব্যক্তিগত ১৩ রানে ক্যাচ আউট হলে ৩৩ রানে ভাঙে পার্টনারশিপ।
বাংলাদেশ দলের তৃতীয় জুটিও ছিল ছোট। বরং শেষ দিকে আসা-যাওয়ার মিছিল ছিল লক্ষ্যণীয়। যদিও একপ্রান্ত আগলে প্রতিপক্ষের ওপর ঝড় বইয়ে দেন এসএম মেহেরাব। ২৬৬ স্ট্রাইক রেটে ব্যাট চালিয়ে ১৮ বলে ৪৮ রান করেন তিনি। বাংলাদেশি এই অলরাউন্ডার দৌড়ে যতটা না রান তুলেছেন, তার চেয়েও বেশি চার-ছক্কা মেরেছেন। অপরাজিত ইনিংসে ১টি চার ও ৬টি ছক্কা আসে তার ব্যাট থেকে।
আরও পড়ুন
| এসএ টি-টোয়েন্টি থেকে সরে দাঁড়ানোর প্রকৃত কারণ জানালেন তাইজুল |
|
শেষ সময়ে ইয়াসির আলীর সহযোগিতা পান মেহেরাব। দুজন পাল্লা দিয়ে ভারতের বোলারদের ওপর ঝড় তোলেন। এদিন ইয়াসির ৯ বলে ১৭ রান করেন। ২টি চার ও ১টি ছক্কা ছিল তার ইনিংসে। তাতেই ১৯৫ রানের পুঁজি পায় বাংলাদেশ।
জবাব দিতে নেমে উড়ন্ত শুরু পায় ভারত। ওপেনিংয়ে নামা বৈভব সূর্যবংশী ও প্রিয়াংশ আর্যর আক্রমনাত্নক ব্যাটিংয়ে চতুর্থ ওভারেই দলীয় পঞ্চাশ পেরিয়ে যায় ভারত। এই জুটি ভাঙেন আব্দুল গাফফার সাকলাইন। ১৫ বলে ৩৮ রান করা সূর্যবংশীকে আউট করেন।
এরপর নামান ধিরকে দ্রুত ফেরান আবু হায়দার রনি। ভংকর হতে থাকা আর্যকে ফেরান রকিবুল হাসান, আউট হবার আগে ২৩ বলে ৪৪ রানের ইনিংস খেলেন আর্য। ৯৮ রানে ৩ উইকেটের পতন হলেও এরপর ভারতকে ম্যাচে রাখেন জিতেশ শর্মা। ২৩ বলে ৩৩ রান করেন ভারতের অধিনায়ক। জিতেশ ফেরার পর নেহাল ওয়াদেরার ৩২, রামানদ্বীপ সিংয়ের ১৭, আশুতোষ শর্মা ১৩ রান করেন।

উইমেন্স প্রিমিয়ার লিগের (ডব্লিউপিএল) ২০২৬ আসরের নিলামে রয়েছেন বাংলাদেশের তিন নারী ক্রিকেটার—পেসার মারুফা আক্তার, অলরাউন্ডার স্বর্ণা আক্তার ও লেগ স্পিনার রাবেয়া খান।
২৭ নভেম্বর দিল্লিতে অনুষ্ঠিতব্য নিলামে নাম জমা দিয়েছিলেন মোট ২৭৭ ক্রিকেটার। যেখান থেকে দল পাবেন ৭৩ জন। বিদেশি কোটা মাত্র ২৩টি। অর্থাৎ প্রতিটি সিটের জন্য লড়াই প্রায় ৪ জনের।
আজ ডব্লিউপিএল ওয়েবসাইটে নিলামের খেলোয়াড় তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। যেখানে ৩০ লাখ রুপি ভিত্তিমূল্যে নাম জমা দিয়েছেন মারুফা, স্বর্ণা ও রাবেয়া।
আরও পড়ুন
| আল্লাহ্ ৭০০ উইকেট দিলে ৭০০ উইকেট নিতেই রাজি: তাইজুল |
|
ক্যাপড ভারতীয়, অনক্যাপড ভারতীয় ও ক্যাপড বিদেশি—এই তিন ক্যাটাগরিতে খেলোয়াড়দের তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ৫০ লাখ ভিত্তিমূল্যের খেলোয়াড় ১৯ জন, ৪০ লাখ ভিত্তিমূল্যের খেলোয়াড় ১১ জন। আর ৩০ লাখের ঘরে রয়েছে ৮৮ খেলোয়াড়ের নাম।
ডব্লিউপিএলের চতুর্থ আসর শুরু হবে ৭ জানুয়ারি। এবারও টুর্নামেন্টে অংশ নেবে পাঁচ দল। এ টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের কেউ অংশ নেয়নি।

টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশের সফলতম বোলার এখন তাইজুল ইসলাম। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে ৪ উইকেট নিয়ে সাকিব আল হাসানের পাশে বসেছেন বাঁহাতি স্পিনার। দুজনের নামের পাশেই এখন ২৪৬টি উইকেট।
পরের ইনিংসেই হয়তো সাকিবকে টপকে এককভাবে শীর্ষে উঠে যাবেন তাইজুল। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, ক্যারিয়ার শেষে নিজেকে কোথায় দেখতে চান তিনি। তবে এই বিষয়ে স্পষ্ট কোনো উত্তর দেননি ৩৪ ছুঁইছুঁই বাঁহাতি স্পিনার। সব কিছু তিনি ছেড়ে দিচ্ছেন সৃষ্টিকর্তার হাতে।
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে তাইজুল বলেন, এখনই সামনের কথা বলতে চান না তিনি।
আরও পড়ুন
| এসএ টি-টোয়েন্টি থেকে সরে দাঁড়ানোর প্রকৃত কারণ জানালেন তাইজুল |
|
“দুই বছর পর কী হবে এটা বলা কঠিন। একজন ক্রিকেটার হিসেবে যতদিন খেলবেন, পারফরম্যান্সই কথা বলবে কতদূর যেতে পারবেন। আমার মনে হয়, এখানে প্রক্রিয়াটা খুব জরুরি, সঙ্গে পারফরম্যান্স। আমার মনোযোগ থাকবে পারফরম্যান্সের দিকে। যতদিন আমি খেলব, পারফরম্যান্স করতে পারব, ততদিন আমি হয়তো একটা ভালো অবস্থায় যেতে পারব।”
তখন তার কাছে জিজ্ঞেস করা হয়, নির্দিষ্ট করে কোনো সংখ্যা ভেবে রেখেছেন কিনা। উত্তরে আবারও বলেন, নির্দিষ্ট কিছু ঠিক করেননি।
“না (নির্দিষ্ট কোনো সংখ্যা নয়)। আমাকে যদি আল্লাহ ৭০০ উইকেট দেযন আমি ৭০০টাই নিতেই রাজি আছি।”
আরও পড়ুন
| অ্যাশেজের প্রথম দিনে ভাঙল শত বছরের রেকর্ড |
|
এসময় তাইজুল জানান, ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই কখনও লক্ষ্য ঠিক করে এগোননি তিনি।
“আসলে প্রত্যেক ক্রিকেটারেরই একটা লক্ষ্য থাকে যে, জাতীয় দলে খেলব। প্রথম লক্ষ্য এটাই থাকে। জাতীয় দলে খেলার পরে কতদূর যাব... হয়তো অনেকের অনেক লক্ষ্য থাকে। তবে আমার এরকম কোনো লক্ষ্য ছিল না যে, এখানে শেষ করব বা এই পর্যন্ত যাব। আমি চেষ্টা করব ক্যারিয়ারের শেষ পর্যন্ত যত দূর যেতে পারি।”