
প্রথম ম্যাচে টার্গেট ছিল বড়, তাতেও শেষ পর্যন্ত লড়েছিল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ম্যাচে বোলাররা ব্যাটারদের জন্য কাজটা আরও সহজ করে দিলেন। তবে এবারও পারল না নিগার সুলতানা জ্যোতির দল। রান তাড়ায় টানা দ্বিতীয় ম্যাচে ব্যর্থ হয়ে হেরে গেল বাংলাদেশ। সেই সাথে সিরিজ জয় নিশ্চিত করে ফেলল আয়ারল্যান্ডের মেয়েরা।
সিলেটে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ নারী দল হেরে গেছে ৪৭ রানে। আয়ারল্যান্ডকে ৫ উইকেটে ১৩৪ রানে আটকে দেওয়ার পর নিগার-শারমিনরা অলআউট হওয়ার আগে টেনেটুনে করেছেন ৮৭ রান।
ওয়ানডে সিরিজে ধবলধোলাই হওয়া আয়ারল্যান্ড ২০ ওভারের সিরিজে এখন এগিয়ে ২-০ তে।
রান তাড়ায় দ্বিতীয় ওভারে সোবহানা মোস্তারিকে হারিয়ে বিপদের শুরু বাংলাদেশের। আরেক ওপেনার দিলারা আক্তার করেন মোটে ১০। দলকে আরও চাপে ফেলে পাওয়ার প্লের মধ্যে সাজঘরের পথ ধরেন অধিনায়ক নিগার ও তাজ নাহার। ২২ রানে চার উইকেট হারিয়ে ফেলা বাংলাদেশ আর পারেনি ঘুরে দাঁড়াতে বা সেভাবে জয়ের জোরাল সম্ভাবনা জাগাতে।
পঞ্চম উইকেটে ৪৮ রানের জুটি গড়েন শারমিন আক্তার ও স্বর্ণা আক্তার। তবে রান তোলার গতি দুজনের ছিল বেশ ধীরগতির। ফলে ক্রমেই বেড়ে যায় বল ও রানের ব্যবধান। ৪৩ বলে মাত্র ১ বাউন্ডারিতে ৩৮ রান আসে শারমিনের ব্যাট থেকে। আর স্বর্ণাও একটি চারের মারে ২১ বলে যোগ করেন মাত্র ২০ রান।
স্বাভাবিকভাবেই শেষের দিকে ব্যাটারদের ওপর বেড়ে যায় দ্রুত রান তোলার চাপ, যা তারা করতে পারেননি একেবারেই। ইনিংস শেষ হয়ে যায় ১৭.১ ওভারেই। ১৩ রানে ৩ উইকেট নেন ওরলা প্রেন্ডারগাস্ট।
বাংলাদেশের বোলাররাও দিনের প্রথম ভাগে খুব একটা খারাপ করেননি। তবে টানা দ্বিতীয় ম্যাচে আয়ারল্যান্ডের ব্যাটাররা কন্ডিশন অনুযায়ী করেন দারুণ ব্যাটিং। ওপেনার এমি হান্টার ২৩ করার পর বল হাতে আলো ছড়ানো প্রেন্ডারগাস্ট তিনে নেমে ব্যাট হাতেও ভোগান বাংলাদেশকে। ২৫ বলে তার ব্যাট থেকে আসে ৩২ রান।
শেষের দিকে লাউরা ডেলানির ১৪০ স্ট্রাইক রেটে খেলা ৩৫ রানের ইনিংস আয়ারল্যান্ডকে এনে দেয় লড়িয়ে স্কোর। ২০ রানে ২ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের সেরা বোলার ছিলেন বাঁহাতি স্পিনার নাহিদা আক্তার।
No posts available.
১৭ নভেম্বর ২০২৫, ২:৩৮ পিএম

কাতারের রাজধানী দোহাতে চলছে এশিয়া কাপ রাইজিং স্টারস টুর্নামেন্ট। সোমবার দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে বাংলাদেশের ‘এ’ দল মুখোমুখি হয়েছিল আফগানিস্তান ‘এ’ দলের সঙ্গে। জয়ের ধারা ধরে রেখেছে আকবর আলীর দল।
টুর্নামেন্টে প্রথম ম্যাচে হংকং ও চায়নার বিপক্ষে ৮ উইকেটে জয় করার পর আজও আফগানদের বিপক্ষে একই ব্যবধানে জিতেছে বাংলাদেশ।
দোহায় টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং করতে নামা আফগানিস্তানকে ৭৮ রানে আটকে ফেলে বাংলাদেশ। লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ধরে-ধীরে ১৩.৩ ওভারে গন্তব্যে পৌছে লাল সবুজের দল।
এ দিন আফগানদের সহজ লক্ষ্যে বাংলাদেশের হয়ে ওপেনিংয়ে নামেন হাবিবুর রহমান সোহান ও জিসান আলম। হংকং, চায়নার বিপক্ষে অপরাজিত সেঞ্চুরি হাঁকানো সোহান আজ সুবিধা করতে পারেননি। আল্লাহ মোহাম্মদ গজনফরের বলে ক্যাচ তুলে ব্যক্তিগত ১০ রানে সাজঘরে ফেরেন।
আরও পড়ুন
| আবারও হায়দরাবাদের নেতৃত্বে কামিন্স |
|
হাবিবুরের পর দলীয় ২৩ রানে ফিরেন জিসান। তিনিও মাত্র ১০ রান করতে পারেন। বাকিপথ পাড়ি দেন জাওয়াদ আবরার ও মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন। শেষ পর্যন্ত টিকে থাকেন দুজন। ৫৫ রানের নিরবিচ্ছিন্ন জুটি উপহার দিয়ে দেশকে আরও একটি জয় উপহার দেন তাঁরা।
আবরার ২৪ ও অঙ্কন ২৭ রানে অপরাজিত থাকেন। আফগানদের হয়ে গজনফর দুটি উইকেট নেন।
এর আগে ব্যাটিংয়ে নেমে রিপন মন্ডল ও রাকিবুল হাসানের বোলিংয়ে চাপে পড়ে আফগানরা ব্যাটাররা। টপ-অর্ডারের তিন ব্যাটার—ইমরান, নুর উল রহমান ও সেদিকউল্লাহ অতলকে ফেরান রিপন। ৪ ওভার বোলিং করে ১০ রান খরচ করেন তিনি। মাঝ ও শেষ দিকে দাপট দেখান রাকিবুল। বাঁ-হাতি এই স্পিনারের দখলে নেন তিনটি উইকেট। খরচ করেন মাত্র ৭ রান।
আফগানদের হয়ে সর্বোচ্চ রান ছিল দারউইশ রাসুলীর (২৭)। তিন অঙ্কের রান করতে সক্ষম হয় কেবল তিন ব্যাটার, বাকিরা ছিল আসা-যাওয়ার মিছিলে। তাতেই টানা দ্বিতীয় জয় দেখে বাংলাদেশ।
এই জয়ে ‘এ’ গ্রুপের শীর্ষস্থান মজবুত করেছে বাংলাদেশ। দুই ম্যাচে ৪ পয়েন্ট লাল সবুজ দলের। সমান ম্যাচ খেলে দ্বিতীয় স্থানে শ্রীলঙ্কা ও তৃতীয় স্থানে আফগানিস্তান। তিনটি করে ম্যাচ শেষে তিন দলেরই পয়েন্ট সমান চার হয়ে যেতে পারে। কিন্তু প্রথম দুই ম্যাচের পর নেট রান রেটে বেশ এগিয়ে থাকায় বাংলাদেশের সম্ভাবনাই বেশি। বাংলাদেশের নেট রান রেট এখন +৪.০৭৯। শ্রীলঙ্কার +১.৩৪১ ও আফগানিস্তানের +০.১২২।

ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) ২০২৬ মৌসুমে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের নেতৃত্বে থাকবেন অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। সোমবার এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে আইপিএলের অন্যতম সফল দলটি।
২০২৪ সালে হায়দরাবাদের ক্যাপ্টেন্সির দায়িত্ব পান কামিন্স। পরের বছরও তাঁর হাতে থাকে ব্যাটন। টানা তৃতীয়বার অরেঞ্জ আর্মি শিবিরের নেতৃত্ব সামলাতে যাচ্ছেন তিনি।
হায়দরাবাদের আগে কলকাতা নাইট রাইডার্স ও দিল্লি ক্যাপিটালসে খেলেছেন কামিন্স। এরপর ২০২৪ সালে তাঁকে ২০ কোটি ৫০ লাখে ভিড়ায় হায়দরাবাদ।
সম্প্রতি মিনি নিলামে হায়দরাবাদ কামিন্স ছাড়াও ধরে রেখেছে— অভিষেক শর্মা, অনিকেত বর্মা, ব্রাইডন কার্স, ঈশান মালিঙ্গা, হর্ষ দুবে, হর্ষাল প্যাটেল, হাইনরিখ ক্লাসেন, ঈশান কিষান, জয়দেব উনাদকাট, কামিন্দু মেন্ডিস, নিতীশ কুমার রেড্ডি, স্মরণ, ট্রাভিস হেড, জিশান আনসারি।
বর্তমানে জাতীয় দলের বাইরে আছেন কামিন্স। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে মর্যাদার অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম টেস্টে নেই তিনি। চোটে পড়া কামিন্স ফিরবেন দ্বিতীয় টেস্টে, ব্রিসবেনে। তাঁর অনুপস্থিতিতে অজি দলের দায়িত্ব সামলাবেন স্টিভেন স্মিথ।

প্রথম ম্যাচে সালমান আলী আগার দায়িত্বশীল ১০৫* রান, দ্বিতীয় ম্যাচে বাবর আজমের ২৭ মাস পর সেঞ্চুরিতে ফেরা এবং তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে ফখর জামান ও মোহাম্মদ রিজওয়ানের বাহাদুরি— তাতেই ঘরের মাঠে শ্রীলঙ্কাকে হোয়াইটওয়াশ লজ্জায় ডোবায় পাকিস্তান। সিরিজ জয়ের প্রভাব পড়েছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিরের (আইসিসি) সবশেষ হালনাগাদে।
আইসিসির সর্বশেষ হালনাগাদ র্যাঙ্কিংয়ে পাকিস্তান চতুর্থ স্থানে রয়েছে। তবে তাদের রেটিং পয়েন্ট বেড়ে হয়েছে ১০৫, যা তৃতীয় স্থানে থাকা অস্ট্রেলিয়ার থেকে মাত্র চার পয়েন্ট কম। দ্বিতীয় স্থানে থাকা নিউজিল্যান্ড থেকে তারা ৭ পয়েন্ট দূরে। অর্থাৎ, সামনের সিরিজে ভালো করলে পাকিস্তান রেটিং বেড়ে র্যাঙ্কিংয়ে সুবিধাভোগ করবে পাকিস্তান।
আইসিসি র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থান অক্ষুন্ন রেখেছে ভারত, ১২২ রেটিং পয়েন্ট তাদের। দ্বিতীয় স্থানে থাকা অজিদের চেয়ে ভারত ১০ পয়েন্ট এগিয়ে। বলা যায়, তারা নিরাপদ স্থানে রয়েছে।
তালিকায় পঞ্চমে আছে শ্রীলঙ্কা (রেটিং ১০০)। দক্ষিণ আফ্রিকার রেটিং ৯৮। সপ্তম, অষ্টম ও নবম স্থানে আফগানিস্তান, ইংল্যান্ড ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ (রেটিং পয়েন্ট যথাক্রমে ৯৫, ৮৬ ও ৭৮)। দশমে থাকা বাংলাদেশের রেটিং পয়েন্ট ৭৬।

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্টে হারের পর ভারতীয় দল নিয়ে চলছে জোর আলোচনা। কেউ বলছে স্পিনস্বর্গের পিচ বানিয়ে নিজেদের পাতা ফাঁদেই পড়েছে শুবমান গিলের দল। কারও মতে ব্যাটিং ব্যর্থতাই হারের আসল কারণ। এরমধ্যেই একাদশ নিয়েই প্রশ্ন তুললেন ভারতের সাবেক ক্রিকেটার সৌরভ গাঙ্গুলী।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মাত্র ১২৪ রানও তাড়া করতে পারেনি ভারত। ইডেন গার্ডেনে স্বাগতিকরা গুটিয়ে যায় মাত্র ৯৩ রানে। ব্যাটারদের জন্য মরণফাঁদ হয়ে যাওয়া পিচের সমালোচনা করেন গাঙ্গুলী। ভালো উইকেটে খেলার পাশাপাশি একাদশে পেসার মোহাম্মদ শামিকেও ফেরানোর পক্ষে জোরাল বার্তা দিলেন ভারতের কিংবদন্তি ব্যাটার।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ‘স্পোর্টস টেককে’ দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে শামিকে দলে ফেরানোর পক্ষে যুক্তি দেন গাঙ্গুলী, `আমি গৌতমকে (গৌতম গম্ভির) খুব পছন্দ করি। সে ২০১১ বিশ্বকাপ ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দারুণ করেছে। তবে তাকে ভারতের ভালো পিচে খেলা উচিত। তাকে বুমরাহ, সিরাজ এবং শামির প্রতি বিশ্বাস রাখতে হবে।’
আরও পড়ুন
| আইপিএলে পুরোনো দায়িত্বে ফিরলেন সাঙ্গাকারা |
|
গাঙ্গুলী আরও যোগ করলেন, ‘আমি মনে করি শামী এই টেস্ট দলে জায়গা পাওয়ার যোগ্য। শামী এবং স্পিনাররা মিলে টেস্ট জিততে সাহায্য করবে।’
ঘরের মাঠে ভারতীয় দলের ভালো পিচে খেলা উচিত বলছেন গাঙ্গুলী। টেস্টগুলো দ্রুত শেষ করার দিকে নজর না রেখে পাঁচ দিনে জেতার চেষ্টা করার কথা বলেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক, ‘ভালো উইকেটে খেলো। আশা করি গৌতম গম্ভীর শুনছেন। পিচকে ম্যাচের বাইরে রাখুন। কারণ যদি ব্যাটাররা ৩৫০–৪০০ রান না করে, তাহলে টেস্ট জেতা সম্ভব নয়।’
এর আগে ইংল্যান্ডের টেস্টের প্রসঙ্গ টেনে এনে গাঙ্গুলী বলেন, ‘এই কারণেই তারা ইংল্যান্ডে জিতেছিল, কারণ ব্যাটাররা ভালো রান করেছে। তাকে ভালো উইকেটে খেলতে হবে। তার খেলোয়াড়দের ওপর বিশ্বাস রাখতে হবে। এবং টেস্টগুলো ৫ দিনে জিততে হবে, ৩ দিনে নয়।’
দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ২২ নভেম্বর গুয়াহাটি দ্বিতীয়টিতে দক্ষিণ আফ্রিকার মুখোমুখি হবে ভারত।

শ্রীলঙ্কাকে ওয়ানডে সিরিজে ধবলধোলাই করে র্যাঙ্কিংয়ে নিজেদের অবস্থান আরও মজবুত করেছে পাকিস্তান। রাওয়ালপিন্ডিতে রোববার শেষ ওয়ানডেতে ৬ উইকেটের জয়ে ৩–০ ব্যবধানে সিরিজ শেষ করেন বাবর আজমরা।
ওযানডে র্যাঙ্কিংয়ে অবশ্য শীর্ষে ভারতই। সবশেষ হালনাগাদে ভারতের রেটিং ১২২। দুই নম্বরে থাকা নিউজিল্যান্ডের রেটিং ১১২ এবং তিনে থাকা অস্ট্রেলিয়ার রেটিং ১০৯। পাকিস্তান রয়েছে চার নম্বরে। তাদের রেটিং ১০৫ পাঁচে শ্রীলঙ্কা, রেটিং ১০০।
ছয় নম্বরে দক্ষিণ আফ্রিকা, সাত নম্বরে আফগানিস্তান ও আট নম্বরে আছে আফগানিস্তান। নয় নম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ১০ নম্বরে আছে বাংলাদেশ (রেটিং ৭৬)। পূর্ণ সদস্যদের মধ্যে সবার নিচে আয়ারল্যান্ড—১২তম নম্বরে তারা, রেটিং ৫২।
আরও পড়ুন
| সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল |
|
দক্ষিণ আফ্রিকার পর শ্রীলঙ্কাকে ওয়ানডে সিরিজে হারিয়েছে পাকিস্তান। এখন অস্ট্রেলিয়ার ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলছে তারা। লঙ্কানদের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে অধিনায়ক সালমান আরী আগা খেলেন ক্যারিয়ারের সেরা ইনিংস—৮৭ বলে অপরাজিত ১০৫। তাঁর ব্যাটেই পাকিস্তান লক্ষ্য ছুঁড়ে দেয় ৩০০। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে সেঞ্চুরির খরা কাটান বাবর আজম। তাঁর অপরাজিত ১০২ রানের ইনিংসের সৌজন্যে ২৮৯ রানের লক্ষ্য সহজে তারা করে পাকিস্তান।
হোয়াইটওয়াশ নিশ্চিত করার ম্যাচে শ্রীলঙ্কা থামে ২১১ রানে। ৩ উইকেট নেন মোহাম্মদ ওয়াসিম। জবাবে ফখর জামান (৫৫) ও মোহাম্মদ রিজওয়ানদের (অপরাজিত ৬১) দায়িত্বশীল ইনিংসের কল্যাণে ৪৪.৪ ওভারেই জয় তুলে নেয় পাকিস্তান।
পুরুষদের ওয়ানডে র্যাঙ্কিং
১. ভারত – রেটিং ১২২
২. নিউজিল্যান্ড – ১১২
৩. অস্ট্রেলিয়া – ১০৯
৪. পাকিস্তান – ১০৫
৫. শ্রীলঙ্কা – ১০০
৬. দক্ষিণ আফ্রিকা – ৯৮
৭. আফগানিস্তান – ৯৫
৮. ইংল্যান্ড – ৮৬
৯. ওয়েস্ট ইন্ডিজ – ৭৮
১০. বাংলাদেশ – ৭৬
১১. জিম্বাবুয়ে – ৫৪
১২. আয়ারল্যান্ড – ৫২