
চিটাগং কিংসকে হারিয়ে ফরচুন বরিশালের টানা দ্বিতীয় শিরোপা জয়ের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে বিপিএল ২০২৫। মাঠের ক্রিকেটে এবারের আসরটি উপহার দিয়েছে রোমাঞ্চকর সব মূহুর্ত। ব্যাটে-বলে আলো ছড়িয়েছেন মূলত বাংলাদেশের ক্রিকেটাররাই। তাতে হয়েছে অনেক রেকর্ড, আর পরিসংখ্যান হয়েছে সমৃদ্ধ।
চলুন দেখে নেওয়া যাক এবারের দারুণ কিছু সংখ্যার মাধ্যমে :
৭১৫ : মোট ছক্কা
১১৬৮ : মোট বাউন্ডারি
৪১৫ : এক ম্যাচে সর্বোচ্চ রান (রংপুর রাইডার্স-সিলেট স্ট্রাইকার্স)
২৫৪ : সর্বোচ্চ দলীয় স্কোর (ঢাকা ক্যাপিটালস, প্রতিপক্ষ দুর্বার রাজশাহী)
১৪৯ : রানের ব্যবধানে সবচেয়ে বড় জয় (ঢাকা ক্যাপিটালস, প্রতিপক্ষ দুর্বার রাজশাহী)
৯ : উইকেটের ব্যবধানে সবচেয়ে বড় জয় (ফরচুন বরিশাল ২ বার, খুলনা টাইগার্স ১ বার)
৮১ : বলের হিসেবে সবচেয়ে বড় জয় (ফরচুন বরিশাল, প্রতিপক্ষ ঢাকা ক্যাপিটালস)
৫১১ : সর্বোচ্চ রান (নাঈম শেখ)
১২৫* : সর্বোচ্চ একক স্কোর (লিটন দাস)
৭৩:২৫ গড় : সর্বোচ্চ গড় (রায়ান বার্ল)
২৩১.৮১ : সর্বোচ্চ স্ট্রাইক রেট (ফাহিম আশরাফ)
৪ : সর্বোচ্চ ফিফটি (তানজিদ হাসান তামিম)
৩ : সর্বোচ্চ ডাক (আজিজুল হাকিম তামিম)
৩৬ : সর্বাচ্চ ছক্কা (তানজিদ হাসান তামিম)
৯ : ইনিংসে সর্বোচ্চ ছক্কা (সাব্বির রহমান)
৪৫৭.১৪ : এক ইনিংসে সর্বোচ্চ স্ট্রাইক রেট (নুরুল হাসান সোহান)
২৬ : সর্বোচ্চ উইকেট (তাসকিন আহমেদ)
৭/১৯ : সেরা বোলিং ফিগার (তাসকিন আহমেদ)
৪.৫৭ : সেরা ইকোনমি রেট (নাইম ইসলাম)
৬.৪০ : সেরা গড় (নাইম ইসলাম)
৬৪ : ব্যয়বহুল বোলিং ফিগার (সাদিরা সামারকুন)
১৪ : সর্বোচ্চ ডিসমিসাল (মুশফিকুর রহিম)
১৩ : সর্বোচ্চ ক্যাচ (আরিফুল হক)
২৪১ : সর্বোচ্চ রানের জুটি (লিটন দাস-তানজিদ হাসান)
১৯৫/৭ : স্বীকৃত টি-টোয়েন্টির ফাইনালে সর্বোচ্চ রান তাড়ার রেকর্ড (ফরচুন বরিশাল, প্রতিপক্ষ চিটাগং কিংস)
No posts available.



৩০ অক্টোবর ২০২৫, ১১:৩৯ পিএম





নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে সপ্তম স্থানে থেকে টুর্নামেন্ট শেষ করেছে বাংলাদেশ। গ্রুপ পর্বে একমাত্র জয় পাকিস্তানের বিপক্ষে। বেশ কয়েকটি ম্যাচে সম্ভাবনা তৈরি করেও কূলে এসে তরি ডুবেছেন নিগার সুলতানা জ্যোতিরা। তার পরও বিশ্বকাপের মতো বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের আত্মবিশ্বাস ও দৃঢ়তা দেখে মুগ্ধ ভারতের সাবেক অধিনায়ক মিতালি রাজ। টি স্পোর্টসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নিগারদের বিশ্বকাপ পারফরম্যান্স, ঘাটতি ও সম্ভাবনা নিয়ে কথা বলেছেন তিনি।
বিশ্বকাপে বল হাতে নজর কেড়েছেন পেসার মারুফা আক্তার। তাৎক্ষণিক তাঁর প্রশংসা করেন শ্রীলঙ্কার কিংবদন্তি লাসিথ মালিঙ্গা। মেয়েদের ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক মিতালির কণ্ঠেও মারুফা বন্দনা,
‘বাংলাদেশ দল কিছু বড় দলকে সত্যিই চ্যালেঞ্জ করেছে। বিশেষ করে মারুফা আক্তার—তার নতুন বলের সুইং আমাকে মুগ্ধ করেছে। কলম্বোয় ওর কয়েকটি ম্যাচ দেখেছি, মনে হয়েছে বাংলাদেশের হয়ে সে সেরা ফাস্ট বোলারদের একজন হয়ে উঠতে পারে।’
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মাত্র ৭ রানে হেরেছে বাংলাদেশ। শেষ ১২ বলে ১২ রান প্রয়োজন ছিল লাল-সবুজদের। তবে শেষ পর্যন্ত হিসাব মেলাতে পারেননি নিগাররা। মিতালির মতে, গত বিশ্বকাপের পর থেকেই বাংলাদেশ দলের অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো।
বাংলাদেশ অধিনায়ক নিগারের নেতৃত্বেরও প্রশংসা করেন ভারতীয় এই কিংবদন্তি,
‘জ্যোতি দারুণভাবে দলকে এগিয়ে নিচ্ছিল। মাঠে ক্রমাগত পরামর্শ দিচ্ছিল, ফিল্ডিংয়ে উৎসাহ দিচ্ছিল। দলের মধ্যে একধরনের ইতিবাচক শক্তি কাজ করছিল।’
নিগারদের আরও উন্নতির জন্য বড় দলের সঙ্গে নিয়মিত খেলা ও ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে অংশগ্রহণ জরুরি বলে মনে করেন মিতালি রাজ,
‘বাংলাদেশ দলকে ভালো দলগুলোর বিপক্ষে আরও বেশি খেলতে হবে। এশিয়া কাপ বা দ্বিপাক্ষিক সিরিজ ছাড়াও তাদের উচিত ডব্লিউবিবিএল, ডব্লিউপিএল বা দ্য হান্ড্রেড-এর মতো বড় লিগে অংশ নেওয়া। সেরা খেলোয়াড়দের সঙ্গে খেললে মানসিকতা ও দক্ষতা দুটোই বাড়ে। বোর্ড চাইলে এ দিকটা নিয়ে ভাবতে পারে।’
২০১৮ সালে এশিয়া কাপে ভারতকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো শিরোপা জিতেছিল বাংলাদেশ। তবে মিতালি মনে করেন, টি–টোয়েন্টি ও ওয়ানডে দুই ফরম্যাটের পারফরম্যান্সের মধ্যে পার্থক্য আছে। তিনি বলেন,
‘টি–টোয়েন্টিতে যেকোনো দল অঘটন ঘটাতে পারে। ওয়ানডেতে ধৈর্য ও ধারাবাহিকতা দরকার। বাংলাদেশের স্পিন আক্রমণ শক্তিশালী, তবে ব্যাটিংয়ে আরও উন্নতি দরকার।’
ছেলেদের মতো মেয়েদের আইপিএলও চালু করেছে ভারত। ২০২৩ সালে শুরু হওয়া এই টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের তিনজন খেলোয়াড়কে নেওয়ার সুযোগ পেলে কাদের নিতেন—এমন প্রশ্নে মিতালি নির্দ্বিধায় জানান মারুফার নাম,
‘আমি সরাসরি মারুফাকে বেছে নিতাম। কারণ দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রতিটি টি–টোয়েন্টি ম্যাচে তাকে খেলতে দেখেছি। তখন সে খুবই তরুণ ছিল, তখনই বোঝা গিয়েছিল তার মধ্যে প্রচুর উদ্যম আছে। এখন সে কিছুটা পরিণত হয়েছে, তবে এমন মানসম্পন্ন লিগগুলোতে খেলতে পারলে তার দক্ষতা আরও বাড়বে।’
একই সঙ্গে অলরাউন্ডার রাবেয়া খাতুন ও অধিনায়ক নিগারকেও আইপিএলে দেখতে চান বলে জানিয়েছেন মিতালি রাজ।

৩৩৯ রান! হ্যাঁ, আজ নারী বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠতে অস্ট্রেলিয়ার ৩৩৮ রান টপকে বিশ্বরেকর্ড গড়তে হতো ভারতকে। যা রীতিমতো অবিশ্বাস্য। কিন্তু সেই অবিশ্বাস্য ও দুঃসাহসিক কাজটাই করে দেখালেন জেমিমা রদ্রিগেজ। ডানহাতি এই ব্যাটারের অপরাজিত সেঞ্চুরিতে ওয়ানডে ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে ৫ উইকেটে জয় পেল ভারত।
গতকাল ইংল্যান্ডকে হারিয়ে প্রথমবার বিশ্বকাপের ফাইনালে ওঠে দক্ষিণ আফ্রিকা। ইংলিশ মেয়েদের বিপক্ষে ১২৫ রানের বড় জয় পায় লরা উলভার্টরা। আজ হারমানপ্রীতদের জয় নিশ্চিত হওয়ায় তৃতীয়বারের মতো ফাইনালে উঠল ‘ব্লুজ’রা। ফলে বিশ্বকাপ দেখবে নতুন চ্যাম্পিয়ন।
নবি মুম্বাইয়ে আজ টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে নারী বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান তোলে অস্ট্রেলিয়া। তাদের সেই লক্ষ্য ৯ বল ও ৫ উইকেট হাতে রেখে পেরিয়ে যায় ভারত।
ব্যাট করতে নেমে শুরুর দিকেই বিপাকে পড়ে ভারত। সুনিপুণ দক্ষতায় পরিস্থিতি সামাল দেন জেমিমা রদ্রিগেজ ও হারমানপ্রীত কৌর। দু’জন মিলে তৃতীয় উইকেটে ১৬৭ রানের জুটি গড়েন। হারমানপ্রীত ব্যক্তিগত ৮৯ রানে ফিরলে খানিকটা চাপ তৈরি হয়।
 
    লক্ষ্যের পথে রদ্রিগেজ আরও তিনটি গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন — দিপ্তি শর্মার সঙ্গে ৩৮ রানের এবং রিচা ঘোষের সঙ্গে ৪০ রানের। শেষদিকে আমনজোতকৌরের সঙ্গে জুটি গড়ে সব হিসাব চুকিয়ে দেন।
রদ্রিগেজ ১২৭ রানে অপরাজিত থেকে ম্যাচ শেষ করেন। প্রায় ২০০ মিনিট ক্রিজে পড়ে থেকে হাঁকান ১৪টি বাউন্ডারি। যদিও ইনিংসে দু’বার ক্যাচের সুযোগ দিয়েও ভাগ্যবানভাবে বেঁচে যান তিনি।
এর আগে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে দ্রুততম সেঞ্চুরি করে রেকর্ড গড়েন তরুণ ওপেনার ফিবি লিচফিল্ড। দ্বিতীয় সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে মাত্র ৭৭ বলে সেঞ্চুরি করেন বাঁহাতি এই ব্যাটার। ভেঙে দেন ভারতের অধিনায়ক হারমানপ্রীত ও ইংল্যান্ডের ন্যাট স্কিভার-ব্রান্টের ৯০ বলে সেঞ্চুরির রেকর্ড।
২২ বছর ১৯৫ দিনে সেঞ্চুরি করে নকআউট পর্বে সবচেয়ে কম বয়সে সেঞ্চুরি করা ক্রিকেটার এখন লিচফিল্ড। অস্ট্রেলিয়ার ইতিহাসে দ্বিতীয় কম বয়সী ক্রিকেটার হিসেবে এটি তাঁর প্রথম বিশ্বকাপ সেঞ্চুরি।
অধিনায়ক অ্যালিসা হিলি ও অ্যাশলি গার্ডনার— দুজনই অর্ধশতক করেন। হিলি খেলেন ৭৭ রানের ইনিংস, আর গার্ডনারের ব্যাট থেকে আসে ৬৩ রান। সব মিলিয়ে অস্ট্রেলিয়া তোলে বিশাল ৩৩৮ রান।

নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের নকআউট পর্বে দ্রততম সেঞ্চুরি করে রেকর্ড গড়লেন অস্ট্রেলিয়ার তরুণ ওপেনার ফিবি লিচফিল্ড। দ্বিতীয় সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে আজ মাত্র ৭৭ বলে সেঞ্চুরি করেন এই বাঁহাতি ওপেনার। ভেঙে দিয়েছেন ভারতের অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌর ও ইংল্যান্ডের ন্যাট স্কিভার-ব্রান্টের ৯০ বলে সেঞ্চুরির রেকর্ড।
২২ বছর ১৯৫ দিনে সেঞ্চুরি করে নকআউট পর্বে সবচেয়ে কম বয়সে সেঞ্চুরি করা ক্রিকেটার লিচফিল্ড। অস্ট্রেলিয়ার ইতিহাসে দ্বিতীয় কম বয়সী ক্রিকেটার হিসেবে নারী বিশ্বকাপ সেঞ্চুরি এটি। লিচফিল্ডের নৈপুণ্যে অস্ট্রেলিয়া আরও একবার বিশ্বকাপ ফাইনালের পথে। দ্বিতীয় সেমিফাইনালে স্বাগতিক ভারতকে ৩৩৯ রানের লক্ষ্য দিয়েছে অজি মেয়েরা। এই ম্যাচ জিতলে রেকর্ড দশমবারের মতো ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠবে ক্যাঙ্গারুরা।
নবি মুম্বাইয়ের ডিওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে শুরু থেকেই আগ্রাসী ব্যাটিং করেন লিচফিল্ড। অধিনায়ক হিলি দ্রত ফিরলেও রানের চাকা সচল রাখেন তিনি। ৪৫ বলে তুলে নেন ফিফটি। পরের পঞ্চাশ করেন ৩২ বলে। ৭৭ বলে সেঞ্চুরি করে বিশ্বকাপের নকআউট পর্বের দ্রুততম সেঞ্চুরিয়ান বনে যান।
লিচফিল্ড শেষ পর্যন্ত ৯৩ বলে ১১৯ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলে সাজঘরে ফেরেন। তাঁর ইনিংসে ছিল ৩টি ছক্কা ও ১৭টি চারের মার।

আইসিসি ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপ লিগ-২-এর ম্যাচে সেঞ্চুরি হাঁকিয়েও নেপালকে জেতাতে পারলেন না রোহিত পাউডেল। অধিনায়কের লড়াকু ইনিংসের পরেও সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে ৫ উইকেটে হেরেছে হিমালয়ের দেশ।
দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমি মাঠে আজ টস জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নামে নেপাল। শুরুটা ভালো হয়নি তাদের। ২৬ রানে দুই উইকেট হারায় নেপাল। দলকে বিপদমুক্ত করেন রোহিত পাউডেল। একপ্রান্ত আগলে ১৩০ বলে ১০৯ রানের দারুণ ইনিংস খেলেন। তাঁর ইনিংসে ছিল ৫টি চার ও ২টি ছক্কা। আসিফ শেখ ৩৫ ও আরিফ শেখ ২৭ রান করেন। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ৫০ ওভারে ২৩৩ রানে অলআউট হয় নেপাল।
জবাব দিতে নেমে শুরুটা আশাজাগানীয়া ছিল আমিরাতের। ওপেনার আরিয়ানশ শর্মা দুর্ভাগ্যজনকভাবে শতরান থেকে মাত্র ২ রান দূরে থেকে সাজঘরে ফেরেন। তাঁর ইনিংসেই জয় প্রায় নিশ্চিত হয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত আলিশান সারাফু ৪৫ ও মোহাম্মদ ওয়াসিম ২৬ রানে দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন। ৩৯ বল হাতে রেখেই ৫ উইকেটের জয় তুলে নেয় আমিরাত।
এই জয়ের ফলে ১৮ ম্যাচে ৪ জয় ও ১৪ হারে ৮ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট টেবিলের অষ্টম স্থানে আছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। সমান ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে সপ্তম স্থানে রয়েছে নেপাল।

ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) জনপ্রিয় ফ্র্যাঞ্চাইজি কলকাতা নাইট রাইডার্সের (কেকেআর) প্রধান কোচ হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন অভিষেক নায়ার। তিনি চন্দ্রকান্ত পণ্ডিতের স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন। কলকাতার সিইও ভেঙ্কি মাইসোর আজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই ঘোষণা দেন।
২০১৮ সালে কলকাতার কোচিং স্টাফে যোগ দেন নায়ার। গত বছর দলটির সহকারী কোচ ছিলেন। এবার প্রধান কোচ হিসেবে নতুন অধ্যায় শুরু করলেন। ফ্র্যাঞ্চাইজিটির মেন্টর হিসেবে থাকবেন ডোয়াইন ব্রাভো।
খেলোয়াড়ি জীবনে ভারতের জার্সিতে তিনটি ওয়ানডে খেলেছেন ৪২ বর্ষী নায়ার। তাঁর কোচিং দক্ষতা ক্রিকেট অঙ্গনে সুনাম কুড়িয়েছে। কেএল রাহুল, শ্রেয়াস আইয়ার ও রোহিত শর্মার মতো তারকারা ব্যক্তিগতভাবে তাঁর অধীনে অনুশীলন করেছেন। রোহিত নিজেও সাম্প্রতিক ফর্মের জন্য নায়ারকে কৃতিত্ব দিয়েছেন।
কলকাতার সিইও ভেঙ্কি মাইসোর বলেন,
‘২০১৮ সাল থেকে অভিষেক আমাদের দলের অবিচ্ছেদ্য অংশ। মাঠের ভেতরে-বাইরে খেলোয়াড়দের উন্নতিতে তার ভূমিকা অনন্য। খেলাটার প্রতি তার বোঝাপড়া দারুণ। আমরা উচ্ছ্বসিত, তিনি এখন প্রধান কোচ হিসেবে আমাদের নতুন যাত্রা নেতৃত্ব দেবেন।’