১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:০১ পিএম

আইএলটি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে অভিষেকের পরের ম্যাচে একাদশ থেকে বাদ পড়েছেন সাকিব আল হাসান। আর এই ম্যাচে দেখা গেছে নাটকীয় সব ঘটনা। ইচ্ছাকৃত স্টাম্পিং ছাড়ার এক বল পর একই ব্যাটারের ট্যাকটিক্যাল রিটায়ার্ড আউট আর সবশেষে ১ রানে ফল নির্ধারণ।
আবু ধাবির জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বুধবার মুখোমুখি হয় ডেজার্ট ভাইপার্স ও এমআই এমিরেটস। এই ম্যাচের একাদশে জায়গা হারান সাকিব। তার দলের ফিল্ডিং ইনিংসেই দেখা যায় স্টাম্পিং ছেড়ে দেওয়া ও ট্যাকটিক্যাল আউটের ঘটনা।
টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ১৫ ওভারে ১ উইকেটে ১১০ রান করে ভাইপার্স। এর আগের ৪ ওভারে মাত্র ২০ রান যোগ করতে পারেন ম্যাক্স হোল্ডেন ও স্যাম কারান। ১৫তম ওভারে বোলিংয়ে আসেন রশিদ খান। তৃতীয় বলে স্ট্রাইক পান তখন পর্যন্ত দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪২ রান করা ম্যাক্স হোল্ডেন।
আরও পড়ুন
| রানে শীর্ষে সৌম্য, সেঞ্চুরিতে মার্শাল আইয়ুব |
|
রশিদের গুগলি ডেলিভারিতে ক্রিজ ছেড়ে মারতে গিয়ে ব্যাটে লাগাতে পারেননি বাঁহাতি ব্যাটার। অনেক সময় পেলেও তাকে স্টাম্পিং করেননি উইকেটকিপার নিকোলাস পুরান। তিনি হয়তো ভেবেছিলেন, ৩৬ বলে ৪২ রান করা ব্যাটারকে রেখে দিলেই দলের লাভ।
তবে বেশিক্ষণ ক্রিজে থাকেননি হোল্ডেন। রশিদের পরের বল ডট খেলে সোজা ড্রেসিং রুমের দিকে হাঁটা ধরেন ইংল্যান্ডের ২৮ ছুঁইছুঁই ব্যাটার। ট্যাকটিক্যাল সিদ্ধান্ত নিয়ে তাকে রিটায়ার্ড আউট করে ভাইপার্স। এমআইয়ের আগের ম্যাচে একইভাবে ফিরে যান ১২ বলে ১৬ রান করা সাকিব।
হোল্ডেন ফেরার পর তার জায়গায় নেমে ৯ বলে ১৫ রান করেন শিমরন হেটমায়ার। এরপর ড্যান লরেন্স ৮ বলে ১৫ রান করলে ১৫৯ রানে থামে ভাইপার্সের ইনিংস। পরে শেষ ওভারে নাটকীয়তার পর ৯ উইকেটে ১৫৮ রান করতে পারে এমআই। মাত্র ১ রানে হেরে যায় তারা।
তিন ম্যাচে ১ জয় ও ২ পরাজয়ে ২ পয়েন্ট নিয়ে ছয় দলের মধ্যে চার নম্বরে আছে এমআই। চার ম্যাচের সব জিতে সবার ওপরে ভাইপার্স।
No posts available.
৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:৪৯ পিএম
৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ৯:০০ পিএম
৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ৮:৩১ পিএম

জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) ২০২৫-২৬ মৌসুম শেষ হল মঙ্গলবার। ২৭তম আসরের চ্যাম্পিয়ন রংপুর বিভাগ। দুই মাস আগেই এনসিএল টি-টোয়েন্টির চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল আকবর আলি নেতৃত্বাধীন রংপুর। লিগের চারদিনের ফরম্যাটও নিজেদের ঘরে তুলল উত্তরবঙ্গের দলটি।
টুর্নামেন্ট সেরা হলেও ব্যাটিং তালিকার শীর্ষ বিশে নেই রংপুরের কোন ব্যাটার। সর্বোচ্চ রান সংগ্রাকদের তালিকায় রয়েছেন সৌম্য সরকার, জাকির হাসান ও মার্শাল আইয়ুব।
২০২৫-২৬ মৌসুমে ব্যাট হাতে ছন্দে ছিলেন সৌম্য সরকার। ৭ ম্যাচে (১৪ ইনিংস) ৬৩৩ রান করেছেন খুলনার হয়ে খেলা এই ব্যাটার। আসরে তাঁর সর্বোচ্চ সংগ্রহ ১৮৬ রান। চারটি ফিফটি আর একটি সেঞ্চুরিতে গড় ৪৫.২১।
সৌম্যের চেয়ে ৫ রান কম জাকির হাসানের। ৭ ম্যাচে (১৩ ইনিংস) ৫৭.০৯ গড়ে ৬২৮ রান করেছেন সিলেটের হয়ে খেলা এই উইকেটকিপার ব্যাটারের। পাঁচটি ফিফটি আর একটি সেঞ্চুরি করেছেন তিনি।
তৃতীয় স্থানে মার্শাল আইয়ুব। ৭ ম্যাচে (১২ ইনিংস) ঢাকা বিভাগের হয়ে খেলা এই ব্যাটারের সংগ্রহ ৬২৫ রান। মৌসুমে তিনটি সেঞ্চুরি করা একমাত্র ব্যাটার আইয়ুব। তাঁর ব্যাটিং গড় ৬২.৫০ ও স্ট্রাইক রেট ৫৮.৪১।
চতুর্থ স্থানে প্রীতম কুমার। ৭ ম্যাচে ৫৭৪ রান, দুই ফিফটি আর দুই সেঞ্চুরি রাজশাহীর হয়ে খেলা এই ব্যাটারের। প্রীতমের সর্বোচ্চ ইনিংস ১৪৩। পাঁচে মোহাম্মদ নাঈম শেখ। ১২ ইনিংসে ৫৪৭ রান ময়মনসিংহের হয়ে খেলা জাতীয় দলের ওপেনারের। তাঁর ব্যাটিং গড় ৪৯.৭৩ ও স্ট্রাইক রেট ৬৮.৩৮। সর্বোচ্চ ১১১ রানের একটি ইনিংস খেলেছেন নাঈম।

ওয়ানডে সিরিজের মতো টি-টোয়েন্টি যাত্রাতেও দাপুটে ভারত। আজ কটকে অতিথি দক্ষিণ আফ্রিকাকে নিজেদের টি-টোয়েন্টি ইতিহাসের সর্বনিম্ন রানে আটকে ১০১ রানের বড় জয় পেয়েছে সূর্যকুমার যাদবের দল। এ জয়ে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে ১–০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল স্বাগতিকরা।
এদিন আগে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৬ রান তোলে ভারত। জবাবে ১২.৩ ওভারে ৭৪ রানেই গুটিয়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা।
টস হেরে এইডেন মার্করামের আমন্ত্রণে প্রথমে ব্যাট করতে নামে ভারত। চোট কাটিয়ে দলে ফেরা শুভমান গিল ওপেনিংয়ে নেমে ৪ রানে উইকেট ছাড়েন। পরে ১২ রান করে ফিরে যান অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব। ১৪ ওভারে ১০৪ রানে ৫ উইকেট হারায় ভারত।
দল গঠনে দায়িত্ব দেন চোট কাটিয়ে ফেরা হার্দিক পান্ডিয়া। ২৮ বলে ৫৯ রানে অপরাজিত ছিলেন এই পেস অলরাউন্ডার। তাতেই ১৭৬ রানের লড়াকু স্কোর পায় ভারত।
জবাব দিতে নেমে শুরুতেই আর্শদীপ সিং ও জাসপ্রিত বুমরাহের তোপে পড়ে প্রোটিয়ারা। ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই আউট হন কুইন্টন ডি কক। তৃতীয় ওভারে ফিরে যান ট্রিস্তান স্টাবস। দলীয় ৪০ রানে পড়ে তৃতীয় উইকেট। ১৪ রান করে আউট হন এইডেন মার্করাম।
এরপর তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটিং লাইনআপ। ২৯ রানে শেষ ৭ উইকেট হারায় তারা। প্রোটিয়াদের হয়ে সর্বোচ্চ ২২ রান করেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস।
এদিন আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ১০০তম উইকেট পেয়ে যান যশপ্রীত বুমরা। ভারতের হয়ে আর্শদীপ সিং, জাসপ্রিত বুমরাহ, বরুণ চক্রবর্তী ও অক্ষর প্যাটেল নেন ২টি করে উইকেট। বৃহস্পতিবার সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নামবে দুই দল।

জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) ২০২৫-২৬ মৌসুমের পর্দা নামল আজ। দুই মৌসুম পর আবারও চ্যাম্পিয়ন হয়েছে রংপুর। দুই মাস আগেই এনসিএল টি-টোয়েন্টির চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল উত্তরবঙ্গের দলটি। এবার চারদিনের ক্রিকেটেও ট্রফি ঘরে নিল আকবর আলির দল।
এনসিএলে সেরা উইকেটশিকারিদের তালিকায় সবার উপরে বরিশালের বাঁ-হাতি স্পিনার তানভীর ইসলাম। সাত ম্যাচে ১৩ ইনিংসে শিকার করেছেন ৩৪ উইকেট। দুইবার নিয়েছেন ফাইফার, ৬৪ রানে ৭ উইকেট তাঁর সেরা বোলিং ফিগার।
চমক দেখিয়েছেন চ্যাম্পিয়ন রংপুরের মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধ। চার ম্যাচে ৮ ইনিংসে নিয়েছেন ২৯ উইকেট। ফাইফার নিয়েছেন তিনবার, এক ইনিংসে ২২ রানে ৫ উইকেট সেরা ফিগার মুগ্ধ’র। ডানহাতি এই মিডিয়াম পেসারের স্ট্রাইক ২৩,৯৩ অর্থাৎ প্রতি চার ওভার বল বল করে নিয়েছেন উইকেট। রয়েছেন তালিকায় দ্বিতীয়তে।
তালিকার তিন নম্বরে রয়েছেন বরিশালের রুয়েল মিয়া। ৬ ম্যাচে ১১ ইনিংসে রুয়েল শিকার করেছেন ২৭ উইকেট। ৬৪ রানে ৫ উইকেট এই বাঁ-হাতি পেসারের বোলিং ফিগার। ফাইফার নিয়েছেন তিনবার।
চার নম্বরে চট্টগ্রামের স্পিনার নাইম হাসানের উইকেট সংখ্যা রুয়েল মিয়ার সমান। তবে এক ম্যাচ ও দুই ইনিংস বেশি খেলেছেন তিনি। ৭ ম্যাচে ১৩ ইনিংসে শিকার করেছেন ২৭ উইকেট।
পাঁচ নম্বর নামটা সিলেটের আবু জায়েদ চৌধুরী রাহীর। পাঁচ ম্যাচে ১০ ইনিংসে ২৫ উইকেট নিয়েছেন এই মিডিয়াম পেসার। ৩৭ রান দিয়ে ৫ উইকেট সেরা বোলিং ফিগার বাংলাদেশ টেস্ট দলে খেলা এই বোলারের।

চারদিকে দেয়াল দিয়ে ঘেরা পূর্বাচল ক্রিকেট স্টেডিয়াম কমপ্লেক্স বিসিবি বুঝে পেয়েছে ২০১৭ সালে। তবে ৩৭.৫৯ একর জায়গা এখনো পড়ে আছে অব্যবহৃত। একটি মাঠও এখন পর্যন্ত পুরোপুরি প্রস্তুত করতে পারেনি বিসিবি। অধিকাংশ জায়গা ছেয়ে আছে বনঘাসে। দূর্বাঘাসের অস্তিত্ব নেই কোথাও। দুটি দেয়ালঘেরা অফিস এখানে ভবিষ্যতে বড় কর্মযজ্ঞের বার্তা দিচ্ছে। ভবিষ্যতের আধুনিক রাজধানীতে এতো বড় একটি জায়গায় পরিকল্পিতভাবে ক্রিকেট নগরে পরিনত করতে কে না চাইবে ? গ্র্যাউন্ডস কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে তাই মাঠ সংকট কাটানোর উপায় খুঁজে পেয়েছেন খালেদ মাসুদ পাইলট।
পূর্বাচলে তিনটি মাঠ তৈরির কাছে হাত দেয়ার কথাও গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন গ্র্যাউন্ডস কমিটির চেয়ারম্যান খালেদ মাসুদ পাইলট-
'এক সময়ে এখানে পুরোটাই জঙ্গল ছিল। পূর্বাচলের এই সুন্দর জায়গাটিতে যতো দ্রুত সম্ভব খেলার উপযোগী করে তুলতে চাই।প্রায় ২০-২৫ দিন আগে এখানে আমি একবার এসেছিলাম। এতো সুন্দর জায়গা পাঁচ-সাত বছর পড়ে আছে। এখানে তিনটি মাঠে খেলা শুরু করতে চাই। ঢাকার অনেক ক্রিকেটের জন্য মাঠ ভাড়া করতে হয়। সময়মত লিগ আয়োজন করতে পারি না। ফতুল্লায়ও ২টি মাঠের কাজে হাত দিতে পারি। ফতুল্লায় ইনার এবং আউটারের কাজ ৭০% হয়ে গেছে।ওখানে ৩০% কাজ বাকি আছে। পূর্বাচলে ৩টি এবং ফতুল্লায় ২টি মাঠের কাজ শেষ করতে পারলে ঢাকার লিগগুলো আয়োজন করা যাবে। ভবিষ্যতে যে প্লান আছে, তখন না হয় গ্যালারি করতে পারব। মাঠের কাজ শুরু করেছি। ১০টি পিচ হবে প্রতিটি মাঠে। এভাবে তিনটি মাঠের কাজে হাত দিয়েছি। বেশ কিছু বালি ফেলতে হবে। প্রাথমিকভাবে ঘাস উঠানোর কাজ চলছে।'

এজ গ্রুপ ডেভেলপম্যান্ট কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে বিসিবি পরিচালক প্রখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী আসিফ আকবর চষে বেড়িছেন বিভিন্ন জেলায়। ইতোমধ্যে ১১টি জেলা সফর করে সেখানকার মাঠের প্রকৃত চিত্র জেনে বিসিবিকে দিয়েছেন রিপোর্ট। মাঠ সংকট থেকে বেরিয়ে আসার জন্য করনীয় উপায় নির্ধারণ করেছেন তিনি। বয়সভিত্তিক ক্রিকেটসহ বিভিন্ন পর্যায়ে ক্রিকেট নিয়ে মঙ্গলবার কথা বলেছেন গণমাধ্যমের সাথে। বিসিবির ক্যালেন্ডারে প্রচুর খেলা যুক্ত করে দেশব্যাপী ক্রিকেট উৎসবের পক্ষে আসিফ আকবর। তার পরিকল্পনায় যুক্ত হচ্ছে বয়সভিত্তিক ২টি টুর্নামেন্ট। মঙ্গলবার পূর্বাচলের ক্রিকেট কমপ্লেক্স পরিদর্শন শেষে সেই পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন তিনি-
'এখানে যদি অন্তত: ২টি মাঠ এবং ফতুল্লায় ২টি মাঠে খেলা হলে মাসে অন্তত ৭০ টা করে ১৪০টা ম্যাচ আয়োজন করতে পারব। অনূর্ধ্ব-১৯ দলের পর ঢাকা লিগের মাঝে একটা ধাপ ফাঁকা থেকে যায়। নতুন করে ভাবছি, ক্রিকেট কনফারেন্সে উঠে এসেছে প্রসঙ্গটি। আমরা অনূর্ধ্ব-২১ এবং অনূর্ধ্ব-২৩ এই লেভেলে ক্রিকেট আয়োজনের কথা ভাবছি। স্কুল পর্যায়ে প্রাইমারি এবং মাধ্যমিক দুটি ধাপে শুরু করতে চাই। স্বল্প পরিসরে মাদ্রাসা এবং ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে ক্রিকেট প্রতিযোগিতা আয়োজন করতে চাই। আন্ত: কলেজ, আন্ত: বিশ্ববিদ্যালয় ক্রিকেট একটা প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে আয়োজন করতে চাই। আগামী ২ থেকে তিন মাসের মধ্যে ক্রিকেট ক্যালেন্ডারে প্রচুর ক্রিকেট আয়োজনের পরিকল্পনা নিয়ে একটা উৎসবের আবহে নিয়ে যেতে চাই।'
প্রতিটি জেলার ক্রিকেট কার্যক্রমকে বিসিবি ইয়ার ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত করে তা বাস্তবায়নে পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন আসিফ আকবর-
'আমরা গ্যালারি তৈরি করা, মাঠ ম্যানেজমেন্ট নিয়ে কথা বলতে চাচ্ছি না। আমরা ইয়ার ক্যালেন্ডার সারা দেশ থেকে আনতে চাই। ক্রিকেট চালানোর জন্য যা যা প্রয়োজন, সেই কার্যক্রম শুরু করেছি। এই প্রথম প্রতিটি জেলায় বলসহ কোয়ালিটিফুল প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিসিবি দিয়েছে।'
বিসিবির তহবিল থেকে হাত না দিয়ে স্পন্সরের মাধ্যমে গ্র্যাউন্ডস ইকুইপমেন্টস এর যোগান পাওয়ার কথা ভাবছে বিসিবি। এমনটাই জানিয়েছেন আসিফ আকবর-
'আমি যে ১১টি জেলায় গিয়েছি, অনেক জায়গায় দেখেছি মেয়েদের জন্য পৃথক ড্রেসিং রুম নেই, সাইট স্ক্রিন নেই, পানির সমস্যা, নেই সব জায়গায় ঘাস কাটার মেশিন, রোলার, পিচ কভার। আমরা তাই ৮টি বিভাগে কিছু ডিপো এবং হাব করতে চাই। এইসব হাব থেকে গ্র্যাউন্ডস ইকুইপমেন্টস যাবে বিভিন্ন জেলায়। আবার সেখান থেকে হাব এ ফিরে আসবে।বিসিবির তহবিলে যথাসম্ভব কম হাত দিচ্ছি। বিসিবির তহবিল থেকে হাত না দিয়ে স্পন্সরের মাধ্যমে এসব করতে চাই। এক একটি জায়গায় ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকার গ্র্যাউন্ডস ইকুইপমেন্টস দরকার।'