১০ জানুয়ারি ২০২৫, ৯:১৩ পিএম

আগেও বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) খেলতে এসেছেন ইফতিখার আহমেদ। এবার খেলছেন রংপুর রাইডার্সের হয়ে, যেখানে সতীর্থ হিসেবে পেয়েছেন বাংলাদেশের সবচেয়ে গতিময় বোলার নাহিদ রানাকে। এই মুহূর্তে বিশ্ব ক্রিকেটের অন্যতম সম্ভাবনাময় পেসার হিসেবে তাকে বিবেচনা করা হচ্ছে তরুণ এই বোলারকে। কাছ থেকে দেখার অভিজ্ঞতায় নাহিদে মুগ্ধ ইফতিখার। একই সাথে অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহানের ফিনিশিং স্কিলও পাচ্ছে তার প্রশংসা।
এখন পর্যন্ত আসরে ছয় ম্যাচ খেলে ছয়টিতেই জিতেছে রংপুর। গতির ঝড় তুলে আলোড়ন ফেলে দেওয়া নাহিদ এর মধ্যে দুই বার হয়েছেন ম্যাচ সেরা। একবার নিয়েছেন চার উইকেট, যা এই ফরম্যাটে তার ক্যারিয়ার সেরা বোলিং ফিগারও। নিয়মিতভাবেই ঘণ্টায় প্রায় ১৫০ কিলোমিটার গতিতে বল করে নাহিদ এখন সময়ের অন্যতম আলোচিত পেসার।
আরও পড়ুন
| প্রথম বলের ছক্কায় জয়ের বিশ্বাস পেয়েছেন সোহান |
|
শুক্রবার সিলেটে সাংবাদিকদের সাথে আলাপচারিতায় নাহিদের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন অলরাউন্ডার ইফতিখার। “আমার কাছে নাহিদ রানাকে এই মুহূর্তে অন্যতম সেরা বোলার বলেই মনে হচ্ছে। সে ঘণ্টায় ১৫০ কিমি টাচ করছে। তার বোলিংটা আমি দারুণ উপভোগ করছি। ১৫০ গতির একটা বোলার দলে থাকলে, সেটা আপনি দারুণ উপভোগ করবেনই।”
রংপুরের শেষ ম্যাচের জয়ের নায়ক অবশ্য নাহিদ নন। সেটা ছিলেন অধিনায়ক সোহান, যিনি তার ক্যারিয়ারে ফিনিশার হিসেবে অনেক ম্যাচ আগে জিতিয়েছেন। তবে ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে যা করেছেন, তা ছিল অবিশ্বাস্যই। শেষ ওভারে প্রয়োজন ছিল ২৬ রান। অভিজ্ঞ এই ব্যাটার ৩০ রান নিয়ে দলকে এনে দেন নাটকীয় এক জয়।
ক্যারিয়ারে অসংখ্য ম্যাচ খেলে ফেলা ইফতিখারের কাছে সোহানের ইনিংসটি পাচ্ছে ‘স্পেশাল’ মর্যাদা। “দেখুন, আমি ক্যারিয়ারে অনেক ক্রিকেট খেলেছি। শেষ ওভারে ২৬ রান নিয়ে দলকে জিতিয়ে দেওয়া, এটা আমার দেখা অন্যতম সেরা ইনিংস। পৃথিবীর যে কোনো কন্ডিশনে, যে কোনো বোলারের বিপক্ষেই এটা একটা কঠিন কাজ। এমন ফিনিশিং আমার ক্যারিয়ারের দেখা অন্যতম সেরা ছিল।”
No posts available.
২৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ১:৫২ পিএম
২৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:৩০ এম
২৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:০৮ এম

ক্যারিয়ারের শেষ দিকে এসেও ভারতের ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) নিয়মের বেড়াজালে আটকা পড়ে গেছেন বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মা। তবে একই বিষয়ে জাসপ্রিত বুমরাহর জন্যও আবার রাখা হয়েছে ভিন্ন নিয়ম।
বিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে সম্প্রতি নিয়ম করা হয়েছে, বোর্ডের কেন্দ্রীয় চুক্তিবদ্ধ সকল ক্রিকেটারকে দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটেও খেলতে হবে। এর অংশ হিসেবেই বুধবার বিজয় হাজারে ট্রফিতে বেঙ্গালুরুর হয়ে কোহলি ও মুম্বাইয়ের হয়ে খেলতে নেমেছেন রোহিত।
তবে বোর্ডের কেন্দ্রীয় চুক্তিবদ্ধ ক্রিকেটার হয়েও গুজরাট দলে নেই বুমরাহ। পুরো টুর্নামেন্টেই খেলতে হবে না তার। আর সেটিও মূলত বিসিসিআইয়ের নির্দেশনার কারণেই। অভিজ্ঞ পেসারকে বিজয় হাজারে ট্রফি না খেলে বিশ্রাম নিতে বলা হয়েছে।
গুজরাট ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি অনিল প্যাটেল নিশ্চিত করেছেন এই খবর। সামনের বছরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্টের অংশ হিসেবে বুমরাহর ক্ষেত্রে এসব ছাড় দেওয়া হয়েছে।
যার ফলে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে আগামী ১১ জানুয়ারি থেকে শুরু হতে যাওয়া তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজেও দেখা যাবে না বুমরাহকে। সরাসরি টি-টোয়েন্টি সিরিজ দিয়েই জাতীয় দলে ফিরবেন সময়ের অন্যতম সেরা পেসার।

তরুণ বিস্ময় ব্যাটার বৈভব সূর্যবংশীকে একই ম্যাচে ছাড়িয়ে গেলেন তার দলের অধিনায়ক সাকিবুল গণি। ওপেনিংয়ে নেমে মাত্র ৩৬ বলে সেঞ্চুরি করেন সূর্যবংশী। পরে পাঁচ নম্বরে নেমে গণি করেন ৩২ বলে সেঞ্চুরি।
এই দুজনের সঙ্গে আয়ুশ লোহারুকাও তিন অঙ্ক স্পর্শ করলে ৫০ ওভারে ৫৭৪ রানের বিশ্ব রেকর্ড গড়ে বিহার।
লিস্ট 'এ' ক্রিকেটের ইতিহাসে এটি সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহ। ভারতের বিজয় হাজারে ট্রফির উদ্বোধনী দিনে অরুণাচল প্রদেশের বিপক্ষে ৬ উইকেটে ৫৭৪ রান করেছে বিহার।
এত দিন রেকর্ডটি ছিল তামিল নাড়ুর নামে। ২০২২ সালের বিজয় হাজারে ট্রফিতে একই দলের বিপক্ষে ২ উইকেটে ৫০৬ রান করেছিল তারা। বিহার ও তামিল নাড়ু ছাড়া আর কোনো দলের লিস্ট 'এ' ক্রিকেটে ৫০০ রান করার নজির নেই।
মাত্র ১৪ বছর ২৭২ দিন বয়সে লিস্ট 'এ' ইতিহাসের সর্বকনিষ্ঠ সেঞ্চুরিয়ানের রেকর্ড ৮৪ বলে ১৯০ রানের ইনিংস খেলেন সূর্যবংশী। ১৬ চারের সঙ্গে ১৫টি ছক্কা মারেন বিধ্বংসী বাঁহাতি ওপেনার।
তার বিদায়ের সময় বিহারের সংগ্রহ ২৬.৪ ওভারে ২ উইকেটে ২৬১ রান। সেখান থেকে বাকি ১৪০ বলে আরও ৩১৩ রান করেছে দলটি।
চার নম্বরে নামা লোহারুকার ব্যাট থেকে আসে ১১ চার ও ৮ ছক্কায় ৫৬ বলে ১১৬ রান। আর শেষ দিকে রেকর্ড গড়া সেঞ্চুরিতে মাত্র ৪০ বলে ১০ চার ও ১২ ছক্কায় ১২৮ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন গণি।
বিধ্বংসী এই ইনিংসে ৩২ বলে সেঞ্চুরি করেন গণি। ভারতীয় ব্যাটারদের মধ্যে এটিই লিস্ট 'এ' ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড। এদিনই ৩৩ বলে সেঞ্চুরি করে আগের রেকর্ড গড়েছিলেন ঝাড়খণ্ডের হয়ে খেলা ইশান কিশান।
সব মিলিয়ে লিস্ট 'এ' ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির বিশ্ব রেকর্ড অস্ট্রেলিয়ার জেইক ফ্রেজার ম্যাকগার্কের, ২৯ বলে। এছাড়া ৩১ বলে সেঞ্চুরি আছে এবি ডি ভিলিয়ার্সের।

প্রথম তিন ম্যাচ হেরে আগেই অ্যাশেজ সিরিজ জয়ের আশা শেষ হয়ে গেছে ইংল্যান্ডের। এবার আরও ধাক্কা খেল তারা। সিরিজের বাকি দুই ম্যাচ থেকে ছিটকে গেছেন ভালো ছন্দে থাকা গতিতারকা জফ্রা আর্চার।
মেলবোর্ডে শুক্রবার বক্সিং ডে টেস্টে মুখোমুখি হবে অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ড। ম্যাচের ৪৮ ঘণ্টা আগে এক বিজ্ঞপ্তিতে বুধবার ওই ম্যাচের একাদশ ঘোষণা করেছে সফরকারীরা।
অ্যাডিলেডে হেরে যাওয়া ম্যাচের একাদশে পরিবর্তন এসেছে ২টি। সাইড স্ট্রেইনে বাকি দুই ম্যাচ থেকে ছিটকে গেছেন আর্চার। আর ব্যাট হাতে তেমন কিছু করতে না পারায় বাদ পড়েছেন তিন নম্বরে খেলা অলি পোপ।
তাদের দুজনের জায়গায় মেলবোর্ন টেস্টে সুযোগ পেয়েছেন গাস অ্যাটকিনসন ও জ্যাকব বেথেল।
আর্চারের ছিটকে যাওয়াই হয়তো বেশি ভোগাবে ইংল্যান্ডকে। অ্যাডিলেড টেস্টেও প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন ৩০ বছর বয়সী গতিতারকা। তার অনুপস্থিতিতে অ্যাটকিনসনের সঙ্গে পেস বিভাগে থাকছেন ম্যাথু পটস ও জশ টাং।
মেলবোর্নে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে আসবে তিনটি পরিবর্তন। চোটের কারণে ছিটকে গেছেন প্যাট কামিন্স ও নাথান লায়ন। এছাড়া অসুস্থতার কারণে তৃতীয় ম্যাচের বাইরে থাকা স্টিভেন স্মিথও এবার একাদশে ফিরবেন।
চতুর্থ টেস্টে ইংল্যান্ড একাদশ
জ্যাক ক্রলি, বেন ডাকেট, জ্যাকব বেথেল, জো রুট, হ্যারি ব্রুক, বেন স্টোকস (অধিনায়ক), জেমি স্মিথ (উইকেটরক্ষক), উইল জ্যাকস, গাস অ্যাটকিনসন, ম্যাথু পটস, জশ টাং।

ভারতের ক্রিকেটে বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের নতুন নতুন কীর্তি গড়ছেন বৈভব সূর্যবংশী। আইপিএল, সৈয়দ মুশতাক আলি ট্রফি, যুব ওয়ানডে, যুব টেস্টের পর এবার বিজয় হাজারে ট্রফিতেও সেঞ্চুরি করলেন ১৪ বছর বয়সী ব্যাটার। একইসঙ্গে গড়লেন বিশ্ব রেকর্ড।
রাঁচিতে বুধবার বিজয় হাজারে ট্রফির প্রথম ম্যাচে অরুণাচল প্রদেশের মুখোমুখি হয়েছে সূর্যবংশীর বিহার। প্রথম ম্যাচেই বোলারদের ওপর তাণ্ডব চালিয়েছেন ২০১১ সালে জন্ম নেওয়া এই ব্যাটার। মাত্র ৩৬ বলে সেঞ্চুরি, ৫৯ বলে দেড়শ করার পর ৮৪ বলে ১৯০ রান করে ফিরেছেন তিনি।
মাত্র ১৪ বছর ২৭২ দিন বয়সে লিস্ট 'এ' ক্রিকেটে সবচেয়ে কম বয়সে সেঞ্চুরির বিশ্ব রেকর্ড নিজের করে নিয়েছেন সূর্যবংশী। ১৯৮৬ সালে ১৫ বছর ২০৯ দিন বয়সে সেঞ্চুরি করে রেকর্ডটি ছিল পাকিস্তানের জহুর এলাহির।
বিধ্বংসী এই ইনিংসে ৮৪ বলে ১৬ চারের সঙ্গে ১৫টি ছক্কা মেরেছেন সূর্যবংশী। শুরু থেকেই ঝড় তোলা বাঁহাতি ব্যাটার ৮ চার ও ২ ছক্কায় ২৫ বলে করেন ফিফটি। পরের পঞ্চাশ রান করতে তার লাগে আর মাত্র ১১ বল।
সব মিলিয়ে ১০ চার ও ৮ ছক্কায় ৩৬ বলে পূর্ণ হয় তার সেঞ্চুরি। ভারতীয় ব্যাটারদের মধ্যে দ্বিতীয় দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড এটি। আর সব মিলিয়ে চতুর্থ দ্রুততম। মাত্র ২৯ বলে সেঞ্চুরি করে এই রেকর্ডের মালিক অস্ট্রেলিয়ার জেইক ফ্রেজার-ম্যাকগার্ক।
একই ছন্দ ধরে রেখে ১৪ চার ও ১৩ ছক্কায় ৫৯ বলে দেড়শ করেন সূর্যবংশী। লিস্ট 'এ' ক্রিকেটে এটিই দ্রুততম দেড়শ রানের বিশ্ব রেকর্ড। এত দিন রেকর্ডটি ছিল এবি ডি ভিলিয়ার্সের, ২০১৫ বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৬৪ বলে।
শেষ পর্যন্ত ২৭তম ওভারে ক্যাচ আউট হয়ে যান বাঁহাতি ওপেনার। যার ফলে দ্রুততম ডাবল সেঞ্চুরির বিশ্ব রেকর্ড গড়ার সুযোগ হারান তিনি। একইসঙ্গে হয়তো হাঁফ ছেড়ে বাঁচেন ১০৩ বলে ডাবল সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়া নিউ জিল্যান্ড চ্যাড বোজ।

অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি অধিনায়ক রিকি পন্টিং মনে করেন, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ক্যামেরন গ্রিনের অবস্থা এখনই পুরোপুরি নির্ধারণ করা কঠিন। তরুণ এই অলরাউন্ডার প্রতিভার ঝলক দেখালেও ধারাবাহিক প্রভাব রাখতে এখনও কিছুটা লড়াই করছেন বলে মন্তব্য পন্টিংয়ের।
চলতি অ্যাশেজ সিরিজে এখন পর্যন্ত গ্রিনের পারফরম্যান্স প্রত্যাশানুরুপ হয়নি। প্রথম তিন টেস্টে মাত্র ৭৬ রান ও ২ উইকেট। অবশ্য বল হাতে সুযোগও ছিল সীমিত। যদিও অস্ট্রেলিয়া আগেই সিরিজ নিশ্চিত করেছে, তবে গ্রিনের অবদান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
আইসিসি রিভিউয়ে পন্টিং বলেন, “আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তাকে এখনও পুরোপুরি বোঝা কঠিন। অস্ট্রেলিয়ায় তার গড় এখন ৩০-এর নিচে, ক্যারিয়ারে গড় একটু বেশি হলেও ৩০-এর কাছাকাছি। ৩০টির মতো টেস্টে মাত্র দুটি সেঞ্চুরি করেছে। এর মধ্যে পিঠের অস্ত্রোপচার হয়েছে, বোলিংয়ের গতি ১২ মাস আগের মতো নেই।”
২০২০ সালে অ্যাডিলেডে ভারতের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেকের পর থেকে গ্রিন খেলেছেন ৩৫টি টেস্ট। ব্যাট হাতে ১ হাজার ৬৪১ রান, গড় প্রায় ৩৩; বল হাতে নিয়েছেন ৩৭ উইকেট। পরিসংখ্যান খারাপ না হলেও, পন্টিংয়ের মতে গ্রিনের প্রকৃত শক্তি তার স্কিলের সমন্বয়ে- যা ঠিকমতো মিললে বড় প্রভাব ফেলতে পারে।
একইসঙ্গে পন্টিং মনে করিয়ে দেন, গ্রিন এরই মধ্যে কিছু অসাধারণ ইনিংস খেলেছেন। ভারতের বিপক্ষে আহমেদাবাদে চাপের মধ্যে ১১৪ রান কিংবা ২০২৪ সালের মার্চে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়েলিংটনে অপরাজিত ১৭৪- এসবই তার সম্ভাবনার প্রমাণ।
পন্টিংয়ের মতে, এটি একটি পূর্ণাঙ্গ প্যাকেজ।
দলগত দিক থেকেও গ্রিনের মূল্যায়ন ইতিবাচক। ড্রেসিংরুমে তার অবদানকে সবাই গুরুত্ব দেয় বলে জানান পন্টিং। তবে সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ- নিজের খেলার সঠিক ধরন নির্ধারণ করে তাতে দীর্ঘদিন অটল থাকা।
গ্রিন নিজের খেলা নিয়ে অনেক বেশি চিন্তা করেন ও বারবার পরিবর্তন আনতে চান বলেও উল্লেখ করেন পন্টিং। তার সরল পরামর্শ, ঘরোয়া ক্রিকেটে যেভাবে সফল হয়েছেন, সেই খেলাটাকেই টেস্ট ক্রিকেটে বিশ্বাসের সঙ্গে প্রয়োগ করা ও ভাবনাকে সহজ রাখাই হবে গ্রিনের জন্য সবচেয়ে কার্যকর পথ।