১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৪:৪৬ পিএম

সংখ্যার বিচারে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি বা সব ধরনের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটেই বিশ্বের সেরা বোলার রশিদ খান। তার সঙ্গে আফগানিস্তান দলে আছেন নুর আহমেদ, মুজিব উর রহমান, মোহাম্মদ নবী, আল্লাহ্ মোহাম্মদ গাজানফারের মতো বৈচিত্রময় সব স্পিনাররা।
সব মিলিয়ে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে সমীহ করার মতোই বটে আফগানদের স্পিন বিভাগ। তবে তাদের বড় মাথাব্যথার কারণও এই স্পিন। কারণ নিজেদের দলে একঝাঁক স্পিনার থাকলেও, তাদের ব্যাটারদের বড় শত্রু স্পিন বোলিং।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে এশিয়া কাপের বাঁচা-মরার লড়াইয়ে নামার আগে বাংলাদেশের পরিকল্পনার বড় অংশজুড়ে তাই থাকতে পারে স্পিন আক্রমণ। প্রথম দুই ম্যাচে দুজন স্পিনার নিয়ে খেললেও, আফগান ম্যাচে স্পিনারের সংখ্যা বাড়ানোর পথে হাঁটাই হয়তো শ্রেয় লিটন কুমার দাসের দলের জন্য।
আরও পড়ুন
| ওমানকে উড়িয়ে শুরু পাকিস্তানের |
|
পেসারদের বিপক্ষে যেমন-তেমন, স্পিনে সম্প্রতি তেমন ভালো করতে পারেনি আফগানিস্তানের ব্যাটিং। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ২০২২ সাল থেকে এখন পর্যন্ত স্পিনের সামনে অসহায় আত্মসমর্পণ করেছেন রহমানউল্লাহ গুরবাজ, ইব্রাহিম জাদরান, আজমতউল্লাহ ওমরজাইরা।
পরিসংখ্যান বলছে, দল হিসেবে ২০২২ সাল থেকে এখন পর্যন্ত টি-টোয়েন্টিতে স্পিনারদের ২ হাজার ৮৩৯টি বল খেলেছে আফগানিস্তান। যেখানে মাত্র ১০৭.৮৯ স্ট্রাইক রেটে তারা করতে পেরেছে ৩ হাজার ৬৩ রান।
এই সময়ে স্পিন বোলিংয়ে আফগানিস্তান হারিয়েছে ১৩৪ উইকেট। যেখানে তাদের ব্যাটিং গড় মাত্র ২২.৮৫ আর স্পিনারদের ৩৮.৮ শতাংশ বল থেকে কোনো রানই করতে পারেনি তারা। অর্থাৎ প্রায় ৪০ শতাংশ বল ডট খেলেছে আফগানরা।
স্পিনের বিপক্ষে ২০২২ সাল থেকে আইসিসির পূর্ণ সদস্য ১২টি দেশের মধ্যে আফগানিস্তানের স্ট্রাইক রেট ও ডট বল খেলার হারই সবচেয়ে বাজে।
গত তিন বছরে স্পিনের বিপক্ষে অন্তত ৭৫ বল খেলা আফগানিস্তানের ১১ জন ব্যাটারের মধ্যে শুধুমাত্র সেদিকউল্লাহ অতলের স্ট্রাইক রেট ১২৫-র বেশি। তিনি ১২৭.২৭ স্ট্রাইক রেটে ১২১ বলে করেছেন ১৫৪ রান। বাকি কেউই ১২৫ স্ট্রাইক রেট ছুঁতে পারেননি।
আফগানিস্তানের স্পিন দুর্বলতা প্রকটভাবে ফুটে ওঠে এশিয়া কাপে তাদের প্রথম ম্যাচেও। তুলনামূলক দুর্বল হংকংয়ের বিপক্ষে আগে ব্যাট করে ৬ উইকেটে ১৮৮ রানের পুঁজি পায় রশিদ খানের দল। তবে এর বেশিরভাগই ছিল পেসারদের বিপক্ষে।
ওই ম্যাচে হংকংয়ের তিন স্পিনার এহসান খান, ইয়াসিম মুর্তজা ও কিঞ্চিত শাহ মিলে ১১ ওভার বোলিং করে মাত্র ৭৫ রান খরচ করে নেন ৩ উইকেট। বিপরীতে পেসারদের করা ৯ ওভারে ১২.৪৪ ইকোনমি রেটে ১১২ রান নিয়েছে তারা।
গত তিন বছরে বাংলাদেশের বিপক্ষেও স্পিনে তুলনামূলক বেশি ভুগতে দেখা গেছে আফগানদের। এই সময়ে মুখোমুখি ৬ ম্যাচে আফগানদের ৩৪ উইকেটের মধ্যে ১৯টি নিয়েছেন বাংলাদেশের স্পিনাররা। ওভারপ্রতি খরচ করেছেন মাত্র ৫.৪৭ রান। গড় (১৬.৪৭), স্ট্রাইক রেটও (১৮.০০) বেশ ভালো।
সব মিলিয়ে আফগানিস্তানের বিপক্ষে এখন পর্যন্ত ১২ ম্যাচে ৭১ উইকেট পেয়েছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে ৩৮টিই গেছে স্পিনারদের ঝুলিতে। যেখানে ওভারপ্রতি খরচ মাত্র ৫.৫৭ রান। বিপরীতে পেসারদের বলে ওভারপ্রতি ৭.৮৪ করে রান নিয়েছে তারা। গড় আর স্ট্রাইক রেটও স্পিনারদেরই বেশি ভালো।
আবু ধাবির জায়েদ স্টেডিয়ামে তাই মঙ্গলবারের ম্যাচে হয়তো স্পিনের অপশন বাড়ানোর কথা ভাবতে পারে বাংলাদেশ। প্রথম ম্যাচে বিশেষজ্ঞ স্পিনার হিসেবে ছিলেন শুধু শেখ মেহেদি হাসান ও রিশাদ হোসেন। এছাড়া খণ্ডকালীন অফ স্পিনার শামীম হোসেন পাটোয়ারীও ছিলেন দলে।
আরও পড়ুন
| বিসিবির লেভেল থ্রি কোচিং কোর্সে হান্নান-রাজ্জাক-নাফীসরা |
|
এর বাইরে বেঞ্চে বসে আছেন বাঁহাতি স্পিনার নাসুম আহমেদ ও খণ্ডকালীন অফ স্পিনার সাইফ হাসান। আবু ধাবির ঘাসের উইকেটের কথা মাথায় রেখে তিন পেসার নিয়ে নামলেও, সাইফকে একাদশে নিয়ে স্পিনে শক্তি বাড়ানোর পথে হাঁটতে পারে বাংলাদেশ।
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের ভাগ্যও নির্ধারণ করছে আফগানিস্তান ম্যাচের ওপর। ম্যাচটি হেরে গেলে সুপার ফোরে খেলার আশা শেষ হয়ে যাবে অনেকটাই। এমনকি জিতলেও অপেক্ষায় থাকতে হবে গ্রুপের সব ম্যাচ শেষ হওয়ার। কেবল বড় ব্যবধানে জিতলেই কিছুটা নির্ভার থাকতে পারবেন লিটনরা।
No posts available.
২৪ অক্টোবর ২০২৫, ১২:৫৩ এম
২৩ অক্টোবর ২০২৫, ১০:৩০ পিএম

আইপিএলের নতুন মৌসুমে স্পিন বোলিং কোচ হিসেবে ভারতের সাবেক ক্রিকেটার সাইরাজ বাহুতুলেকে নিয়োগ দিয়েছে পাঞ্জাব কিংস। তিনি সুনীল জোশির স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন।
আইপিএলে রাজস্থান রয়্যালসের স্পিন বোলিং কোচ হিসেবে কাজ করেছেন বাহুতুলে। ঘরোয়া পর্যায়ে কেরালা, গুজরাট, বিদর্ভ ও বেঙ্গলসহ বেশ কয়েকটি দলের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে তার।
ভারতের হয়ে দুইটি টেস্ট ও আটটি ওয়ানডে খেলেছেন বাহুতুলে। পাঞ্জাবে যোগ দিতে পেরে আনন্দিত তিনি,
'আইপিএল মৌসুমে পাঞ্জাব কিংসের স্পিন বোলিং কোচ হিসেবে যোগ দিতে পেরে ভীষণ রোমাঞ্চিত আমি। এটি এমন একটি দল যারা ভিন্নধর্মী ক্রিকেট খেলে। এখানে অনেক প্রতিভাবান খেলোয়াড় রয়েছে, আমি তাদের সঙ্গে কাজ করতে এবং তাদের দক্ষতা আরও শানিত করতে মুখিয়ে রয়েছি।'

বাংলাদেশ জাতীয় দলে সৌম্য সরকারের সিটটা একদমই নড়বড়ে। আসা-যাওয়ার মধ্যেই কাটছে সময়। প্রতিভার সাক্ষর রেখে বছর পাঁচেক আগে অভিষেকে হওয়া এই ব্যাটার খুব একটা থিতু হতে পারেননি দলে। এর জন্য সৌম্যর অপ্রত্যাশিত পারফরম্যান্স অনেকটা দায়ী।
আসা যাওয়ার মধ্যে থাকা বাঁ-হাতি এই ব্যাটার আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে শেষ হওয়া তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের সবকটি ম্যাচ খেলেছেন। যার প্রথম ম্যাচে ব্যর্থ হলেও দ্বিতীয় ম্যাচে ৪৫ এবং শেষ ম্যাচে ৯১ রান করেছেন। ম্যাচ শেষে সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার নিতে এসে সৌম্য জানালেন আক্ষেপের কথা।
সৌম্য বলেন,
'ম্যাচে পজিটিভ ইনটেন্ট রাখার চেষ্টা করেছি। অনেকদিন পর বলতে, অনেক দিন পর জাতীয় দলে খেলছি, ওয়ানডেতে। এটা কঠিন আমার জন্য। যখন হঠাৎ করে অনেক দিন পরে এসে ম্যাচ খেলা লাগে, মানিয়ে নেওয়া লাগে। এটা সব খেলোয়াড়ের জন্যই কঠিন।'
৮৬ বলে ৯১ রানের ইনিংসের জন্য সৌম্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে সৃষ্টিকর্তা ও পরিবারের প্রতি,
'ধন্যবাদ দিতে চাই সৃষ্টিকর্তাকে এবং আমার পরিবারকে, আমার স্ত্রীকে। তারা সবসময় যেভাবে আমাকে সমর্থন করেছে। যত কঠিন সময় আসুক, যে-কোনো পরিস্থিতিতে তারা আমাকে বলেছে কষ্ট করলে ফল অবশ্যই আসবে।'

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডে জিতে সিরিজে লিড নিয়েছিল বাংলাদেশ। পরের ম্যাচে সুপার ওভারে হেরে যায় স্বাগতিকরা। তাতেই শেষ ম্যাচ দুদলের জন্য হয়ে ওঠে বাঁচা-মরার।
আজ তৃতীয় ম্যাচে পাত্তাই পেল না ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্যাটে-বলে পারফর্ম করে ১৭৯ রানের বড় জয় পেয়েছে মেহেদী হাসান মিরাজের দল। এই জয়ে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতল স্বাগতিকরা।
অনেকের মতে, হোম অ্যাডভান্টেজ কাজে লাগিয়ে কালো মাটির পিচ তৈরি করে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়েছে বাংলাদেশ। যদিও অধিনায়ক মিরাজ বলছেন ভিন্ন কথা। তার দাবি বিশ্বের সব দেশ হোম অ্যাডভান্টেজ নেয়।
আজ ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন,
‘আপনি পৃথিবীর যে জায়গায় খেলতে চান না কেন, যাদের সাথে আমরা খেলি না কেন, তারা কিন্তু হোম অ্যাডভান্টেজটা নেয়। আমরা নিউজিল্যান্ডে খেলেছি, ওখানে তারা হোম অ্যাডভান্টেজটা নিয়েছে। তাই কোনো টিম যদি বাংলাদেশে আসে, আমরা তো অবশ্যই হোম অ্যাডভান্টেজ নিবো।'
তিনি আরও বলেন,
‘দিন শেষে সবাই রেজাল্টটাই চায়। হয়তো বিশ্বকাপে গিয়ে আমরা অনেক ভালো কিছু করতে পারিনি, সেটার জন্য আলাদা একটা প্রসেস এবং সেটার জন্য আলাদা একটা প্ল্যানিং করতে হবে। আমার কাছে মনে হয় যে সেই প্ল্যানিংটা হওয়া উচিত দুই থেকে তিন মাস আগে থেকে।’
মিরাজ বলেন,
‘বিশ্বকাপের আগে আমরা কীভাবে খেলবো, কীভাবে আমরা স্কিল ক্যাম্প করবো, কীভাবে আমাদের প্রিপারেশন থাকবে, সেটার জন্য আলাদাভাবে কোথায় আমরা প্র্যাকটিস করবো। সে জিনিসগুলো আগে থেকেই করা উচিত। আমার কাছে মনে হয় হোম অ্যাডভান্টেজ খুবই ইম্পর্ট্যান্ট।’

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ শুরুর আগে থেকেই সবচেয়ে বেশি আলোচনায় ছিল উইকেট। সিরিজ শেষ হওয়ার পরও বন্ধ নেই পিচ বিষয়ক প্রশ্ন। তবে ক্যারিবিয়ান প্রধান কোচ ড্যারেন স্যামির মতে, বাংলাদেশের নিজেদের পছন্দমতো উইকেট বানানোয় দোষের কিছু নেই।
ওয়ানডে সিরিজের তিন ম্যাচেই স্পিন সহায়ক উইকেট নিয়ে খেলেছে বাংলাদেশ। যেখানে স্বাভাবিকভাবেই দাপট ছিল স্পিনারদের। শেষ ওয়ানডেতেই যেমন সফরকারীদের ১০ উইকেটের সবকটিই নেন বাংলাদেশের স্পিনাররা।
তৃতীয় ম্যাচে ১৭৯ রানে হেরে শেষ হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ। পরে ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে স্যামির কাছে জানতে চাওয়া হয় বাংলাদেশের ঘরের মাঠের সুবিধা নেওয়ার ব্যাপারে।
উত্তরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাবেক এই অধিনায়ক নিজেদের ব্যাটিং ব্যর্থতা মেনে নেন।
“আমি সবসময়ই ‘হোম অ্যাডভান্টেজ’ নেওয়ার পক্ষে। আমি তো বাংলাদেশ দল বা কর্তৃপক্ষকে বলতে পারি না, কী ধরনের উইকেট তৈরি করতে হবে। আমার দল যেন দেশের বাইরে খেলতে গেলে যেকোনো পরিস্থিতি সামলানোর মতো দক্ষতা অর্জন করে, সেদিকেই আমার মনোযোগ থাকে।”
তার কাছে প্রশ্ন করা হয়, দেশের মাটিতে স্পিন সহায়ক পিচে খেলে বিদেশের মাঠে খেলতে অসুবিধায় পড়বে কিনা বাংলাদেশ। দলের উন্নতিতেও বাধা হতে পারে কিনা এমন হোম অ্যাডভান্টেজ।
স্যামির ভাবনা এক্ষেত্রে কিছুটা ভিন্ন।
“আমি আগেও বলেছি, এই সিরিজটা দুই দলের জন্যই খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল। নিজের মাঠে জয়ের জন্য যা করা দরকার, সেটাই করা উচিত- এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার।”
“এতে যদি তাদের বিদেশে খেলতে যাওয়ার পর পারফরম্যান্সে প্রভাব পড়ে, সেটা তাদের বিষয়। বাইরে গিয়ে ভালো খেলবে কি না, সেটা তাদের দায়িত্ব। আমি হোম এডভান্টেজের বিপক্ষে নই, ক্ষোভও নেই। আমি শুধু মনে করি, আমার খেলোয়াড়রা এই সিরিজে নিজেদের সেরাটা দিতে পারেনি।”

তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের শেষ ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ১৭৯ রানে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। ওয়ানডেতে এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বড় জয়। উইন্ডিজের বিপক্ষে আগের বড় জয়টি ছিল ১৬০ রানের, ২০১২ সালে খুলনায়।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের মুখোমুখির আগে ৫০ ওভারের ক্রিকেটে টানা চারটি সিরিজ হেরেছে বাংলাদেশ। সেই ধারা ভাঙলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। তার ক্যাপ্টেন্সিতে প্রায় ১৯ মাস পর ওয়ানডে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। এর আগে সর্বশেষ ২০২৪ সালের মার্চে ঘরের মাঠে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জিতেছিল লাল সবুজ দল।
আজ ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে মিরাজ জানান, জয়ের সাফল্য দলীয় হয়ে যায়। আর হারলে দায় অধিনায়কের ওপরই পড়ে।
মিরাজ বলেন,
‘আমাকে যখন অধিনায়কের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল, তখন আমাদের টিমের অবস্থান ছিল দশ নম্বরে। এখনো দশেই আছি। মাঝপথে অনেক ম্যাচ হেরেছি। কিন্তু দিনের শেষে যদি টিম ফলাফল না করতে পারে, স্পষ্টতই ক্যাপ্টেনের ওপরেই আসে। আর টিম যখন ভালো খেলে, তখন অবশ্যই দল একত্রিত হয়ে খেলেছে বলে পারফরম্যান্স হচ্ছে।’
বাংলাদেশ অধিনায়ক আরও বলেন,
‘অধিনায়ক হিসেবে অনেক দূর এগোতে হবে, অনেক বেশি দায়িত্ব পালন করতে হবে। হয়তো এখন আমি অধিনায়ক, ভবিষ্যতে অন্য কেউ আসবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আমরা বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করি এবং বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। এটাই আমাদের লক্ষ্য।’