৪ মার্চ ২০২৫, ৯:০৪ পিএম

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে পাওয়া চোট থেকে এখনও শতভাগ সেরে উঠতে পারেননি এইডেন মার্করাম। ফলে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সেমিফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা অধিনায়কের খেলা নিয়ে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা। বিকল্প চিন্তায় তাই তার সম্ভাব্য বদলি হিসেবে ট্রাভেল রিজার্ভ বাঁহাতি স্পিন বোলিং অলরাউন্ডার জর্জ লিন্ডেকে পাকিস্তানে উড়িয়ে এনেছে প্রোটিয়াসরা।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে ফিল্ডিং করার সময় চোট পেয়ে মাঠ ছাড়েন মার্করাম। এরপর ব্যাটিংয়ে নামেননি তিনি। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সেমিফাইনালের জন্য তিনি ফিট থাকবেন কিনা, সেটা মঙ্গলবার দলীয় অনুশীলনের পরীক্ষায়।
আরও পড়ুন
| অধিনায়কত্ব হারিয়ে টি-টোয়েন্টি দল থেকেই বাদ রিজওয়ান, নেই বাবরও |
|
যদি শেষ পর্যন্ত মার্করাম সেমির লড়াইয়ে না খেলতে পারেন, তাহলে সেটা দক্ষিণ আফ্রিকার জন্য হবে বড় এক ধাক্কা। চোটের কারণে আসরের আগেই একে একে ছিটকে যান চার পেসার আনরিখ নরকিয়া, জেরাল্ড কোয়েটজে, নান্দ্রে বার্গার ও লিজাড উইলিয়ামস।
মার্করামের চোটের কারণে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় লিন্ডে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোয়াডে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে। তবে এখনই তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে দলভুক্ত করবে না দক্ষিণ আফ্রিকা। এটা নির্ভর করবে মার্করামের ফিটনেস পরীক্ষা ও আইসিসির ইভেন্ট টেকনিক্যাল কমিটির অনুমোদনের ওপর।
লিন্ডেকে উড়িয়ে আনার পেছনে দক্ষিণ আফ্রিকার আরেকটি কারণ ফাইনালের চিন্তাও। নিউজিল্যান্ডকে হারাতে পারলে, আর ভারত যদি প্রতিপক্ষ হয়, তাহলে দক্ষিণ আফ্রিকা ফাইনালের জন্য যেতে হবে দুবাইতে। সেখানে আবার আধিপত্য স্পিনারদের। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সেমিফাইনাল সহ টানা দুই ম্যাচে ভারত একাদশ সাজিয়েছে চার স্পিনার নিয়ে।
আরও পড়ুন
| ভারতের ‘প্রতিশোধ’, অস্ট্রেলিয়ার ‘অসম’ লড়াই |
|
বর্তমানে দক্ষিণ আফ্রিকা দলে দুজন বিশেষজ্ঞ স্পিনার আছেন। তারা হলেন কেশব মহারাজ এবং তাবরাইজ শামসি। তাদের সাথে লিন্ডে যোগ হলে স্পিনের শক্তি বাড়বে অনেকটাই। কারণ, চলতি বছরের এসএ২০-তে ১৫৩.৩৩ গড়ে ১৬১ রান করার পাশাপাশি ১১ উইকেটও নিয়েছেন তিনি।
No posts available.
৩ নভেম্বর ২০২৫, ৬:২১ পিএম
৩ নভেম্বর ২০২৫, ৬:১৪ পিএম
৩ নভেম্বর ২০২৫, ৫:০০ পিএম
৩ নভেম্বর ২০২৫, ২:৫৬ পিএম

আইসিসি লিগ টু-এর ম্যাচে রীতিমতো লজ্জার রেকর্ড গড়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। দুবাইয়ে আজ যুক্তরাষ্ট্রের মুখোমুখি হয়েছিল আলিশান শরাফুরা। যেখানে অতিথিদের ২৯২ রান তাড়া করতে নেমে মাত্র ৪৯ রানে গুটিয়ে যায় স্বাগতিকরা।
আন্তর্জাতিক ওয়ানডে ক্রিকেটে এটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের সর্বনিম্ন দলীয় রান। এর আগে ২০২৩ সালে নেপালের বিপক্ষে তারা ৭১ রানে গুটিয়ে গিয়েছিল। আন্তর্জাতিক ওয়ানডে ক্রিকেটে সর্বনিম্ন দলীয় স্কোরের রেকর্ড জিম্বাবুয়ে ও যুক্তরাষ্ট্রের, যারা ৩৫ রানে অলআউট হয়েছিল।
দুবাইয়ে আজ টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে পার্টনারশিপের রেকর্ড গড়েন সাইতেজা মুক্কামল্লা ও মিলিন্দ কুমার। সেঞ্চুরি তুলে নেন দুই ব্যাটারই; গড়েন অপরাজিত ২৬৪ রানের জুটি।
সাইতেজা ১৪৯ বলে ১৩৭ রানের ইনিংস খেলেন, যাতে ছিল ১০টি চার ও তিনটি ছক্কা। মিলিন্দ ১২৫ বলে অপরাজিত ১২৩ রান করেন, তার ইনিংসে ছিল ১১টি চার ও একটি ছক্কা।
দুই ব্যাটারের বীরত্বে যুক্তরাষ্ট্রের দলীয় স্কোর গিয়ে ঠেকে ২৯২ রানে। যদিও এদিন ২৮ রানের মধ্যেই তিনটি উইকেট হারিয়েছিল অতিথিরা। ব্যক্তিগত ৫ রানে আউট হন স্মিথ প্যাটেল, ২ রানে শায়ান জাহাঙ্গীর, আর মোনাক প্যাটেল করেন ১৫ রান।
জবাব দিতে নেমে ১৬ রানে ৭ উইকেট হারায় সংযুক্ত আরব আমিরাত। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ১০ রান আসে জুনাইদ সিদ্দিকীর ব্যাট থেকে। দুই অঙ্কের রান করতে সক্ষম হন একমাত্র এই ডানহাতি পেসার। তিনজন ব্যাটার আউট হন শূন্য রানে, আর দুইজন করেন মাত্র ১ রান করে। সবমিলিয়ে ৪৯ রানে থেমে যায় আমিরাতের ইনিংস।
যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে সর্বোচ্চ ৫ উইকেট নেন রুশিল উগারকার। সৌরভ নেত্রভালকরের দখলে ছিল আরও ৩টি উইকেট।

প্রথম টি-টোয়েন্টি হেরেও পরের দুই ম্যাচে দারুণ জয়ে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতে নিয়েছে পাকিস্তান। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে কাল থেকে শুরু হচ্ছে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। যার সৌজন্যে ১৭ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ফিরছে ফয়সালাবাদের ইকবাল স্টেডিয়ামে।
ওয়ানডে সিরিজের তিনটি ম্যাচই হবে ফয়সালাবাদে। ২০০৮ সালের পর প্রথমবার এই মাঠে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ফিরছে। চলতি বছরের মে মাসে বাংলাদেশ সিরিজে দুটি টি-টোয়েন্টি আয়োজনের পরিকল্পনা থাকলেও সীমান্ত উত্তেজনার কারণে সূচি বদলে যায়।
ইকবাল স্টেডিয়ামে সবশেষ আন্তর্জাতি হয়েছিল ২০০৮ সালের ১১ এপ্রিল, সেই ওয়ানডেতে বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারায় পাকিস্তান। এই ভেন্যুতে এখন পর্যন্ত ১৬টি ওয়ানডে হয়েছে। এর মধ্যে চারটি বিশ্বকাপ ম্যাচ রয়েছে—একটি ১৯৮৭ বিশ্বকাপে এবং তিনটি ১৯৯৬ বিশ্বকাপে।
পাকিস্তান এই মাঠে ১২ ওয়ানডে খেলেছে, যার মধ্যে ৯টি জয় এবং ৩টি হার। অন্যদিকে, দক্ষিণ আফ্রিকা এখানে ৫টি ওডিআই খেলেছে, যার মধ্যে ২টি জয় এবং ৩টি হার। দুই দলের মধ্যে মোট ৮৭টি ওডিআই ম্যাচ হয়েছে, পাকিস্তান ৩৪টি জিতেছে এবং দক্ষিণ আফ্রিকা ৫২টি জিতেছে। পাকিস্তানে, ১৬টি ম্যাচে দুই দল সমানভাবে ৮টি করে জিতেছে।
ফয়সালাবাদে পাকিস্তান ও দক্ষিণ আফ্রিকা তিন ওয়ানডে খেলেছে। পাকিস্তান দুটি ম্যাচে জিতেছে (১৯৯৪ ও ২০০৭ সালে), দক্ষিণ আফ্রিকা একবার জিতেছে (২০০৩ সালে)।
ফয়সালাবাদে ক্রিকেট ফেরার দিনে ওয়ানডে নেতৃত্বে অভিষেক হবে শাহিন শাহ আফ্রিদির। ইকবাল স্টেডিয়ামে দলের অনুশীলনৈ শেষে এই বাঁহাতি পেসার বললেন, ‘১৭ বছর পর ফয়সালাবাদে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ফিরে আসায় খুব রোমাঞ্চ অনুভব করছি। আমরা দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভালো খেলার জন্য মুখিয়ে আছি। টি-টোয়েন্টি সিরিজে ভালো খেলেছে দল, সেই ধারাবাহিকতা আমরা ওয়ানডেতেও চালিয়ে যেতে চাই।’
ওয়ানডে সিরিজের সূচি
নভেম্বর ৪ – প্রথম ওয়ানডে, ফয়সালাবাদ
নভেম্বর ৬ – দ্বিতীয় ওয়ানডে, ফয়সালাবাদ
নভেম্বর ৮ – তৃতীয় ওয়ানডে, ফয়সালাবাদ

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে শেষ টি-টোয়েন্টিতে পাওয়া চোটে প্রায় ৩ সপ্তাহের জন্য ছিটকে গেলেন নুরুল হাসান সোহান। এছাড়া বাঁহাতি পেসার শরিফুল ইসলামকেও প্রায় ২ সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে থাকতে হবে।
বিসিবির প্রধান চিকিৎসক দেবাশিষ চৌধুরি অবশ্য এখনই কোনো সিদ্ধান্তে যেতে চান না। যথাযথ পরীক্ষানিরীক্ষার রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পর টি স্পোর্টসকে তিনি বলেছেন, সোহান ও শরিফুলকে আপাতত ১০ দিনের বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে।
“সোহান, শরিফুলের ক্ষেত্রে একই আপডেট। দুজনকেই সামনের ১০ দিন নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা হবে। এই সময়ে তাদের ফিজিওথেরাপি চলতে থাকবে। ১০ দিন পর আমার তাদের অবস্থা পর্যালোচনা করব। পরে কোনো সিদ্ধান্ত জানা যাবে।”
তবে নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র জানিয়েছে, ডান পায়ের গোড়ালি মচকে যাওয়া সোহান প্রায় ৩ সপ্তাহ খেলাধুলা সম্পর্কিত কিছু করতে পারবেন না। যার ফলে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সামনের টি-টোয়েন্টি সিরিজের শুরুর দিকে হয়তো পাওয়া যাবে না অভিজ্ঞ কিপার-ব্যাটারকে।
আর হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটে শরিফুলকে ২ সপ্তাহ খেলাধুলা থেকে দূরে থাকতে হবে। আগামী ২১ নভেম্বরে জাতীয় ক্রিকেট লিগের ম্যাচ দিয়ে ক্রিকেটে ফেরার সম্ভাবনা রয়েছে তরুণ বাঁহাতি পেসারের।
চট্টগ্রামে গত শুক্রবার ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টিতে দ্বিতীয় ইনিংসের ১১তম ওভারে হঠাৎ গোড়ালিতে চেপে মাঠেই লুটিয়ে পড়েন সোহান। তৎক্ষনাৎ দৌড়ে আসেন ফিজিও। পরে প্রাথমিক শুশ্রূষা নিয়েও অবস্থার উন্নতি না ঘটায় স্ট্রেচারে করে মাঠের বাইরে নেওয়া হয় তাকে।
এছাড়াও ম্যাচ চলাকালে হ্যামস্ট্রিংয়ের অস্বস্তির কথা জানান শরিফুল। ম্যাচে ২ ওভার বল করে মাত্র ১২ রান দেন তিনি। কিন্তু চোটের কারণে আর বোলিংয়ে দেখা যায়নি তাকে।

দারুণ ছন্দে আছেন মার্নাস লাবুশেন। আসন্ন অ্যাশেজে রানের বন্যা বইয়ে দিতেই যেন প্রস্তুত অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটার। এই গ্রীষ্মে কুইন্সল্যান্ডের হয়ে সাত ম্যাচে পাঁচ সেঞ্চুরি করেছেন লাবুশেন।
সবশেষ আজ লাবুশেনের ব্যাটে ভর করেই ওয়ান-ডে কাপে নিউ সাউথ ওয়েলসকে ৯৬ রানে হারিয়েছে কুইন্সল্যান্ড। সোমবার সিডনির ক্রিকেট সেন্ট্রালে লাবুশেন ১১১ বলে ১০১ রানের অসাধারণ ইনিংস খেলেন। তার ব্যাটে ভর করে কুইন্সল্যান্ড তোলে ৯ উইকেটে ২৮৭ রান, জবাবে নিউ সাউথ ওয়েলস গুটিয়ে যায় ১৯১ রানেই।
অ্যাশেজের অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে লাবুশেনের ফেরাটা অনেকটাই নিশ্চিত। সম্প্রতি টপ-অর্ডারের এই ব্যাটার মাঠে নেমেই রান উৎসবে মেসে উঠছেন । বছরের মাঝামাঝি সময়ে জাতীয় দল থেকে বাদ পড়লেও এখন আবারও দুর্দান্ত সেই লাবুশেনকেই দেখা যাচ্ছে।
আরও পড়ুন
| অ্যাশেজের প্রস্তুতি নিতে টি-টোয়েন্টি দলের বাইরে হেড |
|
আগের মতোই নিখুঁত কাভার ড্রাইভ, সুইপ শট কিংবা দারুনভাবে লেগ-স্টাম্পের বাইরের বল পা সরিয়ে খেলছেন লাবুশেন। আজ লেগ স্পিনার তানভির সাঙ্গাকে দারুণ সুইপ তিনটি চার মারেন।
ওয়ানডেতে সংস্করণে আজ তৃতীয় সেঞ্চুরর দেখা পান লাবুশেন। অবশ্য অস্ট্রেলিয়া দলের ওয়ানডেতে থেকে বাইরে আছেন তিনি। লিস ‘এ’ ক্রিকেটে এই তিন শতকের সঙ্গে শেফিল্ড শিল্ডেও কুইন্সল্যান্ডের হয়ে দু’বার তিন অঙ্কের দেখা পেয়েছেন লাবুশেন। এর সবক’টিই তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে।
সব সংস্করণ মিলিয়ে সবশেষ সাত ম্যাচে আট ইনিংসে লাবুশেন করেছেন ৬৭৯ রান। ব্যাটিং গড় ৮৪.৮৭।
ধারণা করা হচ্ছে ২১ নভেম্বর ইংল্যান্ডের বিপক্ষে পার্থে প্রথম টেস্টে লাবুশেনকে ওপেনার হিসেবে নামানো হতে পারে। অলরাউন্ডার ক্যামেরন গ্রিন ও বো ওয়েবস্টারকে একাদশে জায়গা করে দিতেই ব্যাটিং পজিশনে পরিবর্তন আসতে পারে।

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সামনের অ্যাশেজ সিরিজের প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য ভারতের বিপক্ষে শেষ দুই টি-টোয়েন্টি ম্যাচে খেলবেন না ট্রাভিস হেড। টি-টোয়েন্টি দল ছেড়ে এখন শেফিল্ড শিল্ডে সাউথ অস্ট্রেলিয়ার হয়ে খেলবেন বাঁহাতি ব্যাটার।
গত জুলাইয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরের পর আর লাল বল ক্রিকেট খেলেননি হেড। হোবার্টে তাসমানিয়ার বিপক্ষে শেফিল্ড শিল্ডের ম্যাচ দিয়ে প্রায় তিন মাস পর প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলবেন তিনি।
সাদা বলের ক্রিকেটে সাম্প্রতিক ফর্মও খুব একটা ভালো যায়নি হেডের। আগস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ১৪২ রানের ইনিংসে পর ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে ৮ ইনিংসে তার সর্বোচ্চ ইনিংস মাত্র ৩১ রানের।
অ্যাশেজে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং লাইনআপের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব নিতে হবে ৩২ ছুঁইছুঁই ব্যাটারের। প্রতিপক্ষ বোলিংকে পাল্টা আক্রমণের জন্য পাঁচ নম্বরে তার ওপরই ভরসা করবে অস্ট্রেলিয়া। তাই নিজ থেকেই অ্যাশেজের আগে প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলতে চেয়েছেন হেড।
হেড ছাড়াও শেফিল্ড শিল্ডে খেলবেন অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট দলের অন্যান্য সদস্যরা। নিউ সাউথ ওয়েলসের জার্সিতে দেখা যাবে জশ হেজেলউড ও মিচেল স্টার্ককে। তাদের বিপক্ষে ভিক্টোরিয়ার হয়ে খেলবেন নাথান লায়ন।
এছাড়া স্কট বোল্যান্ড, ক্যামেরন গ্রিন, মার্নাস লাবুশেন, বাউ ওয়েবস্টাররাও প্রথম শ্রেণির এই টুর্নামেন্টে খেলে নিজেদের প্রস্তুতি সারবেন।
পার্থে আগামী ২১ নভেম্বর শুরু হবে এবারের অ্যাশেজ সিরিজ। এর আগে ৫ ও ৮ তারিখ ভারতের বিপক্ষে শেষ দুই টি-টোয়েন্টি খেলবে অস্ট্রেলিয়া।