
সাকিব আল-হাসানের সেই পারফর্মেন্স আর নেই! একসময় ফরম্যাট বদলালেও মানিয়ে নিতে সমস্যা হত না তাঁর, দ্রুত মানিয়ে নিতে পারতেন- সেই ছন্দও আর এখন নেই। যুক্তরাষ্ট্রে সিক্সটি স্ট্রাইকার্সের ১০ ওভারের আসরে বাজেভাবে শুরু হলো তাঁর। তাতে তার দল লস অ্যাঞ্জেলেস ওয়েভস ১৯ রানের ব্যবধানে হেরেছে নিউইয়র্ক লায়ন্সের কাছে।
সবশেষ ভারতের মাটিতে টেস্ট সিরিজে বোলিংটা কিছুটা ভাল হলেও ব্যাট হাতে খেলতে পারেননি বড় কোন ইনিংস। তবে এই ৬০ বলের ম্যাচে সাকিবের ব্যাটে-বল কোনটাই ছন্দ দেখাতে পারেনি।
ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেন লস অ্যাঞ্জেলেস অধিনায়ক সাকিব। নিজে বোলিংয়ে এসে রান দিয়েছেন দেদারসে, এক ওভারে ১৮ রান খরচ করে পাননি কোন উইকেট। নির্ধারিত দশ ওভারে দুই উইকেটে ১২৬ রান তোলে নিউইয়র্ক লায়নস। অধিনায়ক সুরেশ রায়না ২৮ বলে ৫৩ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন। উপুল থারাঙ্গা ২৩ বলে করেন ৪০ রান।
জবাবে অ্যাডাম রসিংটন ছাড়া আর কোন ব্যাটার লক্ষ্য তাড়ায় সাবলীল ছিলেন না! এই ইংলিশ চার ছক্কায় ১৫ বলে করেন ৩১ রান। টিম ডেভিড তিনটি ছক্কা মারলেও ১০ বলে ১৯ রানের বেশি এগুতে পারেননি। সাকিব ১৬ বলে ১৩ রান করে তাবরিজ শামসির শিকার হন। চায়নাম্যান শামসি নেন দু’ উইকেট, আর যুক্তরাষ্ট্রের সৌরিয়া গৌর নেন তিন উইকেট। ৭ উইকেটে ১০৭ রানে থামে সাকিবের দল। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ক্রিকেট লিগের টি-টেন ভার্সনে পরাজয় দিয়ে শুরু হলো সদ্য টেস্ট ও টি টোয়েন্টি ক্রিকেট থেকে সরে দাঁড়ানো সাকিবের।
No posts available.

সিরিজ বাঁচাতে রেকর্ড ৪৬২ রান তাড়া করে জয় পেতে হতো ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। বিনা উইকেটে ৪৩ রান নিয়ে আজ শেষ দিনের শুরুটা ভালোই করেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তবে হঠাৎই ছন্দপতন। বিনা উইকেটে ৮৭ থেকে ১১ রান যোগ করতেই পাঁচ উইকেট হারায় রোস্টন চেজের দল। মধ্যাহ্নভোজের পর কিউই বোলারদের তোপের মুখে দ্রুতই গুটিয়ে যায় ক্যারিবিয়রা।
মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৩২৩ রানের বিশাল ব্যবধানে হারিয়েছে নিউ জিল্যান্ড। লক্ষ্য তাড়ায় দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র ১৩৮ রানে অলআউট হয় ক্যারিবিয়রা।
এই ম্যাচে দুই দল মিলে তুলেছে মোট ১৪৩৯ রান। এর আগে ওয়েস্ট ইন্ডিজ-নিউ জিল্যান্ডের এক টেস্ট ম্যাচে সর্বোচ্চ রান ছিল ১৪০৮, ডানেডিনে ২০১৩ সালে।
নিউজিল্যান্ড পেসার জ্যাকব ডাফি প্রথম ইনিংসে ৪ উইকেট নেওয়ার পর আজ দ্বিতীয় ইনিংসে ৫ উইকেট শিকার করেন।
পঞ্চম দিনের খেলায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের ৮৭ রানের প্রথম জুটি ভাঙ্গেন ডাফি। ৬৭ রান করে ব্রেন্ডন কিংকে ফেরান এই পেসার। এরপর আসা যাওয়ার মিছিলে নাম লেখান সবাই।
প্রথম উইকেট জুটির পর কেবল মাত্র নবম উইকেটে দুই অংকের জুটি গড়েন উইন্ডিজ ব্যাটাররা।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে সর্বোচ্চ ৬৭ রান করেন ব্রান্ডন কিং। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৬ রান আসে আরেক ওপেনার জন ক্যাম্পবেলের ব্যাটে। বিনা উইকেটে ৮৭ থেকে ৫১ রান যোগ করে অলআউট হয়ে যায় ক্যারিবিয়রা।
এর আগে চতুর্থ দিনে ২ উইকেটে ৩০৬ রানে দ্বিতীয় ইনিংস ঘোষণা করে নিউজিল্যান্ড। সেঞ্চুরি করেন টম ল্যাথাম (১০১) ও ডেভন কনওয়ে (১০০)। কেন উইলিয়ামসন ৪০ রান ও রাচিন রবীন্দ্র ৪৬ রান নিয়ে অপরাজিত ছিলেন।
এই জয়ে তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ২-০ ব্যবধানে সিরিজ জিতে নিল নিউ জিল্যান্ড। সিরিজের প্রথম ম্যাচটি ড্র হয়েছিল।
ম্যাচসেরা হয়েছেন ডেভন কনওয়ে। সিরিজ সেরা জ্যাকব ডাফি। সিরিজে মোট ২৩ উইকেট নিয়েছেন এই পেসার। নিউজিল্যান্ডের হয়ে টেস্ট সিরিজে তাঁর উপরে আছেন কেবল- রিচার্ড হ্যাডলি (১৯৮৫ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৩৩) এবং ব্রুস টেলর (১৯৭২ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ২৭) উইকেট নিয়েছিলেন।

ক্রিকেটে প্রায়ই বলা হয়, ফর্ম ক্ষণস্থায়ী তবে ক্লাস চিরস্থায়ী। আরও একবার যেন সেই কথারই প্রমাণ দিলেন সাকিব আল হাসান। আইএল টি-টোয়েন্টিতে শেষ দিকে এসে একসঙ্গে ব্যাটে-বলে জ্বলে উঠলেন সাকিব, জিতলেন ম্যাচ সেরার পুরস্কার।
দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে রোববার ডেজার্ট ভাইপার্সকে ৪ উইকেটে হারায় সাকিবের এমআই এমিরেটস। আগে ব্যাট করে ১২৪ রান করে ভাইপার্স। জবাবে ১৮তম ওভারে সাকিবের ব্যাট থেকেই আসে জয়সূচক বাউন্ডারি।
বল হাতে ৪ ওভারে মাত্র ১৪ রান খরচায় ২ উইকেট নেওয়ার পর ব্যাটিংয়ে ২৫ বলে ১৭ রানের দায়িত্বশীল ইনিংস খেলেন বাংলাদেশের সর্বকালের সেরা ক্রিকেটার৷ এমন অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে তিনিই পান ম্যাচ সেরার স্বীকৃতি।
স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে তার এটি ৪৫তম ম্যাচ সেরার পুরস্কার। তার চেয়ে বেশি ম্যাচ সেরার পুরস্কার আছে শুধু ক্রিস গেইল (৬০), কাইরন পোলার্ড (৪৮) ও গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের (৪৮)। এছাড়া সাকিবের সঙ্গী আছেন অ্যালেক্স হেলস ও রশিদ খান।
তবে টুর্নামেন্ট বা সিরিজ সেরার পুরস্কারে সাকিবই সবার ওপরে। এখন পর্যন্ত ৮ বার এই স্বীকৃতি পেয়েছেন বাঁহাতি অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৭ বার আছে ভারতীয় কিংবদন্তি বিরাট কোহলির।
ভাইপার্সের বিপক্ষে ম্যাচটি চলতি টুর্নামেন্টের সাকিবের তৃতীয়। আগের দুই ম্যাচে দুই ওভার করে বোলিং করলেও সাফল্য পাননি। উল্টো খরুচে বোলিং করায় টানা চার ম্যাচ ছিলেন একাদশের বাইরে। এবার নিজের সেরা ছন্দ ফিরিয়ে দলকে জেতালে বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক।
ভাইপার্সের ইনিংসে সপ্তম ওভারে আক্রমণে আসেন সাকিব। ওভারের শেষ বলে স্কিড করা ডেলিভারি ঠিকঠাক খেলতে পারেননি ফখর জামান। দ্রুততার সঙ্গে স্টাম্প এলোমেলো করে তার বিদায়ঘণ্টা বাজিয়ে দেন নিকোলাস পুরান।
পরের ওভারে আর কারও সহায়তার প্রয়োজন পড়েনি সাকিবের। চমৎকার ডেলিভারিতে স্যাম কারানকে বোকা বানিয়ে ফিরতি ক্যাচ নেন বাঁহাতি অভিজ্ঞ স্পিনার। দুই ওভার শেষে তার বোলিং বিশ্লেষণ দাঁড়ায় ২-০-৮-২!
পরের দুই ওভারেও দারুণ বোলিং করেন সাকিব। তার শেষ ওভারে রিভার্স সুইপ খেলেন ড্যান লরেন্স। অল্পের জন্য থার্ড ম্যানে ক্যাচ নিতে পারেননি জহুর খান। তাই আর উইকেট পাওয়া হয়নি সাকিবের। শেষ পর্যন্ত ১৪ রানে ২ উইকেট নিয়েই থামতে হয় তার।
পরে ছোট লক্ষ্যে তাড়াহুড়ো না করে একপ্রান্ত আগলে রেখে ২৫ বলে ১৭ রানের ইনিংস খেলে দলের জয় নিশ্চিত করেন সাকিব। প্রশ্ন উঠতে পারে তার স্ট্রাইক রেট (৬৮.০০) নিয়ে। পুরস্কার বিতরণ মঞ্চে তিনি নিজেই দিয়েছেন ব্যাখ্যা।
“ম্যাচের উইকেট স্পিন সহায়ক ছিল। ব্যাটিং করা একদমই সহজ ছিল না। আমি জানি যে, আমাদের দলে অনেক ভালো সিক্স হিটার আছে। তাই আমি নেগেটিভ রোল (ধরে খেলা) পালন করেছি। সব মিলিয়ে দলীয় পারফরম্যান্সে খুব খুশি।”

প্রথম ওভারেই ফখর জামানকে ফেরালেন সাকিব আল হাসান। পরের ওভারে তার শিকার স্যাম কারান। বাকি দুই ওভারেও চমৎকার বোলিং করলেন বাংলাদেশের সর্বকালের সেরা ক্রিকেটার। সব মিলিয়ে তার সেরা ছন্দের দেখাই মিলল আইএল টি-টোয়েন্টির ম্যাচে।
দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে রোববার ডেজার্ট ভাইপার্সের বিপক্ষে ৪ ওভারে মাত্র ১৪ রান খরচ করে ২ উইকেট নিয়েছেন সাকিব। ইনিংসে তিনিই দলের সেরা বোলার। সাকিবের ঘূর্ণি জাদুর দিনে ভাইপার্সকে মাত্র ১২৪ রানে আটকে দিয়েছে এমআই এমিরেটস।
চলতি টুর্নামেন্টের সাকিবের এটি তৃতীয় ম্যাচ। আগের দুই ম্যাচে দুই ওভার করে বোলিং করলেও কোনো সাফল্য পাননি। উল্টো খরুচে বোলিং করায় টানা চার ম্যাচ ছিলেন একাদশের বাইরে। এবার নিজের সেরা ছন্দ ফিরিয়ে দলকে অনেকটাই এগিয়ে দিলেন বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক।
ভাইপার্সের ইনিংসে সপ্তম ওভারে আক্রমণে আসেন সাকিব। ওভারের শেষ বলে স্কিড করা ডেলিভারি ঠিকঠাক খেলতে পারেননি ফখর জামান। দ্রুততার সঙ্গে স্টাম্প এলোমেলো করে তার বিদায়ঘণ্টা বাজিয়ে দেন নিকোলাস পুরান।
পরের ওভারে আর কারও সহায়তার প্রয়োজন পড়েনি সাকিবের। চমৎকার ডেলিভারিতে স্যাম কারানকে বোকা বানিয়ে ফিরতি ক্যাচ নেন বাঁহাতি অভিজ্ঞ স্পিনার। দুই ওভার শেষে তার বোলিং বিশ্লেষণ দাঁড়ায় ২-০-৮-২!
পরের দুই ওভারেও দারুণ বোলিং করেন সাকিব। তার শেষ ওভারে রিভার্স সুইপ খেলেন ড্যান লরেন্স। অল্পের জন্য থার্ড ম্যানে ক্যাচ নিতে পারেননি জহুর খান। তাই আর উইকেট পাওয়া হয়নি সাকিবের। শেষ পর্যন্ত ১৪ রানে ২ উইকেট নিয়েই থামতে হয় তার।

শারজায় আজ নিজের কাটার জাদুতে ম্যাচ ঘুরিয়ে দিলেন বাংলাদেশের মোস্তাফিজুর রহমান। ৩৪ রান খরচায় ৩ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন বাঁহাতি এই পেসার। তাঁর বোলিং নৈপুণ্যে গালফ জায়ান্টসকে ৬ উইকেটে হারিয়েছে দুবাই ক্যাপিটালস।
প্রথম ব্যাট করে ১৯.৫ ওভারে ১৫৬ রানে অলআউট হয় গালফ জায়ান্ট। জবাবে ৪ বল হাতে রেখে জয় তুলে নেয় দুবাই। এর আগে ব্যাটিংয়ে নেমে বড় সংগ্রহের দিকেই এগোচ্ছিল গালফ। ১৩ ওভার শেষে যখন দলীয় রান ৩ উইকেটে ১১০, তখন নিজের দ্বিতীয় ওভার করতে আসেন মোস্তাফিজ। জেমস ভিন্স ও আজমতউল্লাহ ওমরজাই জুটি বড় সংগ্রহের আভাস দিচ্ছিলেন। ওই ওভারের দ্বিতীয় বলে ভিন্সকে আউট করেন মোস্তাফিজ। চতুর্থ ও পঞ্চম বলে ওমরজাই ও শন ডিকসনকে ফিরিয়ে হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনা তৈরি করেছিলেন। শেষ পর্যন্ত হ্যাটট্রিক না হলেও তাঁর এই দুর্দান্ত ওভারেই ম্যাচে ফেরে ক্যাপিটালস। শেষ পর্যন্ত সেটি পূর্ণতা পায় দারুণ জয়ে।
ম্যাচসেরার পুরষ্কার জিতে মোস্তাফিজ বলেন,
‘স্লোয়ার বল আমার সহজাত। শুরু থেকেই আমি এটা করতে পারি। আমার বিশ্বাস আছে, এই বলেই আমি সফল হব। দলের প্রয়োজনে সবসময় সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করি।’

বিগ ব্যাশে গত ম্যাচে দুই উইকেট পান রিশাদ। তবে সেই ম্যাচে জয় পায়নি তার দল হোবার্ট হারিকেনস। রোববার এই লেগ-স্পিনারের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে জয়ে ফিরেছে হোবার্ট। মেলবোর্ন রেনেগাডসকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে রিশাদের দল।
কার্ডিনিয়া ওভালে প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৪৫ রান তোলে মেলবোর্ন। জবাবে নিখিল চৌধুরী (৭৯*) ও বেন ম্যাকডারমটের (৪৯*) অপরাজিত ইনিংসে ৩৭ বল হাতে রেখে জয় পায় হোবার্ট। চলতি মৌসুমে এটি তাদের দ্বিতীয় জয়।
টস হেরে মেলবোর্নকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় হোবার্ট। দলটির হয়ে সর্বোচ্চ রান আসে টিম সেইফার্ট (৩৪) ও মোহাম্মদ রিজওয়ানের (৩২) ব্যাট থেকে।
এদিন পাওয়ার প্লের পঞ্চম ওভারে রিশাদের হাতে বল তুলে দেন হোবার্ট অধিনায়ক নাথান এলিস। নিজের প্রথম ওভারে ১ বাউন্ডারিসহ ৭ রান দেন রিশাদ। সপ্তম ওভারে আবারও বোলিংয়ে আসেন তিনি। নিজের দ্বিতীয় ওভারেও ৭ রান দেন রিশাদ।
এরপর ১১ তম ওভারে আবারো বোলিংয়ে আসেন রিশাদ। এই ওভারে আঁটশাট বোলিং করে মাত্র তিন দেন। এরপর নিজের শেষ ওভারে উইকেটের দেখা পান রিশাদ।
১৩তম ওভারের তৃতীয় বলে জ্যাক-ফ্রেজার-ম্যাকগার্ককে বোল্ড করেন এই লেগ-স্পিনার। তার শেষ ওভারে আসে ৪ রান। প্রথম স্পেলে ১৪ রান দেওয়ার পর দ্বিতীয় স্পেলে ৬ রান খরচায় ১ উইকেট তুলে নেন। মোট ৪ ওভারে ২১ রান দিয়ে ১ উইকেট নেন রিশাদ।
বিগ ব্যাশে নিজের তৃতীয় ম্যাচে এসে পূর্ণ চার ওভার বোলিংয়ের সুযোগ পেলেন রিশাদ। দ্বিতীয় ম্যাচে মেলবোর্ন স্টার্সের বিপক্ষে ৩৩ রান খরচায় ২ উইকেট নেন, আর প্রথম ম্যাচে ৩ ওভার বোলিং করে উইকেট শুন্য ছিলেন এই লেগ-স্পিনার।
হোবার্টের ইংলিশ পেসার ক্রিস জর্ডান ১৯ রান খরচায় ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন।