বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) এখন পর্যন্ত হওয়া তিনটি ম্যাচেই আগে ব্যাটিং করা দল গড়েছে বিশাল স্কোর। মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের বিধ্বংসী ফিফটিতে সেই ধারা বজায় রাখল খুলনা টাইগার্স। দুইশ ছড়ানো স্কোর পাড়ি দিতে সামান্যতম লড়াইও জমাতে ব্যর্থ হল চিটাগং কিংসের টপ অর্ডার। তবে অবিশ্বাস্য ব্যাটিং করে নিভু নিভু জয়ের আশা জাগিয়ে তুললেন শামিম হোসেন। একাই শেষ পর্যন্ত লড়লেন মারমুখী এক ফিফটিতে, তবে সেটা যথেষ্ট হলো না জয়ের জন্য। বড় জয় দিয়েই আসর শুরু করল খুলনা।
মিরপুর বিপিএলের তৃতীয় ম্যাচে মেহেদি হাসান মিরাজের দল জিতেছে ৩৭ রানে। খুলনার দেওয়া ২০৪ রানের টার্গেটে চিটাগং ১৮.৫ ওভারে গুটিয়ে যাওয়ার আগে করতে পারে মোটে ১৬৬ রান।
বড় স্কোর ডিফেন্ড করতে নেমে বল হাতে খুলনার শুরুটা ছিল একটু অন্যরকমই। পাঁচটি নো বল ও দুই ওয়াইড সহ প্রথম ওভার করতে ওশানে থমাস করেন ১২টি বল! ১৮ রানের সেই ওভারেই অবশ্য নাইম ইসলামকেও ফেরান এই ক্যারিবিয়ান পেসার।
ছক্কা মেরে রানের খাতা খোলা পারভেজ হোসেন ইমন বিপদ ডেকে আনেন অতি আগ্রাসী হতে গিয়েই। আবু হায়দার রনির প্রথম শিকার হওয়ার আগে তার ব্যাট থেকে আসে ১৩ রান। পাওয়ার প্লেতে ৫৬ রান তুলতেই আরও দুই উইকেট হারিয়ে চাপের মুখে পড়ে যায় চিটাগং।
ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার মিছিলে ক্রমেই ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় দলটি। ইনিংসের মাঝের সময়ে খুলনার স্পিনারদের সামনে সংগ্রাম করতে হয়ে তাদের। তাতে ৭৪ রান তুলতেই চলে যায় ৮ উইকেট।
আর সেখান থেকেই শুরু হয় শামিমের একক লড়াই। ভয়ডরহীন ব্যাটিংয়ের শুরু থেকেই খেলতে থাকেন বড় শট। নাসুম আহমেদের এক ওভারে চার বলের মধ্যে মারেন দুটি করে চার ও ছক্কা।
এরপর শামিমের আক্রমণের মুখে পড়েন আবু হায়দার। ১৫তম ওভারের প্রথম বলটি বোলারের মাথার ওপর দিয়ে সীমানা পার করেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। মাত্র ২৩ বলে করে ফেলেন ফিফটি।
শেষ পর্যন্ত আবু হায়দারের বলেই সাজঘরে ফিরতে হয় শামিমকে। তবে তার আগে খেলেন স্মরণীয় এক ইনিংস, যা কিছুটা হলেও তার দলকে যুগিয়েছিল জয়ের আশা। মাত্র ৩৮ বলে শামিম ৭৮ রান করেন ৫টি ছক্কা ও ৭টি চারের মারে। ৪৪ রানে ৪ উইকেট নিয়ে খুলনার সেরা বোলার আবু হায়দার।
টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নামা খুলনার নাইম শেখ প্রথম ওভারেই ছক্কা হাকিয়ে আভাস দেন আগ্রাসনের। অন্যপ্রান্তে উইলিয়াম বোসিস্টোও শুরুটা করেন ইতিবাচকভাবে। খালেদ আহমেদের প্রথম ওভারে টানা দুই ছক্কার পাশাপাশি একটি চারও মারেন নাইম।
শেষ পর্যন্ত আলিস আল ইসলামের বলে আউট হওয়ার আগে নাইমের ব্যাট থেকে আসে ৩ চার ও এক ছক্কায় ২৬ রান। খালেদকে চার ও ছয় মেরে শুরুটা ভালো পান মিরাজ। তবে এরপর আর সেভাবে এগিয়ে যেতে পারেননি খুলনা অধিনায়ক। ১০০ স্ট্রাইক রেটে করতে পারেন ১৮ রান।
৩৬ বলে পঞ্চাশে পা রাখা বোসিস্টো রানের চাকা কিছুটা সচল রাখার চেষ্টা করেন। তবে অন্যপ্রান্তে সেভাবে পাচ্ছিলেন না সমর্থন। শেষ পর্যন্ত কাজের কাজটা করে দেন অঙ্কন। ১৬তম ওভারে শামিম হোসেনকে টানা দুই ছক্কা মেরে ইনিংস শুরু করেন তরুণ এই ব্যাটার।
স্রেফ চার-ছক্কায় রান বের করা অঙ্কন এরপর শরিফুল ইসলামের এক ওভারেই হাঁকান তিন ছক্কা। ১৯তম ওভারে তুলে নেন ফিফটি মাত্র ১৮ বলে, যা বিপিএলের ইতিহাসে বাংলাদেশের ব্যাটারদের মধ্যে এখন সবচেয়ে কম বলে অর্ধশতকের রেকর্ড। আর সব মিলিয়ে অঙ্কনের ফিফটি এখন বিপিএলের চতুর্থ দ্রুততম।
অঙ্কন শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন ৫৯ রানে। ১৮ বলের ইনিংস সাজান ৮টি চার ও ৩ ছক্কায়। তাকে যোগ্য সঙ্গ দিয়ে বোসিস্টো খেলেন ৫০ বলে ৭৫ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস। খুলনা ইনিংস শেষ করে ৪ উইকেটে ২০৩ রানে, যা শেষ পর্যন্ত যথেষ্ট হয় দলের জয়ের জন্য।
No posts available.
৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৭:৫৩ পিএম
৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৭:৪৩ পিএম
৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩:০৪ পিএম
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে রেকর্ড ব্যবধানে ভরাডুবি হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার। তার ওপর যোগ হলো বাড়তি শাস্তি। মন্থর ওভার রেটের কারণে পুরো দলকে গুনতে হচ্ছে ম্যাচ ফির পাঁচ শতাংশ জরিমানা।
আইসিসির দেওয়া বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, সাউদাম্পটনে রোববারের (গতকাল) ম্যাচে নির্ধারিত সময়ে এক ওভার কম করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। নিয়ম অনুযায়ী, এক ওভার কম করার জন্য ম্যাচ ফির পাঁচ শতাংশ জরিমানা দিতে হয়। সেই নিয়মেই শাস্তি দেওয়া হয়েছে প্রোটিয়াদের। ম্যাচ রেফারি জাভাগাল শ্রীনাথের দেওয়া রায় মেনে নিয়েছেন অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা। ফলে আলাদা কোনো শুনানির প্রয়োজন হয়নি।
সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে আগে ব্যাটিং করে ৪১৪ রান তোলে ইংল্যান্ড। জবাবে মাত্র ৭২ রানে গুটিয়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা। ওয়ানডেতে এটি তাদের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন স্কোর। ৩৪২ রানের এই পরাজয় আবার ওয়ানডে ইতিহাসে সবচেয়ে বড় রানের ব্যবধানে হারের রেকর্ড।
তবে প্রথম দুই ওয়ানডে জিতে সিরিজে আগেই নিশ্চিত করেছিল বাভুমার দল। ২৭ বছর পর ইংল্যান্ডের মাঠে দ্বিপাক্ষিক ওয়ানডে সিরিজ জয় পেয়েছে তারা। শেষ ম্যাচের ভরাডুবি সেই আনন্দে কিছুটা তিক্ততাও যোগ করেছে।
পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের চূড়ান্ত সূচি ঘোষণা হয়েছে আজ। আগামী নভেম্বরে পাকিস্তান সফর করবে লঙ্কানরা। ১১ নভেম্বর থেকে রাওয়ালপিন্ডিতে শুরু হবে এই সিরিজ।
প্রায় ছয় বছর পর পাকিস্তানে আবারও ওয়ানডে খেলবে লঙ্কানরা। সবশেষ ২০১৯ সালে তিন ওয়ানডে খেলতে এসেছিল তারা, সেবার ২–০ ব্যবধানে জয় পেয়েছিল স্বাগতিকেরা।
নভেম্বরের ওয়ানডে সিরিজের পরই শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তানকে নিয়ে পাকিস্তান আয়োজন করবে নিজেদের মাঠে প্রথমবার টি–টোয়েন্টি ট্রাই-সিরিজ। সব ম্যাচই হবে রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে।
এর আগে অক্টোবর-নভেম্বরে পাকিস্তান সফরে আসবে দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলবে তারা। নিজেদের মাঠে একের পর এক সিরিজে ব্যস্ত সময় কাটাবে বাবর-সালমানদের।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে গতকাল আফগানিস্তানকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ জিতেছে পাকিস্তান। এবার এশিয়া কাপ খেলতে নামছে তারা। তারপর ঘরোয়া মৌসুমে ওয়ানডে ও টি–টোয়েন্টি সিরিজগুলো পাকিস্তান দলকে দেবে ২০২৬ ভারত ও শ্রীলঙ্কায় টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে নিজেদের গুছিয়ে নেওয়ার সুযোগ।
পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার ওয়ানডে সিরিজ সূচি
১১ নভেম্বর – প্রথম ওয়ানডে, রাওয়ালপিন্ডি
১৩ নভেম্বর – দ্বিতীয় ওয়ানডে, রাওয়ালপিন্ডি
১৫ নভেম্বর – তৃতীয় ওয়ানডে, রাওয়ালপিন্ডি
শুধুমাত্র সিলেট থেকে সরে এসে ভেন্যু বাড়িয়ে জাতীয় ক্রিকেট লিগ, এনসিএল টি-টোয়েন্টি আয়োজনের ঘোষণা আগেই দিয়েছে বিসিবি। এবার তারা জানিয়েছে নতুন খবর।
ক্ষুদে ক্রিকেটারদের অনুপ্রাণিত করতে প্রতি ম্যাচে ২০০ থেকে ৩০০ ফ্রি টিকেটের ব্যবস্থা করবে বিসিবি। এনসিএল টি-টোয়েন্টি লঞ্চিং অনুষ্ঠানে এই খবর জানিয়েছেন বিসিবির টুর্নামেন্ট কমিটির প্রধান আকরাম খান।
রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে সোমবার বিকেলে জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে এনসিএল টি-টোয়েন্টি ২০২৫-২৬র যাত্রা শুরুর ঘোষণা দেওয়া হয়। যেখানে উপস্থিত ছিলেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল।
এছাড়া টুর্নামেন্টের আট দলের অধিনায়ক বা প্রতিনিধিরাও ছিলেন এই আয়োজনে। প্রায় তিন সপ্তাহের এই টুর্নামেন্টের প্রথম দিকের খেলাগুলো হবে রাজশাহী ও বগুড়ার মাঠে। পরের অংশ খেলতে সিলেটে চলে যাবে সব দল।
টুর্নামেন্টের লঞ্চিং অনুষ্ঠানের শুরুতেই স্বাগত বক্তব্য রাখেন আকরাম।
“আশা করছি বগুড়া ও রাজশাহীতে অনেক দর্শক আসবে। কারণ আমি জানি, আমাদের এই বড় বড় নামকড়া ক্রিকেটারদের খেলা দেখবে বাচ্চারা এবং সেখান থেকে উৎসাহিত হবে। আর এতে করে আমরাও অনেক ক্রিকেটার পাবো।”
এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তাইজুল ইসলাম (রাজশাহী), সোহাগ গাজী (বরিশাল), মোহাম্মদ নাঈম শেখ (ঢাকা মেট্রো), মাহিদুল ইসলাম ভূঁইয়া (ঢাকা), হাসান মাহমুদ (চট্টগ্রাম), মোহাম্মদ মিঠুন (খুলনা), জাকির হাসান (সিলেট) ও আকবর আলি (ঢাকা মেট্রো)।
আকরাম জানান, ক্রিকেটারদের অনুরোধেই বাচ্চাদের ফ্রিতে টিকেট দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিসিবি।
“আমাদের ক্রিকেটাররা অনুরোধ করেছে, ওখানকার একাডেমিগুলোর বাচ্চাদের ফ্রিতে খেলা দেখার ব্যবস্থা করে দিতে। যাতে ওরা যেন মাঠে এসে বিনা পয়সায় খেলা দেখতে পারে।”
“আমি প্রেসিডেন্টের সঙ্গে খেলা কথা বলেছি এবং তিনি গতকাল বলেছেন প্রতি ম্যাচে ২০০-৩০০ টিকেট ফ্রি করে দিচ্ছি যেন ওরা মাঠে এসে খেলাটা দেখতে পারে।”
আগস্টে মাত্র একটি টেস্টই খেলেছেন মোহাম্মদ সিরাজ। তবে অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার ট্রফির শেষ ম্যাচটিতে ভারতের জয়ের নায়ক ছিলেন এই পেসারই। ওভাল টেস্টে দুর্দান্ত বোলিংয়ে ইংলিশ ব্যাটিং অর্ডার ধসিয়ে শিকার করেছিলেন ৯ উইকেট।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সুফল পেলেন সিরাজ। আইসিসির ‘প্লেয়ার অব দ্য মন্থ’ হওয়ার দৌড়ে সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা পেয়েছেন এ ভারতীয় পেসার। তিনজনের তালিকায় বাকি দুজনও ফাস্ট বোলার, নিউজিল্যান্ডের পেসার ম্যাচ হেনরি ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের জায়ডেন সিলস।
ইংল্যান্ডের মাঠে পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ২-২ ব্যবধানে সিরিজ সমতায় শেষ করে ভারত। অতিথিদের বোলিং আক্রমণে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন সিরাজ। শেষ ম্যাচে দুই ইনিংস মিলিয়ে ৪৬ ওভারেরও বেশি বল করে নেন ৯ উইকেট, বোলিং গড় ২১.১১। ভারতের সেরা বোলার জাসপ্রিত বুমরাহর অভাব টেরই পেতে দেননি সিরাজ। শেষ টেস্টে ভারতের ৬ রানের রুদ্ধশ্বাস জয়ে প্রথম ইনিংসে ৪ উইকেটের পর দ্বিতীয় ইনিংসে পাঁচ উইকেট শিকার করে ম্যাচসেরা হন তিনি।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দুই টেস্টের সিরিজে আগুনঝরা বোলিংয়ে ১৬ উইকেট শিকার করেন কিউই পেসার হেনরি, বোলিং গড় ছিল ৯.১২। প্রতিপক্ষের মাঠে নিউজিল্যান্ডের ২-০ ব্যবধানে সিরিজ জয়ে সিরিজসেরা হন তিনি।
পাকিস্তানের বিপক্ষে ৩৪ বছর পর ওয়ানডে সিরিজ জয়ে বল হাতে দারুণ অবদান রাখেন সিলস। তিন ম্যাচের সিরিজে ৪.১০ ইকনোমিতে নেন ১০ উইকেট। সিরিজের শেষ ম্যাচে ১৮ রানে ৬ উইকেট শিকার করেন, যা ওয়ানেডেতে ক্যারিবিয়দের হয়ে তৃতীয়সেরা বোলিং ফিগার।
এশিয়া কাপের ফাইনাল ম্যাচে আম্পায়ারিংয়ের অভিজ্ঞতা আছে মাসুদুর রহমান মুকুলের। এবার নতুন আসরে দুই চির প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যকার লড়াইয়ে ম্যাচ পরিচালনার দায়িত্ব পেলেন বাংলাদেশের এই আম্পায়ার।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সোমবার এই খবর জানিয়েছে এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (এসিসি)। একইসঙ্গে এশিয়া কাপের গ্রুপ পর্বের সব ম্যাচের আম্পায়ারদের তালিকা প্রকাশ করেছে তারা।
মঙ্গলবার শুরু হতে যাওয়া এশিয়া কাপ পরিচালনায় বিশ্ব ক্রিকেটের অভিজ্ঞ, দক্ষ ম্যাচ অফিসিয়ালদের দায়িত্ব দিয়েছে এসিসি। টুর্নামেন্টজুড়ে সব ম্যাচের রেফারি হিসেবে থাকবেন অভিজ্ঞ দুই ম্যাচ রেফারি রিচি রিচার্ডসন ও অ্যান্ডি পাইক্রফট।
টুর্নামেন্টে আম্পায়ারিং করবেন আফগানিস্তানের আহমেদ পাখতিন ও ইজাতুল্লাহ শাফি, পাকিস্তানের আসিফ ইয়াকুব ও ফয়সাল আফ্রিদি, বাংলাদেশের মাসুদুর রহমান মুকুল ও গাজী সোহেল, শ্রীলঙ্কার রবীন্দ্র উইমালসিরি ও রুচিরা পাল্লিয়াগুরুগে এবং ভারতের রোহান পন্ডিত ও বিরেন্দর শর্মা।
আরও পড়ুন
এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়ে মুখ খুললেন শ্রেয়াস আইয়ার |
![]() |
দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর মুখোমুখি হবে ভারত ও পাকিস্তান। ওই ম্যাচে অন ফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে থাকবেন বাংলাদেশের মুকুল ও শ্রীলঙ্কার পাল্লিয়াগুরুগে। তৃতীয় আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন করবেন পাখতিন।
ফোর্থ আম্পায়ার হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ইজাতুল্লাহকে। আর ম্যাচ রেফারির দায়িত্বে থাকবেন পাইক্রফট।
আগামী ১১ সেপ্টেম্বর হংকংয়ের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে এশিয়া কাপে যাত্রা শুরু করবে বাংলাদেশ। এরপর শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তানের মুখোমুখি হবে তারা। এই তিন ম্যাচ পরিচালনার দায়িত্বে থাকবেন শ্রীলঙ্কা, ভারত, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের ম্যাচ অফিসিয়ালরা।
বাংলাদেশ বনাম হংকং (১১ সেপ্টেম্বর)
অন ফিল্ড আম্পায়ার - রবীন্দ্র উইমালসিরি ও রোহান পন্ডিত
টিভি আম্পায়ার - আসিফ ইয়াকুব, চতুর্থ আম্পায়ার - ফয়সাল আফ্রিদি
ম্যাচ রেফারি - রিচি রিচার্ডসন
বাংলাদেশ বনাম শ্রীলঙ্কা (১৩ সেপ্টেম্বর)
অন ফিল্ড আম্পায়ার - রোহান পন্ডিত ও ফয়সাল আফ্রিদি
টিভি আম্পায়ার - বিরেন্দর শর্মা, চতুর্থ আম্পায়ার - আসিফ ইয়াকুব
ম্যাচ রেফারি - রিচি রিচার্ডসন
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান (১৬ সেপ্টেম্বর)
অন ফিল্ড আম্পায়ার - রবীন্দ্র উইমালসিরি ও ফয়সাল আফ্রিদি
টিভি আম্পায়ার - রোহান পন্ডিত, চতুর্থ আম্পায়ার - বিরেন্দর শর্মা
ম্যাচ রেফারি - রিচি রিচার্ডসন