
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন বাহরাইনের পেসার আলি দাউদ। ভুটানের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৭ উইকেট নিয়েছেন তিনি। তাঁর ৭/১৯ বোলিং ফিগার টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে দ্বিতীয় সেরা।
শীর্ষে মালয়েশিয়ার সিয়াজরুল ইদ্রুস। ২০২৩ সালে চীনের বিপক্ষে ৮ রান দিয়ে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। তৃতীয়তে হর্ষ ভরদ্বাজ। ২০২৪ সালে মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে ৩ রান খরচায় ৬ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি।
নাইজেরিয়ার পিটার আহো ৫ রান দিয়ে ৬ উইকেট নিয়ে তালিকায় চারে। ২০২১ সালে পশ্চিম আফ্রিকার দেশ সিয়েরা লিওনের বিপক্ষে এই কীর্তি গড়েছিলেন তিনি।
পাঁচ নম্বরে ভারতের পেসার দীপক চাহার। ২০১৯ সালে বাংলাদেশের বিপক্ষে ৭ রানে ৬ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি।
দুবাইয়ে প্রথমে ব্যাট করে ১৬১ রান তোলে বাহরাইন। লক্ষ্য তাড়ায় নামার পর তৃতীয় ওভারেই আক্রমণে এসে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেন ৩৩ বছর বয়সী এই পেসার। নিজের প্রথম ওভারেই নেন দুই উইকেট।
মাঝে ভুটান চতুর্থ উইকেটে ৬৭ রান যোগ করে ম্যাচে ফেরার চেষ্টা করে। কিন্তু দাউদ আবারও আঘাত হানেন শেষ ভাগে। ১৬তম ওভারে নেন তিন উইকেট, পরের ওভারে নেন আরও দুই উইকেট।
দাউদের রেকর্ডে ভুটানকে ৩৫ রানে হারিয়েছে বাহরাইন।
No posts available.
১২ ডিসেম্বর ২০২৫, ৯:৩৯ এম
১১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:২২ পিএম

আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে শুরু হচ্ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দশম সংস্করণের। শেষ মুহূর্তে দলগুলো নিজেদের প্রস্তুতি সেরে নিচ্ছে। কুড়ি ওভারের ক্রিকেটে দক্ষিণ আফ্রিকা খেলছে ভারতের বিপক্ষে। নিউ চন্ডিগড়ে গতকাল সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ভারতকে ৫১ রানে হারিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। এই জয়ে অস্ট্রেলিয়াকে ছাড়িয়ে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে ভারতের বিপক্ষে সবচেয়ে সফল দল এখন প্রোটিয়ারা।
টি-টোয়েন্টিতে ভারতের বিপক্ষে ৩৩ ম্যাচে সর্বাধিক ১৩ জয় দক্ষিণ আফ্রিকার। ৩৭ ম্যাচে ১২ জয় নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে অস্ট্রেলিয়া। ২৯ ম্যাচে সমান ১২ জয় ইংল্যান্ডের। ২৫ ম্যাচে ১০ জয় নিউজিল্যান্ডের, আর ৩০ ম্যাচে ১০ টিতে জিতেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
ভারতের বিপক্ষে গতকাল হয়েছে আরেকটি বিরল রেকর্ড। প্রথম দল হিসেবে ভারতের ১০ উইকেট তুলে নিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার পেসাররা। এর আগে ২০২২ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেসাররা ৯ উইকেট নেন ‘মেন ইন ব্লুদের’ বিপক্ষে। ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের ৯ ব্যাটারকে আউট করেন পাকিস্তানের পেসাররা।
মুল্লানপুরে গতকাল প্রথমে ব্যাট করে ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ২১৩ রান করে দক্ষিণ আফ্রিকা। জবাবে ১৯.১ ওভারে ১৬২ রানেই থেমে যায় স্বাগতিকরা।
রানের দিক দিয়ে ৫১ রানের পরাজয় ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ হার। ওয়েলিংটনে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে ৮০ রানের পরাজয় রান সংখ্যায় ভারতের সবচেয়ে বড় হার।
ধর্মশালায় রবিবার সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হবে দুই দল। প্রথম ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ১০১ রানের বড় ব্যাবধানে হারায় ভারত।

ক্রাইস্টচার্চ টেস্টে চোট পড়ে দলের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। এরপর ওয়েলিংটন টেস্টের প্রথম ইনিংসের সেরা বোলার ব্লেয়ার টিকনারকেও হারাল নিউ জিল্যান্ড। তবে চোটের এই মিছিলও কিউইদের বড় জয় ঠেকাতে পারেনি। এক জন কম খেলা স্বাগতিকদের বিপক্ষে নূন্যতম লড়াইও করতে পারেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
আজ ওয়েলিংটন টেস্টের তৃতীয় দিনে দ্বিতীয় সেশনেই জয় তুলে নিয়েছে নিউ জিল্যান্ড। ক্যারিবিয়দের কিউইরা হারিয়েছে ৯ উইকেটে। দ্বিতীয় ইনিংসে সফরকারীদের ১২৮ রানে অলআউট করে নিউ জিল্যান্ড।
এরপর ৫৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে ৭.১ ওভারেই জয় নিশ্চিত করে টম লেথামের দল। এই জয়ে তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল নিউ জিল্যান্ড। ক্রাইস্টচার্চে আগের টেস্টে রেকর্ড গড়ে ড্র করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
ম্যাচ সেরা হন ম্যাচে ৬ উইকেট নেওয়া জ্যাকব ডাফি। দ্বিতীয় ইনিংসে ৩৮ রান দিয়ে পাঁচ উইকেট নিয়ে রোস্টন চেজের দলকে গুড়িয়ে দেন মাত্র এই পেসার। এর আগে ক্রাইস্টচার্চ টেস্টেও পাঁচ উইকেট নেওয়া ডানহাতি এই পেসার মাত্র তৃতীয় টেস্টেই দ্বিতীয় ফাইফার পেলেন।
আজ দ্বিতীয় ইনিংসে ২ উইকেটে ৩২ রান নিয়ে ৪১ রানে পিছিয়ে থেকে দিন শুরু ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তবে প্রথম টেস্টের মতো এবার দলের হার ধরতে পারেনি ক্যারিবিয়ান কোনো ব্যাটারই। নিউ জিল্যান্ডের একজন কম বোলারের সুযোগ কাজে লাগানো দূরে থাক, উল্টো নিয়মিত বিরতিতে উইকেট খোঁয়াতে থাকে তারা।
পতনের শুরু হয় দলীয় ৫০ রানে ব্র্যান্ডন কিং ফিরলে। ২২ রান করা ওয়েস্ট ইন্ডিজের ওপেনার কাটা পড়েন রান আউটে। তৃতীয় উইকেটে হভেম হজ-কিংয়ের ২৫ রানেরই জুটিই ছিল উইন্ডিজদের দ্বিতীয় ইনিংসের সর্বোচ্চ। ডাফি আর অভিষিক্ত মিচেল হে থিুত হওয়ার সুযোগ দেননি কোনো ব্যাটারকেই। দুই ওপেনারের পর দুই অঙ্ক স্পর্শ করেছেন কেবল হজ (৩৫) আর জাস্টিন গ্রিভস (২৫)। ডাফি-হে এর তোপে ৪৬.২ ওভারে শেষ হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের দ্বিতীয় ইনিংস।
মামুলি লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ওয়ানডে গতিতে রান তোলে নিউ জিল্যান্ড। ৯ রান করা অধিনায়ক টম লেথামের উইকেটিই শুধু হারায় স্বাগতিকরা। ডেভন কনওয়ে-কেইন উইলিয়ামসনের ৩১ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় কিউইরা। কনওয়ে অপরাজিত ছিলেন ২৮ রানে আর উইলিয়ামসন ১৬।
আগামী ১৮ ডিসেম্বর মাউন্ট মঙ্গানুইতে হবে সিরিজের তৃতীয় টেস্ট।

দুজনই বাঁ-হাতি ফাস্ট বোলার— একজন অস্ট্রেলিয়ার দলের মূল ভরসা, অসি পেস আক্রমণের অন্যতম স্তম্ভ। আরেকজন পাকিস্তানের গতি অস্ত্র। বয়স ও অভিজ্ঞতায় পার্থক্য থাকলেও দুজনই নিজ দেশের ক্রিকেটের অমূল্য সম্পদ।
এদের মধ্যে মিচেল স্টার্ক সম্প্রতি অ্যাশেজ সিরিজে গড়েছেন দুর্দান্ত এক রেকর্ড। বাঁ-হাতি পেসারদের মধ্যে টেস্টে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি এখন এই অস্ট্রেলিয়ান। তিনি পেছনে ফেলেছেন পাকিস্তানের কিংবদন্তি ওয়াসিম আকরামকে।
স্টার্ককে দেখেই নিজের ক্যারিয়ার গড়তে অনুপ্রেরণা পেয়েছেন শাহীন আফ্রিদি। পাকিস্তানি পেসার যখন বয়সভিত্তিক দলে খেলতেন, ঠিক তখনই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দারুণ ছন্দে স্টার্ক। বাঁ-হাতি পেসার হওয়ায় তাঁকে অনুসরণ করতেন শাহীন। আইসিসির অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, স্টার্ক তাঁর ক্রিকেটজীবনের অন্যতম বড় অনুপ্রেরণা।
শাহীন বলেন, “স্টার্ক যখন ২০১৫ বিশ্বকাপে খেলছিলেন, তখন আমি অনূর্ধ্ব-১৬ দলের খেলোয়াড়। আমি চেষ্টা করতাম তাঁর মতো করে বোলিং করতে এবং সুইং ধরাতে।”
২০১০ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হওয়া স্টার্ক অস্ট্রেলিয়া ও নিউ জিল্যান্ডের অনুষ্ঠিত ওই বিশ্বকাপে আগুন ঝরা বোলিং উপহার দেন। ৮ ম্যাচে ২২ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার পঞ্চম শিরোপা জয়ে রেখেছিলেন বড় অবদান।
তিনি বলেন, “ওই বিশ্বকাপজুড়ে তিনি (স্টার্ক) ফুলার লেন্থে বল করেছিলেন এবং দারুণ সাফল্য পেয়েছিলেন।”
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে চলতি অ্যাশেজেও চমৎকার ফর্মে আছেন ৩৫ বছরের স্টার্ক। প্রথম দুই টেস্টে তার উইকেটসংখ্যা ১৮। তার দুর্দান্ত বোলিংয়ে ২–০ ব্যবধানে এগিয়ে রয়েছে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া।
নিজের পুরো ক্যারিয়ারজুড়ে স্টার্কের বোলিং মনোযোগ দিয়ে অনুসরণ করেছেন ২০১৮ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পা রাখা শাহীন। আন্তর্জাতিক ম্যাচে যখনই দুজনের দেখা হয়, স্টার্কের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করেন তিনি।
শাহীন বলেন, “শেষবার যখন আমাদের কথা হয়েছিল, তাকে বলেছিলাম যে আমি তাকে (২০১৫ বিশ্বকাপে) দেখেছিলাম... আর সেই কারণেই আমি ব্যাটারদের সামনে ফুলার লেন্থে বল করি।”
“আমি বলতে পারি, তিনি যেকোনো তরুণ ফাস্ট বোলারের জন্য রোল মডেল… বহু বছর ধরে অস্ট্রেলিয়ার জন্য তিনি সেরাদের একজন।’’—যোগ করেন পাকিস্তানের পেসার।

ভারতের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে হারের পর দ্বিতীয় ম্যাচে ঘুরে দাঁড়াল দক্ষিণ আফ্রিকা। স্বাগতিকদের ৫১ রানে হারিয়েছে প্রোটিয়ারা। পাঁচ ম্যাচ সিরিজে এখন ১-১ সমতায়।
ভারতের নিউ চন্ডিগড়ে আজ প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ২১৩ রান করে দক্ষিণ আফ্রিকা। জবাবে ১৯.১ ওভারে ১৬২ রানে থেমে যায় স্বাগতিকরা।
রান তাড়ায় শুরুতেই ৩২ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে বিপাকে পড়ে ভারত। নিজের প্রথম বলেই কাটা পড়েন শুবমান গিল। দ্বিতীয় ওভারে ১৭ রান করা আরেক ওপেনার অভিষেক শর্মাও ফিরে যান। চতুর্থ ওভারে ৫ রান করে সাজঘরে ফেরেন অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব।
চতুর্থ উইকেটে তিলক ভার্মা ও অক্ষর প্যাটেল মিলে গড়েন ৩৫ রানের জুটি। তবে অক্ষর ২১ রান করে ফিরলে ভাঙে সেই জুটি। ভারতের গত ম্যাচের জয়ের নায়ক হার্দিক পান্ডিয়া মন্থর ইনিংস খেলেন। ২৩ বলে ২০ রান করে আউট হন হার্ডিক।
এরপর ২৭ বলে হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন তিলক। এ সময় দারুণ একটি কীর্তি গড়েন তিনি। দুই দেশের মধ্যে কুড়ি কুড়ির প্রতিযোগীতায় সর্বোচ্চ ছক্কার (২৬) মালিক এখন তিলক। জিতেশ শর্মা ১৭ বলে ২৭ রানে ফেরেন। তিলক ৬২ রান করে আউট হন। শেষ পর্যন্ত ১৯ ওভার ১ বলে অল আউট হয়ে যায় ভারত।
এর আগে টস হেরে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নামে দক্ষিণ আফ্রিকা। রেজা হেনড্রিকস ও কুইন্টন ডি কক উদ্বোধনী জুটিতে তোলেন ৩৮ রান। এরপর মার্করামকে সঙ্গে নিয়ে দলের শক্ত ভিত গড়ে তোলেন ডি কক। ২৬ বলে হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন এই বাঁহাতি ব্যাটার।
টি-টোয়েন্টিতে ভারতের বিপক্ষে এটি ডি ককের ১২ ইনিংসে পঞ্চম অর্ধশতক। নিকোলাস পুরান ও জস বাটলারের পর ভারতের বিপক্ষে সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির তালিকায় এখন যৌথভাবে শীর্ষে রয়েছেন তিনি।
২৬ বলে ২৯ রান করা মার্করাম বরুণ চক্রবর্তীর শিকার হলে ভাঙে তাদের ৮৩ রানের জুটি। পরে সেঞ্চুরির কাছাকাছি গিয়েও আউট হন ডি কক। ৪৬ বলে ৯০ রানের দুর্দান্ত ইনিংসে ছিল পাঁচটি চার ও সাতটি ছক্কা।
শেষ দিকে ডোনোভান ফেরেরা ও ডেভিড মিলারের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ৪ উইকেটে ২১৩ রানের বড় স্কোর গড়ে প্রোটিয়ারা। ফেরেরা ১৬ বলে ৩০ এবং মিলার ১২ বলে অপরাজিত ২০ রান যোগ করেন।
রবিবার সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হবে দুই দল।

১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উপলক্ষে মিরপুর শেরে বাংলায় প্রীতি ম্যাচের আয়োজন করেছে ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব)। অদম্য ও অপরাজেয়— এ দুই দলের মধ্যে হবে ম্যাচটি।
অদম্য দলকে নেতৃত্ব দেবেন বাংলাদেশ ওয়ানডে দলের অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ, আর অপারেজয় দলকে টেস্ট দলের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।
কোয়াবের উদ্যোগে আয়োজিত এই ম্যাচে অংশগ্রহণকারী দল দুটিতে সংযোজন ও বিয়োজনের ঘটনা ঘটেছে। অদম্য দলে সৌম্য সরকারের জায়গায় নাঈম শেখকে অর্ন্তভুক্ত করা হয়েছে। অপরাজেয় দল জিসান আলম, এস, এম, মেহেরব অহিন, রাকিবুল হাসান ও রিপন মন্ডলকে অর্ন্তভুক্ত করেছে। নাসুম আহমেদ, মাহমুদুল হাসান জয়, মাহেদী হাসান ও তানজিম হাসান সাকিব ম্যাচটিতে অংশ নেবেন না।
বিসিবি সূত্রে জানা গেছে, শান্ত-মিরাজদের এই ম্যাচ টি-টোয়েন্টি স্ট্যাটাস প্রাপ্তির চেষ্টা চলছে। ম্যাচটি সরাসরি সম্প্রচার করবে টি স্পোর্টস।
অদম্য দলের কোচ হিসেবে থাকছেন স্থানীয় দেশের স্বনামধন্য কোচ সোহেল ইসলাম। ম্যানেজারের দায়িত্বে থাকবেন বিসিবির গেম ডেভেলপমেন্ট বিভাগের প্রধান ইশতিয়াক সাদেক। মেন্টরের ভূমিকায় থাকবেন জাতীয় দলের সাবেক অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
অপরাজেয় বাংলার কোচ হিসেবে থাকছেন স্থানীয় কোচ মিজানুর রহমান বাবুল। ম্যানেজারের দায়িত্বে থাকছেন ব্রিটিশ-আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশের (বিএটিবি) সাবেক পরিচালক শেহজাদ মুনিম। মেন্টরের দায়িত্বে থাকবেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল।
অপরাজেয় দল:
পারভেজ হোসেন ইমন, নাজমুল হোসেন শান্ত, নুরুল হাসান সোহান, জাকের আলী, শামীম পাটোয়ারি, নাহিদ রানা ও সাকলাইন সজিব, জিসান আলম, এস, এম, মেহেরব অহিন, রাকিবুল হাসান ও রিপন মন্ডল।
অদম্য দল:
মেহেদী হাসান মিরাজ, নাঈম শেখ হাবিবুর রহমান সোহান, তানজিদ তামিম, তাওহীদ হৃদয়, মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন, আফিফ হোসেন, আকবর আলী, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, হাসান মাহমুদ, তানভির ইসলাম ও শরিফুল ইসলাম।