১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৫৫ এম

লা লিগায় এই মৌসুমে বার্সেলোনার শুরুটা ছিল দুর্দান্ত। তবে সাম্প্রতিক সময়ে খেই হারিয়ে ফেলছে দলটি। আগের দুই ম্যাচে জয়বঞ্চিত থাকার পর ক্লাবের ১২৫তম বার্ষিকীর ক্ষণে সবার আশা ছিল একটা জয়ের। তবে লাস পালমাসের বিপক্ষে গোল মিসের মহড়ায় হেরেই গেছে দলটি। বার্সেলোনা ফরোয়ার্ড রাফিনিয়া স্পষ্ট বলে দিয়েছেন, বাজে খেলেই হেরেছেন তারা।
পয়েন্ট টেবিলে ১৪তম স্থানে থাকা পালমাসের বিপক্ষে পুরো ম্যাচেই আধিপত্য দেখায় বার্সেলোনা। গোলের জন্য ২৮টি শট যা প্রমাণ। তবে লক্ষ্যে রাখতে পারে মাত্র ৮টি। ২-১ গোলে হারের ম্যাচে একমাত্র গোলটি করেন রাফিনিয়া। পালমাস পুরো ম্যাচে মাত্র ৫টি শট লক্ষ্যে রেখেই করে বাজিমাত। ম্যাচের অধিকাংশ সময় রক্ষণ সামলাতে ব্যস্ত দলটি পাল্টা আক্রমণে যখনই গেছে, চমকে দিয়েছে হাইলাইন ডিফেন্সে খেলা বার্সেলোনাকে।
গত মাস পর্যন্ত লা লিগায় উড়ন্ত ফর্মে থাকার পর টানা তিন ম্যাচের মলিন পারফরম্যান্সে ভীষণ হতাশ রাফিনিয়া।
“আমরা ম্যাচে খুবই খারাপ ছিলাম। ম্যাচ জিততে হলে আমাদের দেখতে হবে যে আমরা কী কী ভুল করছি এবং সেখানে উন্নতি করতে হবে। আমরা যে মান ধরে খেলছিলাম, সেখান থেকে নেমে গেছি। আমাদের কাজ চালিয়ে যেতে হবে আর উন্নতি করতে হবে।”
গত অক্টোবরে লা লিগায় রিয়ালের মাঠে গিয়ে এল ক্লাসিকোতে ৪-০ গোলে জয় পায় বার্সেলোনা। এর আগে-পরেও যে ফর্ম ছিল, তাতে দলটিকে নিয়ে সমর্থকদের আশা বেড়েই যাচ্ছিল। তবে শেষ তিন ম্যাচে মাত্র এক পয়েন্ট পাওয়ার পর ১৫ ম্যাচে দলটির পয়েন্ট ৩৪, আছে শীর্ষেই। তবে দুই ম্যাচ কম খেলে রিয়াল মাত্র চার পয়েন্ট পিছিয়ে থাকায় অবস্থান ধরে রাখাটা পড়ে গেছে চ্যালেঞ্জের মুখে।
পালমাস ম্যাচের পর বার্সেলোনা কোচ ফ্লিকের কণ্ঠে আক্ষেপ দলগতভাবে ভালো না খেলার।
“আমার মনে হয় আমরা যখন পর্যাপ্ত গোল করতে পারি না, তখন দলকে কিছুটা সমস্যার মুখে পড়তে হয়। আর এটাই আমাদের পরিবর্তন করতে হবে। আর আমরা যদি গোল নাও করতে পারি, তাহলে আমাদের ক্লিন শিট ধরে রাখতে হবে। তাই দল হিসেবে আমাদের রক্ষণে আরও ভালো হতে হবে। শুধু ডিফেন্সের চার বা পাঁচজন নয়, পুরো দলের সবাইকেই রক্ষণের কাজে ভালো হতে হবে।”
No posts available.
৬ নভেম্বর ২০২৫, ১:২৫ পিএম

জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার মোহাম্মদ আশরাফুল এখন নতুন পরিচয় পেয়েছেন। আয়ারল্যান্ড সিরিজে মেহেদী হাসান মিরাজদের ব্যাটিং কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি। অভিজ্ঞতার দিক বিবেচনায় দেশের সর্বকনিষ্ঠ সেঞ্চুরিয়ানের ওপর আস্থা রেখেছে দেশীয় ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিসিবি।
আশরাফুলের প্রথম অ্যাসাইনমেন্ট হবে আয়ারল্যান্ড সিরিজ। অতিথিদের বিপক্ষে দুইটি টেস্ট ও তিনটি টি-টোয়েন্টি খেলবে বাংলাদেশ। সিরিজের আগে আজ মিরপুরে নিজের ইচ্ছা, আগ্রহ ও নতুন দায়িত্ব নিয়ে কথা বলেছেন আশরাফুল।
তিনি বলেন, “প্রত্যেক মানুষেরই একটা স্বপ্ন থাকে। ক্রিকেট খেলা শেষ হওয়ার পর আমি সেকেন্ড লাইফ হিসেবে কোচিং করার কথা ভাবেছিলাম। যেহেতু আমার ক্রিকেট জীবনে অনেক ভালো ইনিংস আছে এবং খারাপ ইনিংসও আছে, সেই অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে চাই। এ কারণেই কোচিংয়ে আসতে চেয়েছি।”
আশরাফুল আরও যোগ করেন, “তিন বছর আগে একটা সুযোগ আসে। আবুধাবিতে লেভেল থ্রি কোচিং কোর্স হচ্ছিল। তখন বুলবুল ভাই আমাকে ফোন দিয়ে বলেন, লেভেল থ্রি কোর্স হবে, তুই চলে আয়। আমি নিজের খরচে গিয়েছিলাম এবং কোর্স সম্পন্ন করেছি।”
নিজের অভিজ্ঞতা নিয়ে তিনি বলেন, “শেষ দুই বছর রংপুর রাইডার্স আমাকে বড় ব্রেক দিয়েছে গ্লোবাল টি-২০ টুর্নামেন্টে কাজ করার জন্য। সেখানে আমরা চ্যাম্পিয়ন হয়েছি। তারপর বিপিএল, ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ—এমনকি মেয়েদের ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে গুলশান ইয়ুথের হয়ে কাজ করেছি। পাশাপাশি কয়েকটি একাডেমিতেও কোচিং করেছি।”
বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক আরও বলেন, “মাঝে মাঝে আবার আমি ক্রিকেটও খেলতাম, আসলে খেলাটা এত ভালো করি যে ছাড়তে পারছিলাম না। ইংল্যান্ডে শেষ দুই বছর ক্রিকেটও খেলেছি। সবার একটা স্বপ্ন থাকে দেশের হয়ে কাজ করার। যেহেতু আমি ক্রিকেটের মানুষ, আজ বিসিবি আমাকে আয়ারল্যান্ড সিরিজে কাজ করার সুযোগ দিয়েছে। তাই টিমটাকে দেখতে চাই।”
আশরাফুল বলেন, “যখন খেলতাম তখনও স্বপ্ন দেখতাম, ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়ন হব, ভালো কিছু করব। এখন কোচিং লাইনে থাকায়, আমার ইচ্ছা আমাদের ব্যাটসম্যানরা প্রত্যেক সেকেন্ড ইনিংসে বড় বড় রান করবে। এটাই আমার লক্ষ্য।”

বার্সেলোনার আঁতুড় ঘর লা মাসিয়া থেকে গড়ে ওঠা মেসি বিশ্ব ফুটবলে অনন্য রত্ন । লা লিগা, ইউয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ, কোপা দেল রে—সবই জিতেছেন বার্সার জার্সিতে। সর্বোচ্চ ব্যালন ডি’অর জয়েও আর্শিবাদ বার্সেলোনা।
মেসির মতোই লা মাসিয়ার সৃষ্টি লামিন ইয়ামাল। বার্সেলোনার ইতিহাসে সর্বনিম্ন বয়সে অভিষেক, গোল—সবক্ষেত্রেই জড়িয়ে আছে স্পেন তরুণের নাম। ক্লাবের জার্সিতে লা লিগা ও কোপা দেল রে জয়ী ইয়ামাল ২০২৫ ব্যালন ডি’অরের তালিকায় দুই নম্বরে ছিলেন।
এই পজিশনে খেলা কিংবা অগ্রগতি—বলা চলে মেসির ছায়া ধরে হাঁটছেন ইয়ামাল। ফুটবল বিশ্লেষকরা মনে করেন, একসময় আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ডের পর্যায়ে চলে যাবেন ইয়ামাল। যদিও স্পেনের ১৮ বছর বয়সী তারকা মনে করেন, তিনি নিজেকে মেসির সঙ্গে তুলনা করতে চান না।
গতকার ক্লাব ব্রুগের বিপক্ষে ম্যাচ শেষে মেসির প্রতি সম্মান রেখে ইয়ামাল বলেন,
“আমি নিজেকে মেসির সঙ্গে তুলনা করতে চাই না। তার স্কোর হাজারের কাছাকাছি। আমি আমার পথ ধরেই ছুটবো। আশা করি অনেক গোল পাবো।”
নিজের গোল নিয়ে তিনি বলেন,
“আমি চেষ্টা করি সর্বোচ্চটা দেওয়ার। আক্রমণটা খুব দ্রুত ঘটলো, আর ফেরমিন আমাকে সুন্দর একটি ফ্লিকে বল হাতে দিল। আমি সেটি নিয়ন্ত্রণ করেছি এবং শেষ করেছি।”

ইউয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের বুধবার রাত বার্সেলোনার জন্য মোটেও সুখকর হয়নি। ক্লাব ব্রুগের বিপক্ষে ৩-৩ গোলে ড্র করেছে হ্যান্সি ফ্লিকের দল। ম্যাচে হারলেও দুর্দান্ত পারফরম্যান্স উপহার দিয়েছেন লামিন ইয়ামাল। লা লিগায় এল ক্লাসিকোতে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে গোল না পেলেও পরের দুই ম্যাচে সক্ষমতা দেখান স্পেন ফরোয়ার্ড।
গতকাল ব্রুগের বিপক্ষে ম্যাচ শেষে সম্প্রচার চ্যানেলকে ইয়ামাল জানিয়েছেন, তার ইনজুরি নিয়ে অনেক মিথ্যাচার হচ্ছে। তিনি একদমই ঠিক আছেন। বরং ওসব মিথ্যাচারে কষ্ট পেয়েছেন তিনি।
হ্যান্সি ফ্লিক ১৮ বছর বয়সী স্প্যানিশ এই খেলোয়াড়কে নিয়ে বলেছিলেন,
“ইয়ামাল এখনো পুরোপুরি ঠিক হয়নি। তবে ব্রুগের বিপক্ষে সহজাত খেলা উপহার দিয়েছেন।”
এ বিষয়ে ইয়ামাল মন্তব্য করেন,
“আমি ভালো আছি। একদমই ঠিক আছি। অনেকেই আমার ইনজুরি নিয়ে কথা বলেছে। বিষয়টি আমাকে দুঃখ দিয়েছে। আমি বলবো, এ সবই মিথ্যা। নিজেকে একটি লেভেলে আনা পর্যন্ত আমি অনেক পরিশ্রম করে যেতে চাই।”
ইয়ামালের ধারাবাহিক পারফরম্যান্সে খুশি ফ্লিক। সবশেষ টানা দুই ম্যাচে গোল পেয়েছেন বার্সা তরুণ ফরোয়ার্ড। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে ফ্লিক বলেন,
“ইয়ামাল তাঁর লেভেলে ফিরেছে। এ নিয়ে আমি খুশি। তবে যেমন আমি বলেছি, আমরা জানি না আগামীকাল কি হবে; আমরা জানি না পরের রবিবারে কী ঘটবে।”
ফ্লিক মনে করেন, সবচেয়ে জরুরি হলো নিজেকে মানিয়ে নেওয়া। তিনি বলেন,
“যদি সে (ইয়ামাল) এটি সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, আশা করা যায় সমস্যা কমে যাবে। তবে এই পরিস্থিতিতে কখন তা ঠিক হবে বলা সহজ নয়।”

আগামী বছর জুনে বসছে বিশ্বফুটবলের সবচেয়ে বড় মহারণ। ৪৮ দলের অংশগ্রহণে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোতে বসবে ফিফা বিশ্বকাপের ২৬তম আসর। তার আগে, আগামী ৫ ডিসেম্বর ওয়াশিংটন ডিসিতে ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত হবে। যেখানে সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠা ও বিশেষ অবদানের জন্য পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা করা হয়েছে। পুরস্কারের নামকরণ করা হয়েছে ফিফা শান্তি পুরস্কার।
বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠা ও সমাজে বিশেষ অবদানের জন্য এই পুরস্কারের ঘোষণা করেছে ফিফা। এখন থেকে প্রতি বছরই ফিফা শান্তি পুরস্কার দেওয়া হবে। যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক গণমাধ্যমগুলোর দাবি, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হাতে উঠতে যাচ্ছে ফিফার বিশেষ এই পুরস্কার।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে ফিফা প্রেসিডেন্ট জিয়ান্নি ইনফান্তিনোর। এছাড়া, ২৬তম বিশ্বকাপের প্রধান আয়োজক যুক্তরাষ্ট্র হওয়ায় এই বিষয়টি আরও আলোচনার জন্ম দিয়েছে। তবে ইনফান্তিনো স্পষ্ট করেছেন, কে প্রথম পুরস্কারপ্রাপ্ত হবেন তা ৫ ডিসেম্বরই জানা যাবে।
মিয়ামিতে বুধবার আমেরিকা বিজনেস ফোরামে বক্তব্য দেওয়ার সময় ইনফান্তিনো বলেন,
“বিশ্ব বর্তমানে বিভক্ত। যারা সমাজের জন্য কাজ করছে, তাদের স্বীকৃতি দেওয়া খুবই দরকার। এমন চিন্তাভাবনায় আমাদের এই উদ্যোগ।”
ড্র অনুষ্ঠানে পুরস্কার দেওয়ার প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন,
“এটাই সঠিক প্ল্যাটফর্ম যেখানে শান্তির জন্য কাজ করা কাউকে পুরস্কৃত করা যেতে পারে। শান্তি প্রতিষ্ঠায় ফুটবল কিছুটা সাহায্য করে, কিন্তু সত্যিকারের শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য দরকার যোগ্য নেতৃত্ব।”
এ সময় ট্রাম্পের সঙ্গে সম্পর্ক প্রসঙ্গে ইনফান্তিনো বলেন,
“প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে আমার দারুণ সম্পর্ক রয়েছে, যাকে আমি সত্যিই ঘনিষ্ঠ বন্ধু মনে করি। তবে অবশ্যই তিনি বিশ্বকাপ সম্পর্কিত আমাদের প্রতিটি কাজে খুব সাহায্য করেছেন।”
ফিফা সম্প্রতি ট্রাম্পের সঙ্গে আরও একটি সম্পর্ক জুড়েছে। তাঁর কন্যা ইভাঙ্কাকে ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের একটি শিক্ষা প্রকল্পের বোর্ডে নিযুক্ত করা হয়েছে। এই প্রকল্পের কিছু অর্থ ২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রির তহবিল থেকে নেওয়া হয়েছে।

লা মাসিয়ায় বেড়ে ওঠা লিওনেল মেসি এক সময়ে বার্সেলোনার প্রাণভোমরা হয়ে ওঠেন। কাতালান ক্লাবের হয়ে ১০টি লা লিগা, কোপা দেল রে ও চ্যাম্পিয়নস লিগ—সবই জেতা হয়েছে তাঁর। বার্সার ইতিহাসে সর্বোচ্চ গোলদাতাও (৬৭২) মেসি।
২০২১ সালে ১৭ বছরের বার্সা ক্যারিয়ার ইতি টানেন মেসি। এরপর যোগ দেন ফরাসি ক্লাব প্যারিস সেন্ট জার্মেই-তে। সেখানে লিগ ওয়ান শিরোপা ছাড়া তেমন কোনো অর্জন ছিল না আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী তারকার। তার চেয়েও বড়, প্যারিসে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিতে পারেননি তিনি।
বুধবার মেসির হাতে মায়ামি শহরের চাবি তুলে দেওয়া হয়। আমেরিকা বিজনেস ফোরামের সেই সম্মাননা অনুষ্ঠানে মেসি জানালেন তাঁর প্যারিস ও যুক্তরাষ্ট্রের মেজর সকার লিগে যাত্রার ইতিবৃত্ত।
মেসি বলেন, “সত্যি বলতে, প্রথমবার প্যারিসে যাওয়া খুব কঠিন ছিল। সারাজীবন বার্সেলোনাতেই ছিলাম; পরিবার, সন্তান, সবকিছুই সেখানে। আমি তো ১৩ বছর বয়সে সেখানে গিয়েছিলাম। কল্পনা করুন, আমার পুরো জীবনটাই ওখানেই কেটেছে।”
অথচ সব বিসর্জন দিয়ে একটা সময় বার্সেলোনা থেকে পিএসজিতে পাড়ি দিতে হয় মেসিকে। সেখানে তিনি দুই মৌসুমের বেশি থাকতে পারেননি। সবশেষ মায়ামিতে পাড়ি দেন মেসি।
আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড জানান, মায়ামিতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত ছিল তাঁর পরিবারের। তিনি বলেন, “এটা আমার পরিবারের সিদ্ধান্ত। আমরা চিন্তা করছিলাম কোথায় গেলে আমাদের জন্য সহজ হবে। সর্বশেষে ইন্টার মায়ামিতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেই।”
মেসি আরও বলেন, “আর মায়ামিতে পৌঁছানোর পর, সবকিছু অসাধারণ ছিল। এই শহরে প্রথমবার থাকা সত্যিই অবিশ্বাস্য। আর সবকিছুই মানুষের আচরণের কারণে আরও বিশেষ—প্রথম দিন থেকেই সবাই যেভাবে আচরণ করেছে, সেটা দারুণ ছিল। আজও তা একইরকম অভ্যর্থনার উদাহরণ।”