২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:১২ পিএম
বায়ার্ন মিউনিখে ২০১৩-১৪ মৌসুম কাটিয়ে রিয়াল মাদ্রিদে যোগ দিয়েছিলেন টনি ক্রুস। এরপর নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন বিশ্বের অন্যতম সেরা মিডফিল্ডার হিসেবে। রিয়ালের হয়ে জিতেছিলেন ৫টি চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা। কিন্তু এর সবকিছুই অন্যরকমও হতে পারত। ক্রুস নিজেই বলছেন, রিয়ালে যোগ দেওয়ার আগে তিনি কথা দিয়ে রেখেছিলেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে।
প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে তখন কোচ হিসেবে কাজ করছিলেন ডেভিড ময়েস। স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসন চলে যাওয়ার পর দায়িত্ব নিয়ে নিজের প্রথম মৌসুমে ভুগছিলেন স্কটিশ কোচ। পরে মৌসুম শেষ হওয়ার আগেই তাকে বিদায় করে দেয় ইউনাইটেড। কিন্তু তখন ময়েসকে বাদ না দিলে হয়ত রিয়ালের বদলে ক্রুস গায়ে চাপাতেন ইউনাইটেডের লাল জার্সিটা।
“২০১৪ তে রিয়াল মাদ্রিদে সাইন করানোর আগে আমি ইউনাইটেডকে কথা দিয়ে রেখেছিলাম। কিন্তু তারা মৌসুম শেষ করার আগেই ময়েসকে ছাঁটাই করে ফেলল। ময়েসের সঙ্গে মিউনিখের এক সোফায় বসে আমার চুক্তির ব্যাপারে আমরা একমত হয়েছিলাম। এরপর ময়েসের বদলে ইউনাইটেড নিয়োগ দিল লুই ফন গালকে। এরপর একে অন্যককে ধন্যবাদ দিয়ে আমরা আগের চুক্তিতে না ফেরার সিদ্ধান নেই।“
- স্পোর্ট ওয়ানকে দেওয়া এক ইন্টারভিউতে ক্রুস নিজেই জানিয়েছেন এসব।
ম্যান ইউনাইটেডের সঙ্গে সম্পর্ক ভেঙে পড়ার পর রিয়াল মাদ্রিদ কোচ কার্লো আনচেলত্তি যোগাযোগ করেছিলেন ক্রুসের সঙ্গে। এরপর ক্রুস যোগ দেন রিয়ালেই-
“বিশ্বকাপ চলছিল তখন, আনচেলত্তি আমার সঙ্গে যোগাযোগ করলো, এরপর তো হয়েই গেল।“
২০১৪ থেকেই ঘুরে যায় ক্রুসের ক্যারিয়ারের মোড়। এর আগে বায়ার্নে অমিত প্রতিভা নিয়েই ধুঁকছিলেন নানা কারণে। অবশ্য সেখানেও একটি চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা জিতেছিলেন ক্রুস। এরপর রিয়ালে যোগ দিয়ে সংখ্যাটা ৬ এ বাড়িয়ে গেল জুলাইতে ফুটবল থেকে অবসরে যান জার্মান ফুটবলার।
৬ দিন আগে
৯ দিন আগে
১৯ দিন আগে
২০ দিন আগে
২০ দিন আগে
২০ দিন আগে
২০ দিন আগে
২৪ দিন আগে
২৬ দিন আগে
প্রথম ম্যাচে মিশরের আল আহলির সাথে ড্র করে হতাশা নিয়েই মাঠ ছাডতে হয়েছিল। নকআউট পর্বে যাওয়ার সম্ভাবনা টিকিয়ে রাখার লড়াইয়ে পোর্তোকে হারিয়ে প্রথম কনকাকাফ ক্লাব হিসেবে ইন্টার মায়ামি ইউরোপিয়ান দলের বিপক্ষে জয় পেয়েছে কোনো আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায়। এতে ব্যবধান গড়ে দেওয়া গোল করা অধিনায়ক লিওনেল মেসি মনে করেন, দলগত প্রচেষ্টায় এসেছে এই জয়।
বৃহস্পতিবার রাতে ক্লাব বিশ্বকাপের দুইবারের ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন পোর্তোকে ২-১ গোলে হারায় মায়ামি। ১-১ সমতা থাকা অবস্থায় আটলান্টার মার্সেডিজ-বেঞ্জ স্টেডিয়ামে ৫৪তম মিনিটে প্রতিপক্ষ ডিফেন্ডার রদ্রিগো মোরা মেসিকে ফাউল করে ডি-বক্সের একটু বাইরে উপহার দেন ফ্রি-কিক। স্টেডিয়ামে ‘মেসি, মেসি’ ধ্বনির মধ্যেই ৮ আর্জেন্টাইন তারকার শট জাল খুঁজে নেয়।
মায়ামির জার্সিতে এটি মেসির ৫০তম গোল ছিল। ম্যাচ শেষে মেসি জয়ের কৃতিত্ব দেন পুরো দলকেই।
“পুরো দলের চেষ্টায় এই জয়টা এসেছে। শুধু রক্ষণ সামলানোই নয়, আমরা বলের দখলও নিয়ন্ত্রণ করেছি। আল আহলির বিপক্ষে ম্যাচের পর মনের মধ্যে একটা তিক্ততা ছিল। তবে এই জয় সেই হতাশা ভুলিয়ে দিয়েছে। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ জয়, আমরা এটা উদযাপন করব।”
প্রথমার্ধে পেনাল্টি থেকে এগিয়ে যায় পোর্তো। তবে দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই তেলাসকো সেগোভিয়া মায়ামিকে সমতায় ফেরান। এরপরেই মেসির জাদু। দুর্দান্ত এই এই জয় যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাবটির জন্য ভীষণ তাৎপর্যপূর্ণ। এই ম্যাচে ইতিবাচক ফলাফল মেসিদের নকআউট পর্বে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে।
দল নিয়ে বেশ আশাবাদীই মেসি।
“দেখতেই পাচ্ছেন যে আমরা লড়াই করতে চাই। আজ আমরা একটা ভালো দলের বিপক্ষে খেলেছি। যদিও বিরতির আগে কিছু জায়গায় আমরা খেই হারিয়ে ফেলেছিলাম। যেহেতু তরুণ খেলোয়াড়দের অনেকেই এই টুর্নামেন্টে প্রথমবার খেলেছে, তারা একটু নার্ভাস ছিল। তবে তারা নিজেদের উজাড় করে দিয়েছে।”
২০ জুন ২০২৫, ১২:১৮ পিএম
ক্লাব বিশ্বকাপের অন্যতম কঠিন গ্রুপ হলেও পিএসজিকে ধরা হচ্ছিল ফেভারিট হিসেবেই। তবে দ্বিতীয় ম্যাচে এসেই বড় ধাক্কা খেয়েছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়ী দলটি। অঘটনের জন্ম দিয়ে তাদের হারিয়ে দিয়েছে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব বোতাফোগো। অবিশ্বাস্য এই পরাজয়ের পর পিএসজি কোচ লুইস এনরিকেও প্রশংসা করেছেন প্রতিপক্ষকের।
গত বৃহস্পতিবার রাতে রোজ বাউলে অনুষ্ঠিত ম্যাচে ইগর জেসুসের প্রথমার্ধের একমাত্র গোলে ১-০ ব্যবধানে জয় পায় দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়ন বোতাফোগো। এর মধ্য দিয়ে পিএসজি সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে টানা ১৯ ম্যাচে পর প্রথমবার গোলহীন থেকে হারের স্বাদ পেয়েছে। গত মে মাসের শুরু থেকেই ফরাসি চ্যাম্পিয়নরা অপরাজিত ছিল।
ম্যাচের পর এনরিকে বলেন, সেরা ফুটবল খেলতে পারেনি তার দল। “সব দলই আমাদের বিপক্ষে দ্বিগুণ উদ্দীপনা নিয়ে খেলে। আজ আমরা প্রতিপক্ষের ডিফেন্সের সামনে সংগ্রাম করেছি। যদি ডিফেন্সের কথা বলেন, তাহলে বোতাফোগো এই টুর্নামেন্টে অন্যতম সেরা দল।”
৩৬তম মিনিটে জেসুসের দুর্দান্ত একক প্রচেষ্টায় গোলটি আসে, যা গড়ে দেয় ম্যাচের ভাগ্য। আগের ম্যাচে আতলেতিকো মাদ্রিদকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে দেওয়া পিএসজি এই ম্যাচে গোলের জন্য ১৬টি শট নেয়, কিন্তু এর মধ্যে মাত্র দুটি ছিল লক্ষ্যে। বিপরীতে বোতাফোগো মাত্র ৪টি শট নিয়েই চারটিই লক্ষ্যে রাখে। এই জয়ে দুই ম্যাচে ৬ পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপের শীর্ষেও উঠে গেছে ব্রাজিলের ক্লাবটি।
এমন জয়ের পর বোতাফোগো কোচ রেনাতো পাইভা জানান তার উচ্ছ্বসিত প্রতিক্রিয়া। “আমি খেলোয়াড়দের বলেছিলাম, একসাথে আক্রমণ করো, একসাথে ডিফেন্ড করো আর খেলাটা উপভোগ করো। ছেলেরা সেটাই করেছে। পিএসজিকে তাদের নিজস্ব কৌশলে ঘায়েল করাই ছিল আমাদের মূলমন্ত্র।”
১৯ জুন ২০২৫, ৭:৫১ পিএম
পর্দা নামলো জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট বালক ও বালিকা (অনূর্ধ্ব- ১৭) এর জাতীয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতা। দুটি বিভাগের ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয় জাতীয় স্টেডিয়ামে।
বালিকা বিভাগের ফাইনালে মুখোমুখি হয় ময়মনসিংহ ও রাজশাহী বিভাগ। শুরু থেকেই আক্রমনাত্মক ফুটবল খেল রাজশাহী বিভাগের মেয়েরা। প্রথমার্ধে গোল করে রাজশাহীকে এগিয়ে দেন জান্নাতুল। এরপর আরো আক্রমণ বাড়ায় রাজশাহী। একাই দুই গোল করে দলকে ৩-০ ব্যবধানে এগিয়ে দেন মৌসুমী। শেষ পর্যন্ত মানসিংহ আর কোন গোল শোধ না করতে পারায় প্রথমবারের মতো ফাইনালে উঠেই জয়ের আনন্দে মাতে রাজশাহীর মেয়েরা।
বালক বিভাগে প্রথম থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবলে মাতে ময়মনসিংহ ও রংপুর বিভাগ। প্রথমার্ধে মোজাম্মেল হকের গোলে লিড নেয় ময়মনসিংহ। রংপুর বিভাগ বেশ কিছু সুযোগ তৈরি করেও গোল আদায় করে নিতে পারেনি প্রথমার্ধে। দ্বিতীয়ার্ধেও বেশিরভাগ সময় বলের দখল ধরে রাখে ময়মনসিংহ বিভাগ। মেহেদী হাসানের গোলে ব্যবধান ২-০তে এগিয়ে যায় তারা। কিন্তু শেষ পাঁচ মিনিটে সবকিছু এলোমেলো করে দেন রংপুরের অধিনায়ক রিয়াদ। একাই দুই গোল করে দলকে সমতায় ফেরান।
নির্ধারিত সময়ে আর কোন গোল না হওয়ায় খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে। পেনাল্টি শুট আউট ভাগ্যে ৪-৩ ব্যবধানে জিতে উল্লাসে মাতে রংপুরের ছেলেরা। এই টুর্নামেন্টের প্রথম আসর ২০১৮ সালেও চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল রংপুর।
খেলা শেষে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে খেলোয়াড়দের হাতে পুরস্কার তুলে দেন যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব মাহবুব-উল-আলম। উপস্থিত ছিলেন জনাব মোস্তফা জামান, পরিচালক (যুগ্মসচিব) ক্রীড়া পরিদপ্তর।
ক্রীড়া পরিদপ্তর এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে ২০২৪ সালের জুন মাসে উপজেলার খেলা দিয়ে শুরু হয়েছিলো এই টুর্নামেন্ট। যেখানে অংশ নিয়েছিলো দেশের প্রায় ১,১০,২৬৪ জন খেলোয়াড়। এরপর প্রতিভাবান খেলোয়াড় নিয়ে জেলা ও বিভাগীয় প্রতিযোগিতায় শেষ হয়োছিলো এই বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে। জাতীয় এই আসর থেকে প্রতিভাবান ৪০ জন বালক ও ৪০ জন বালিকা বাছাই করা হবে। যাদের দীর্ঘ সময়ে দেশ ও দেশের বাইরে উন্নত প্রশিক্ষণ এর আয়োজন করবে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
১৮ জুন ২০২৫, ৭:২৬ পিএম
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হচ্ছে জাতীয় গোল্ডকাপ অ-১৭ ফুটবল টুর্নামেন্ট। আসরের ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল বৃহস্পতিবার।
এর আগে মোহাম্মদপুর সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজ মাঠে বালক বিভাগে প্রথম সেমিফাইনালে
সিলেট বিভাগকে টাইব্রেকারে হারিয়েছে ময়মনসিংহ বিভাগ। নির্ধারিত সময়ের শেষ দিকে ২ গোলের লিড ছিলো সিলেট বিভাগের। শেষ ৪ মিনিটে দুই গোল পরিশোধ করে ময়মনসিংহ বিভাগ। শেষ পর্যন্ত টাইব্রেকারে ৫-৪ ব্যবধানে জিতে ফাইনাল নিশ্চিত হয় ময়মনসিংহ বিভাগের।
বালকদের দ্বিতীয় সেমিফাইনালেও তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয় খুলনা ও রংপুর বিভাগের মধ্যে। নির্ধারিত সময় ১-১ সমতায় শেষ হওয়া ম্যাচ টাইব্রেকারে ৪-২ গোলে জিতে ফাইনাল নিশ্চিত করে রংপুর বিভাগ।
বালিকা বিভাগে প্রথম সেমিফাইনালে রংপুর এবং ময়মনসিংহ বিভাগের ম্যাচ নির্ধারিত সময় গোলশূন্য ড্র ছিলো। শেষ পর্যন্ত টাইব্রেকারে ৪-৩ গোলে জয় নিশ্চিত করে ময়মনসিংহ বিভাগ বালিকা দল। দিনের শেষ সেমিফাইনালে সিলেট বিভাগকে ১-০ গোলে হারিয়ে ফাইনাল নিশ্চিত করে রাজশাহী বিভাগের মেয়েরা।
আগামীকাল ঢাকা জাতীয় স্টেডিয়ামে দুপুর ২.৩০ মিনিটে বালিকা বিভাগের ফাইনালে মুখোমুখি হবে ময়মনসিংহ ও রাজশাহী বিভাগ। ছেলেদের ফাইনালে বিকাল ৪ টায় ময়মনসিংহ বনাম রংপুর বিভাগ। খেলা শেষে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে খেলোয়াড়দের মাঝে পুরস্কার তুলে দেবেন ক্রীড়া উপদেষ্টা মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
খেলা দুটি সরাসরি দেখা যাবে বিটিভি এবং টি-স্পোর্টস নেটওয়ার্কে।
১৭ জুন ২০২৫, ২:৪১ পিএম
৩২ দলের ক্লাব বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার পর থেকেই আলোচনায় দর্শকদের কাছে এটির আবেদন নিয়ে। তবে একটা আশা ছিল যে বড় ও জনপ্রিয় দলগুলোর ম্যাচে দেখা মিলবে অধিক সংখ্যক সমর্থকদের। তবে চেলসির প্রথম ম্যাচের চিত্রটা ছিল একেবারেই ভিন্ন। এতে হতাশ কোচ এনজো মারেস্কা। তার মতে, অভিজ্ঞতাটা ভালো হয়নি তাদের।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাব লস অ্যাঞ্জেলস এফসির বিপক্ষে আটলান্টায় মার্সেডিজ-বেঞ্জ স্টেডিয়ামে ক্লাব বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ২-০ গোলের জয় পায় চেলসি। ম্যাচটি দেখতে ৭১ হাজার ধারণক্ষমতার স্টেডিয়ামে মাত্র ২২ হাজার ১৩৭ জন দর্শক উপস্থিত ছিলেন। অনেক অংশেই দেখা গেছে ১০০ জনেরও কম সমর্থক। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই ম্যাচটা সাপ্তাহিক কাজের দিন সোমবার দিনের বেলায় হওয়ায় এমন দৃশ্য তৈরি হতে পারে।
আরও পড়ুন
ভিনিসিয়ুস বিরুদ্ধে বর্ণবাদী আচরণ : কারাদণ্ড পেলেন ৪ জন |
![]() |
আর ম্যাচ শেষে মারেস্কা প্রকাশ করেন হতাশা।
“বলতেই হবে পরিবেশটা আমাদের জন্য একটু অদ্ভুত ছল। স্টেডিয়ামটা প্রায় ফাঁকাই ছিল। আমরা পেশাদার, আমাদের যেকোনো পরিবেশে মানিয়ে নিতে হয়। তবে মানতেই হবে হবে, এটা স্বাভাবিক অভিজ্ঞতা ছিল না।”
এবারের ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শকদের আগ্রহ নিয়ে নিয়ে প্রশ্ন ছিল একপম শুরু থেকেই। টিকিটের মূল্য কয়েক গুণ কমিয়ে সাধারণ প্রবেশ মূল্য ৫১ ডলার নির্ধারণ করা হলেও শেষ মুহূর্তে তাতেও আগ্রহ বাড়েনি দর্শকদের। অথচ আটলান্টায় শহরের এমএলএস ক্লাব আটলান্টা ইউনাইটেডের প্রতি ম্যাচে গড়ে প্রায় ৪৭ হাজার দর্শক স্টেড়িয়ামে উপস্থিত হন। এটাই বলে দিচ্ছে, ক্লাব বিশ্বকাপ নিয়ে এখনও যুক্তরাষ্ট্রের ফুটবলপ্রেমীদের মাঝে তেমন আগ্রহ তৈরি হয়নি।