বিভিন্ন সময় বিতর্কিত ঘটনার জন্ম দিয়ে আলোচনায় আসেন লুইস সুয়ারেজ। বিশেষ করে উরুগুয়ান ফরোয়ার্ড একাধিকবার ‘কামড় কাণ্ডের’ জন্য তীব্র সমালোচনার মুখেও পড়েন। ২০১৪ বিশ্বকাপে ইতালির ডিফেন্ডার জর্জো কিয়েলিনিকে কামড়ে দেওয়ার ঘটনা তো অনেকদিন মনে থাকবে ফুটবল ভক্তদের।
এবার অবশ্য কামড় নয়, থুথু নিক্ষেপের কারণে সংবাদের শিরোনাম হলেন সুয়ারেজ। সিয়াটল সাউন্ডার্সের বিপক্ষে লিগস কাপের ফাইনালে ৩-০ গোলে হারের পর ক্লাবটির এক কর্মকর্তার গায়ে থুতু নিক্ষেপ করেন ইন্টার মায়ামি স্ট্রাইকার। গত বুধবারের অপ্রত্যাশিত ওই ঘটনায় এক বিবৃতিতে নিজের দোষ স্বীকার করে ক্ষমা চেয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন
ম্যারাডোনাকে ছাড়িয়ে গেলেন লাউতারো |
![]() |
ফাইনাল হারের পর হতাশ হয়ে এমন অনাকাঙ্খিত কাণ্ড ঘটান সুয়ারেজ। দুঃখ প্রকাশ করে তিনি বলেন,
‘আমি একটা ভুল করেছি এবং আন্তরিকভাবে ক্ষমা চাচ্ছি। এটা সেই ভাবমূর্তি নয়, যা আমার পরিবারের সামনে দেখাতে চাই। যারা আমার ভুলের কারণে কষ্ট পেয়েছেন তাদের এটি মোটেও প্রাপ্য নয়। যা ঘটেছে তার জন্য দুঃখিত। সবার কাছে ক্ষমা চাওয়ার ও স্বীকার করার সুযোগ হাতছাড়া করতে চাইনি।’
মৌসুমের বাকি সময় ক্লাবকে সাফল্য এনে দেওয়ার কথা বলেন সুয়ারেজ,
‘আমরা জানি এখনও মৌসুমের অনেক ম্যাচ বাকি। আমরা একসঙ্গে চেষ্টা করব ক্লাব ও তার ভক্তদের প্রাপ্য সাফল্য অর্জন করতে।’
আরও পড়ুন
‘নেপাল শক্তিশালী, আমরাও জিততে এসেছি’ |
![]() |
এই ঘটনার পর সামাজিক যোগযোগমাধ্যমে এক বিবৃতিতে নিন্দা জানায় সুয়ারেজের ক্লাব ইন্টার মায়ামি। এমএলএসের ক্লাবটি লেখে,
‘ইন্টার মিয়ামি লিগস কাপ ফাইনালের সমাপ্তির পর ঘটে যাওয়া সংঘর্ষের ঘটনাগুলোর নিন্দা জানায়। এই ধরনের কাজ আমাদের খেলার মূল্যবোধকে প্রতিফলিত করে না, এবং আমরা মাঠের ভেতরে ও বাইরে উভয় জায়গায় সর্বোচ্চ ক্রীড়া নৈতিকতা বজায় রাখার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা লিগস কাপ এবং এমএলএস কর্মকর্তাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছি যাতে পরিস্থিতি সঠিকভাবে মোকাবিলা করা যায়।’
সিয়াটলের বিপক্ষে সেই ম্যাচ শেষে সুয়ারেজ ছাড়াও মায়ামিতে লিওনেল মেসির আরেক সতীর্থ সার্জিও বুসকেটসও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। শেষ বাঁশি বাজার পর সিয়াটলের এক খেলোয়াড়কে ঘুষি মারতে দেখা যায় বার্সেলোনার সাবেক এই স্প্যানিশ মিডফিল্ডারকে।
No posts available.
৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৫:৪৯ পিএম
৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৫:৩১ পিএম
অস্থিতিশীল পরিস্থিতির কারণে নেপাল-বাংলাদেশের দ্বিতীয় প্রীতি ম্যাচটি স্থগিত করা হয়েছে। সামাজিক যোগযোগমাধ্যম বন্ধের প্রতিবাদ ও দুর্নীতির বিরোধী আন্দালনে উত্তপ্ত নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু। আজ দুপুর থেকে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভে প্রতিকূল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে জামাল ভূঁইয়াদের ম্যাচের শহর।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কারফিউ জারি করেছে নেপাল সরকার। নেপাল ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ৯ সেপ্টেম্বর (কাল) নেপাল-বাংলাদেশের ম্যাচটি স্থগিত করা হয়েছে। যে ম্যাচটি দশরথ রঙ্গশালা স্টেডিয়ামে হওয়ার কথা ছিল।
সমর্থকদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করে আরও জানিয়েছে, দেশে বিদ্যমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর ফলে ফুটবল সমর্থকদের যে অসুবিধা হবে তার জন্য সংস্থা আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছে।
এর আগে বিরূপ পরিস্থিতিতে আজ বিকেল ৩টায় বাংলাদেশের অনুশীলন স্থগিত করা হয়। প্রথমে খেলা বন্ধ দরজায় হবে বলেও আলোচনা ছিল। তবে সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে এ সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে স্বাগতিক দেশ।
বিকেলে অনুশীলন করার কথা ছিল জামালদের। কিন্তু মাঠে যাওয়া সম্ভব হয়নি। বাংলাদেশ দলের মিডিয়া ম্যানেজার সাদমান সাকিব পরিস্থিতি প্রসঙ্গে বলেন, ‘নেপাল সময় বিকেল সোয়া ৩টায় আমাদের অনুশীলন নির্ধারিত ছিল। দুপুর আড়াইটার দিকে জানানো হয় বাইরের অবস্থা উত্তপ্ত। তাই অনুশীলনের জন্য রওনা হওয়া সম্ভব নয়। বর্তমানে বাংলাদেশ দল হোটেলেই নিরাপদে অবস্থান করছে।’
ম্যাচপূর্ব সংবাদ সম্মেলনও হয়েছিল দুই দলের কোচ ও অধিনায়কের। প্রথম প্রীতি ম্যাচ গোলশূন্য ড্র হয়েছিল।
ডোপ টেস্টে শরীরে নিষিদ্ধ উপাদান পাওয়ায় ফুটবল থেকে ১০ মাসের জন্য নিষেধাজ্ঞার শাস্তি পাচ্ছেন অ্যাথলেটিক বিলবাওয়ের ইয়েরাই আলভারেজ। ক্যানসার-পরবর্তী চিকিৎসায় নিষিদ্ধ ঔষধ সেবন করায় বড় ধরনের শাস্তি মুখে পড়লেন লা লিগার ক্লাবটির ডিফেন্ডার। চুল পড়া রোধে তিনি এমন ঔষধ ব্যবহার করেন যার মধ্যে নিষিদ্ধ উপাদান ছিল।
গত মে মাসে ইউরোপা লিগে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিপক্ষে ৩-০ গোলে হেরেছিল অ্যাথলেটিক বিলবাও। সে ম্যাচে হারের পর আলভারেজের শরীরে ‘ক্যানরেনন’ নামক একটি নিষিদ্ধ উপাদান পাওয়া যায়। মূলত এটি ডিউরেটিক জাতীয় ওষুধ। অনেক সময় নিষিদ্ধ পদার্থ গোপন করার জন্য ব্যবহৃত হয়। শরীর থেকে প্রস্রাবের সঙ্গে নিষিদ্ধ পদার্থ বের করতে সহায়তা করে।
অবশ্য কোনো অনৈতিক উদ্দেশ্যে নয়, ক্যান্সারের নিরাময় হিসেবেই এই ঔষধ নিতে হয়েছে বলে জানান আলভারেজ। ২০১৬ সালে অণ্ডকোষ ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে অ্যালোপেসিয়া (চুল পড়া) রোধে একটি ওষুধ ব্যবহার করছিলেন ৩২ বছর বয়সী এই ডিফেন্ডার, যাতে ক্যানরেনোন উপাদান ছিল।
ইউরোপীয় ফুটবল নিয়ন্ত্রক সংস্থা উয়েফা আলভারেজের যুক্তি মেনে নিয়েছে এবং জানিয়েছে, তিনি ইচ্ছাকৃতভাবে নিষিদ্ধ কোনো উপাদান গ্রহণ করেননি। এরপরও অবশ্য তাঁকে, ‘অনিচ্ছাকৃত ডোপিংবিরোধী নিয়ম লঙ্ঘনের’ দায়ে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে।
জুন মাসে প্রাথমিক নিষেধাজ্ঞা মেনে নেওয়ায় আলভারেজের শাস্তির মেয়াদ তখন থেকেই গণনা করা হয়েছে। আগামী ২০২৬ সালের ২ এপ্রিল থেকে আবার মাঠে ফিরতে পারবেন তিনি। ২ ফেব্রুয়ারি থেকেই অনুশীলনে অংশ নেওয়ার অনুমতি পাবেন বিলবাওয়ের একাডেমি থেকে উঠে আসা এই ফুটবলার।
ঘনিয়ে আসছে মৌসুম সেরাদের শ্রেষ্ঠত্য ঘোষণার দিন। ফুটবলের সবচেয়ে সম্মানজনক পুরস্কার ব্যালন ডি’অর জেতার দৌড়ে কারা আছেন এরই মধ্যে ঘোষণা করেছে ফ্রান্স ফুটবল। সংক্ষিপ্ত তালিকার মধ্যে থেকে অনেকেই নিজ নিজ পছন্দ অনুযায়ী সেরাদের বেছে নিচ্ছেন। বর্ষসেরার এই স্বীকৃতি কার পাওয়া উচিত? এবার এ নিয়ে মুখ খুললেন রিয়াল মাদ্রিদের তারকা ফরোয়ার্ড কিলিয়ান এমবাপ্পে।
গত মৌসুমে ব্যাক্তিগত পারফরম্যান্স দুর্দান্ত হলেও রিয়ালের হয়ে কিছুই জিততে পারেননি এমবাপ্পে। আগামী ২২ সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠেয় ব্যালন ডি’অরের জমকালো অনুষ্ঠানে এই ফরাসি তারকা ফরোয়ার্ড যে বর্ষসেরার স্বীকৃতি পাচ্ছে না, সেটা সহজেই অনুমেয়। তাতে কি? ফুটবলে সর্বোচ্চ মর্যাদার এই পুরষ্কার কার হাতে উঠছে, সেটা নিয়ে তো নিজের মতামত জানাতেই পারেন এমবাপ্পে।
ব্যালন ডি’অর জয়ী নির্ধারণে এমবাপ্পের ‘ভোট’ পাচ্ছেন জাতীয় দলের সতীর্থ ওসমান দেম্বেলে। পিএসজির হয়ে ২০২৪-২৫ মৌসুমে ‘ট্রেবল’ জয়ী এই উইঙ্গারের হাতেই এই পুরষ্কার শোভা পাবে বলে জানিয়েছেন এমবাপ্পে। ব্যালন ডি’অর কি দেম্বেলের প্রাপ্য কি না, এমন প্রশ্নে রিয়াল তারকা বলেন, ‘আমার মতে, হ্যাঁ। আশা করি এটি সেই জিতবে। আমি প্রথম থেকেই তাকে সমর্থন দিয়ে আসছি।’
দেম্বেলে ছাড়াও পিএসজিতে তাঁর সতীর্থ আশরাফ হাকিমিও ভালো অবস্থানে থাকবে বলে বিশ্বাস এমবাপ্পের, ‘আমি আরও আশা করছি আশরাফ ভালো র্যাঙ্কিংয়ে থাকবে, ডিফেন্ডারদের জন্য এটি দারুণ হবে। ঐতিহাসিক এক মৌসুমই কাটিয়েছে সে।’
মূলত চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেরা খেলোয়াড়রাই ব্যালন ডি’অর জয়ে এগিয়ে থাকেন। তাতে ইউরোপ সেরার মঞ্চে আলো ছড়ানো দেম্বেলেকে এগিয়ে রাখতেই হবে। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৩৫ গোল ও ১৬ অ্যাসিস্ট করেন ২৮ বছর বয়সী ফরাসি উইঙ্গার। এরমধ্যে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ৮ গোলের সঙ্গে ছয় গোলে সহায়তা করেন। ফাইনালে ইন্টার মিলানের বিপক্ষে কোনো গোল না পেলেও দারুণ দুটি অ্যাসিস্ট করেন দেম্বেলে।
ব্যালন ডি’অর জেতার দৌড়ে দেম্বেলের প্রতিদ্বন্দ্বী বলে মনে করা হচ্ছে লামিনে ইয়ামালকে। সদ্য আঠারোতে পা দেয়া বার্সেলোনার এই উইঙ্গার সবশেষ মৌসুমে অনেক জাদুকরি মূহূর্ত উপহার দিয়েছেন সমর্থকদের। বার্সার হয়ে অসাধারণ মৌসুম কাটিয়ে ঘরোয়া ট্রেবল জেতেন এই স্প্যানিশ তারকা। তবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে তাঁদের দুর্দান্ত যাত্রায় ছেদ ঘটে সেমিফাইনালের কাব্যিক এক লড়াইয়ে ৪-৩ গোলে হেরে।
ক্লাব ফুটবলে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সার ফুটবলারকে ব্যালন ডি’অর জয়ে কোথায় দেখছেন এমবাপ্পে। ইয়ামালের প্রসঙ্গ আসতেই রসিকতা করে ফরাসি ফুটবলার বলেন, ‘সত্যি বলতে, সে বার্সেলোনার একজন ফুটবলার।’ তবে পরক্ষণেই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ক্লাবের সেরা ফুটবলারের প্রশংসাও করেন এমবাপ্পে, ‘তবে সে খুবই ভালো একজন ফুটবলার।’
সামাজিক যোগযোগমাধ্যম বন্ধের প্রতিবাদ ও দুর্নীতির বিরোধী আন্দালনে উত্তপ্ত নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু। আজ দুপুর থেকে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভে প্রতিকূল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে জামাল ভূঁইয়াদের ম্যাচের শহর। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কারফিউ জারি করেছে নেপাল সরকার। অস্থিরতার মধ্যেই সেখানে অবস্থান করছে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দল।
বিরূপ পরিস্থিতিতে আজ বিকেল ৩টায় বাংলাদেশের অনুশীলন স্থগিত করা হয়েছে। অনিবার্য কারণ উল্লেখ করে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)।
আগামীকাল কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে গড়ানোর কথা বাংলাদেশ ও নেপালের দ্বিতীয় প্রীতি ম্যাচ। তবে কাঠমান্ডুর পরিস্থিতি খেলার আয়োজনকে অনিশ্চিত করে তুলেছে। খেলা হলেও সেটি বন্ধ দরজায় হবে বলেই এখন পর্যন্ত জানা গেছে।
বিকেলে অনুশীলন করার কথা ছিল জামালদের। কিন্তু মাঠে যাওয়া সম্ভব হয়নি। বাংলাদেশ দলের মিডিয়া ম্যানেজার সাদমান সাকিব পরিস্থিতি প্রসঙ্গে বলেন, ‘নেপাল সময় বিকেল সোয়া ৩টায় আমাদের অনুশীলন নির্ধারিত ছিল। দুপুর আড়াইটার দিকে জানানো হয় বাইরের অবস্থা উত্তপ্ত। তাই অনুশীলনের জন্য রওনা হওয়া সম্ভব নয়। বর্তমানে বাংলাদেশ দল হোটেলেই নিরাপদে অবস্থান করছে।’
প্রথম ম্যাচের পর গতকাল নেপাল দল অনুশীলনে গেলেও বাংলাদেশ ছিল বিশ্রামে। আজ বিকেলের সেশন বাতিল হওয়ায় জামাল ভূঁইয়াদের দুই দিন অনুশীলন ছাড়াই মাঠে নামতে হতে পারে।
তবে ম্যাচপূর্ব সংবাদ সম্মেলন এরই মধ্যে শেষ করেছে দুই দলের কোচ ও অধিনায়কেরা। এখন চোখ মাঠের ভেতরে নয়, কাঠমান্ডুর পরিস্থিতির দিকে। আগামীকাল ম্যাচটি আয়োজন করা সম্ভব হয় কি না, সেটিই দেখার অপেক্ষা।
আগের মৌসুমে রক্ষণ নিয়ে বেশ ভুগেছিল রিয়াল মাদ্রিদ। নতুন মৌসুম শুরুর আগে দলবদলে ডিফেন্ডার ভেড়ানো অগ্রাধিকার ছিল তাদের। তবে রিয়ালের নজর রক্ষণ আরও শক্তিশালী করা। দায়োত উপামেকানো ও ইব্রাহিমা কনাতেকে দলে নিতে চায় স্প্যানিশ জায়ান্ট ক্লাবটি।
ইএসপিএনের প্রতিবেদন, লিভারপুল ডিফেন্ডার কনাতে ও বায়ার্নেরর উপামেকানোকে ফ্রি এজেন্ট হিসেবে দলে ভেড়ানোর পরিকল্পনা রিয়াল মাদ্রিদের। কনাতে আগামী বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ইংল্যান্ডের বাইরে অন্যান্য ক্লাবের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে আলোচনা শুরু করতে পারবেন।
কনাতেকে নিয়ে গুঞ্জনে, এমবাপ্পে নাকি প্রতি দুই ঘণ্টা পর পর ফোন করছেন তাঁকে! রিয়ালে যোগ দেওয়ার জন্য উৎসাহিত করছেন।
বায়ার্ন মিউনিখের ডিফেন্ডার উপামেকানোর জন্য প্রস্তাব তৈরির পরিকল্পনা করছে রিয়াল। ২৬ বছর বয়সী এই ফরাসি ডিফেন্ডারের চুক্তি এই মৌসুমেই শেষ হবে। বুন্দেসলিগা চ্যাম্পিয়নরা অবশ্য খুব শিগগিরই নতুন চুক্তির জন্য আলোচনা শুরু করতে চায়। তবে রিয়াল টেষ্টা করছে চায় ফ্রি এজেন্ট হিসেবে তাঁকে ভেড়াতে।
স্বনামধন্য ক্রীড়া সাংবাদিক ফ্যাব্রিজিও রোমানোর তথ্য অনুযায়ী, রিয়াল নজর রাখছে লিভারপুলের কনাতের দিকে। ২৬ বছর বয়সী এই সেন্টার-ব্যাকের লিভারপুলের সঙ্গে বর্তমান চুক্তি ২০২৬ সালের গ্রীষ্ম পর্যন্ত। গত ট্রান্সফার উইন্ডোতে মাদ্রিদ তাঁকে নিয়ে খোঁজখবর নিয়েছিল।