বিশ্বকাপে প্রায়ই নাইজেরিয়ার সঙ্গে দেখা হয়ে যায় আর্জেন্টিনার। ফিফা বিশ্বকাপে শেষ ছয়বারের মধ্যে চারবারই মুখোমুখি হয়েছে দু’দল। এবার যুবাদের বিশ্বকাপেও আলবিসেলেস্তাদের জন্য চেনা প্রতিপক্ষ নাইজেরিয়া।
চিলিতে অনুষ্ঠিত চলতি ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের দ্বিতীয় রাউন্ডে প্রতিপক্ষ হিসেবে নাইজেরিয়াকে পেল আর্জেন্টিনা। কলম্বিয়ার বিপক্ষে আজ ১-১ গোলে ড্র করে শেষ ষোলো নিশ্চিত করেছে নাইজেরিয়া ফ্লাইং ইগলস।
আরও পড়ুন
প্রীতি ম্যাচের আগে আর্জেন্টিনা দলে দুঃসংবাদ |
![]() |
‘এফ’ গ্রুপ থেকে ৩ ম্যাচে এক জয়, এক ড্র ও এক হারে পয়েন্ট টেবিলের তিনে থেকে শেষ করেছে তারা। আসরের ছয়টি গ্রুপের তিন নম্বরে থাকা সেরা চারটি দল হিসেবে দ্বিতীয় রাউন্ডের টিকিট কাটল নাইজেরিয়া। আগামী বুধবার বাংলাদেশ সময় রাত ১.৩০ মিনিটে কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে আর্জেন্টিনার মুখোমুখি হবে তারা।
গ্রপ ‘ডি’ থেকে তিনটি ম্যাচের সব’কটি জিতে গ্রুপসেরা হয়ে আগেই রাউন্ড অব সিক্সটিন নিশ্চিত করে আর্জেন্টিনা যুবা দল। প্রথমে কিউবার বিপক্ষে ৩-১ গোলের জয়ের পর অস্ট্রেলিয়াকে ৪-১ গোলে উড়িয়ে দেয় প্রতিযোগিতার ছয়বারের চ্যাম্পিয়নরা। এরপর গ্রপপর্বের শেষ ম্যাচে ইতালিকে ১-০ ব্যবধানে হারায় আর্জেন্টিনা।
নরওয়ের কাছে ১-০ গোলে হেরে টুর্নামেন্ট শুরু হয় নাইজেরিয়ার। এরপর সৌদি আরবকে ৪-৩ গোলে হারিয়ে ঘুরে দাঁড়ায় তারা। আর আজ কলম্বিয়ার বিপক্ষে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পর পয়েন্ট ভাগাভাগি করে দু’দল। শুরুতে গোল খেয়ে প্রায় হারতে বসা ম্যাচের ৮৬ মিনিটে ড্যানিয়েল বামেয়ির পেনাল্টি থেকে মূল্যবান এক পয়েন্ট পায় নাইজেরিয়া।
No posts available.
৯ অক্টোবর ২০২৫, ৭:৫৬ পিএম
৯ অক্টোবর ২০২৫, ৪:৪৯ পিএম
এএফসি এশিয়ান কাপে বাংলাদেশ-হংকং, চায়না ম্যাচ ঘিরে জাতীয় স্টেডিয়াম পাড়ার উৎসব আমেজ একটা পর্যায়ে রূপ নেয় ভোগান্তিতে। স্টেডিয়ামের চার নম্বর মুল গেটের সামনে বাঁশের তৈরি বাধ ভেঙে অনুপ্রবেশ করেন হাজারো দর্শক। এর আগে বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচেও এমন ঘটনা ঘটে।
আজ বাফুফের নির্ধারিত সময়ে গেট খুলে দেওয়ার পর সবকিছু ঠিকঠাক ছিল। নির্বিঘ্নে ঢুকছিলেন সমর্থকেরা। বিপত্তি বাধে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার পর। দর্শকদের একটা অংশ ভেঙে ফেলেন চার নম্বর মুল গেটের সামনে বাশের তৈরি বাধ। এদের অনেকের কাছে ছিল না টিকিট। মুহূর্তেই ভেঙে পড়ে স্টেডিয়ামের নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
চার নম্বর গেটের সামনে থাকা টিকিট চেকিং কাউন্টার ভেঙে ফেলা হয়। সর্বোচ্চ চেষ্টা চালান নিরাপত্তাকর্মীরা। জনসমুদ্রের সামনে হাতে গোনা নিরাপত্তাকর্মীরা ছিলেন নিরুপায়। সুযোগ কাজে লাগিয়ে হুড়মুড়িয়ে ঢুকে পড়েন অনুপ্রবেশকারীরা।
চার নম্বর গেট পার হলে গ্যালারিতে ঢোকার ১১-১৫ নম্বর গেটের শাটার নামিয়ে ভেতরে বসে থাকতে দেখা যায় কয়েকজন পুলিশ সদস্যকে। বাইরের দিক থেকে একের পর এক আওয়াজ আর গেট ভাঙার শব্দে ভীত হয়ে পড়েন তারা।
প্রতিকূল পরিস্থিতিতে বেশ ঘাবড়ে পড়েন পরিবার নিয়ে খেলা দেখতে আসা দশর্করা। বাচ্চা নিয়ে বিপদে পড়েন অনেকেই। ভীত হয়ে কাঁদতেও দেখা গেছে তাদের। নারীরাও ছিলেন অসহায়। জনস্রোতের মুখে অনেককে হেনস্তার শিকার হতে দেখা যায়।
টিকিট ছাড়াই ঢুকে পড়ছেন অনেকেই- বিষয়টি মানতে পারেননি যারা বাংলাদেশ-হংকং, চায়না ম্যাচের টিকিট কেটেছেন। বহু সংগ্রামের পর আরধ্য টিকিট কাটতে হয়েছিল তাদের। বিষয়টি মেনে নিতে না পেরে কয়েকজনকে দেখা গেল টিকিট ছিঁড়ে ফেলতে।
পূর্বের ভুল যেন না হয় এবার একটু বেশিই সতর্ক ছিল বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন। বাফুফের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছিল বেশ কিছু উদ্যোগ। আসন বিন্যাস, নির্দিষ্ট গ্যালারিতে বসা ছাড়াও বেশ নিয়ম বেধে দেওয়া হয়েছিল আগত দর্শকদের।
দশর্করা যাতে ম্যাচ নির্বিঘ্নে দেখতে পারেন সে জন্য টিকিট চেকিং কাউন্টারে কাজ করেন ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের প্রায় শতাধিক কর্মী। বিকেলে ৫টা নাগাদ প্রাথমিক ধাপে টিকিট দেখেই ঢুকতে দেওয়া হয়েছিল। এরপর টিকিট স্ক্যান করা হলে প্রত্যেকের হাতে পরিয়ে দেওয়া হয়েছিল রিস্টব্যান্ড। সেটা দেখিয়ে নিজ নিজ গ্যালারিতে ঢুকছেন ফুটবলপ্রেমিরা। তবে ম্যাচের ঠিক এক-দেড়ঘণ্টা আগে সে দৃশ্যপট বদলে যায়।
টমাস টুখেল মনে করেন, ‘আন্ডারডগ’ হিসেবেই ২০২৬ বিশ্বকাপে মাঠে নামবে ইংল্যান্ড। হ্যারি কেইনদের কোচের মতে, দলীয় ঐক্য না থাকলে সাফল্যের কোনো সম্ভাবনা নেই। তাই দলীয় ঐক্য-শৃঙ্খলা এবং সঠিক পরিকল্পনা নিয়েই ২০২৪ বিশ্বকাপে যাত্রা করতে চান তিনি।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে দায়িত্ব নেওয়ার পর টুখেলের অধীনে ছয় ম্যাচে পাঁচ জয়ের বিপরীতে সেনেগালের বিপক্ষে এক হার ইংল্যান্ডের। আগামী সপ্তাহে ওয়েলসের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ ও লাতভিয়ার বিপক্ষে বাছাইপর্বের ম্যাচে মাঠে নামবে দলটি। টানা দুই ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালিস্টরা বিশ্বকাপ টিকিট অর্জনের খুব নিকটই।
বিশ্বকাপ বাছাইয়েরে ম্যাচে বেশ কয়েকজন বড় তারকাকে বাদ দিয়েছেন টুখেল। ব্যালেন্সের দিকে নজর তার। তার চেয়েও জার্মান কোচের দৃষ্টি বিশ্বকাপে। সাবেক কোচ গ্যারেথ সাউথগেটের আমলে দলীয় বন্ধনের যে ঐতিহ্য তৈরি হয়েছিল, সেটি ধরে রাখতে চান তিনি। তার ভাষায়,
‘আন্তর্জাতিক ফুটবলে সফল দল মানেই ঐক্যবদ্ধ দল। সবাইকে একসঙ্গে থাকতে হবে, তবেই ফল আসবে।’
বিশ্ব ফুটবলের ইতিহাস বলছে, আমেরিকায় আয়োজিত সাতটি বিশ্বকাপের মধ্যে ছয়টিতেই জিতেছে দক্ষিণ আমেরিকার দল। তাই এবারের আসরে ইউরোপীয় দলগুলোর জন্য পরিবেশও বড় চ্যালেঞ্জ হতে পারে।
বিষয়টি মাথায় রেখেই টুখেল বলেছেন,
‘আমরা আন্ডারডগ হিসেবেই বিশ্বকাপে খেলতে যাব। কারণ, এক দশক ধরে আমরা বিশ্বকাপ জিতিনি। এমনকী যাদের সঙ্গে লড়াই করবো তারা এ সময়ে বিশ্বকাপ জিতেছে। তাই আমাদের একটি ঐক্যবদ্ধ দল হিসেবে বিশ্বকাপ খেলতে যেতে হবে, এছাড়া কোনো উপায় নাই।’
সবশেষ চারটি বিশ্বকাপে শেষ চার নিশ্চিত করে ইংল্যান্ড। প্রতিবারই হতাশ হয়ে বিদায় নিতে হয়েছিল ইংলিশদের। দলকে আন্ডারডগ হিসেবে আখ্যা দেওয়ার পেছনে ইতিহাস-পরিস্থিতিতে সামনে এনেছেন টুখেল। জার্মান কোচ বলেছেন
'ঠিক এভাবেই- তুমি খুবই জনপ্রিয়। তবে তুমি যদি কখনো উইম্বলডন না জিততে পারো। সেক্ষেত্রে তোমাকে জনপ্রিয় বলা যাবে না।’
বিশ্বকাপে কারা এগিয়ে, এমন উত্তরে অবশ্য কিছুটা কৌশলী টুখেল। তিনি বলেছেন,
‘ ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা এবং স্পেন-ফ্রান্স- এই দলগুলো সম্প্রতি বিশ্বকাপ জয় করেছে। তবে আমি বলবো না কাদের সুযোগ আছে। প্রথমে আমরা কোয়ালিফাই করতে চাই।’
নিজেদের আন্ডারডগ বলার পেছনে টুখেল আরও একটি টিকস খাটিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আন্ডারডগ মেন্টালিটি নিয়েই ২০০৮ বিশ্বকাপে সেমিতে পৌঁছেছিল ইংল্যান্ড।’ টুখেল মনে করেন, একই মাইন্ডসেট নিয়ে বিশ্বকাপে যাত্রা দিলে উপকৃত হবে তার দল।
তিনি বলেছেন,
‘আমি মনে করি, আমাদের কি ভূমিকা হবে সেটা সঠিকভাবে বুঝতে পারলে দলেরই উপকার হবে।’
ভারতের পর সিঙ্গাপুর ম্যাচেও রাখা হয়নি জামাল ভুঁইয়াকে। গতকালও এ নিয়ে প্রশ্ন উঠে সংবাদ সম্মেলনে। মাঠে নামানো হোক বা না হোক অধিনায়ক থাকছেন জামালই, এমনটাই বলছিলেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। আরও একবার দলের অধিনায়ককে একাদশে রাখলেন না স্প্যানিশ এই কোচ।
এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হংকং, চায়নার বিপক্ষে আজ রাত ৮টায় মাঠে নামবে বাংলাদেশ। জামালের মতো শুরুর একাদশে জায়গা পাননি ইতালি প্রবাসী ফাহামিদুল ইসলাম। নম্বর নাইন পজিশনে খেলবেন শেখ মোরছালিন।
রাইট উইংয়ের রাকিব হোসেন। লেফট উইংয়ে জায়গা পেয়েছেন ফয়সাল আহমেদ ফাহিম। মিডফিল্ডে হামজা চৌধুরীর সঙ্গে সোহেল রানা সিনিয়র ও সোহেল রানা জুনিয়র। শুরুর একাদশে জায়গা পাননি কানাডা প্রবাসী শমিত সোম।
রক্ষণ সামলাবেন সাদ উদ্দিন, তারিক কাজী, শাকিল আহাদ তপু ও তাজ উদ্দিন।
বাংলাদেশের একাদশ: মিতুল, তারিক কাজী, শাকিল আহাদ, তাজ উদ্দিন,সাদ উদ্দিন, হামজা চৌধুরী, শেখ মোরসালিন, সোহেল রানা,সোহেল রানা জুনিয়র, রাকিব হোসেন ও ফয়সাল ফাহিম।
এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশ-হংকং, চায়না ম্যাচ ঘিরে উৎসবের নগরীতে পরিণত হয়েছে রাজধানী ঢাকা। আজ দুপুর থেকেই জাতীয় স্টেডিয়ামমুখে সমর্থকদের ঢল নামে। সাইরেন, ভুভুজেলা আর মিছিলে এক অন্যরকম আবহ পল্টন এলাকায়। রাজধানী ঢাকা তো বটে, হামজা চৌধুরী ও জামাল ভূঁইয়াদের ম্যাচ দেখতে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে দলে দলে ছুটে আসছেন ভক্তরা।
বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে মাঠের পূর্ব ও উত্তর গ্যালারিতে সমর্থকদের চাপ বাড়তে থাকে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পূর্ণ হয় অর্ধেকেরও বেশি আসন। গানের সঙ্গে ক্ষণে-ক্ষণে উল্লাসে ফেটে পড়ছে স্টেডিয়ামে আগত দর্শকরা। স্টেডিয়ামে প্রাপ্তবয়স্কদের সঙ্গে যোগ দিচ্ছেন নারী-বাচ্চারাও। কেউ ভাইয়ের সঙ্গে, কেউবা বাবার কাঁধে চড়ে বাংলাদেশের খেলা দেখতে স্টেডিয়ামে এসেছে। এমন দৃশ্য বলে দিচ্ছে, বাংলাদেশ ফুটবল ফিরে পাচ্ছে হারানো ঐতিহ্য।
বাংলাদেশ-ভুটান ম্যাচেও এমন দৃশ্য ছিল। সেবার গেট ভেঙে ঢুকে পড়েছিলেন দর্শকরা। যদিও এবার একটু বেশি সতর্ক বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন। বাফুফের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে বেশ কিছু উদ্যোগ। আসন বিন্যাস, নির্দিষ্ট গ্যালারিতে বসা ছাড়াও বেশ নিয়ম মানতে হচ্ছে আগত সমর্থকদের।
সমর্থকেরা যাতে ম্যাচ নির্বিঘ্নে দেখতে পারেন সে জন্য টিকিট চেকিং কাউন্টারে কাজ করছে ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের প্রায় শতাধিক কর্মী। প্রাথমিক ধাপে টিকিট দেখেই ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে। এরপর টিকিট স্ক্যান করা হলে প্রত্যেকের হাতে পরিয়ে দেওয়া হচ্ছে রিস্টব্যান্ড। সেটা দেখিয়ে নিজ নিজ গ্যালারিতে ঢুকছেন ফুটবলপ্রেমিরা।
মূল গেটে ঢোকার আগে সমর্থকদের জন্য জার্সি কেনারও সুযোগ থাকছে। সর্বশেষ সিঙ্গাপুর ম্যাচেও দেখা গেছে এমন দৃশ্য।
রাত ৮টায় হংকং, চায়নাকে আতিথেয়তা দেবে বাংলাদেশ। জাতীয় স্টেডিয়াম থেকে খেলাটি সরাসরি সম্প্রচার করবে টি-স্পোর্টস।
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ মানে ফুটবলের সঙ্গে টাকারও প্রতিযোগিতা। শুধু গোল নয়, এখানে প্রতিটি পাস, প্রতিটি দৌড়েরও দাম যেন লাখ লাখ পাউন্ড। ক্লাবগুলো প্রতি মৌসুমে কোটি কোটি টাকা ঢালে সেরা তারকাদের দলে টানতে।
ফুটবলভিত্তিক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ট্রাইবুনার প্রতিবেদনে প্রকাশ করা হয়েছে, প্রিমিয়ার লিগের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক প্রাপ্ত পাঁচ স্ট্রাইকারের তালিকা। যেখানে স্বাভাবিকভাবেই শীর্ষে রয়েছেন ম্যানচেস্টার সিটির গোলমেশিন আর্লিং হালান্ড।
সিটিজেনদের জার্সিতে খেলার বিনিময়ে প্রতি সপ্তাহে ৫ লাখ ২৫ হাজার পাউন্ড পান হালান্ড। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা সাড়ে ৮ কোটি টাকার বেশি! এই পারিশ্রমিকের বাইরে গোলের জন্য বোনাস ও স্পনসরশিপ চুক্তি মিলিয়ে এই অর্থের পরিমাণ আরও বেড়ে যায়।
আরও পড়ুন
যুক্তরাষ্ট্রে ম্যাচ আয়োজনের কড়া সমালোচনা বার্সা তারকার |
![]() |
গত দুই মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগ ও চ্যাম্পিয়নস লিগ মিলিয়ে ৮০টির বেশি গোল করে সিটির হয়ে নিজের উচ্চ পারিশ্রমিকের যথার্থতাও প্রমাণ করেছেন ২৪ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড।
দ্বিতীয় স্থানে আছেন হালান্ডেরই সতীর্থ, ম্যান সিটির নতুন মুখ ওমর মারমুশ। মিসরীয় ফরোয়ার্ডের সাপ্তাহিক পারিশ্রমিক প্রায় ২ লাখ ৯৫ হাজার পাউন্ড। ভবিষ্যতের ভাবনায় তাকে ফ্রাঙ্কফুর্ট থেকে বড় অঙ্কে দলে টেনেছে সিটি।
বর্তমানে যদিও হালান্ডের পাশে মারমুশের ভূমিকা তুলনামূলক সীমিত। তবে ক্লাবের আক্রমণভাগে তার নাম এখন সম্ভাবনার প্রতীক।
তিন নম্বরে আছেন আর্সেনালের জার্মান ফরোয়ার্ড কাই হাভার্টজ। ২০২৩ সালে চেলসি থেকে গানারদের দলে আসা হাভার্টজের সাপ্তাহিক বেতন প্রায় ২ লাখ ৮০ হাজার পাউন্ড। মিকেল আর্তেতার পরিকল্পনার অন্যতম ভরসা তিনি।
চার নম্বর নামটি লিভারপুলের আলেকজান্ডার ইসাকের। চলতি মৌসুমের শুরুতে নানান নাটকীয়তার পর নিউ ক্যাসল ইউনাইটেড ছেড়ে অল রেড শিবিরে যোগ দেওয়া সুইডিশ স্ট্রাইকারের সাপ্তাহিক পারিশ্রমিক ২ লাখ ৮০ হাজার পাউন্ড।
আরও পড়ুন
৮২ বছর বয়সে মাঠে নেমে ইতালির গোলরক্ষকের রেকর্ড |
![]() |
তালিকার পঞ্চম নাম গ্যাব্রিয়েল জেসুস। আর্সেনালের ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার প্রতি সপ্তাহে আয় করেন ২ লাখ ৬৫ হাজার পাউন্ড। ম্যান সিটি থেকে এসে প্রথম মৌসুমে ভালো পারফর্ম করলেও চোটের কারণে নিয়মিত হতে পারেননি। তবু ক্লাবের আক্রমণভাগে তার অভিজ্ঞতা এখনও মূল্যবান সম্পদ।