ফিফার কমিটিতে জায়গা পেয়েছেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি তাবিথ আউয়াল। ফিফার ফুটবল টেকনোলজি, ইনোভেশন ও ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন কমিটির সদস্য হিসেবে মনোনীত হয়েছেন তাবিথ।
এই কমিটি সাধারণত কাজ করে থাকে বিশ্ব ফুটবলে প্রযুক্তি, উদ্ভাবন ও ডিজিটাল রূপান্তর নিয়ে। কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন আইসল্যান্ডের থরভালদুর ওরলিগসন এবং ডেপুটি চেয়ারম্যান হিসেবে আছেন ভেনেজুয়েলার হোর্হে গিমেনেজ।
একই দিনে সুখবর পেয়েছেন বাফুফের নারী উইংয়ের চেয়ারম্যান মাহফুজা আক্তার কিরণ। তাকেও রাখা হয়েছে বিশ্ব ফুটবল নিয়ন্ত্রণ সংস্থার আরেকটি কমিটিতে।
ফিফার ইউথ গার্লস কম্পিটিশন কমিটির সদস্য করা হয়েছে বাফুফের নির্বাহী কমিটির সদস্য মাহফুজা কিরনকে।
No posts available.
৮ অক্টোবর ২০২৫, ৯:২১ পিএম
২০২৬ বিশ্বকাপে আফ্রিকা অঞ্চলের বাছাইয়ে ‘এ’ গ্রুপে ছিল মিশর। মোহাম্মাদ সালাহ’র দল আজ জিবুতিকে ০-৩ গোলে হারিয়ে গ্রুপের শীর্ষে থেকে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করেছে। ৯ ম্যাচে ৭ জয় ও দুই ড্র দলটির। বিশ্বকাপে চতুর্থবারের মতো অংশ নেবে মিশর।
একই দিনে ‘ডি’ গ্রুপ থেকে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করেছে কেপ ভার্সে। লিবিয়ার বিপক্ষে ড্র করেছে দলটি। ৯ খেলায় সর্বোচ্চ পয়েন্ট কেপ ভার্সের। ৬ জয়ের বিপরীতে ২ ড্র এবং ১ পরাজয় তাদের।
আফ্রিকা অঞ্চল থেকে এ নিয়ে তিনটি দল বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত হয়েছে। প্রথম দেশ হিসেবে আগামী বছরের ফিফা ফুটবল বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করেছিল মরক্কো। শুক্রবার রাতে নিজেদের মাঠে নাইজারকে ৫-০ গোলে উড়িয়ে দিয়ে 'ই' গ্রুপের শীর্ষস্থান নিশ্চিত করেছে তারা।
লারবি জাউলি স্টেডিয়ামে আজ জিবুতির অতিথি হয়েছিলেন মোহাম্মদ সালাহরা। আধিপত্য বজায় রেখেই ম্যাচের ইতি টেনে দেয় সফরকারীরা। প্রথমার্ধে ইব্রাহিম আদেলের সঙ্গে গোলে শরিক হয়েছেন লিভারপুল ফরোয়ার্ড। শেষদিকে আরও একটি গোল করেন তিনি।
হোসাম হাসানের শিষ্যরা এদিন শুরু থেকেই চেপে ধরে জিবুতিকে। ম্যাচ ঘড়ির ৮ মিনিটে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন আদেল। পাল্লা দিয়ে ১৪ মিনিটে লিড দ্বিগুণ করেন সালাহ। প্রথমার্ধে আর কোনো গোল না হলেও দ্বিতীয়ার্ধে শেষদিকে স্বাগতিক কফিনে শেষ পেরেক ঠুকেন মোহাম্মদ সালাহ।
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে এটি সালাহ’র চতুর্থ গোল। এর আগে মার্চে ইথোপিয়ার বিপক্ষে দুই ম্যাচে দুটি গোল করেছিলেন ৩৩ বর্ষী তারকা।
নিয়ম অনুযায়ী, আফ্রিকা অঞ্চলের ৯ গ্রুপের প্রতিটি থেকে শীর্ষ দল সরাসরি বিশ্বকাপে যাবে। সেরা চার রানার্স-আপ নভেম্বরে প্লে-অফ খেলবে। সেখান থেকে আরও একটি দল সুযোগ পেতে পারে উত্তর আমেরিকায় অনুষ্ঠাতব্য মূল আসরে।
আফ্রিকা অঞ্চলের অন্য ৮ গ্রুপ থেকে বিশ্বকাপের টিকিট পাওয়ার দৌড়ে আরও যারা এগিয়ে সেনেগাল, দক্ষিণ আফ্রিকা, , আইভরি কোস্ট, আলজেরিয়া, তিউনিশিয়া ও ঘানা।
ব্রাজিলিয়ান মিডফিল্ডার ক্যাসেমিরো নিজের নাম নিয়ে প্রকাশ করেছেন এক চমকপ্রদ তথ্য। তিনি জানিয়েছেন, সারাজীবন ধরে ভুলভাবে লেখা হচ্ছে তার নাম। কুসংস্কারের কারণে কখনোই এই ভুল নাম ঠিক করেননি তিনি।
ইতালির দৈনিক লা রিপাবলিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের এই তারকা জানিয়েছেন কীভাবে একটি মুদ্রণ ত্রুটি তার পুরো ফুটবল জীবনে স্থায়ী একটি পরিচয়ে রূপ নিয়েছে।
ক্যাসেমিরোর আসল নাম কার্লোস হেনরিকে হোসে ফ্রান্সিসকো ভেনান্সিও কাসিমিরো। তবে এক ম্যাচে তার ক্লাব সাও পাওলো জার্সিতে ভুল করে কাসিমিরো (Casimiro) এর পরিবর্তে ক্যাসেমিরো (Casemiro) লিখে ফেলে। ওই ম্যাচে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করেন তিনি। এরপর আর বানানটি সংশোধন করাননি।
লা রিপাবলিকাকে ক্যাসেমিরো বলেন, 'সবার জন্য চিরকাল ক্যাসেমিরোই থাকব। সব দোষ সাও পাওলোর। এটা শুরু হয়েছিল যখন আমি সাও পাওলোর হয়ে কয়েকটি ম্যাচ খেলি। এই ক্লাবেই আমি ইয়ুথ দল থেকে সিনিয়র দলে উঠেছিলাম (২০০২ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত)। তারা একবার ভুল করে আমার নামে 'ই' যোগ করে ফেলে। আমি সেই ম্যাচে খুব ভালো খেলি।'
২০০২ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত ব্রাজিলের সাও পাওলোর ইয়ুথ দলে খেলেন ক্যাসেমিরো। মূল দলে ২০১৩ পর্যন্ত ৯২টি ম্যাচে অংশ নিয়ে করেন ৯ গোল। এরপর রেয়াল মাদ্রিদে যোগ দেন ক্যাসেমিরো। নয় বছরের ক্যারিয়ারে স্প্যানিশ জায়ান্টদের হয়ে জিতেছেন ১৮টি বড় শিরোপা। এর মধ্যে আছে ৫টি চ্যাম্পিয়নস লিগ, ৩টি লা লিগা, ১টি কোপা দেল রে, ৩টি সুপারকোপা দে এসপানিয়া, ৩টি উয়েফা সুপার কাপ ও ৩টি ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ।
২০১৩ থেকে ২০২২ পর্যন্ত রেয়ালে খেলেন ২২১টি ম্যাচ, গোল করেন ২৪টি। ২০২২ সাল থেকে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে খেলছেন তিনি, এখন পর্যন্ত ৮২টি ম্যাচে করেছেন ৭টি গোল। জাতীয় দল ব্রাজিলের হয়ে ৭৮ ম্যাচে করেছেন ৭ গোল।
ব্রাজিলিয়ান এই তারকা কুসংস্কারে বিশ্বাস করেন বলেও জানান। তিনি বলন, ‘‘আমি খুব কুসংস্কারগ্রস্ত একজন মানুষ। আমি ক্লাবকে বলি, 'এটা ঠিক করার দরকার নেই-সবকিছু ভালোই চলছে।' ওটা ছিল এক ম্যাচের ভুল, কিন্তু এখন আমি সেটা সারাজীবন বয়ে বেড়াবো।’’
ইনজুরির কারণে ক্যাম্প থেকে আগেই ছিটকে পড়েন মোহাম্মদ ইবরাহীম ও সুমন রেজা। চোটের সঙ্গে লড়াই করছেন অভিজ্ঞ ডিফেন্ডার তপু বর্মণ। আগামীকাল এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হংকং-চায়নার বিপক্ষে এই তিন ফুটবলার মাঠে নামা নিয়ে তৈরি হয়েছে শঙ্কা। কোচ হাভিয়ের কাবরেরা মিস করছেন মোহামেডান ফরোয়ার্ড সুমন রেজাকে। তার কপালে চিন্তার ভাজ বসুন্ধরা কিংস ডিফেন্ডার তপুকে নিয়েও।
ইনজুরি কাটিয়ে দলে ফেরার চেষ্টায় তপু। একাকী করছেন ফেরার লড়াই। সতীর্থরা যখন অনুশীলনে ব্যস্ত, তখন ট্রেইনারের সান্নিধ্যে তপুর। জাতীয় স্টেডিয়ামে গত কয়েকদিনের চিত্র এমনই। ম্যাচ পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে আজ তপুকে নিয়ে সবুজ সংকেত দিতে পারেননি জাতীয় দলের স্প্যানিশ কোচ কাবরেরা।
তিনি বলেন, 'সে (তপু) উন্নতি করছে, এটা গুরুত্বপূর্ণ। জটিল ইনজুরিতে ভুগছিল, আমাদের মেডিক্যাল টিম এবং সে নিজেও দারুণ কাজ করছে। তাকে নিয়ে আজ সিদ্ধান্ত নেব।'
সংবাদ সম্মেলনের পর শেষবারের মতো অনুশীলনে নামে দল। প্রথমে কেবল দৌড়েছেন তপু। পরে কিছুক্ষণ দলের সঙ্গে অনুশীলন করেছেন। তারপরও কাল ম্যাচ খেলতে পারবেন কি না, সেটি অনিশ্চিত থেকে গেল।
হংকংয়ের বিপক্ষে কোচ সুমন রেজাকে মিস করবেন বলে জানারেন কাবরেরা, 'সেপ্টেম্বর উইন্ডোতে সে দারুণ খেলেছে। কিন্তু এই ম্যাচের আগে দুর্ভাগ্যজনক ইনজুরিতে পড়েছে।'
প্রথম জাতীয় দলে ডাক পড়ে যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী জায়ান আহমেদের। সর্বশেষ এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে খেলেছেন জায়ান। ভিয়েতনামে দারুণ পারফরম্যান্স করে নজরে কাড়েন কোচের। জায়ানকে নিয়ে কাবরেরার ভাষ্য, 'সে অনূর্ধ্ব-২৩ দলে ভাল করেছে। ভিয়েতনাম, সিঙ্গাপুর ও ইয়েমেনের মতো দলের বিপক্ষে খেলেছে। সেখানে তাকে দেখেছি। সে এই লেভেলে খেলার জন্য যোগ্য। দেখা যাক কাল কি হয়।'
পল্টনের জাতীয় স্টেডিয়ামে কাল রাত ৮টায় বাংলাদেশের মুখোমুখি হবে হংকং। খেলাটি সরাসরি দেখাবে টি-স্পোর্টস।
হামজা চৌধুরী বাংলাদেশ ফুটবলের অন্যতম সেরা অস্ত্র। হাভিয়ের কাবরেরার ফ্রন্টলাইনার সোলজার। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এই ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডারকে নিয়ে প্রতিপক্ষ বধের চক কোচের। আগামীকাল এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে হংকং, চায়নার বিপক্ষে লাল সবুজ জার্সিতে নিজের চতুর্থ ম্যাচ খেলবেন হামজা।
লেস্টার সিটির অধিনায়কে এতটাই মুগ্ধ কাবরেরা, বাংলাদেশের কোচ জানিয়েছেন দলের প্রয়োজনে পজিশন পরিবর্তনে বাধা নেই হামজার। জাতীয় দলে যেখানে সম্মান তুল্য পর্যায়ে হামজা। সেখানে অতিথি দলের কোচ অ্যাশলে ওয়েস্টউড জানালেন, তার দলে (হংকং, চায়না) থাকলে হামজার জায়গা হতো বেঞ্চে।
এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের আগে আজ ম্যাচ পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে হংকং দলের হয়ে সংবাদ মাধ্যমের সামনে আসেন অ্যাশলে। যেখানে নানা প্রশ্নের সঙ্গে ‘বংশোদ্ভূত খেলোয়াড়’ নিয়েও কথা বলতে হয় তাকে।
বংশোদ্ভূত খেলোয়াড় নিয়ে প্রশ্ন করাটা স্বাভাবিকই ছিল। দু’দলে একাধিক প্রবাসী ফুটবলার। বাংলাদেশ স্কোয়াডে ইংল্যান্ড, কানাডা, ইতালি, যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী ফুটবলার রয়েছেন; তেমনি হংকং, চায়না দলে রয়েছেন ব্রাজিল, ক্যামেরুনসহ একাধিক প্রবাসী খেলোয়াড়।
অ্যাশলেকে জিজ্ঞাসা করা হয়, হামজা চৌধুরী যদি হংকং, চায়না দলে থাকতেন তবে তাকে কোন পজিশনে খেলাতেন তিনি? উত্তরে তিনি বলেন–‘বেঞ্চে বসিয়ে রাখতাম।' হংকং কোচের এমন উত্তরে উপস্থিত সাংবাদিকদের অনেকেরই চক্ষু চড়ক গাছ হয়ে যায়।
আগামীকাল এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হংকং, চায়নাকে আতিথেয়তা দেবে বাংলাদেশ। প্রতিপক্ষ অচেনা হলেও স্বাগতিক দলের অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া জানালেন, তিনি হংকংয়ের দুর্বলতা জানেন। যদিও ম্যাচের আগে অভ্যান্তরীণ সেসব বিষয় প্রকাশ্যে আনতে রাজি নন তিনি।
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের দুই ম্যাচে একটি করে জয়-হার বাংলাদেশের। টুর্নামেন্টের টিকিট নিশ্চিতে হংকংয়ের বিপক্ষে জয়ের বিকল্প নেই লাল সবুজ দলের। জামালদের চোখ পূর্ণ তিন পয়েন্টে। প্রতিপক্ষ জানাশোনার বাইরে থাকলেও হোম অ্যাডভান্টেজ কাজে লাগাতে চায় বাংলাদেশ।
হংকংয়ের বিপক্ষে একবারই খেলার অভিজ্ঞতা জামালের। ২০১৪ সালে হংকং, চায়নার বিপক্ষে ১-২ গোলে ব্যর্থতার ম্যাচে দলে ছিলেন তিনি। সেটি ছিল অনূর্ধ্ব-২৩ পর্যায়ের ম্যাচ। এবার দলটির সিনিয়র দলের বিপক্ষে মাঠে নামার অপেক্ষায় লাল সবুজেরা।
জামাল নিশ্চিত পূর্বের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চাইবেন। তবে জয়ের জন্য ৯০ মিনিট ছন্দ ধরে রেখে খেলার কথা জানালেন বাংলাদেশের ডিফেন্সিভ এই মিডফিল্ডার। ম্যাচ পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে আজ তিনি বলেন, 'ওদের (হংকং) শক্তি দুর্বলতা নিয়ে আলাপ (কথা) করছি। সবাই এক্সাইটেড। সবাই প্রস্তুত।'
হংকংককে হারাতে নিজেদের কৌশল সাংবাদিকদের জানাবেন না বলেও মজা করেন জামাল, 'হংকংয়ের দুর্বলতা আপনার সঙ্গে শেয়ার করব না (হাসি)। কাল যারা খেলবে তাদের জেতার মেন্টালিটি দেখাতে হবে।'
জয়ের মেন্টালিটি গড়ে তোলার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে বাংলাদেশকে, এমনটা চাওয়া দীর্ঘদিনের। গোলমুখের সামনে গিয়ে সুযোগ কাজে লাগানোসহ শেষ মুহূর্তে গোল হজম করাও দেশের ফুটবল দলের বড় দুর্বলতা। পুরো ম্যাচে ভাল খেলে জেতার জন্য নিজেদের প্রস্তুত রাখার কথা জানান জামাল।
গত ১০ জুন সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে শেষ মুহূর্তে একাধিক আক্রমণ করেও গোলমুখ খুলতে পারেনি বাংলাদেশ। সেই ম্যাচের কথা মনে করে জামাল বলেন, 'আমি মনে করি সিঙ্গাপুর ম্যাচে আমরা শুরুটা ভালো করেছিলাম। তবে খেলা ছিল ৯৫ মিনিট। আপনি যদি শুরুর ১০ মিনিট ভালো খেলেন আর শেষদিকে ভালো খেলেন তবে হবে না। এর মধ্যে খেলা থাকে। খেলা এরমধ্যেই ঘুরে যায়। জিততে হলে পুরো সময়ই আপনাকে ভালো খেলতে হবে।'
পল্টনের জাতীয় স্টেডিয়ামে কাল রাত ৮টায় বাংলাদেশের মুখোমুখি হবে হংকং। খেলাটি সরাসরি দেখাবে টি-স্পোর্টস।