
চোট কাটিয়ে লম্বা সময় পর আবারও ব্রাজিল স্কোয়াডে ফিরেছেন নেইমার। সান্তোস ফরোয়ার্ডকে নিয়েই বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে কলম্বিয়া ও আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ম্যাচের জন্য ২৩ সদস্যের স্কোয়াড ঘোষণা করেছেন দরিভাল জুনিয়র।
শেষবার ব্রাজিলের হলুদ জার্সিতে নেইমার মাঠে নেমেছিলেন ২০২৩ সালের অক্টোবরে। উরুগুয়ের বিপক্ষে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের সে ম্যাচে এসিএল চোট নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছিল নেইমারকে। যার জন্য তাকে যেতে হয়েছিল আস্ত্রপচারেও। প্রায় বছর খানেক মাঠের বাইরে থাকার পর নেইমার ধীরে ধীরে খুঁজে পাচ্ছেন নিজেকে।
জানুয়ারিতে আল হিলাল ছেড়ে নেইমার যোগ দিয়েছেন শৈশবের ক্লাব সান্তোসে। যেখানে এরই মধ্যে ৮ ম্যাচ খেলে করেছেন দুই গোল আর সতীর্থদের দিয়ে করিয়েছেন তিনটি। ফিটনেসেও ধীরে ধীরে ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড করছেন উন্নতি। তাতে নতুন কোচ দরিভাল জুনিয়রের অধীনে প্রথমবারের মতো খেলার সুযোগের হাতছানি নেইমারের সামনে।
নেইমার ছাড়াও ২৩ জনের স্কোয়াডে রাখা হয়েছে চোট কাটিয়ে ফেরা লিভারপুল গোলকিপার আলিসন বেকারকে। তবে ৫২ জনের প্রাথমিক স্কোয়াড থেকে বাদ পড়েছেন রিয়াল বেতিসের জার্সিতে উড়ন্ত ফর্মে থাকা আন্তোনি।
ব্রাজিল স্কোয়াড:
গোলরক্ষক: আলিসন, বেন্তো, এদারসন।
ডিফেন্ডার: দানিলো, গ্যাব্রিয়েল মাগালেস, গুইলেহরমো আরানা, লিও অরটিজ, মার্কিনিউস, মুরিল্লিও, ভেন্দারসন, ভেসলি।
মিডফিল্ডার: আন্দ্রে, ব্রুনো গিমারেস, গেরসন, জোয়েলিন্টন, ম্যাথিউস কুনা, নেইমার জুনিয়র।
ফরোয়ার্ড: এস্টিভাও, জোয়াও পেদ্রো, রাফিনিয়া, রদ্রিগো, সাবিনিয়ো, ভিনিসিয়ুস জুনিয়র।
No posts available.
৩ নভেম্বর ২০২৫, ৭:৩৪ পিএম
৩ নভেম্বর ২০২৫, ৬:৪৭ পিএম
৩ নভেম্বর ২০২৫, ৩:২৯ পিএম
.jpg)
লিভারপুল অধিনায়ক ভার্জিল
ভ্যান ডাইক ও মোহাম্মদ সালাহর পারফরম্যান্স নিয়ে মন্তব্য করেছিলেন ইংল্যান্ডের সাবেক
ফরোয়ার্ড ওয়েন রুনি। অ্যানফিল্ডের দলের সাম্প্রতিক বাজে ফর্মের জন্য ডাচ ডিফেন্ডার
ও মিশরীয় ফরোয়ার্ডকে দায়ী করেন তিনি। তবে রুনির সেই মন্তব্যকে ‘অলস সমালোচনা’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন ভ্যান ডাইক।
২০২৫–২৬ মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগের শুরুর দিকটায় দুর্দান্ত ছিল লিভারপুল। প্রথম
পাঁচ ম্যাচেই জয় তুলে নেয় দলটি। তবে এরপর হঠাৎ ছন্দপতন ঘটে—লিগে টানা চার ম্যাচে জয়শূন্য থাকে অল রেডসরা। যদিও শেষ ম্যাচে অ্যাস্টন
ভিলার বিপক্ষে ২–১ ব্যবধানে জয় পেয়ে হারের বৃত্ত ভেঙেছে আর্নে স্লটের
শিষ্যরা।
লিভারপুলের এমন অবস্থার
কারণ হিসেবে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাবেক অধিনায়ক রুনি বলেন, ভ্যান ডাইক ও মোহাম্মদ
সালাহ দলকে যথাযথভাবে নেতৃত্ব দিতে পারছেন না।
এ নিয়ে লিভারপুল অধিনায়ক ভ্যান ডাইক বলেন,
‘‘আমি গত এক বছর ধরে তাঁর (রুনি) শো দেখি না বা শুনি না। এটা আমাকে কষ্ট দেয়নি। যাঁর কথা বলছেন, তিনি নিঃসন্দেহে একজন কিংবদন্তি, বড় মাপের খেলোয়াড়—যিনি অনেককে অনুপ্রাণিত করেছেন। তাঁর সম্পর্কে আমি কেবল ইতিবাচক কথাই বলতে পারি। কিন্তু আমি মনে করি, তাঁর ওই মন্তব্যটা একটু ‘অলস সমালোচনা’।’’
ভ্যান ডাইক আরও বলেন,
‘অন্য কাউকে দোষ দেওয়া বা মন্তব্য করা খুব সহজ। কিন্তু আমরা একে অপরকে জানি, চাইলে আমরা সবাই একে অন্যকে সাহায্য করতে পারি।’
রুনি অবশ্য তাঁর সর্বশেষ পডকাস্ট ‘দ্য ওয়েন রুনি শো’–তে স্বীকার করেছেন, গত পাঁচ বছরে বিশ্বের অন্যতম সেরা ডিফেন্ডারদের একজন ভ্যান ডাইক। তিনি বলেন,
‘ভার্জিলের প্রতি আমার পূর্ণ সমর্থন রয়েছে। সে অসাধারণ একজন খেলোয়াড়। আমার কাজ হলো কথা বলা—বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মতামত দেওয়া।’

চ্যাম্পিয়নস
লিগে কাল শক্তিশালী রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে মাঠে নামছে লিভারপুল। গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের
আগেই কিছুটা কোণঠাসায় ইংলিশ জায়ান্টরা। ক্লাবের রেকর্ড সাইনিং আলেকজান্ডার ইসাক আজ
দলের সঙ্গে অনুশীলনে ছিলেন না। ইংলিশ ও স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন, রিয়ালের
বিপক্ষে ইসাককে পাচ্ছেন না কোচ আর্নে স্লট।
নিউক্যাসল
ইউনাইটেড থেকে গ্রীষ্মকালীন দলবদলের শেষ দিনে ১২৫ মিলিয়ন পাউন্ডে (সব মিলিয়ে সম্ভাব্য
১৩০ মিলিয়ন) লিভারপুলে যোগ দেন এই সুইডিশ স্ট্রাইকার। প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে সবচেয়ে
দামি খেলোয়াড়ও তিনি। তবে অ্যানফিল্ডের ক্লাবটিতে যোগ দেওয়ার পর থেকেই চোটের সঙ্গে লড়ছেন
তিনি। 
গত ২২
অক্টোবর আইনট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্টের বিপক্ষে ম্যাচে কুঁচকির চোটে পড়েন ইসাক। সেই ম্যাচে
বিরতির সময়ই মাঠ ছাড়েন। তারপর থেকে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে তিন ম্যাচ খেলতে পারেননি
তিনি।
লিভারপুল
কোচ আর্নে স্লট আগেই বলেছিলেন, ইসাকের ফিটনেস সমস্যা মূলত প্রাক–মৌসুম অনুশীলন না পাওয়ার কারণে। তিনি
বলেন, ‘আলেক্সকে উদাহরণ হিসেবে ধরুন। তাকে মৌসুমের মধ্যেই প্রি–সিজন করতে হচ্ছে। অনেকে বলতে পারেন, কেন
তাকে খেলানো হচ্ছে। কিন্তু যদি না খেলাই, তাহলে পুরোপুরি হারিয়ে ফেলব। আমাদের তাকে
ফিট করাতে মাঠে নামাতেই হবে।’
তবে লিভারপুলের
জন্য কিছুটা স্বস্তির খবরও আছে। মিডফিল্ডার কার্টিস জোন্স সোমবার অনুশীলনে ফিরেছেন।
ব্রেন্টফোর্ডের বিপক্ষে চোট পাওয়ার পর ক্রিস্টাল প্যালেস ও অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে
ম্যাচে তিনি খেলেননি।
চ্যাম্পিয়নস
লিগে আগামীকাল রিয়াল মাদ্রিদের মুখোমুখি হবে লিভারপুল। আগের ম্যাচে আইনট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্টকে
৫–১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছিল
তারা। তবে গ্রুপ পর্বে ইতিমধ্যেই গালাতাসারায়ের কাছে ১-০ গোলে হেরেছে অলরেডরা।
প্রিমিয়ার
লিগেও সামনে কঠিন পরীক্ষা লিভারপুলের। আগামী সপ্তাহে মুখোমুখি হতে হবে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী
ম্যানচেস্টার সিটির। তাই রিয়ালের বিপক্ষে ম্যাচে স্লট স্কোয়াডে পরিবর্তনের কথাও ভাবছেন।
ফ্লোরিয়ান ভিয়ের্তস ও মিলোস কেরকেজ শুরুর একাদশে ফেরার দৌড়ে আছেন।

বয়স ৩৭,
বার্সেলোনাও আর চুক্তির মেয়াদ বাড়াচ্ছে না রবের্ত লেভানদভস্কির। প্রায় নিশ্চিত আগামী
শীতকালীন কিংবা গ্রীষ্মকালীন দলবদলে কাতালান ক্লাবটি ছেড়ে যাচ্ছেন পোলিশ স্ট্রাইকার।
এরই মধ্যে সৌদি লিগের ক্লাবগুলো পথ ধরে দাঁড়িয়েছে এই তারকা ফুটবলারকে দলে ভেড়ানোর জন্য।
বার্সেলোনাও
নির্ভরযোগ্য স্ট্রাইকারের খোঁজে আছে, যার ঔজ্জ্বল্য পথ দেখাবে তাদের। স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম
স্পোর্টের প্রতিবেদন, কাতালানদের পছন্দের তালিকায় উপরের দিকে আছেন ইংলিশ স্ট্রাইকার
হ্যারি কেইন।
কেইনের
সঙ্গে বায়ার্ন মিউনিখের চুক্তি ২০২৭ সালে জুন পর্যন্ত। জার্মান ক্লাবে তাঁর রিলিজ
ক্লজ ৬৫ মিলিয়ন ইউরো। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বার্সেলোনার আগ্রহ সম্পর্কে কেইন সচেতন
হলেও ভবিষ্যতের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবেন মৌসুম শেষ হওয়ার পর।
কেইনের
বেতন দাবি সমস্যা তৈরি করতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তিনি বায়ার্নে বছরে প্রায়
২৫ মিলিয়ন ইউরো (গ্রস) আয় করেন, বার্সেলোনার দুর্বল অর্থনৈতির জন্য এই চাপ নেওয়া
কঠিন হতে পাকের। বিশেষ করে তাদের সম্প্রতি আর্থিক সংকটের প্রেক্ষাপটে।
বিশ্বের
সেরা ‘নম্বার নাইন’ খেলোয়াড়দের একজন হিসেবে
কেইন বার্সেলোনার জন্য আদর্শ সংযোজন হতে পারে। তবে অর্থনৈতিক বাস্তবতা এবং তাঁর বর্তমান
বেতন বিবেচনায় এই ট্রান্সফার সহজ হবে না। 
লেভানদভস্কিকে
পেতে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো দিতে রাজি সৌদির একটি ক্লাব। এই পোলিশ তারকাকে বড় অঙ্কে বিক্রি
করতে পারলে কেইনকে ভেড়ানো কিছুটা সহজ হতে পারে তাদের জন্য। তবে পরবর্তীতে বড় অঙ্কের
বেতন পরিশোধ করতে হিমশিম খাবে কি না বার্সেলোনা, সেই শঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।

নেপাল
(প্রীতি) ও ভারতের (এএফসি বাছাই) বিপক্ষে ম্যাচ সামনে রেখে গত বৃহস্পতিবার শুরু হয়েছে
বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের প্রস্তুতি ক্যাম্প। এসময় হেড কোচ হাভিয়ের কাবরেরার অনুপস্থিতিতে
অনুশীলন করেছেন জামাল ভূঁইয়াসহ ১৪ ফুটবলার। 
আগামীকাল
দেশে ফিরছেন স্প্যানিশ কোচ কাবরেরা। ঢাকা পৌঁছে দলের অনুশীলন সেশনে যোগ দেবেন তিনি। মিডিয়া ব্রিফিংয়েও কথা বলতে পারেন কাবরেরা।
১৪
জনের দলে নেই হামজা চৌধুরী ও সমিত সোম। আজ সকালে কানাডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে ম্যাচ খেলেছেন সমিত। প্লে-অফ ফাইনাল রয়েছে আগামী ১০ নভেম্বর। এরপর ১১ নভেম্বর ঢাকায় আসতে পারেন এই
মিডফিল্ডার।
সোমবার
রাতে ইংলিশ চ্যাম্পিয়নশিপে ম্যাচ খেলবেন হামজা চৌধুরী। ম্যাচ শেষে ঢাকার উদ্দেশে রওনা
দেবেন বাংলাদেশের ‘নম্বর এইট’।
জাতীয়
দলের ক্যাম্পে বসুন্ধরা কিংস থেকে ডাক পেয়েছেন ১০ জন ফুটবলার—
গোলকিপার মেহেদী হাসান শ্রাবণ, ডিফেন্ডার তপু বর্মণ, সাদ উদ্দিন, তাজ উদ্দিন, মিডফিল্ডে
দুই সোহেল রানা, মোহাম্মদ হৃদয়, ফরোয়ার্ড রাকিব, শাহরিয়ার ইমন ও ফয়সাল আহমেদ ফাহিম।
একদিন আগে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগ খেলে দেশে ফিরেছে বসুন্ধরা কিংসের ফুটবলাররা। ওয়ার্কলোডের কারণে আপাতত ক্যাম্পে ফুটবলার ছাড়ছে না ক্লাবটি। আগামী ৭ নভেম্বর জাতীয় দলের ক্যাম্পে যোগ দেবেন শ্রাবণ-রাকিবরা।
১৮ নভেম্বর এএফসি বাছাইয়ে ভারতের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ। তার আগে ১৩ নভেম্বর নেপালের বিপক্ষে একটি প্রীতি ম্যাচ রয়েছে জামালদের। ম্যাচ দুটি অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় স্টেডিয়ামে।

ভারতীয় নারী ক্রিকেট দলের বিশ্বজয়ের উচ্ছ্বাসে মিশেছে এক আবেগঘন গল্প। নাভি মুম্বাইয়ে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে প্রথমবার নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ জিতেছে হরমনপ্রীত কৌরের ভারত। কিন্তু এই ঐতিহাসিক সাফল্যের পেছনে লুকিয়ে ছিল এক পরিবারের নীরব বেদনা!
দলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সদস্য অমনজোত কৌরের দাদি ভগতী দেবী বিশ্বকাপ চলাকালীন হার্ট অ্যাটাকে করেন। কিন্তু এই দুঃসংবাদ যেন অমনজোতের খেলায় না পড়ে, তাই পরিবার বিষয়টি এই অলরাউন্ডারের কাছ থেকে গোপন রাখার সিদ্ধান্ত নেয়।
অমনজোতের বাবা ভূপিন্দর সিং দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে বলেন, ‘আমার মা ভগতী দেবী ছোটবেলা থেকেই অমনজোতের সবচেয়ে বড় সমর্থক। আমি যখন আমার কাঠের দোকানে কাজ করতাম, তখন মা বসে থাকতেন মাঠে বা পার্কে, যেখানে মেয়েটা ছেলেদের সঙ্গে ক্রিকেট খেলত। গত মাসে মা হার্ট অ্যাটাক করেন, কিন্তু আমরা অমনজোতকে কিছু জানাইনি। হাসপাতালেই দিন কাটিয়েছি। এখন ভারতের বিশ্বকাপ জয় যেন আমাদের সব কষ্টের ওষুধ।’
বিশ্বকাপ ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক লরা ভলভার্টকে (১০১) আউট করতে যে গুরুত্বপূর্ণ ক্যাচটি ধরেছিলেন অমনজোত, সেটিই ম্যাচ ঘুরিয়ে দেয় ভারতের পক্ষে। পরে ম্যাচ শেষে কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘ওই ক্যাচটা জীবনের সবচেয়ে বড় মুহূর্ত ছিল। দ্বিতীয় সুযোগটা কাজে লাগাতে পেরে খুশি। আমরা ইতিহাস গড়েছি—এটা কেবল শুরু, ভারতীয় নারী ক্রিকেট আরও অনেক দূর যাবে।’
হরমনপ্রীতের নেতৃত্বে এই জয় শুধু এক ট্রফির গল্প নয়, এক পরিবারের নিঃশব্দ ত্যাগ, মায়ের প্রার্থনা আর মেয়ের অদম্য ছুটে চলার গল্পও।