৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৬:৫১ পিএম
তারুণ্যের উৎসব উদযাপন উপলক্ষে ময়মনসিংহ বিভাগীয় পর্যায়ে আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট ফাইনালে ময়মনসিংহ মহাবিদ্যালয় ৫-১ গোলে হারিয়ে দিয়েছে আলতাফ গোলন্দাজ ডিগ্রী কলেজকে। ফাইনালে অংশ নেওয়া দুই দলই উঠে গেছে জাতীয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতায়।
ম্যাচের শুরু থেকেই বল দখলে এগিয়ে থাকে ময়মনসিংহ মহাবিদ্যালয়। একতরফা প্রাধান্য দেখিয়ে ম্যাচটা জিতে নেয় তারা। চ্যাম্পিয়ন দলের পক্ষে হ্যাটট্রিক করেন জুয়েল। একটি করে গোল করেন আসাদ ও সাগর। আলতাফ গোলন্দাজ ডিক্রি কলেজের পক্ষে সান্তনা সূচক একমাত্র গোলটি করেন মোক্তাদির।
শনিবার নগরীর রফিক উদ্দিন ভূইয়া স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ দলের মাঝে ট্রফি তুলে দেন ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার মোঃ মোখতার আহমেদ, বিশেষ অতিথি ক্রীড়া পরিদপ্তরের পরিচালক মোঃ মোস্তফা জামান, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) মোঃ ইউসুফ আলী, অতিরিক্ত ডিআইজি মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রেজা মোঃ গোলাম মাসুম প্রধান।
ফাইনালে ময়মনসিংহ মহাবিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ গোলদাতা আরাফাত, ফাইনালসেরা হন জুয়েল রানা এবং টুর্নামেন্টসেরা হন সাগর সরকার।
ফাইনাল ম্যাচ উপভোগ করতে জড়ো হন অসংখ্য দর্শক। উপস্থিত ছিলেন জেলা ক্রীড়া অফিসার আল-আমিনসহ টুর্নামেন্টের সাথে সম্পৃক্ত অনেকেই।
"এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই" স্লোগানে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে, প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয়ের সার্বিক তত্বাবধানে, বিভাগীয় প্রশাসন ও জেলা ক্রীড়া অফিস ময়মনসিংহের বাস্তবায়নে জেলা পর্যায়ে ময়মনসিংহ বিভাগের ৪ টি জেলার চ্যাম্পিয়ন এবং রানার্সআপ মোট ৮টি দল নিয়ে অনুষ্ঠিত হলো বিভাগীয় পর্যায়ের এই টুর্নামেন্ট।
২৬ মার্চ ২০২৫, ১২:২৬ পিএম
লম্বা সময় সামলাচ্ছেন আর্জেন্টিনার দায়িত্ব। লিওনেল স্কালোনির হাত ধরে বদলে যাওয়া দলটি দুহাত ভরে কেবল সাফল্যই পাচ্ছে না, উপহার দিচ্ছে দৃষ্টিনন্দন ফুটবলও। সেই ধারায় ব্রাজিলকে উড়িয়ে দিয়ে সবার আগে লাতিন আমেরিকা থেকে বিশ্বকাপে খেলা নিশ্চিত করে ফেলেছে তিনবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা। কোচ স্কালোনির আশা, নিজেদের খেলা উপভোগ করে এভাবেই এগিয়ে যাবে তার দল।
২০২১ সালে কোপা আমেরিকা জয় দিয়ে শুরু হয় স্কালোনির কোচিংয়ের আর্জেন্টিনার সোনালি যুগের। কাতার বিশ্বকাপ জয়ে সেটা পায় পূর্ণতা। তবে সেখানেই না থেমে থেকে মেসি-আলভারেজরা এগিয়ে গেছেন সমানতালে। জিতেছেন আরেকটি কোপা আমেরিকাও। বাছাইয়ে ব্রাজিলকে বুধবারের ম্যাচে লিওনেল মেসি সহ কয়েকজন তারকা ছাড়াই যেভাবে ৪-১ গোলে হারিয়েছে আর্জেন্টিনা, তা বলে দেয় দলটার ভিত কত মজবুত এখন।
আরও পড়ুন
পরিকল্পনা কাজে না লাগানোর হতাশা ব্রাজিল কোচের |
![]() |
দুর্দান্ত এক জয়ের পর স্কালোনি শোনালেন তৃপ্তির কথা। “আমি চাই ছেলেরা এই মুহূর্তটি উপভোগ করুক। আমরা জানি না এই সময়টা কতোটা স্থায়ী হবে, তবে একটা পর্যায়ে গিয়ে এটা একটা মোড় তো নেবেই। আশা করি এই ধারাটা দীর্ঘ সময় স্থায়ী হবে। সেই পর্যন্ত আমাদের উচিত এই ছেলেদের খেলা উপভোগ করা। আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাব।”
হাইভোল্টেজ ম্যাচের চতুর্থ মিনিটে হুলিয়ান আলভারেজের গোলে এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা। ৮ মিনিট পর লিড বাড়ান এনজো ফার্নান্দেস। বিরতির আগে ব্রাজিল ব্যবধান কমালেও ৩৭তম মিনিটে স্কোরলাইন অ্যালেক্সিস ম্যাক অ্যালিস্টার। আর দ্বিতীয়ার্ধে ৪-১ গোলের জয় নিশ্চিত করেন গুইলিয়ানো সিমিওনে। বাছাইয়ে ব্রাজিলের এটিই এখন সবচেয়ে বড় ব্যবধানে হারের রেকর্ড।
স্কালোনি মনে করেন, সব পরিস্থিতিতেই মানিতে পারে দল, আর এটাই গড়ে দিচ্ছে ব্যবধান। “এটা একটা দলগত জয়, কারণ আমরা একটা দল হিসেবে খেলেছি। আর সেই কারণেই আমরা ব্রাজিলকে বিপদের কারণ হতে দেইনি। এই ধরণের খেলোয়াড়দের বিপক্ষের জয়ের এটাই একমাত্র উপায়। আমার মনে হয় আমরা একটা দুর্দান্ত ম্যাচ খেলেছি। এখানে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, একেকটি দলকে কীভাবে মোকাবেলা করতে হয়, সেটা জানা। এমন কিছু খেলা থাকবে, যেখানে আমাদের সংগ্রাম করতে হবে এবং কিছু ম্যাচ থাকবে, যেখানে আমরা সহজেই ফলাফল পাবো। আমাদের এটা দেখাতে হবে যে, আমরা ভিন্ন ভিন্ন পরিস্থিতিতে খেলতে সক্ষম।”
দক্ষিণ আমেরিকার বাছাইয়ের পয়েন্ট টেবিলে ১৪ ম্যাচে ৩১ পয়েন্ট নিয়ে সবার ওপরে অবস্থান আর্জেন্টিনার।
আরও পড়ুন
‘২০১৩ সালে মেসি-রোনালদোর চেয়ে আমিই সেরা ছিলাম’ |
![]() |
নিজেদের ফর্ম নড়বরে হলেও আর্জেন্টিনা ম্যাচের আগে ব্রাজিল কোচ ও খেলোয়াড়রা ছিলেন ফুরফুরে মেজাজে। জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী ছিল সেলেসাওরা। তবে তাদের স্রেফ উড়িয়ে দিয়ে বিশাল জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে লিওনেল স্কালোনির দল। এমন একটা হারের পর হতাশায় নিমজ্জিত দরিভাল জুনিয়র। ব্রাজিল কোচের মতে, ম্যাচে তাদের একটা পরিকল্পনাও কাজে দেয়নি।
শুরু থেকেই ছন্দহীন ব্রাজিল ১২ মিনিটের মধ্যে দুই গোল হজম করে বসে। এরপর ম্যাথেউর কুনহার গোলে ব্যবধান কমালেও বিরতির আগে ও পরে আরও দুই গোল দিয়ে ৪-১ স্কোরলাইনে জয় তুলে নেয় আর্জেন্টিনা। এর মধ্য দিয়ে বাছাইয়ে নিজেদের ইতিহাসে প্রথমবারের মত চার বা তার বেশি গোল হজমের রেকর্ড গড়েছে পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা।
আরও পড়ুন
পরিকল্পনা কাজে না লাগানোর হতাশা ব্রাজিল কোচের |
![]() |
ছন্দহীন ফুটবলে হতাশা থাকলেও, দরিভালের আশা ঘুরে দাঁড়ানোর। “প্রথম মিনিট থেকেই আজকের ম্যাচে আমাদের পরিকল্পনা কাজে দেয়নি। যা হয়েছে আমাকে সেটা মেনে নিতেই হবে। প্রতিপক্ষ আমাদের দাঁড়াতেই দেয়নি এবং জয়টা তাদেরই প্রাপ্য ছিল। আমাদের জন্য এটা বিশাল একটা ক্ষত। প্রক্রিয়াটা জটিল এবং কঠিন হয়ে গেল। তবে আমাদের এখান থেকে বের হওয়ার একটা উপায় খুঁজে বের করতে হবে।”
প্রায় ছয় বছর ধরে ব্রাজিলের বিপক্ষে অপরাজিত থাকা আর্জেন্টিনা দ্বিতীয়ার্ধে মিস করে কয়েকটি ভালো সুযোগ। নাহলে ব্যবধানটা বড় হতে পারত আরও। এটাই বলে দেয়, ম্যাচে দরিভালের দলকে কতোটা ভুগতে হয়েছে। ফলে ম্যাচটির পর থেকেই বাতাসে ভাসছে গুঞ্জন, বরখাস্ত হতে পারেন ৬২ বছর বয়সী এই কোচ।
দক্ষিণ আমেরিকার বাছাইয়ের পয়েন্ট টেবিলে ১৪ ম্যাচে ২১ পয়েন্ট নিয়ে চার নম্বরে নেমে গেছে ব্রাজিল। এই অঞ্চল থেকে শীর্ষ চার দল বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার সুযোগ পাবে।
আরও পড়ুন
শারীরিক অবস্থার উন্নতি তামিমের |
![]() |
আর্জেন্টিনার বিপক্ষে প্রায় বছর ধরে নেই জয়ের দেখা। লিওনেল স্কালোনির বিশ্বকাপ জয়ী দলের সাথে ব্রাজিলের তফাতটা এখন তাই অনেক বেশিই। তবে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচের আগে রাফিনিয়া হুংকার দিয়েই বলেছিলেন, উড়িয়ে দেবেন প্রতিপক্ষকে। তবে মাঠের খেলায় হয়েছে ঠিক এর উল্টোটা। ব্রাজিলের বিপক্ষে বড় জয়ের পর তাই রাফিনিয়াকে ধুয়ে দিয়েছেন রদ্রিগো দে পল ও পারেদেস।
বর্তমান বিশ্বকাপের পাশাপাশি কোপা আমেরিকারও চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। বিপরীতে ২০২২ বিশ্বকাপ থেকেই অধারাবাহিক ব্রাজিল নিজেদের হারিয়ে খুঁজছে। ফলে ম্যাচের আগে রাফিনিয়া যা বলেছিলেন, তা চমক হয়েই এসেছিল। বুধবার সকালের ম্যাচে অবশ্য দাঁড়াতেই পারেনি তার দল। ৪-১ গোলে জিতে দক্ষিণ আমেরিকা বাছাইয়ের পয়েন্ট টেবিলে শীর্ষস্থান মজবুত করেছেন স্কালোনির দল। ব্রাজিল দলের মত সেরা ছন্দে ছিলেন না রাফিনিয়াও।
আরও পড়ুন
ব্রাজিলকে গুঁড়িয়ে রাফিনিয়াকে একহাত নিলেন দে পল-পারেদেস |
![]() |
ম্যাচের পর দে পল বিরক্তি প্রকাশ করেছেন বার্সেলোনা ফরোয়ার্ডের মন্তব্যে। “আমরা কখনই কাউকে অসম্মান করিনি। তবে গত কয়েক বছর ধরে আমাদের অনেকবারই অসম্মান করা হয়েছে। আমাদের কেউই সাহায্য করেনি। আমরা নিজেরাই সব কিছু অর্জন করেছি। আমরা নিজেদের প্রমাণ করেই যাব। গত ছয় বছর ধরে আমরা বিশ্বের সেরা জাতীয় দল। তাই আমাদের সম্মান করতে শিখুন।”
ম্যাচের চতুর্থ মিনিটে হুলিয়ান আলভারেজের গোলে এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা। ৮ মিনিট পর লিড বাড়ান এনজো ফার্নান্দেস। বিরতির আগে ব্রাজিল ব্যবধান কমালেও ৩৭তম মিনিটে স্কোরলাইন অ্যালেক্সিস ম্যাক অ্যালিস্টার। আর দ্বিতীয়ার্ধে ৪-১ গোলের জয় নিশ্চিত করেন গুইলিয়ানো সিমিওনে।
রাফিনিয়ার কথার কারণে যে তেতে ছিলেন, সেটা জানালেন পারেদেসও। “আপনার আগ বাড়িয়ে এত কথা বলা ঠিক না, যখন আপনি মাঠে সেটা করে দেখাতে পারবেন না। যখনই রাফিনিয়া কথাটা বলল, তখনই আমরা সেরা হোয়াটসএপ গ্রুপে শেতার করেছি। আমরা সবসময় মাঠেই জবাবটা দেই।”
গত গ্রীষ্মে পালমেইরাস থেকে রিয়ালে নাম লেখান এন্দ্রিক। তার আগে, ২০২৩ সালের নভেম্বরে অভিষেক হয়ে যায় জাতীয় দলে। এরপর খেলেছেন ১৩ ম্যাচ, করেছেন মাত্র তিনটি গোল। অধিকাংশ ম্যাচেই আবার মাঠে নেমেছেন বদলি হিসেবে। চলতি আন্তর্জাতিক বিরতিতেও তাই শুরুতে দলে জায়গা হয়নি ১৮ বছর বয়সী এই ফুটবলারের। পরে নেইমারের চোটে ডাক পান।
সম্প্রতি সাবেক ব্রাজিল কিংবদন্তি রোমারিওর সাথে এক পডকাস্টে এন্দ্রিক বলেছেন বিশ্বকাপ খেলা নিয়ে তার আশঙ্কার কথা। “আমার আপনাকে সত্যটা বলতেই হবে। আমার মাথায় সারাক্ষণ একটা চিন্তা ঘুরতেই থাকে। আমার ভয়, হয়ত আমি বিশ্বকাপের দলে থাকব না। কারণ এটা আমার একটা স্বপ্ন। আমি বিশ্বকাপে থাকতে চাই এবং ব্রাজিলকে ষষ্ঠ শিরোপা জিততে সহায়তা করতে চাই।”
আরও পড়ুন
ব্রাজিলকে গুঁড়িয়ে রাফিনিয়াকে একহাত নিলেন দে পল-পারেদেস |
![]() |
ব্রাজিলের ইতিহাসের অন্যতম সেরা খেলোয়াড়দের একজন হলেও বিতর্কের জন্ম দিয়ে রোমারিও বাদ পড়েন ১৯৯৮ বিশ্বকাপ থেকে। সেটা ছিল অবশ্য তার ক্যারিয়ারের শেষের দিকে। তবে এন্দ্রিকের চিত্রটা ভিন্ন। এই মৌসুমে রিয়ালের হয়ে যে নিজেকে প্রমাণের সুযোগই পাচ্ছেন না তরুণ এই ফরোয়ার্ড। ২৮ ম্যাচে করেছেন ৬ গোল, খেলেছেন মাত্র ৪৯৪ মিনিট।
এন্দ্রিকের আশা, অল্প সুযোগেই বাজিমাত করতে পারবেন তিনি। “আপনিও এর মধ্য দিয়েও গেছেন, আমার বাবা এমনকি আমাকে বলেছিলেন যে, আপনি (১৯৯৮) বিশ্বকাপে খেলার আশা করলেও দলে আর ডাক পাননি। তাই আমার এই ভয়টা আছে। অবশ্যই এটা কঠিন কাজ, বিশ্বের বড় ক্লাবে থাকা, সেরা খেলোয়াড়দের সাথে খেলা… আপনি সবসময় খেলার সুযোগ পেতে পারেন না। তবে জাতীয় দলে যখনই ডাক পাই, আমি নিজেকে প্রমাণের চেষ্টা করি।”
নিরাপত্তার কারণে নিজেদের ঘরের মাঠে খেলার বাস্তবতা নেই নিকট ভবিষ্যতে। লম্বা সময়ের জন্য তাই দেশের বাইরে হোম ভেন্যু বেছে নিল আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)। পাঁচ বছরের জন্য চুক্তি করেছে আবু ধাবি ক্রিকেট অ্যান্ড স্পোর্টস হাবের (এডিসিএসএইচ) সাথে। ফলে ২০২৯ সাল পর্যন্ত সংযুক্ত আরব আমিরাতের হবে দেশটির সব ধরনের খেলা।
চুক্তি অনুযায়ী, আফগানিস্তান এ এবং জাতীয় বয়সভিত্তিক ম্যাচের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতকে হোস্ট হিসেবে রাখবে এবং অনুশীলন সুযোগ-সুবিধা পাবে আবুধাবিতে। আফগানিস্তান জাতীয় দলের দ্বিপাক্ষিক সব সিরিজও হবে এখানেই।
এসিবি, এডিসিএসএইচ, এবং আবুধাবি স্পোর্টস কাউন্সিলের (এডিএসসি) এর মধ্যে আলোচনার পরে এই ঘোষণাটি এসেছে, যেখানে তিন পক্ষ মিলে ‘বিশ্ব মঞ্চে আফগানিস্তানের খেলোয়াড়দের জন্য ক্রিকেটের সুযোগগুলো সম্প্রসারণের প্রতিশ্রুতি’ নিশ্চিত করেছে।’
আফগানিস্তানের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে কোনো দলই সেখানে গিয়ে খেলতে রাজি হয়নি। ফলে লম্বা সময় ধরে আফগানিস্তান জাতীয় দল তাদের হোম ভেন্যু হিসেবে ভারতে ব্যবহার করেছে- দেরাদুন, লখনউ এবং গ্রেটার নইডাকে। পাশাপাশি সংযুক্ত আরব আমিরাতেও খেলেছে দ্বিপাক্ষিক হোম সিরিজ।