২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২:১৫ পিএম
শীতকালীন দলবদলে লেস্টার সিটি থেকে ধারে শেফিল্ড ইউনাইটেডে পাড়ি জমিয়েছেন হামজা চৌধুরী। প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটি থেকে হামজাকে উড়িয়ে আনতে অবশ্য শেফিল্ডকে খরচা করতে হয়েছে বড় অর্থই। ফুটবল ভিত্তিক ওয়েবসাইট গোলের তথ্য মতে, শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতন পাওয়া ফুটবলার বর্তমানে হামজাই।
শেফিল্ড বড় অর্থ হামজার পেছনে খরচা করলেও হমজা তার প্রতিদান দিচ্ছেন প্রতিটা ম্যাচেই। চ্যাম্পিয়নশিপের ক্লাবটিতে যোগ দিয়ে প্রতিটা ম্যাচেই হামজা নিজের ঝলক দেখিয়ে যাচ্ছেন। পাচ্ছেন সমর্থকদের ভালোবাসা, তেমনি হয়ে উঠেছেন শেফিল্ড কোচ ক্রিস ওয়াইল্ডারের আস্থার প্রতীক।
আরও পড়ুন
মেসির জার্সি নিয়ে বিপদের মুখে রেফারি |
![]() |
গোল বলছে, চুক্তি অনুযায়ী হামজা শেফিল্ড থেকে মৌসুমে পাবেন ২.৬ মিলিয়ন পাউন্ডস। যা টাকার হিসেবে প্রায় ৪০ কোটি টাকা। হামজার পরে শেফিল্ডে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেতন পাওয়া ফুটবলার সাবেক আর্সেনাল ডিফেন্ডার রব হোল্ডিং। তার জন্য মৌসুমে শেফিল্ডকে খরচা করতে হয় ২.৩৪ মিলিয়ন পাউন্ডস। আর সর্বোচ্চ আয়ের দিক থেকে তিন নম্বরে আছেন ফরোয়ার্ড বেন ব্রেরেটন দিয়াজ। তার আয় মৌসুমে ১.৮২ মিলিয়ন পাউন্ডস।
শীতকালীন দলবদলে দল গুছিয়ে নিতে বেশ ভালো খরচাই করেছে শেফিল্ড। গোলের তথ্য মতে, চলতি মৌসুমে চ্যাম্পিয়নশিপের দলগুলোর মধ্যে তৃতীয় সর্বোচ্চ খরচ করেছে শেফিল্ড ইউনাইটেড। লক্ষ্য তাদের আবারও প্রিমিয়ার লিগে ফেরা। সেই লক্ষ্যে সঠিক পথেই আছে তারা।
৩৩ ম্যাচে ৭০ পয়েন্ট নিয়ে হামজাদের দল আছে চ্যাম্পিয়নশিপের দুই নম্বরে। সমান ম্যাচে ৭২ পয়েন্ট নিয়ে লিডস ইউনাইটেড আছে সবার উপরে। টেবিলের প্রথম দুই দল সরাসরি চ্যাম্পিয়নশিপ থেকে জায়গা পাবে প্রিমিয়ার লিগে।
আরও পড়ুন
এবার মেসির কাছে রেফারির জার্সির আবদার |
![]() |
১৮ মে ২০২৫, ৬:১৭ পিএম
১৮ মে ২০২৫, ৫:০৭ পিএম
নতুন ফরম্যাটের ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের সূচি নিয়ে সমস্যায় পড়ে গেছেন অনেক ফুটবলারই। মৌসুম শেষের ঠিক পরপরই এই টুর্নামেন্ট হওয়ায় ম্যানচেষ্টার সিটিতে চুক্তি শেষ হতে যাওয়া কেভিন ডে ব্রুইনা তাই চিন্তিত নিজের খেলার সম্ভাবনা নিয়ে। বেলজিয়ান মিডফিল্ডার মনে করেন, এই বিশ্বকাপ খেলতে গিয়ে চোট পেলে তাতে সমস্যাই হয়ে যাবে তার।
সিটির সাথে ডে ব্রুইনার চুক্তি চলতি মৌসুমেই শেষ হয়ে যাবে। ফলে এরপরই তিনি ফ্রি এজেন্ট হয়ে যাবেন। আগামী জুন-জুলাইয়ে হতে যাওয়া ক্লাব বিশ্বকাপে খেলার জন্য অভিজ্ঞ এই ফুটবলার সিটি বা অন্য কোনো ক্লাবের সাথে স্বল্পমেয়াদি একটি চুক্তি করতে পারবেন।
আরও পড়ুন
প্রাপ্ত বয়স্ক হয়েই বার্সার সঙ্গে নতুন চুক্তিতে সই করবেন ইয়ামাল |
![]() |
তবে ডে ব্রুইনার মতে, ক্লাব বিশ্বকাপে খেলাটা নতুন মৌসুমে তাকে ঝামেলায় ফেলে দিতে পারে।
“আমাকে নিজের খেয়াল রাখতে হবে, কারণ আমি যদি ক্লাব বিশ্বকাপ খেলতে গিয়ে চোট পাই, তখন আমি কী করব? তখন তো কেউ আমার দায়িত্ব নেবে না। তাই খুব সম্ভবত আমি সেখানে খেলব না। তবে আমি ঠিক জানি না, হয়তো খেলতেও পারি।”
৩২ দলের ক্লাব বিশ্বকাপের কারণে ফিফা একটি স্বল্পমেয়াদি ট্রান্সফার উইন্ডো চালু করেছে। যাতে আগামী ৩০ জুনে যাদের চুক্তি শেষ হবে, তারা টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণকারী একটি ক্লাবে যোগ দিতে পারে। ফলে ডে ব্রুইনার মত খেলোয়াড়রা শুধুমাত্র বিশ্বকাপে খেলার জন্য স্বল্পমেয়াদি চুক্তি করতে পারবেন। এরপর আবার ফ্রি এজেন্ট হিসেবে ঠিকানা পরিবর্তন করতে পারবেন।
৩৩ বছর বয়সী ডে ব্রুইনা সিটির হয়ে ১০ বছর খেলেছেন। সফল এক ক্যারিয়ারে ইংলিশ ক্লাবটির হয়ে ১৪টি বড় শিরোপা জিতেছেন। তবে বিস্ময়করভাবে সিটি তাকে নতুন কোনো চুক্তির প্রস্তাবই দেয়নি।
১৭ বছর বয়সেই রীতিমত হইচই ফেলে দিয়েছেন লামিন ইয়ামাল। বার্সা ফরোয়ার্ড তো এই বয়সেই নামের সঙ্গে যুক্ত করেছেন বিশ্ব সেরার তকমা। তার হাত ধরে বার্সেলোনাও পাচ্ছে সাফল্য। তবে আর এক মৌসুম বাদেই বার্সার সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ইয়ামালের। নতুন চুক্তি নিয়ে কথা উঠলেও সেটা এখন আলোচনার বাইরে। তবে বার্সেলোনা সভাপতি হোয়ান লাপোর্তা বেশ আত্মবিশ্বাসী ইয়ামালের চুক্তি নিয়ে। বার্সা সমর্থকদের দিয়েছেন স্বস্তির খবর।
আরও পড়ুন
জয় দিয়েই মৌসুম শেষ করতে হবে, শিষ্যদের বার্তা ফ্লিকের |
![]() |
সম্প্রতি লা ভ্যাঙ্গরদিয়ার সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে লাপোর্তা নিশ্চিত করেছেন চুক্তি প্রায় হয়ে গেছে দুই পক্ষের। এখন কেবল সেটা অনুমদনের অপেক্ষা। খুব সম্প্রতি সেটা হয়ে যাবে বলেও বিশ্বাস বার্সেলোনা সভাপতির।
“ইয়ামাল বার্সায় অনেক উপভোগ করে, তার বন্ধুরা এখানে আছে। দলের সঙ্গে অনেক সময় পার করে। সে দারুণ প্রতিভাবান, কিন্ত দলের জন্য তার নিবেদনটা চোখে পড়ার মত। তার এজেন্ট হোর্হে মেন্দিসের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ করতে পারি সহজেই। তার চুক্তি নবায়ন অনেকটাই হয়ে গেছে এখন কেবল সই করাটাই বাকি। সেটাও হয়ে যাবে।”
এর আগে ইএসপিএনও জানিয়েছিল ইয়ামালের নতুন চুক্তির খবর। বার্সা ডিরেক্টর ডেকোর বরাতে তারা ইঙ্গিত দিয়েছিল নতুন চুক্তি এরই মধ্যে হয়ে গেছে, কেবল সই বাকি। সেই সাথে তারা ইঙ্গিত দিয়েছে নতুন চুক্তিতে ১৮ বছর হলেই সই করবেন ইয়ামাল। বেশ কিছু শর্ত যেখানে নতুন করে যুক্ত করা হচ্ছে, বাড়বে বেতনের অঙ্কও।
গেল মৌসুম ইয়ামাল যেখানে শেষ করেছিলেন, চলতি মৌসুম সেখান থেকে যেন শুরু করেছিলেন। বল পায়ে জাদু দেখিয়ে মুগ্ধ করেছেন। হরহামেশাই প্রতিপক্ষ ডিফেন্ডারদের খাবি খাইয়েছেন। সব মিলিয়ে খেলেছিলেন ৫৩ ম্যাচ, ১৭ গোলের পাশাপাশি করেছেন ২৫ অ্যাসিস্ট।
ম্যানচেস্টার সিটির তারকা ফরোয়ার্ড আর্লিং হলান্ড যে এখনো ওয়েম্বলিতে খুলতে পারেননি গোলের খাতা। এফএ কাপের ফাইনালেও ক্রিস্টাল প্যালেসের সাথেও কাটেনি হলান্ডের সেই খরা।
এই মাঠে সবমিলিয়ে ৬ ম্যাচ খেললেও হলান্ড গোল পাননি। এমনকি শনিবারের ম্যাচে ম্যান সিটি পেনাল্টি পেলেও সেটা নিজে না নিয়ে ওমর মারমুশকে দিয়ে দেন হলান্ড। ওমর মারমুশের সেই শট থেকে গোলও হয়নি। হলান্ড কী তবে ওয়েম্বলি ভয়ের কারণেই নিজে শট নেননি? ম্যাচের পর আলোচনায় এখন এই প্রশ্নই। এমনকি ম্যানচেস্টার সিটি কোচ পেপ গার্দিওলাও ভেবেছিলেন পেনাল্টি শটটা নেবেন আর্লিং হলান্ডই।
হলান্ডের এমন ঘটনায় সমালোচনা করেছেন সাবেক ফুটবলাররাও। ইংল্যান্ড ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাবেক তারকা ফুটবলার ওয়েইন রুনি তো বলেই ফেললেন রোনালদো আর মেসির সাথে হলান্ডের অন্যান্যদের পার্থক্য এটাই। তিনি বলেন,
“হলান্ড দারুণ ফুটবলার, কিন্তু যখন আপনি মেসি এবং রোনালদোর কথা বলবেন, তখন তারা কখনই এভাবে বল দিয়ে দিতো না। এটাই মেসি-রোনালদোর সাথে হলান্ড অথবা এমবাপের পার্থক্য। মেসি-রোনালদো প্রতি মুহূর্তে গোল করতে চায়।” ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক ও নিউকাসল কিংবদন্তি অ্যালেন শিয়েরারও হলান্ডকে শুনিয়েছেন কড়া কথা। “আমার বিশ্বাস হচ্ছে না যে, ও শটটা নিজে না নিয়ে অন্য কাউকে নিতে বলেছে।“
এই মৌসুমে পেনাল্টি ভাগ্যটাও ভালো যাচ্ছে না হলান্ডের। ৭ বার পেনাল্টি শট নিয়ে ৩টাই যে মিস করেছেন নরওয়ের এই ফরোয়ার্ড। নিজের পেনাল্টির অফ ফর্ম, তাইতো এফএ কাপের ফাইনালে পিছিয়ে থাকার পর যখন সুযোগ এলো, কোনো ঝুঁকি নিতে চাননি আর্লিং হলান্ড। ওমর মারমুশ পেনাল্টিটা মিস না করলে আর ম্যানচেস্টার সিটি ম্যাচটা না হারলে হয়তো আলোচনাই হতো না হলান্ডের এই ঘটনা নিয়ে।
১১৯ বছরের ক্লাবের ইতিহাসে ক্রিস্টাল প্যালেসের প্রথম বড় সাফল্য-মর্যাদার এফএ কাপ জেতা এবং সেটাও পেপ গার্দিওলার ম্যানচেস্টার সিটিকে হারিয়ে। এবেরেচি এজের দেওয়া গোলের জবাব হলান্ড-মারমুশরা মিলে দিতে পারেননি পুরো ৯০ মিনিটে। তবে তার বড় কৃতিত্বটা পাবেন ঈগলসদের গোলকিপার ডিন হেনডারসন। প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার ১০ মিনিট আগে মারমুশের নেওয়া পেনাল্টি ঠেকিয়েছেন, করেছেন ম্যাচ বাঁচানো কিছু সেভ।
তবে মাঠে থেকে যে পুরো ৯০ মিনিট খেলেছেন–সেখানে কপালের ছোঁয়া আছে বলতে হয়। মারমুশের পেনাল্টি ঠেকানোর আগে ১২ মিনিট আগেই এমন ঘটনা ঘটেছে, যেখানে তাকে দেখতে হতে পারত লাল কার্ড। হলান্ড বল নিয়ে বক্সে ঢোকার আগমুহূর্তে বলে হাত দিয়ে বসেন ২৮ বছর বয়সী সাবেক ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড গোলকিপার।
আরও পড়ুন
৬ গোলের মহারণে বার্সা-ইন্তার উপহার দিলো মৌসুম সেরা ম্যাচ |
![]() |
পরিষ্কার গোলে সুযোগ বঞ্চিত করার সম্ভাবনার প্রেক্ষিতে ভিএআর হস্তক্ষেপ করলেও লাল কার্ড দেখা থেকে বেঁচে যান হেন্ডো। সেটাকে ম্যাচের অন্যতম টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে সরাসরি না বললেও আকার ইঙ্গিত করেছেন মৌসুমে কোনো ট্রফি না জিতে শেষ করা পেপ গার্দিওলা।
‘ওটা রেফারিকে জিজ্ঞেস করুন,’- ম্যাচ শেষে বিবিসিকে দেওয়া ইন্টারভিউতে ওই সিদ্ধান্ত নিয়ে তির্যক মন্তব্য করেন পেপ। ম্যাচ শেষে হেনডারসনের সঙ্গে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় করতেও দেখা যায় গার্দিওলাকে।
অবশ্য এসব ঘটনাকে একদম গায়ে মাখছেন না ক্রিস্টাল প্যালেসের নাম্বার ওয়ান শট স্টপার। উল্টো বলছেন, নিজেদের ভাগ্য গড়ে নেওয়ার জন্য অতিরিক্ত ১০ মিনিট সিটি পেয়েছিল, তাতে তারা ব্যর্থ হয়েছে। আর লাল কার্ড দেওয়া-না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে মাথাও ঘামাচ্ছেন না হেনডারসন, কারণ শিরোপাটা তারা জিতেই ফেলেছেন।
‘বল বক্সের ভেতর ঢুকে গিয়েছিল আর আমি জানতাম এতে কোনো অসুবিধা নেই–আর কার কী যায় আসলো! আর পেনাল্টিটাতো হলান্ডও নিতে পারত। ও মারমুশকে দিয়ে দিল আর আমি জানতাম ও কোন দিকে বলটা মারবে।’
আরও পড়ুন
জয় দিয়েই মৌসুম শেষ করতে হবে, শিষ্যদের বার্তা ফ্লিকের |
![]() |
২০ মিলিয়ন ডলার ট্রান্সফার ফিতে ২০২৩ সালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসে এসেছিলেন ডিন হেনডারসন। এবছরের শুরুতে বাবাকে হারিয়েছেন। তবে ক্রিস্টাল প্যালেসের ঐতিহাসিক এফএ কাপ জয়ের দিন বাবার আশীর্বাদ অনুভব করেছেন ম্যাচ জেতাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা হেনডারসন।
দুই ম্যাচ হাতে রেখেই নিশ্চিত হয়ে গেছে শিরোপা। ২৮তম লা লিগা জয়ের আনন্দ তাই আগেভাগেই উদযাপন করেছে বার্সেলোনা। এমন উৎসবের আমেজে সামনের ম্যাচগুলোতে কিছুটা হালকা মেজাজে থাকার সম্ভাবনা রয়েছে তাই ভালোই। তবে কোচ হান্সি ফ্লিকের স্পষ্ট বার্তা, মাঠে এসবের কোনো প্রতিফলন পড়া চলবে না। জয় দিয়েই মৌসুম শেষ করতে চান তিনি।
গত শুক্রবার বার্সেলোনার খেলোয়াড়রা তাদের লা লিগা শিরোপা জয়ের আনন্দ রাস্তায় নেমে আসা হাজার হাজার সমর্থকের সঙ্গে উন্মুক্ত বাসে বিজয় মিছিল করে উদযাপন করেন। নেচে-গেয়ে পুরোপুরি পার্টি মুডেই ছিলেন রাফিনিয়া-কুন্দে-ইয়ামালরা। উল্লেখ্য, লা লিগা ছাড়াও কোপা দেল রে এবং স্প্যানিশ সুপার কাপেও চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বার্সেলোনা।
আরও পড়ুন
আনচেলত্তির মত কোচেরই ব্রাজিলের দরকার : কাসেমিরো |
![]() |
তবে লা লিগায় এখনও দুটি ম্যাচ বাকি আছে, শনিবার সংবাদ সম্মেলনে খেলোয়াড়দের তা মনে করিয়ে দিয়েছেন ফ্লিক।
“গতকাল ছিল আমাদের উদযাপন এবং বিশ্রামের দিন। অনেক খেলোয়াড় পার্টি করতে গিয়েছিল। কিন্তু যারা পার্টি করতে পারে, ভালো করতে পারবে না, এটা কোনো অজুহাত হতে পারে না। আমি চাই আমরা যেভাবে মৌসুমটা শুরু করেছিলাম, ঠিক সেভাবেই যেন শেষ করি।”
রোববার ভিয়ারিয়ালের সাথে ম্যাচটি হবে ঘরের মাঠে এই মৌসুমে বার্সেলোনার শেষ ম্যাচ। লা লিগা জয়ের পথে ৯৭ গোল করা ফ্লিকের দল গত ডিসেম্বর থেকে লিগে অপরাজিত রয়েছে। দুর্দান্ত এই মৌসুমে চারটি এল ক্লাসিকোতেই রিয়াল মাদ্রিদকে হারিয়েছে কাতালান ক্লাবটি।
আরও পড়ুন
আবাহনীর হারে মোহামেডান ঘরে তুলল বহুল কাঙ্ক্ষিত শিরোপা |
![]() |
বাকি দুই ম্যাচেও সেরা ছন্দ ধরে রাখতে চান ফ্লিক।
“এটাই আমাদের ঘরের মাঠে আমাদের শেষ ম্যাচ। আর আমরা এখানে স্রেফ জয়ই চাই। আমরা চ্যাম্পিয়ন হিসেবেই মৌসুম শেষ করতে চাই। ২০২৫ সালে আমরা এখনো লিগে অপরাজিত আছি। আমরা সেটা ধরে রাখতে চাই।”