৩১ অক্টোবর ২০২৪, ৫:২৩ পিএম
ভিনিসিয়ুসের ব্যালন ডি’অর জেতা না নিয়ে এবার বেশ সমালোচনার মুখেই পড়তে হয়েছে ফ্রান্স ফুটবল ম্যাগাজিনকে। প্রশ্ন উঠেছে ভোটিং পদ্ধতি নিয়েও। যদিও এটিকে যৌক্তিক মনে করছেন না ফ্রান্স ফুটবলের প্রধান সম্পাদক ভিনসেন্ট গার্সিয়া। বরং একসাথে কয়েকজন রিয়াল মাদ্রিদ ফুটবলারের উপস্থিতি ভিনিসিয়ুসকে ভোট পাওয়ার দিক থেকে পিছিয়ে দিয়েছে বলেই ধারণা করছেন তিনি।
গেল কয়েক মাস থেকেই গুঞ্জন ছিল ভিনিসিয়ুসই জিততে যাচ্ছেন এবারের ব্যালন ডি’অর। তবে অনুষ্ঠানের দিন আচমকাই পাল্টে যায় চিত্র। স্প্যানিশ সংবাদ মাধ্যমগুলো জানায় ব্যালন ডি’অর জিততে যাচ্ছেন রদ্রিগো। যা মোটেও পছন্দ হয়নি রিয়াল কতৃপক্ষের। সেই ক্ষোভে তারা যোগদান করেননি অনুষ্ঠানেও। যা নিয়ে তৈরি হয় নানা বিতর্ক। অনেক সংবাদ মাধ্যম তো ইউয়েফার ষড়যন্ত্র তত্ত্বের কথাও জানায়। অবশ্য রিয়াল কর্তারাও এমনটা বিশ্বাস করেন বলেও স্প্যানিশ গণমাধ্যম খবর দেয়।
যা অস্বীকার করেছে ফ্রান্স ফুটবল ম্যাগাজিন ও ইউয়েফা। বরং বেলিংহাম ও কার্ভাহালের উপস্থিতিই শেষ পর্যন্ত ভিনিসিয়ুসের কপাল পুড়েছে বলে দাবি করেছেন ম্যাগাজিনটার প্রধান সম্পাদক ভিনসেন্ট গার্সিয়া, “এটা পরিষ্কার কার্ভাহাল ও বেলিংহামের সেরা পাঁচে উপস্থিতি ভিনিসিয়ুসের ভোটে প্রভাব ফেলেছে। এক দলের বেশ কয়েকজনের থাকাটা ভোট ভাগ করে ফেলেছে। যা রদ্রিকে এগিয়ে দিয়েছে।”
এবার ব্যালন ডি’অরের নিয়মে কিছু পরিবর্তন এনেছে ফ্রান্স ফুটবল। এতো বছর থেকে ব্যালন ডি’অর জয়ীকে আগেভাগেই জানিয়ে দিতো কতৃপক্ষ। এবার সেটা জানানো হয়নি। যা রিয়ালের ক্ষেত্রেও কার্যকর ছিল। নিয়মের পরিবর্তনে রিয়াল হয়তো ক্ষেপেছে বলে ধারণা করছেন গার্সিয়া, “আমি সব সময়ই নিজের জায়গা থেকে ঠিক ছিলাম। অন্য ক্লাবগুলো থেকে কে জিতেছে তা নিয়ে চাপ থাকা সত্ত্বেও আমরা কিছুই প্রকাশ করিনি। আমার এমন চুপ থাকা হয়তো তাদের চটিয়েছে, যদিও এটা আমরা অন্য ক্লাবগুলোর ক্ষেত্রেও একই ধারা ধরে রেখেছি। তাদের অনুপস্থিতি আমাকে বেশ অবাক করেছে।”
৩০ জুন ২০২৫, ১:৪২ পিএম
২৯ জুন ২০২৫, ৫:৫৯ পিএম
২৯ জুন ২০২৫, ৪:৩২ পিএম
২৯ জুন ২০২৫, ১:৩০ পিএম
খুব একটা প্রত্যাশা ছিল না দলটির কাছে। সেটা মেনেই গ্রুপ পর্ব পার হওয়ার পর পিএসজির কাছে বড় পরাজয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের যাত্রা আগেভাগেই থেমেছে ইন্টার মায়ামির। এভাবে বিদায় নিলেও খুব একটা আক্ষেপ নেই দলটির সবচেয়ে বড় তারকা লিওনেল মেসির। বরং দলের পারফরম্যান্স নিয়ে গর্বিত আর্জেন্টাইন এই ফরোয়ার্ড।
আল আহলির সাথে গোলশূন্য ড্র দিয়ে মায়ামি শুরু করেছিল ক্লাব বিশ্বকাপ মিশন। প্রথম ম্যাচে খুব একটা আশানুরূপ পারফরম্যান্স না দেখাতে পারলেও দ্বিতীয় ম্যাচে মেসির জাদুতে পোর্তোকে ২-১ গোলে হারিয়ে চমক দেখায় তারা। নিজেদের শেষ ম্যাচেও জয়ের পথে ছিল মায়ামি। তবে শেষ ১০ মিনিটে দুই গোল হজম করে ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়ে মেসিরা। তাতে গ্রুপ রানার্সআপ হয়েই জায়গা করে নেয় শেষ ষোলোতে, যেখানে প্রতিপক্ষ হিসেবে তারা পায় ইউরোপ সেরা পিএসজিকে। হেসেখেলেই রোববারের ম্যাচে তারা জেতে ৪-০ গোলে।
নিজের সাবেক ক্লাবের বিপক্ষে বর্তমান ক্লাবের এমন পারম্যান্সে আক্ষেপ নেই মেসির, বরং বাস্তবতা মেনে দলের পারফরম্যান্সকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক পোস্টে সাধুবাদ জানিয়েছেন।
“বর্তমান চ্যাম্পিয়নস লিগের চ্যাম্পিয়নদের সঙ্গে হেরে আজকে আমাদের ক্লাব বিশ্বকাপের যাত্রা থেমেছে। এই দলে অনেক ফুটবলার আছে, যাদের খেলা আমি উপভোগ করি, যাদেরকে দেখে আমার বেশ ভালো লেগেছে। আমরা গর্ব নিয়েই মাঠ ছেড়েছি, শেষ ষোলোতে খেলার যে লক্ষ্য ছিল, আমরা সেটা পূরণ করতে পেরেছি।”
ক্লাব বিশ্বকাপের হতাশা কাটিয়ে মেসির নজর এখন নতুন মৌসুমের দিকে। “এখন আমাদের সব নজর থাকবে এমএলএস ও অন্য প্রতিযোগিতায়।”
এমএলএসে গেল বার ইস্টার্ন কনফারেন্সে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল মায়ামি। এবার অবশ্য বেশ পিছিয়ে আছে তারা, ১৬ ম্যাচে ৮ জয় আর ৫ ড্র তে ২৯ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের ছয় নম্বরে তারা।
স্কোরলাইন বলছে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ ষোলোতে ইন্টার মায়ামিকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে পিএসজি। ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নদের সামনে খুব একটা প্রতিরোধ গড়তে পারেনি মায়ামি। দুই দলের মাঝে বিস্তর ফারাকটাই যেন মাঠে দেখিয়ে দিয়েছে লুইস এনরিকের দল। তবে স্কোরলাইন যেমনই হোক, ম্যাচটা জেতা ততটাও সহজ ছিল না বলে ম্যাচ শেষে দাবি করেছেন পিএসজি বস।
প্রথমার্ধেই চার গোল করে ম্যাচ নিজেদের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় পিএসজি। জোড়া গোল করেন জোয়াও নাভেস, একটা গোল আসে আশরাফ হাকিমির কাছ থেকে, আত্মঘাতী থেকে আসে অন্য গোলটি। দ্বিতীয়ার্ধে অবশ্য মায়ামি কিছুটা প্রতিরোধ গড়ে। গোলের দেখা না পেলেও বেশ কিছু সুযোগ তৈরি করেন লিওনেল মেসিরা। শেষ পর্যন্ত অবশ্য বড় হার নিয়েই মাঠ ছাড়ে তারা।
বড় জয় পেলেও পিএসজি কোচ লুইস এনরিকের পা আছে মাটিতে। মায়ামিকে দিয়েছেন পূর্ণ সম্মানই, “মেসির মত ফুটবলারের বিপক্ষে খেলা মোটেও সহজ কাজ না, তবে আমরা দল হিসেবে বেশ ভালো করেছি। প্রথমার্ধের তুলনায় দ্বিতীয়ার্ধে তারা নিজেদের খেলাটা খেলতে পেরেছে। তবে জয়টা আমাদেরই প্রাপ্য ছিল। অবশ্য স্কোরলাইন দেখে জয় পাওয়াটা যত সহজ মনে হচ্ছে, ততটাও সহজ ছিল না।”
ট্রেবল জিতে এরই মধ্যে মৌসুমটা রাঙিয়েছে পিএসজি। এবার ক্লাব বিশ্বকাপটা জিতে মৌসুমের ইতি টানার ইচ্ছের কথাও জানিয়েছেন এনরিকে, “নিশ্চিতভাবেই আমরা ক্লাব ইতিহাসের সেরা মৌসুমটা কাটাচ্ছি। এখানেও কোয়ার্টার ফাইনালে চলে গেছি এরই মধ্যে, আমাদের এখন লক্ষ্য যতটা সামনে আগানো যায়। লম্বা মৌসুম হলেও ফুটবলারদের লড়াই করার মানসিকতা আছে।”
চলমান ক্লাব বিশ্বকাপের ম্যাচগুলো যুক্তরাষ্ট্রে যেসব ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হচ্ছে, শুরু থেকেই মাঠ ও মাঠের মান নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন খেলোয়াড় ও কোচরা। পিএসজি কোচ লুইস এনরিকে তো মাঠগুলোকে তুলনা করেছেন খরগোশের সাথে। এসব অভিযোগ মেনে নিয়েছেন ফিফার গ্লোবাল ফুটবল ডেভেলপমেন্ট প্রধান ও আর্সেনালের সাবেক কোচ আর্সেন ওয়েঙ্গারও। তবে আশ্বাস দিয়েছেন, আগামী বছর ফুটবল বিশ্বকাপের আগেই যুক্তরাষ্ট্রের মাঠের উন্নতি করা হবে।
৩২ দলের এবারের ক্লাব বিশ্বকাপ হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের এমন কিছু ভেন্যুতে, যেখানে আগে আয়োজন হত অন্য খেলাও। স্বাভাবিকভাবেই এই মাঠগুলোতে ফুটবল ম্যাচ যখন হচ্ছে, তখন সেটা শীর্ষ মানের হচ্ছে না। বেশ কিছু ম্যাচের সময়ই দেখা গেছে, মাঠ ছিল অনেক শুকনো এবং বিরতিতে সেটা পানি ছিটিয়ে ভেজানো হচ্ছিল। এতে বিঘ্ন হচ্ছে খেলার মান, যা নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে বেশ।
আরও পড়ুন
নিজেদের ‘দুর্বল’ মানলেও পিএসজিকে মরণকামড় দিতে চান মেসিদের কোচ |
![]() |
এই বিষয়টি নিয়ে শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে ওয়েঙ্গার বলেন, মাঠের মান নিয়ে অভিযোগগুলো তারা গুরুত্বের সাথে নিচ্ছেন।
“আমি নিজে অরল্যান্ডোর মাঠে গিয়েছি। এটা আসলেই ইউরোপিয়ান ক্লাবগুলো যেসব মাঠে খেলে, সেসব মাঠের মানের সমান নয়। তবে এটা এখন নিখুঁত না হলেও, (২০২৬) বিশ্বকাপের সময় তা ঠিক করা হবে।”
মাঠ নিয়ে সবার আগে অভিযোগ করেন এনরিকে। আতলেতিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে ৪-০ গোলের জয়ের পর তিনি রীতিমত ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
“ফিফার এটা গুরুত্ব সহকারে দেখা উচিত। শুধু স্টেডিয়ামের মাঠই নয়, অনুশীলনের মাঠগুলোর চিত্রটা একই। ম্যাচের সময় বলটা খরগোশের মতো লাফাচ্ছিল। যে মাঠে খেলাটা হয়েছে, সেটা আগে কৃত্রিম ছিল, আর এখন এটার ওপরেই প্রাকৃতিক ঘাস বিছানো হয়েছে। ফলে হাতে হাতে পানি দিতে হয়। আর এটা আমাদের স্বাভাবিক খেলার জন্য বড় সমস্যা। আমি কল্পনাও করতে পারি না যে, এনবিএ খেলোয়াড়রা গর্ত ভরা কোর্টে খেলছে!”
এসব অভিযোগের কারণে অনেকেই শঙ্কিত ২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে, যা যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও হবে কানাডা ও মেক্সিকোতে। ক্লাব বিশ্বকাপকে এই টুর্নামেন্টের রিহার্সেল দেখা হলেও এখন পর্যন্ত সেটা জন্ম দিচ্ছে নানা বিতর্কের। তবে ওয়েঙ্গার ও ফিফার বার্তা থেকে ধারণা করা যায়, বিশ্বকাপের মঞ্চে মাঠের মান নিয়ে কোনো আপস করবেন না তারা।
এক দল ক্লাব বিশ্বকাপে খেলতে ইউরোপ সেরা হয়ে, আর অন্য দল আমন্ত্রিত হয়ে। নামে-ভারে, অর্জনে বা অভিজ্ঞতায় ইউরোপিয়ান জায়ান্ট পিএসজির সাথে তাই কোনো তুলনাই চলে না ইন্টার মায়ামির। শেষ ১৬-এর ম্যাচের আগে সেই বাস্তবতা মেনে নিয়েছেন মেসি-সুয়ারেজদের কোচ হাভিয়ের মাসচেরানোও। তবে এটাও মনে করিয়ে দিয়েছেন, মাঠের লড়াইয়ে ছেড়ে কথা বলবে না মায়ামি।
পিএসজি ক্লাব বিশ্বকাপে এসেছে ট্রেবল জিতে, যেখানে রয়েছে প্রথমবারের মত জেতা চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়। লুইস এনরিকের দল এই টুর্নামেন্ট প্রথম ম্যাচে স্প্যানিশ ক্লাব আতলেতিকো মাদ্রিদকে উড়িয়ে দেয় ৪-০ গোলে। পরের ম্যাচে ধাক্কা খেলেও নকআউট পর্বে এসেছে ফেভারিট হিসেবেই। বিপরীতে মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) দল মায়ামি গ্রুপ পর্ব পার করেছে টেনেটুনে।
আরও পড়ুন
‘সৌদি প্রো লিগ বিশ্বের শীর্ষ ৫ লিগের একটি’, বিশ্বাস রোনালদোর |
![]() |
তবে রোববার রাতের ম্যাচের আগে সংবাদ সম্মেলনে মাসচেরানো বলেছেন, তাদেরও জয়ের সমান সুযোগই আছে।
“বিষয়টা তো পরিষ্কার, আর এমনও না যে আমরা এই ব্যাপারে অবগত নই। আমরা জানি যে এই ম্যাচে আমরাই দুর্বল দল, এটা স্পষ্ট। তবে এর মানে এই নয় যে আমাদের আগেই ছিটকে দেবেন। আমরা লড়াই করব, এটাই আসল ব্যাপার।”
এই ম্যাচে মায়ামির প্রতিপক্ষ পিএসজির হয়ে দুই মৌসুম খেলার অভিজ্ঞতা আছে মেসির। তবে ক্লাব ছাড়ার পর প্রকাশ্যেই স্বীকার করেছেন যে, প্যারিসে তার সময়টা তার ভালো কাটেনি। সাবেক ক্লাবের বিপক্ষে খেলা তাই আর্জেন্টাইন তারকার জন্য বাড়তি অনুপ্রেরণা তৈরি করবে বলে মনে করছেন অনেকেই।
আরও পড়ুন
ক্লাব বিশ্বকাপ আয়োজন সবচেয়ে বাজে সিদ্ধান্ত : ক্লপ |
![]() |
তবে মাসচেরানো মনে করেন, আর দশটা ম্যাচের মতোই পিএসজির বিপক্ষেও সেরাটাই দেবেন মেসি।
“লিও সবচেয়ে শক্তিশালী বার্তা মুখে নয়, বরং মাঠে তার পারফরম্যান্স দিয়েই দেয়। আর সেটা দিয়েই তিনি আমাদের এতদূর নিয়ে এসেছেন। (গ্রুপ পর্বের) শেষ ম্যাচে পালমেইরাসের বিপক্ষে তিনি শারীরিকভাবে পুরোপুরি প্রস্তুত ছিলেন এবং ৯৫ মিনিটই দুর্দান্ত খেলেছেন। আমাদের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হল লিও ভালো আছে এবং সে আমাদের দলের হয়ে খেলছে। দল হিসেবে এটা আমাদের অনেক স্বস্তি দেয়।”
ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো আল নাসরে যোগ দেওয়ার আগে সৌদি প্রো লিগ নিয়ে ফুটবল বিশ্বে ছিল না কোনো আলোড়ন। তবে পর্তুগিজ তারকার হাত ধরে বদলে যাওয়া এই লিগে এখন খেলছেন বিশ্বের অনেক তারকা ফুটবলারই৷ আগে থেকেই সৌদি আরবের লিগের ভূয়সী প্রশংসা করা রোনালদো আবার শুনিয়েছেন তার মুগ্ধতার কথা। তার মতে, প্রো লিগ এখন বিশ্বের সেরা পাঁচ লিগের মধ্যে একটি।
২০২২ সালে চমক জাগিয়ে ইউনাইটেড ছেড়ে রোনালদো পাড়ি জমান সৌদি আরবে। দেশটার ফুটবল উন্নতির জন্য কাড়ি কাড়ি অর্থ খরচ করেছে লিগ কর্তারা। তারই ধারায় এখানে খেলে গেছেন নেইমারের মত বিশ্ব তারকাও। আর এখনও খেলছেন করিম বেনজেমা, সাদিও মানেরা। রোনালদোর অবশ্য মাঝে গুন্জন উঠেছিল আল নাসর ছাড়ার। রোনালদো। তবে সেটা ছাপিয়ে নতুন করে দুই বছরের জন্য চুক্তি করেছেন সৌদি ক্লাবটির সাথে।
আরও পড়ুন
নিজেদের ‘দুর্বল’ মানলেও পিএসজিকে মরণকামড় দিতে চান মেসিদের কোচ |
![]() |
নতুন চুক্তির পর সৌদি লিগ নিয়ে বড় স্বপ্নই দেখছেন রোনালদো।
“আমরা ধীরে ধীরে উন্নতি করছি, তবে আমার বিশ্বাস এরই মধ্যে বিশ্বের শীর্ষ পাঁচ লিগের মধ্যে একটা আমরা। সামনে আরও উন্নতি করবো আমরা, সেটা গেল দুই বছরেই আমরা দেখিয়েছি। যেভাবে উন্নতি করছে লিগ, তাতে আমি খুব খুশি। যারা এই লিগে খেলেনি, ফুটবল নিয়ে কিছুই বুঝে না… তারাই শুধু বলবে যে এটা শীর্ষ লিগ না।”
আল নাসরে দুই বছর পার করলেও এখনো রোনালদোর জেতা হয়নি মেজর কোনো শিরোপা। এবার সেই স্বপ্নপূরণ করতে চান তিনি।
“আল নাসরে হয়ে কিছু জেতাটাই আমার লক্ষ্য। সেটা আমি বিশ্বাস করি বলেই নতুন করে চুক্তি করেছি। আমি বিশ্বাস করি এবার আমরা সৌদি আরবের সেরার মুকুট পরতে পারবো।”
৭ দিন আগে
১৬ দিন আগে
১৯ দিন আগে
২৯ দিন আগে
২৯ দিন আগে
২৯ দিন আগে
৩০ দিন আগে
৩০ দিন আগে