চলতি মৌসুমে লা লিগায় রিয়াল মাদ্রিদের প্রথম দুই ম্যাচেই দেখা পেয়েছেন গোলের। তবে মায়োর্কার বিপক্ষে শেষ ম্যাচে কিলিয়ান এমবাপেকে থাকতে হয়েছে গোলবিহীন। তাতে অবশ্য দলের জয় পেতে সমস্যা হয়নি। ফরাসি তারকা এক ম্যাচ গোল না করলেও তাই উদ্বিগ্ন নন কোচ জাবি আলোনসো।
লা লিগায় সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে গত শনিবার মায়োর্কার বিপক্ষে ২-১ গোলে জয় পায় রিয়াল। ম্যাচে মোট পাঁচবার গোলের চেষ্টা করলেও লক্ষ্যে রাখতে ব্যর্থ হন এমবাপে। একবার বল জালে পাঠালেও তা অফসাইডের কারণে বাতিল হয়ে যায়। গোটা ম্যাচে সাবেক পিএসজি ফরোয়ার্ড তিনবার অফসাইডে ধরা পড়েন।
তবে ম্যাচ শেষে এমবাপের পারফরম্যান্স নিয়ে চিন্তিত না হওয়ার কথাই জানালেন আলোনসো। “এমবাপে হয়ত গোল পায়নি, তবে এতে আমি মোটেও চিন্তিত নই। এমবাপের মানসিকতা কিন্তু দারুণ ছিল। তার সামান্য কিছু পজিশনিং ভুল ছিল। আর ফাইনাল পাস বা শটের একটু কমতি ছিল। আমি নিশ্চিত, সে খুব দ্রুতই ছন্দে ফিরে আসবে।”
গত মৌসুমে রিয়ালের সর্বোচ্চ গোলস্কোরার এমবাপেকে প্রতিপক্ষ ভালোই ভুগিয়েছে অফসাইডের ‘ট্র্যাপ’-এ। এই মৌসুমে তৃতীয় ম্যাচেই সেই একই চিত্র প্রকটভাবে দৃশ্যমান হয়েছে। এমবাপেকে পরিকল্পনা করে মায়োর্কার ডিফেন্ডাররা অফসাইডের ফাঁদে পা দিতে বাধ্য করেছেন।
আলোনসো অবশ্য বিষয়টি নিয়ে চিন্তার কিছু দেখছেন না। “অফসাইডের যে ব্যাপারটা, সেটা আমরা আমরা ঠিক করে ফেলব। এটা মনে রাখা প্রয়োজন যে, সে প্রতিপক্ষের জন্য সবসময়ই হুমকির কারণ হয়ে ওঠে। এসব খুঁটিনাটি বিষয় ঠিক করা সম্ভব। আর এই মৌসুমে সে অনেক গোল করবে… এটা নিয়ে আমার কোনো সন্দেহ নেই।”
শেষ পর্যন্ত জয় পেলেও ম্যাচের শুরুতে পিছিয়ে পড়েছিল রিয়াল। ১৮ মিনিটে মায়োর্কার ভেদাত মুরিকি গোল করে এগিয়ে নেন দলকে। তবে দ্বিতীয়ার্ধে আর্দা গুলার ও ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের গোলে জয় নিশ্চিত করে স্বাগতিক রিয়াল।
No posts available.
২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৪:২৭ পিএম
নেপালের বিপক্ষে দুই প্রীতি ম্যাচে হামজা চৌধুরীকে পাওয়া যাবে কি না, এ নিয়ে দোলাচলে ছিল বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। অবশেষে স্পষ্ট হলো- আন্তর্জাতিক বিরতিতে আগামী দুই ম্যাচে এই ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডারকে পাচ্ছেন না কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। আজ বাফুফে ভবনে সাংবাদমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাতীয় দলের ম্যানেজার আমের খান।
আগের দিন পূর্ণ ২৩ জনের স্কোয়াড নিয়ে জাতীয় স্টেডিয়ামে হয় অনুশীলন। সেখানে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন কোচ কাবরেরা ও আমের খান। দুজনেই কথা বলেন হামজাকে নিয়ে। গতকাল কোচের কথাতে মোটামুটি পরিস্কার ছিল হামজা না আসার বিষয়টি।
এক দিন পরই আমের খান জানালেন নেপালের বিপক্ষে পাওয়া যাবে না হামজাকে। কাল নেপালের উদ্দেশে উড়ান ধরবে বাংলাদেশ। আজ লেস্টার সিটির তারকাকে না পাওয়ার ব্যাপারে জাতীয় দলের ম্যানেজার বলেন, ‘তাকে (হামজার) পেতে ফেডারেশন থেকে চেষ্টা করা হয়েছিল। তার এজেন্টকে আমরা জানাই। সে জানায় হামজার ক্লাব লেস্টার সিটিকে। কিন্তু সবশেষ ম্যাচে হামজা চোটে পড়ায় আপাতত এই দুই ম্যাচের জন্য তাকে ছাড়বে না লেষ্টার সিটি।’
হামজাকে ছাড়া নেপাল ম্যাচের ছক কষছেন কাবরেরা। গতকাল তাঁর কথায়ও ছিল হামজাকে না পাওয়ার ইঙ্গিত, ‘নেপাল সফরের জন্য এই দলটি প্রস্তুত। হামজা যদি শেষ পর্যন্ত না আসতে পারে সমস্যা হবে না।’
নেপালের বিপক্ষে আগামী ৬ ও ৯ সেপ্টেম্বর দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। কাল দেশ ছাড়বে দল। দলের বর্তমান অবস্থান জানাতে গিয়ে আমের খান বলেছেন ‘ফয়সাল আহমেদ ফাহিমের চোট চিন্তা আছে, পর্যবেক্ষণে আছে। তবে দলের সঙ্গে সে নেপাল যাবে। যদি ফিট থাকে নেপাল ম্যাচে খেলবে।’
বড় প্রত্যাশা নিয়েই এরিক টেন হাগকে গ্রীষ্মের শুরুতে নিয়োগ দিয়েছিল লেভারকুসেন। তবে চমকের জন্ম দিয়ে সব মিলিয়ে মাত্র তিনটি ম্যাচের পরই ডাচ কোচকে বিদায় জানিয়ে দিয়েছে ক্লাবটি। টেন হাগ বলেছেন, এমন কিছু হতে পারে, সেটা তিনি কল্পনাও করেননি। পাশাপাশি জার্মান ক্লাবটি তার প্রতি যথেষ্ট আস্থা দেখায়নি বলেও অভিযোগ করেছেন তিনি।
লেভারকুসেন এই মৌসুমের প্রথম ম্যাচে বুন্দেসলিগায় হফেনহাইমের কাছে ঘরের মাঠে ২-১ গোলে হেরে যায়। এরপর ১০ জনের ভার্ডার ব্রেমেনের সঙ্গে ৩-৩ গোলে ড্র করে দলটি। আর এরপরই গত সোমবার ৫৫ বছর বয়সী টেন হাগকে হঠাৎ বরখাস্ত করে দেয় তারা।
এই ঘটনার প্রতিক্রিয়া টেন হাগ এক বিবৃতিতে একহাত নিয়েছেন লেভারকুসেনকে। “আজ (সোমবার) সকালে বায়ার লেভারকুসেনের আমাকে ছুটিতে পাঠানোর সিদ্ধান্তটি আমার জন্য একেবারেই অপ্রত্যাশিত ছিল। মাত্র দুটি লিগ ম্যাচের পর একজন কোচকে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নজিরবিহীন। এটা আমার কল্পনারও বাইরে ছিল।”
গত বছর অক্টোবরে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড থেকে বরখাস্ত হওয়ার পর থেকে কোচিংয়ের বাইরেই ছিলেন টেন হাগ। এরপর গত মে মাসে জাবি আলোনসো রিয়াল মাদ্রিদের কোচ হলে তার স্থলাভিষিক্ত হন তিনি।
আলোনসোর অধীনে লেভারকুসেন ২০২৩-২৪ মৌসুমে পার করে নিজেদের ইতিহাসের সেরা সময়। ঐতিহাসিক ডাবল জেতে তারা। অপরাজিত থেকে প্রথমবারের মতো বুন্দেসলিগা শিরোপার সাথে জেতে জার্মান কাপও৷ ইউরোপা লিগের ফাইনালেও পৌঁছায় তারা৷ ফলে আলোনসোর উত্তরসূরী হিসেবে শুরু থেকেই প্রত্যাশার চাপ ছিল টেন হাগের ওপর।
তবে কাজটা তার জন্য প্রথমেই কঠিন হয়ে যায়। কারণ, এই গ্রীষ্মে দলের গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় ফ্লোরিয়ান ভির্টজ, জেরেমি ফ্রিমপং, জোনাথান তাহ, গ্রানিত জাকা ও আমিন আদলিরা ক্লাব ছেড়ে গেছেন। ফলে টেন হাগেকে নতুন করে দল গুছিয়ে নেওয়ার কোনো বিকল্প ছিল না।
এভাবে হঠাৎ করেই চাকরি হারিয়ে লেভারকুসেনের কতৃপক্ষকেই দুষেছেন টেন হাগ। “একটা নতুন দল গড়ে তোলা ধৈর্য ও আস্থা ধরে রাখার লম্বা প্রক্রিয়া। আমি পূর্ণ আত্মবিশ্বাস ও প্রাণশক্তি নিয়ে এই কাজটাশুরু করেছিলাম। কিন্তু দুঃখজনকভাবে ক্লাব আমাকে সময় দিতে রাজি ছিল না। আমার কাছে মনে হয়, এই সম্পর্কটি কখনই পারস্পরিক আস্থার ভিত্তিতে গড়ে ওঠেনি।”
আলোচনা হচ্ছিল বেশ কিছু দিন ধরেই। অবশেষে ম্যানচেস্টার সিটিতে জিয়ানলুইজি দোনারুম্মা। পিএসজি থেকে তাঁকে দলে ভেড়াতে ২৬ মিলিয়ন পাউন্ড খরচ করতে হয়েছে ক্লাবটির। সিটির সঙ্গে পাঁচ বছরের চুক্তি করেছেন এই ইতালিয়ান গোলরক্ষক। আজ আনুষ্ঠানিকভাবে দোনারুম্মার চুক্তির ব্যাপারটি নিশ্চিত করেছে ইতিহাদের ক্লাবটি।
এক নম্বর গোলরক্ষক এডারসনকে ছেড়ে দেওয়ায় ম্যানসিটির রাডারে ছিলেন দোনারুম্মা। সিটির সঙ্গে আট বছরের সম্পর্ক ছিন্ন করে ব্রাজিলিয়ান গোলরক্ষক। তুরস্কের ক্লাব ফেনেরবাচে যোগ দিয়েছেন তিনি। তারপরই দোনারুম্মার সঙ্গে চুক্তির ঘোষণা।
আরও পড়ুন
আট মাসে ১০ মিনিট খেলে দেখলেন লাল কার্ড, ছাড়লেন ক্লাব |
![]() |
গত মৌসুমে পিএসজির ট্রেবল জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল দোনারুম্মার। তবে কিছু দিন ধরে আভাস পাওয়া যাচ্ছিল, প্যারিসের ক্লাবটির সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক কিছুটা উষ্ণই যাচ্ছিল। লিলে থেকে লুকাস শেভালিয়েকে দলে ভিড়িয়ে তারা যেন সেটি আরও স্পষ্ট করল।
গত মাসে ইউরোপিয়ান সুপার কাপের স্কোয়াড থেকে বাদ দেওয়া হয়েছিল দোনারুম্মারকে। কোচ লুইস এনরিকে জানিয়েছিলেন, তিনি ভিন্ন প্রোফাইলের গোলরক্ষক খুঁজছেন। এরপরই ইনস্টাগ্রামে ২৬ বছর বয়সী এই গোল রক্ষক নিজেই নিশ্চিত করেন তিনি এই গ্রীষ্মে পিএসজি ছেড়ে যাচ্ছেন।
সিটির অংশ হয়ে উচ্ছ্বসিত দোনারুম্মা বললেন, ‘ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে চুক্তি করা আমার জীবনের বিশেষ ও গর্বের মুহূর্ত। আমি এমন একটি দলে যোগ দিচ্ছি, যেখানে বিশ্বমানের খেলোয়াড়েরা আছে এবং ফুটবলের ইতিহাসে অন্যতম সেরা কোচ পেপ গার্দিওলার অধীনে খেলব। এই ক্লাবটিতে খেলার স্বপ্ন প্রতিটি ফুটবলারেরই থাকে। আমি অনেক বছর ধরে সিটিকে দেখে মুগ্ধ হয়েছি, আর এখন এই ক্লাবের জার্সি গায়ে চাপানো সত্যিই বিশাল এক সম্মান ও সৌভাগ্য।’
আরও পড়ুন
প্রিমিয়ার লিগে দলবদলে খরচ ৫০ হাজার কোটি টাকা! |
![]() |
২০২১ সালে এসি মিলান থেকে পিএসজিতে যোগ দেন দোনারুম্মা। ফরাসি ক্লাবটির হয়ে জিতেছেন ১০টি শিরোপা। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় অর্জন- গত মৌসুমে পিএসজিকে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা জেতানো। ঘরোয়া সব লিগই জিতেছে তারা। পিএসজির হয়ে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ১৬১ ম্যাচ খেলেছেন ২৬ বছর বয়সী এই তারকা ফুটবলার। ক্লিন শিট রেখেছেন ৫৬ ম্যাচে।
মাত্র ১৭ বছর বয়সে ইতালির ইতিহাসে সবচেয়ে কনিষ্ঠ গোলরক্ষক হিসেবে অভিষেক করেছিলেন দোনারুম্মা। সিরি-আতে মাত্র ১৬ বছর ২৪২ দিনে এসি মিলানের হয়ে অভিষেক হয়ছিল তাঁর। গড়েছিলেন ইতালিয়ান লিগে দ্বিতীয় কনিষ্ঠ গোলরক্ষক হওয়ার রেকর্ড। মিলানের হয়ে খেলেছিলেন ২১৫ ম্যাচ।
ইতালিয়ান ক্লাব কোমোর অধ্যায়টা একদমই সুখকর হলো না ডেলে আলির। প্রায় ৮ মাসের ক্যারিয়ারে মোটে ১০ মিনিট খেলেই সম্পর্কের ইতি টানলেন ইংলিশ এই অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার। সেই ১০ মিনিটে আবার লাল কার্ড দেখেন ২৯ বছর বয়সী ফুটবলার।
এক যৌথ বিবৃতিতে কোমো ও ডেলে আলি সমঝোতার মাধ্যমে ক্লাব ছাড়ার ঘোষণা দেন।
“কোমো ১৯০৭ এবং ডেলে আলি পারস্পরিক সমঝোতার ভিত্তিতে চুক্তি বাতিলে সম্মত হয়েছে। নিয়মিত খেলার সুযোগ চায় আলি। যেহেতু সে ক্লাবের পরিকল্পনায় ছিল না, তাই উভয় পক্ষ মনে করছে ট্রান্সফার উইন্ডো বন্ধ হওয়ার আগে আলাদা হয়ে যাওয়াই সঠিক সিদ্ধান্ত।”
আরও পড়ুন
সিটিতে ৮ বছরের পথচলার ইতি টানলেন এদারসন |
![]() |
ইংল্যান্ডের ক্লাব এভারটন ছেড়ে গত জানুয়ারিতে কোমোতে যোগ দিয়েছিলেন আলি। এরপর মার্চে সিরি আ'র ম্যাচে এসি মিলানের বিপক্ষে অভিষেক হয় তার। সেদিন বদলি হিসেবে ম্যাচের ৮১ মিনিটে তাকে নামানো হয়।
ম্যাচের অতিরিক্ত যোগ করা সময়ে মিলানের মিডফিল্ডার রুবেন লোফটাস-চিককে বাজেভাবে ফাউল করে বসেন আলি। ফলে লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়তে হয়। এরপর থেকে শুধুই অপেক্ষা। কিন্তু কখনও আর ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি।
কোমোর প্রধান কোচ সেস্ক ফ্যাব্রেগাসের ২০২৫-২৬ মৌসুমের পরিকল্পনাতেও নেই আলি। তাই যৌথ সিদ্ধান্তে আট মাসের মধ্যেই সম্পর্কের ইতি টানলেন ইংলিশ মিডফিল্ডার।
ম্যানচেস্টার সিটিতে লম্বা ও সফল এক অধ্যায় কাটানোর পর ঠিকানা বদল করলেন এদারসন। তুরস্কের ক্লাব ফেনেরবাচেতে স্থায়ীভাবে যোগ দিয়েছেন এই ব্রাজিলিয়ান গোলরক্ষক, মঙ্গলবার নিশ্চিত করেছে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটি।
২০১৭ সালে পর্তুগিজ ক্লাব বেনফিকা থেকে সিটিতে যোগ দেন এদারসন। খুব দ্রুতই নিজেকে পেপ গার্দিওলার দলের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে তুলে ধরেন। সব মিলিয়ে ৮ বছরে ক্লাবটির হয়ে জিতেছেন ১৮টি শিরোপা, যার মধ্যে রয়েছে ছয়টি প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা ও একটি চ্যাম্পিয়ন্স লিগও। এছাড়াও এই সময়ে অভিজ্ঞ এই গোলকিপার তিনবার প্রিমিয়ার লিগ গোল্ডেন গ্লাভ পুরস্কারও জিতেছেন।
এদারসনের সিটি ছাড়ার বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে যায় ইতালিয়ান গোলরক্ষক জিয়ানলুইজি দোনারুম্মার আগমনের খবরে। মঙ্গলবারই তিনি চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন ইংলিশ ক্লাবটিতে। তাকে জায়গা করে দিতেই নতুন ঠিকানা বেঁছে নিতে হয়েছে ৩২ বছর বয়সী এদারসনকে।
আরও পড়ুন
বুবলিককে উড়িয়ে কোয়ার্টারে সিনার |
![]() |
ফেনারবাহচে এক বিবৃতিতে এদারসনকে দলে টানার ঘোষণা দিলেও সেখানে চুক্তির মেয়াদ সম্পর্কে কিছু জানানো হয়নি। আর ব্রিটিশ মিডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, প্রায় ১৬.২ মিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে সিটি থেকে ফেনেরবাচে নাম লিখিয়েছেন তিনি।
সিটিকে বিদায় বার্তায় এদারসন জানিয়েছেন আবেগঘন প্রতিক্রিয়া।
“ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে আমরা যেসব সাফল্য অর্জন করেছি, সেটা নিয়ে আমি অত্যন্ত গর্বিত। এই ক্লাবের জার্সি গায়ে দেওয়াটা আমার জীবনের সেরা সময় ছিল। আমি আমার স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে চলে যাচ্ছি বটে, কিন্তু আমি এখানে একটি বড় পরিবার রেখে যাচ্ছি সিটিজেনদের মাঝে।”