পিএসজির দায়িত্ব নিয়ে শুনিয়েছিলেন শহর হিসেবে প্যারিসের প্রতি ভালোবাসা আর আবেগের কথা। যেখানে লুইস এনরিক স্মরণ করেন তার প্রয়াত কন্যা এক্সানার কথা, যিনি মাত্র ৯ বছর বয়সে পাড়ি জমান না ফেরার দেশে। মেয়ের জন্য তাই পিএসজিকে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জেতাতে চেয়েছিলেন স্প্যানিশ এই কোচ। শেষ পর্যন্ত প্রথম মৌসুমেই সেটা অর্জন করেছেন এনরিকে, যা তার পাশাপাশি পুরো মিউনিখের অ্যালিয়ান্জ অ্যারেনায় তৈরি করে অন্যরকম আক আবহ।
ঘটনাটির প্রেক্ষাপট জানতে ফিরে যেতে হবে ২০১৫ সালে। সেবার বার্সেলোনার চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয় এনরিকে তার মেয়ে এক্সানাকে নিয়ে মাঠে উদযাপন করেছিলেন। সেখানে এক পর্যায়ে এক্সানা মাঠে বার্সেলোনা পতাকা গেঁথে দেন, যা পরে হয়ে ওঠে ফুটবলের একটি স্মরণীয় মুহূর্ত।
আরও পড়ুন
আমাদের লক্ষ্য ছিল ইতিহাস গড়ার : এনরিকে |
![]() |
কারণ, এর চার বছর পর ২০১৯ সালে ৯ বছর বয়সে এক্সানা হাড়ের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। কন্যার মৃত্যুর শোকে এনরিকে ছেড়ে দেন স্পেন জাতীয় দলের কোচের দায়িত্ব থেকে সরে আসেন।
বিরতি কাটিয়ে আবার কোচিংয়ে ফেরা এনরিকে এই মৌসুমে নেন পিএসজির দায়িত্ব। ইন্তার মিলানের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফাইনালের আগে বলেন,
“আমার কাছে ২০১৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফাইনালে বার্লিনে তার (এক্সানা) অসাধারণ একটা ছবি আছে, যেখানে সে বার্সেলোনা পতাকা গেঁথে দিচ্ছে। আমি আশা করি পিএসজির হয়েও আমি সেই কাজটা করতে পারব। শারীরিকভাবে সে মাঠে না থাকলেও মিশে থাকবে আমার আত্মায়।”
কথা রাখেন এনরিকে। ফাইনালে ইন্তারকে ৫-০ গোলে হারিয়ে প্রথমবারের মত চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতেছে পিএসজি। ম্যাচের পর এনরিকে তার প্রয়াত মেয়ের স্মরণে একটি বিশেষ টি-শার্ট পরেন, যেখানে ২০১৫ সালের এক্সানার সেই বার্সেলোনার পতাকা গেঁথে দেওয়ার ছবি ছিল।
পিএসজির সমর্থকরাও ধারণ করেন এক্সানাকে। স্টেডিয়ামের একটা অংশে তারা তুলে ধরে এনরিকে ও এক্সানার ২০১৫ সালের ফাইনালের সে ছবিটির বিশাল এক পোস্টার, যা সামাজিক যোগাযোগধ্যমে প্রশংসা কুড়াচ্ছে বেশ।
২৯ জুলাই ২০২৫, ৭:৫০ পিএম
২৯ জুলাই ২০২৫, ৭:২৪ পিএম
জেলা প্রশাসন ঢাকা আয়োজিত, ঢাকা জেলা ক্রীড়া অফিসের সহযোগিতায় জেলা প্রশাসক আন্তঃ উপজেলা ফুটবলের ফাইনালে ধামরাই উপজেলাকে ২-১ ব্যবধানে হারিয়ে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন কেরানীগঞ্জ উপজেলা। মোহাম্মদপুর সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজ মাঠে শুরু থেকেই আক্রমণ পাল্টা আক্রমণে জমে উঠে খেলা। প্রথমার্ধে বেশ কয়েকটা সুযোগ তৈরি করে উভয় দল। ফিনিশিংয়ের অভাবে গোল করতে ব্যর্থ হয় তারা। গোলশূন্য অবস্থায় শেষ হয় প্রথমার্ধের খেলা।
দ্বিতীয়ার্ধে আক্রমণে ধার বাড়ায় কেরানীগঞ্জ উপজেলা। শুরুতেই নাহিদের গোলে লিড পায় তারা। পাঁচ মিনিটের ব্যবধানে গোল করে দলকে ২-০তে এগিয়ে দেন শান্ত। গোল পরিশোধে মরিয়া হয়ে উঠে ধামরাই উপজেলা। শেষ মুহূর্তে শান্ত ইসলাম একটি গোল শোধ করলেও হার এড়াতে পারেনি ধামরাই। জয়ের আনন্দ নিয়ে মাঠ ছাড়ে কেরানীগঞ্জ উপজেলা।
খেলা শেষে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে খেলোয়াড়দের হাতে পুরস্কার তুলে দেন ঢাকার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তানভীর আহমেদ। উপস্থিত ছিলেন কেরানীগঞ্জের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রিনাত ফৌজিয়া, ধামরাইয়ের নির্বাহী কর্মকর্তা মামনুন হাসান অনিক, ঢাকার জেলা ক্রীড়া অফিসার সুমন কুমার মিত্রসহ অন্যরা।
চ্যাম্পিয়ন দলকে নগদ ৬০হাজার টাকা ও রানার্স আপ দলকে ৪০ হাজার টাকার প্রাইজ মানিসহ ট্রফি দেয়া হয়।
আগামীতে শুধু ফুটবল নয় নানা ধরনের গ্রামীণ খেলাধুলার আয়োজন করতে চায় ঢাকা জেলা প্রশাসন বলে জানান জেলা প্রশাসক তানভীর আহমেদ।
ইন্টার মায়ামির শেষ ম্যাচে খেলতে পারেননি নিষেধাজ্ঞার কারণে। তবে মাঠের বাইরের ঘটনায় ঠিকই আলোচনায় চলে এসেছেন লিওনেল মেসি। সম্প্রতি জনপ্রিয় রক ব্যান্ড কোল্ডপ্লে-এর কনসার্টে যোগ দিয়ে খবরের শিরোনাম হয়েছেন আর্জেন্টাইন তারকা, যেখানে তিনি সিক্ত হন ভালোবাসায়।
গত শনিবার মেজর লিগ সকারে (এমএলএস) মায়ামির ম্যাচে মাঠে নামেননি মেসি। তবে এর পরদিন (রবিবার) রাতে মায়ামির হার্ড রক স্টেডিয়ামে কোল্ডপ্লে-এর কনসার্টে সপরিবারে হাজির হন ৮ বারের ব্যালন ডি'অর জয়ী এই ফরোয়ার্ড। মেসির সঙ্গে সেখানে ছিলেন তার স্ত্রী অন্তোনেলা রোকুজ্জো এবং তিন সন্তান। ইনস্টাগ্রামে পরিবারের সঙ্গে তোলা একাধিক ছবি পোস্ট করেছেন তিনি সাবেক বার্সেলোনা অধিনায়ক, যেখানে তাকে একটি প্রাইভেট স্যুইটে বসে কনসার্ট উপভোগ করতে গেছে।
যুক্তরাষ্ট্র সফরে এটি ছিল কোল্ডপ্লে-এর শো ছিল এটি। আর সেখানে ইতিহাসের অন্যতম সেরা ফুটবলার মেসিকে দেখে আপ্লূত হয় ব্যান্ডটি। কনসার্ট চলাকালীন তাদের প্রধান ভোকালিস্ট ক্রিস মার্টিন মেসিকে মঞ্চ থেকে স্বাগত জানিয়ে বলেন,
“আমাদের ব্যান্ডের শো দেখতে আসার জন্য সর্বকালের সেরা ক্রীড়াবিদকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।”
তার এই ঘোষণার পর স্টেডিয়ামে থাকা হাজারো দর্শক একযোগে চিৎকার করে ওঠেন, “মেসি, মেসি” বলে।
উল্লেখ্য, মায়ামির শেষ এমএলএস ম্যাচে সিনসিনাটির বিপক্ষে মেসি ও জর্দি আলবা ছিলেন এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায়। কারণ, এর ঠিক আগে তারা অংশ নেননি এমএলএস অল-স্টার ম্যাচে।
পেশাদার ক্যারিয়ারে শীর্ষ পর্যায়ে খুব অল্প সময়েই প্রতিভার জানান দিয়ে চলে এসেছেন আলোচনায়। অনেকের কাছেই তিনি এই সময়ের অন্যতম সেরা ফুটবলার। তবে অন্যদের চেয়ে লামিন ইয়ামালের বিষয়টি একটু আলাদা। কারণ, শুরু থেকেই যে তার সাথে তুলনা চলে আসছে বার্সেলোনা ও আর্জেন্টিনার কিংবদন্তি লিওনলে মেসির। তবে এটা ভালো লাগছে না পেপ গার্দিওলার। ম্যানচেস্টার সিটি কোচ মনে করেন, মেসির উচ্চতার কাছাকাছি যেতে হলেও ইয়ামালের প্রমাণ করার বাকি আছে আরও অনেক কিছুই।
চলতি মাসের শুরুতেই ১৮ বছরে পা দেওয়া ইয়ামাল বার্সেলোনার হয়ে সিনিয়র ফুটবল ক্যারিয়ারে পেয়েছেন দুর্দান্ত সূচনা। ইতিমধ্যে তিনি ১০৬টি ম্যাচ খেলে ২৫টি গোল ও ২৮টি অ্যাসিস্ট করেছেন। স্পেনের ইউরো ২০২৪ জয়ে বড় ভূমিকা রাখার পাশাপাশি গত মৌসুমে বার্সেলোনাকে ঘরোয়া ট্রেবল জয়ে রাখেন গুরুত্বপূর্ণ অবদান। সম্প্রতি বার্সেলোনা তাকে ক্লাবের সাবেক তারকা মেসির পরিহিত বিখ্যাত ১০ নম্বর জার্সি নম্বর দিয়েছে। ফলে দুজনের তুলনা বেড়ে যাচ্ছে আরও।
সম্প্রতি জিকে স্পেন-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে গার্দিওলা বলেছেন, ইয়ামালের ওপর অতিরিক্ত চাপ না দেওয়াটাই শ্রেয়। “তাকে ক্যারিয়ারটা এগিয়ে নিতে দিন। মেসির সঙ্গে যে কারোরই তুলনা করাটা নিঃসন্দেহে বড় ব্যাপার। যেমন, কোনো চিত্রশিল্পীকে যদি ভ্যান গগের সঙ্গে তুলনা করা হয়, তখন সবাই বলবে, ‘বাহ, ভালো তো!’ মানে সে নিশ্চয়ই ভালো কিছু করছে। কিন্তু আমাদের তো তাকে সময় দিতে হবে। সময়ের সাথে সাথে সে কীভাবে খেলোয়াড় হিসেবে বেড়ে ওঠে, সেটা একটা দেখার বিষয় হবে।”
রেকর্ড ৮ বারের ব্যালন ডি’অর জয়ী মেসিও তার পেশাদার ক্যারিয়ার শুরু করেন বার্সেলোনায়। ২০২১ সালে পিএসজিতে যোগ দেওয়ার আগে কাতালান ক্লাবটির হয়ে গড়েন অজস্র রেকর্ড, হয়ে ওঠেন নিজের সময় তো বটেই, ইতিহাসের সেরাদের একজনও। তাকে অনুসরণ করে একই গতিতে ছুটে চলা ইয়ামাল গত মৌসুমে পার করেন সেরা সময়। ৫৫ ম্যাচে ১৮টি গোল করার পাশাপাশি সতীর্থদের দিয়ে করান ২৫টি গোল।
তবে স্রেফ গোল করার দিক থেকেও যে ইয়ামালে পাড়ি দিতে আরও অনেক পথ, সেটা মনে করিয়ে দিয়েছেন গার্দিওলা। “মেসি ছিল ব্যতিক্রমী এক ফুটবলার। এক মৌসুমে ৯০ গোল করা, টানা ১৫ বছর ধরে শীর্ষ পর্যায়ে পারফর্ম করা, তাও বড় কোনো চোট ছাড়াই… এটা কোনো সাধারণ কথা না কিন্তু। তাই আমি বলব তাকে (ইয়ামালকে) এগিয়ে যেতে দিন, উন্নতি করতে সময় দিন।”
গার্দিওলা যে ৯০ গোলের কথা বলেছেন, সেটা ছিল ২০১২ সালে। মেসি সেবার এক ক্যালেন্ডার ইয়ারে ৯১ গোল করে জার্ড মুলারের ১৯৭২ সালে করা ৮৫ গোলের রেকর্ড ভেঙে দেন, যা আজও রয়ে গেছে অক্ষত।
পরবর্তী নারী এশিয়ান কাপ ফুটবলের ড্র-তে বাংলাদেশ পেল কঠিন এক গ্রুপ। প্রথমবারের মত এই টুর্নামেন্টে অংশ নিতে যাওয়া বাংলাদেশের মেয়েরা গ্রুপ সঙ্গী হিসেবে পেয়েছে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন চীন, উত্তর কোরিয়া ও উজবেকিস্তানকে। এই তিন দলই র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে।
২০২৬ সালের ১ থেকে ২৩ মার্চ অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে নারী এশিয়ান কাপ ফুটবলের এবারের আসর। মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) সিডনির বিখ্যাত হারবার ফ্রন্টে অনুষ্ঠিত হয়েছে এই প্রতিযোগিতার জমকালো ড্র। প্রথমবার এই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণের যোগ্যতা অর্জন করলেও, ড্র অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের কোনো প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন না।
এএফসি (এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন) র্যাঙ্কিংয়ের ভিত্তিতে দলগুলোকে পটে ভাগ করেছিল, যার ভিত্তিতে ড্র-তে নির্ধারিত হয়েছে গ্রুপ। ইরান ও ভারতের সাথে বাংলাদেশ নারী দল ছিল চতুর্থ পটে।
পট থেকে ‘বি’ গ্রুপের প্রথম দল হিসেবে নাম ওঠে বাংলাদেশের নাম। এরপর একে একে সেখানে যোগ হয় উজবেকিস্তান, চীন ও উত্তর কোরিয়া।
‘এ’ গ্রুপে পড়েছে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, ফিলিপাইন ও ইরান। ‘সি’ গ্রুপে আছে জাপান, ভিয়েতনাম, ভারত ও চাইনিজ তাইপে।
ড্র অনুষ্ঠানের আগে অংশগ্রহণকারী দেশের খেলোয়াড় ও কোচদের নিয়ে সিডনির হারবার ফ্রন্টে নারী এশিয়ান কাপের ট্রফি নিয়ে ফটোসেশন আয়োজন করেছিল এএফসি।
অন্য ফরম্যাটে খুব একটা ভালো না করলেও টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে বরাবরই সমীহ জাগানিয়া দল ওয়েস্ট ইন্ডিজ৷ অথচ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হতে হয়েছে ক্যারিবিয়ানদের। অধিনায়ক শাই হোপ সরাসরি দায় দিলেন দলের ব্যাটিং ব্যর্থতাকেই।
সিরিজের শেষ ম্যাচে সেন্ট কিটসে ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট হয় ১৭০ রানে, যা এই সিরিজে তাদের সর্বনিম্ন সংগ্রহ। তিন উইকেটে ম্যাচ জেতে অজিরা। সিরিজের প্রতিটি ম্যাচেই বোর্ডে ভালো রান জমা করলেও প্রয়োজনের সময়ে দলটির ব্যাটারা পারেননি ব্যবধান গড়ে দেওয়া ইনিংস খেলতে। সাথে যোগ হয় শক্ত অবস্থান থেকে ব্যাটিং ধসের।
সিরিজ শেষে তাই হোপের আক্ষেপ ব্যাটিং উইনিটের অধারাবাহিকতা নিয়ে। “আমরা কোনো ম্যাচেই সেরা ব্যাটিং পারফরম্যান্স দেখাতে পারিনি। কখনো ভালো শুরু করেও এরপর শেষটা করেছি খারাপভাবে, আবার উল্টোটাও হয়েছে। ভালো অবস্থানে থেকেও আমরা প্রতিপক্ষকে চেপে ধরতে পারিনি। অস্ট্রেলিয়ার মতো শক্তিশালী দলের বিপক্ষে জিততে চাইলে আপনাকে পুরো ইনিংসই জুড়ে চাপ ধরে রাখতে হবে।”
সিরিজের প্রথম ম্যাচে ১৩তম ওভারে ১ উইকেটে ১২৩ থেকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংস থামে মাত্র ১৮৯ রানে। দ্বিতীয় ম্যাচে বিনা উইকেটে ৬৩ রান থেকে স্কোর হয় ৮ উইকেটে ১৭২। তৃতীয় ম্যাচে হোপ-ব্র্যান্ডন কিং জুটি ১২৫ রান করার পর মিডল অর্ডারে নামে ধস। তবে শেষ দুই ম্যাচে উল্টো চিত্রও দেখা যায়। চতুর্থ ম্যাচে যেমন ৬৭ রানে ৪ উইকেট হারানোর পরও শেষ পর্যন্ত স্কোর হয় ৯ উইকেটে ২০৫। আবার পঞ্চম ম্যাচে ৩ উইকেটে ৩২ থেকে ১৭০ রান।
তবুও প্রতিবারই জয়ী দল ছিল অস্ট্রেলিয়া, এবং সেটা সহজেই। হোপের হতাশাত জায়গা তাই এখানেই।
“বড় স্কোর গড়ার জন্য আমরা ব্যাটাররা নিজেদের সেরা সুযোগটা কাজে লাগাতে পারিনি। আর সেই জায়গাতেই আমরা পিছিয়ে গেছি। পুরো সিরিজ জুড়েই আমরা যেন অস্ট্রেলিয়ার চেয়ে একধাপ পিছিয়ে ছিলাম।”