যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে আরও একবার নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়লেন লিওনেল মেসির দেহরক্ষী ইয়াসিন চিউকো। লিগস কাপ ডিসিপ্লিনারি কমিটি জানিয়েছে, ইন্টার মায়ামির এক প্রতিনিধিকে চলতি লিগস কাপ ২০২৫ টুর্নামেন্টের বাকি সময়ের জন্য সমস্ত টেকনিক্যাল এরিয়া থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আর ইএসপিএনের দাবি, এই প্রতিনিধিই মেসির দেহরক্ষী।
গত বুধবার রাতে ফোর্ট লডারডেলের চেইস স্টেডিয়ামে ইন্টার মায়ামি ও আটলাস ম্যাচের পর ঘটে যাওয়া এক ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে টুর্নামেন্ট কমিটি। সেখানে নাম না বলা হলেও ইএসপিএন তাদের সূত্রের মাধ্যমে নিশ্চিত হয়েছে, নিষিদ্ধ সেই ব্যক্তি চিউকো।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, ওই ম্যাচ শেষে খেলোয়াড়দের মধ্যে চলা কথোপকথন থামাতে গিয়ে মাঠে ঢুকে পড়েন চিউকো। এরপর আটলাস দলের কয়েকজন খেলোয়াড়ের সঙ্গে হাতাহাতিও হয় তার।
বিষয়টি নিয়ে কড়া প্রতিক্রিয়া জানান আটলাসের ডিফেন্ডার ম্যাথিউস ডোরিয়া। “চিউকোর মাঠে থাকার কোনো অনুমতিই নেই, বিশেষ করে বিষয়টি যখন খেলোয়াড়দের মধ্যেই হচ্ছিল।“
উল্লেখ্য, এর আগেও মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) ম্যাচে চিউকোকে মাঠের পাশে টাচলাইনে থাকার অনুমতি দেওয়া হয়নি। তবে এরপরও তিনি তিনি ইন্টার মায়ামির নিরাপত্তা দলের একজন সদস্য হিসেবে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
২ আগস্ট ২০২৫, ১১:৪৯ এম
১ আগস্ট ২০২৫, ১:০৪ পিএম
মাত্র আট মাস হলো ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে এসেছেন, প্রথম মৌসুম কেটেছে একরাশ হতাশার মধ্য দিয়ে। রুবেন আমোরিমের চাকরি নিয়ে প্রায়ই তোলা হয় প্রশ্ন। তবে পর্তুগিজ এই কোচ ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে নিয়ে দেখছেন বড় স্বপ্ন। ইংলিশ ক্লাবটিতে আরও ২০ বছর কাটিয়ে দিতে চান তিনি।
আমোরিমের সাথে ইউনাইটেডের বর্তমান চুক্তির মেয়াদ ২০২৭ সাল পর্যন্ত। সাথে রয়েছে সেটা এক বছর বাড়ানোর সুযোগ। হাতেগোনা কয়েকজন কোচ ছাড়া আধুনিক কোচরা কেউই ২০ তো নয়ই, ৫ বছরও একটি ক্লাবের কোচ হিসেবে থাকার সুযোগ পান না। পেপ গার্দিওলার মত যারা দুহাতে সাফল্য পেয়েছেন, কেবল তারাই এক ক্লাবে প্রায় ১০ বছর কাটাচ্ছেন।
আমোরিমেরও ইচ্ছা এমন লম্বা সময় ইউনাইটেডের ডাগআউটে থাকার। প্রাক-মৌসুম প্রস্তুতিতে এভারটনের সাথে ম্যাচের পর তিনি বলেছেন সেই লক্ষ্যের কথাই।
“আমি এখানেই থাকতে চাই, আমি আরও ২০ বছর থাকতে চাই। সেটাই আমার লক্ষ্য। আমি মনে করি এটা সম্ভবও।”
গত নভেম্বর মাসে এরিক টেন হাগকে সরিয়ে আমোরিমকে দায়িত্ব দেয় ইউনাইটেড। লক্ষ্য ছিল তার হাত ধরে ঘুরে দাঁড়ানোর। কিন্তু প্রথম মৌসুমে তার নেতৃত্বে ক্লাবটির হয় ভরাডুবি, বিশেষ করে প্রিমিয়ার লিগে। ১৯৭৩-৭৪ মৌসুমের পর সবচেয়ে বাজে অবস্থানে থেকে শেষ করে তারা। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে মৌসুমে ২০টি ম্যাচ হারে ইউনাইটেড, যা ১৯৭৩-৭৪ মৌসুমের পর সর্বোচ্চ পরাজয়ের রেকর্ড। ইউরোপা লিগের ফাইনাল খেললেও তাই আমোরিমের অবস্থান মজবুত নয়।
এরপরও ভালো কিছু সম্ভব বলেই মানেন আমোরিম।
“আমি জানি গত মৌসুমে আমার বিশেষ কৃতিত্ব নেই। তবে আমি নতুন করে শুরু করতে প্রস্তুত।”
গেল মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৪২টি ম্যাচে দায়িত্ব পালন করেছেন আমোরিম, যার মধ্যে জয় এসেছে মাত্র ১৭টিতে। ম্যাচ প্রতি পয়েন্টের হার ছিল মাত্র ১.৪০। আবার ইউরোপা লিগ না জিততে পারায় ২০২৫-২৬ মৌসুমে ইউরোপিয়ান কোনো প্রতিযোগিতায় খেলতে পারবে না, যা শেষবার হয়েছিল ২০১৪-১৫ মৌসুমে।
আর্জেন্টিনা জাতীয় দলে লিওনেল মেসির সাথে খেলার অসংখ্য স্মৃতি রয়েছে রদ্রিগো দে পলের। একসাথে জিতেছেন বিশ্বকাপ, কোপা আমেরিকার শিরোপা। এরপরও ইতিহাসের অন্যতম সেরা খেলোয়াড়ের সাথে আরও বেশি বেশি খেলার তাগিদ অনুভব করেছেন অভিজ্ঞ এই মিডফিল্ডার। আর এই কারণেই মেসিকে অনুসরণ করে তার ক্লাব ইন্টার মায়ামিতে যোগ দিয়েছেন বলেই স্বীকারোক্তি দে পলের।
৩১ বছর বয়সী এই আর্জেন্টাইন তারকা আতলেতিকো মাদ্রিদ ছেড়ে সম্প্রতি মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) দল মায়ামিতে যোগ দিয়েছেন ধারের চুক্তিতে। দুই বছর আগে থেকেই এই ক্লাবটিতে খেলছেন মেসি, যার যাথে দে পলের রয়েছে দারুণ বন্ধুত্ব। জাতীয় দলে খেলার সময় মাঠে ও মাঠের বাইরে সব জায়গায় দুজনকে একসাথেই দেখা যায় বেশি।
শুক্রবার মায়ামিতে নিজের আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলনে দে পল অকপটেই জানালেন, মেসির কারণেই যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমিয়েছেন তিনি।
“জাতীয় দলে খেলার জন্য যখনই আমরা একসাথে হই, প্রতিটি মুহূর্ত অসাধারণ কাটে। কিন্তু সেটা খুব অল্প সময়েই শেষ হয়ে যেত। কিন্তু আমি সবসময় চেয়েছি সেরাদের সাথেই নিয়মিত একসাথে খেলতে, আর সেরা খেলোয়াড় তো এখানেই খেলে।”
ইউরোপিয়ান লিগে লম্বা সময় ধরে খেলা দে পল গত মৌসুমেও আতলেতিকোর হয়ে খেলেছেন বেশ ভালো। এরপরও করেছেন ঠিকানা বদল। মায়ামিতে তার চুক্তি আপাতত ২০২৫ এমএলএস মৌসুম পর্যন্ত ধারে। তবে চুক্তিতে তাকে স্থায়ীভাবে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার সুযোগও রাখা হয়েছে দলটির সামনে, যা ২০২৯ সাল পর্যন্ত বাড়তে পারে।
মূলত মেসি মায়ামিতে যোগ দেওয়ার পর থেকেই দে পল নজর রাখছিলেন এমএলএসে। নিজের ব্যস্ত সূচির মাঝেও সুযোগ পেলে ম্যাচ দেখতেন। আর সেখান থেকে আগ্রহ বেড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন তিনি। “ইউরোপের সেরা লিগগুলোতে খেলার অভিজ্ঞতা আমার জন্য দারুণ ছিল। তবে আমি নতুন একটা চ্যালেঞ্জ নিতে চেয়েছি, আর চেয়েছি নতুন কিছু শিখতে। এমএলএস এখন উন্নতির পথে রয়েছে, আর আমি এই পথচলার অংশ হতে চাই।”
দে পল ইতোমধ্যেই মায়ামিতে নিজের অভিষেক সেরে ফেলেছেন। গত বুধবার লিগস কাপে আতলাসের বিপক্ষে ২-১ গোলের জয় পাওয়া ম্যাচে পুরো ৯০ মিনিট মাঠে ছিলেন তিনি।
তিনি ক্লাব ছাড়তে পারেন, অন্তত এই সময়ে, এমন কোনো গুঞ্জন ছিল না। তবে চমকের জন্ম দিয়েই টটেনহ্যাম হটস্পার ছাড়ার ঘোষণা দিলেন ক্লাবটির অধিনায়ক সন হিউং-মিন। এই গ্রীষ্মেই ইংলিশ ঠিকানা বদল করবেন বলে নিজেই জানিয়ে দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ান তারকা, যা বলতে গিয়ে আবেগ ধরে রাখতে পারেননি তিনি।
শনিবার (২৯ জুলাই) সিউলে এক সংবাদ সম্মেলনে সন টটেনহ্যামের সাথে দীর্ঘ ১০ বছরের সম্পর্ক শেষ করার ঘোষণা দিয়েছেন। ২০১৫ সালে জার্মানির লেভারকুসেন থেকে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটিতে যোগ দিয়ে সময়ের পরিক্রমায় তিনি হয়ে গেছেন ক্লাব কিংবদন্তি।
আর তাই স্পার্স-দের ছাড়ার সিদ্ধান্ত জানানোর সংবাদ সম্মেলন মোটেও সহজ হয়নি ৩৩ বছর বয়সী এই ফরোয়ার্ডের জন্য।
“আমি এই গ্রীষ্মেই ক্লাব ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। বলার অপেক্ষা রাখে না এটাই আমার ফুটবল ক্যারিয়ারে সবচেয়ে কঠিন সিদ্ধান্তগুলোর মধ্যে একটি। একটা ক্লাবে ১০ বছর থাকা, প্রতিদিন নিজের সেরাটা দেওয়া অনেক বড় ব্যাপার। আমার কাছে মনে হয় এই সময়ে আমি শতভাগ উজাড় করে দিতে পেরেছি। এই ক্লাবে আমি শুধু একজন খেলোয়াড় হয়েই থাকিনি, মানুষ হিসেবেও এখানে অনেক কিছু শিখেছি। আমি কৃতজ্ঞ হৃদয়েই বিদায় নিচ্ছি।”
সনের সঙ্গে টটেনন্যামের চুক্তি রয়েছে ২০২৬ সাল পর্যন্ত। তবে চুক্তি নবায়ন না করায় তার আগেই ক্লাব ছাড়ছেন সন। যদিও পরবর্তী গন্তব্য সম্পর্কে এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানাননি তিনি, তবে সেটা প্রিমিয়ার লিগ বা ইউরোপের কোনো ক্লাব হওয়ার সম্ভাবনা আপাতত কমই। ব্রিটিশ গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের মেজর লিগ সকার (এমএলএস) ক্লাব লস অ্যাঞ্জেলেস এফসি তার সাথে যোগাযোগ করেছে।
টটেনহ্যামের ইতিহাসের অন্যতম সেরা খেলোয়াড় সন ক্লাবটির হয়ে ৪৫৪ ম্যাচে ১৭৩ গোল করেছেন। ১৭ বছর পর দলটির প্রথম শিরোপা জেতায় অবদান রেখে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন ইউরোপা লিগ জয়ে। ব্যক্তিগত অর্জনের মধ্যে রয়েছে ২০২১-২২ মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগ গোল্ডেন বুট জয়।
ধারণা করা হচ্ছে, আগামী রোববার সিউলে নিউক্যাসল ইউনাইটেডের বিপক্ষে প্রাক-মৌসুম ম্যাচে সন শেষবারের মতো টটেনহ্যামের জার্সি গায়ে দিতে পারেন সন।
নতুন মৌসুমে লা লিগায় নিজেদের প্রথম ম্যাচে পিছিয়ে দেওয়ার আবেদনে ব্যর্থই হল রিয়াল মাদ্রিদ। ক্লাব বিশ্বকাপে অংশ নেওয়ায় অতিরিক্ত বিশ্রামের আবেদন করেছিল ক্লাবটি, যা খারিজ করে দিয়েছে স্প্যানিশ ফুটবল ফেডারেশন (আরএফইএফ)।
এর ফলে রিয়ালকে নির্ধারিত সূচি অনুযায়ীই শুরু করতে হবে নতুন মৌসুম। ১৯ আগস্ট ঘরের মাঠে ওসাসুনার বিপক্ষে মাঠে নামবে লস ব্লাঙ্কোসরা।
স্পেনের স্থানীয় সংবাদ সংস্থা ইউরোপা প্রেস জানিয়েছে, আরএফইএফের একক বিচারককের মতে লিগ সূচিতে কোনো পরিবর্তন আনার একমাত্র যুক্তি হতে পারে ‘ফোর্স মেজর’ বা অপ্রতিরোধ্য পরিস্থিতি যা এড়ানো অসম্ভব। তবে সূচি বদলে রিয়ালের করা আবেদন এমন কোনো পরিস্থিতির আওতায় পড়ে না।
উল্লেখ্য, জুন-জুলাইয়ে যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত ক্লাব বিশ্বকাপে অংশ নেয় রিয়াল, যেখানে ৯ জুলাই সেমিফাইনালে তাদের পথচলা থামে পিএসজির কাছে হেরে। এরপরই জাবি আলোনসোর দল বাড়তি আরও কিছুদিন বিশ্রাম ও প্রাক-মৌসুম প্রস্তুতির সুযোগ চেয়ে আবেদন করে, যেখানে বলা হয় যেন লা লিগার সূচি পিছিয়ে দেওয়া হয়।
নিজেদের আবেদনের স্বপক্ষে রিয়াল দাবি করেছিল, তাদের প্রথম ম্যাচের প্রতিপক্ষ ক্লাব ওসাসুনাও এই সূচি পেছানোর ব্যাপারে সম্মত। তবে আরএফইএফ জানায়, ওসাসুনার পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া মেলেনি।
অন্যদিকে ক্লাব বিশ্বকাপ চলাকালীন ও টুর্নামেন্ট শেষে রিয়ালের সূচি পেছানোর আবেদনের কড়া সমালোচনা করেন হাভিয়ের তেবাস। লা লিগা সভাপতি বিষয়টি ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দেন। এও বলেন, ক্লাব বিশ্বকাপ খেলে রিয়াল যা আয় করেছে, সেই তুলনায় একটু কম বিশ্রাম পাওয়া খুব বড় সমস্যা হওয়ার কথা না।
প্রথমবারের মত চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শিরোপা জয়ের আনন্দ উদযাপনে পিএসজি সমর্থকরা মেতে উঠেছিলেন বাধভাঙ্গা উল্লাসে। তবে সেটা বেশ কিছু জায়গায় সীমা ছাড়িয়ে যাওয়ায় সমর্থকদের অশোভন আচরণের দায়ে ফরাসি ক্লাবটিকে বিশাল জরিমানাই দিয়েছে ইউয়েফা। প্রায় দেড় লাখ ইউরোর জরিমানা দিতে হবে পিএসজিকে।
গত মে মাসের ফাইনালে ইন্টার মিলানকে ৫-০ ব্যবধানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জেতে পিএসজি। এই ম্যাচ চলাকালে কিছু পিএসজি সমর্থক 'ইউয়েফা মাফিয়া' লেখা একটি ব্যানার ও এর পাশে শূকরের ছবিও প্রদর্শন করেন। এর মাধ্যমে তারা ইউয়েফার কার্যক্রমকেই মূলত কটাক্ষ করেন। এখানে চমক জাগানিয়া ব্যাপার হল, ফরাসি চ্যাম্পিয়নদের প্রেসিডেন্ট নাসের আল-খেলাইফি নিজেই আবার ইউয়েফার নির্বাহী কমিটির সদস্য এবং এই মূহুর্তে ইউরোপিয়ান ক্লাব অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্টও।
সেই ফাইনালে নানা ঘটনা বিশ্লেষণ করে ইউয়েফার ডিসিপ্লিনারি প্যানেল ছয়টি ভিন্ন অভিযোগে পিএসজির বিরুদ্ধে রায় দিয়েছে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল : ইউয়েফার প্রতি অশালীন বার্তা পরিবেশন, ইউয়েফাকে অসম্মান করা, সমর্থকদের মাঠে ঢুকে পড়া, আতশবাজি ফাটানো ও ঘাস তুলে নেওয়ার মাধ্যমে মাঠের ক্ষতিসাধন।
শাস্তি হিসেবে মাঠে ঢুকে পড়া ও আতশবাজি ফাটানোর জন্য ১ লাখ ইউরো, ‘ইউয়েফা মাফিয়া’ লেখা ব্যানার প্রদর্শনের জন্য ১০ হাজার ইউরো, মাঠের ক্ষতিসাধনের জন্য ৮ হাজার ইউরো সহ মোট ১ লাখ ৪৮ হাজার ইউরো জরিমানা করা হয়েছে পিএসজিকে।
শুধু জরিমানাই নয়, পিএসজির সমর্থকদের জন্য একটি অ্যাওয়ে ম্যাচে টিকিট বিক্রির নিষেধাজ্ঞাও দেওয়া হয়েছে। তবে সেটা আগামী দুই বছরের জন্য স্থগিত রাখা হয়েছে।