
সপ্তাহ খানেক আগের ঘটনা, জুড বেলিংহাম তার ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে একটা ছবি শেয়ার করেছিলেন। যেখানে তার সঙ্গে ভিনিসিয়ুস জুনিয়র ও কিলিয়ান এমবাপে ছিলেন। ঠিক তার একদিন বাদে রদ্রিগো তার ইনস্টাগ্রামে একটা ছবি শেয়ার করেন যেখানে এমবাপে, ভিনিসিয়ুস থাকলেও ছিলেন না বেলিংহাম। এরপরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হৈচৈ পড়ে গিয়েছিল। গুঞ্জন উঠেছিল চারজনের মাঝে সম্পর্ক ভাঙার। তবে সেটা উড়িয়ে দিয়েছেন ইংলিশ মিডফিল্ডার। জানিয়েছেন, তাদের মাঝে সব ঠিকঠাকই আছে।
গত মৌসুমে বেলিংহাম, রদ্রিগো, ভিনিসিয়ুস ছিলেন রিয়ালের মূল ত্রয়ী। এবার সেখানে যুক্ত হয়েছেন এমবাপে। ফরাসি তারকার আগমনে রদ্রিগো কিছুটা আড়ালে পড়ে যাচ্ছিলেন বলেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশ কিছু কথা চাউর হয়েছিল। তবে স্টুর্টগার্টের সাথে ম্যাচ শেষে সেটি যে শুধুই গুঞ্জন, তাই মনে করিয়ে দিয়েছেন বেলিংহাম।
বেলিংহাম বলেছেন, সবই স্রেফ উড়ো খবর। “সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখলাম চারজনের মধ্যে আমি নেই, কিংবা রদ্রিগো নেই। তারা একটা বাজে পরিস্থিতি তৈরি করতে চেয়েছে। রদ্রিগোর সাথে আমার সম্পর্ক ঠিকঠাক আছে, আমরা লম্বা সময় ধরেই একসাথে আছি। মাঠের বাইরেও আমরা সবাই দারুণ বন্ধু, সবাই একসাথে খেলতে পছন্দ করি। আজকে মাঠেই আমরা তার প্রমাণ রেখেছি।”
এরপর বেলিংহাম কথা বলেছেন ম্যাচ নিয়ে। স্টুর্টগার্টের সাথে ৩-১ গোলে জয় পেলেও দলের যে আরও উন্নতি করতে হবে সেটাও জানিয়েছেন তিনি। “আমাদের এখনো অনেক কিছু উন্নতি করতে হবে। নিজেদের সেরাটা দিতে আমাদের আরও কিছু সময় দরকার। আমরা ধীরে ধীরে উন্নতি করছি। এখন আমাদের আরও ধারাবাহিক হতে হবে।”
No posts available.
৮ নভেম্বর ২০২৫, ১১:৪৯ পিএম

নতুন ম্যাচে যেন আরও একবার সেই পুরোনো মেসি। প্রথমার্ধে নিজে করলেন জোড়া গোল। দ্বিতীয়ার্ধে সতীর্থকে দিয়ে গোল করিয়ে গড়লেন দারুণ এক কীর্তি। আর্জেন্টাইন মহাতারকার এমন উজ্জ্বল দিনে অনায়াস জয় পেল ইন্টার মায়ামি।
এমএলএস কাপ প্লে-অফে ন্যাশভিলের বিপক্ষে তৃতীয় রাউন্ডে ৪-০ গোলে জিতেছে মায়ামি। আগের দুই রাউন্ডে দুই দলই একটি করে জয় পাওয়ায় ম্যাচটি ছিল বাচা-মরার লড়াই। .
রোববার বাংলাদেশ সময় সকালে হওয়া এই ম্যাচ জিতে এখন ইস্টার্ন কনফারেন্স সেমি-ফাইনালে পৌঁছে গেছে মায়ামি। মেসির পাশাপাশি দলের জয়ে জোড়া গোল করেছেন তাদেও আলেন্দে।
দ্বিতীয়ার্ধে দলের চতুর্থ, আলেন্দের দ্বিতীয় গোলে সহায়তা করে ক্যারিয়ারে ৪০০ অ্যাসিস্টের মাইলফলক স্পর্শ করেন মেসি। পেশাদার ফুটবলে এখনও খেলে যাওয়া আর কোনো ফুটবলারের নেই এই কীর্তি।
আরও পড়ুন
| সৌদি লিগে ‘সেঞ্চুরি’ রোনালদোর |
|
সব মিলিয়ে মেসির আগে ৪০০ অ্যাসিস্ট করা ফুটবলার শুধু একজন। হাঙ্গেরির কিংবদন্তি ফুটবলার ফেরেঙ্ক পুসকাসের ক্যারিয়ার অ্যাসিস্ট ৪০৪টি। যা হয়তো অচিরেই ছাড়িয়ে যাবেন আটবারের ব্যালন ডি অর জয়ী মেসি।
দীর্ঘ ক্যারিয়ারে স্প্যানিশ ক্লাব বার্সেলোনার হয়ে ২৬৯টি অ্যাসিস্ট করেছেন মেসি। আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে তার অ্যাসিস্ট ৬০টি। মায়ামির জার্সিতে সতীর্থদের গোলে তিনি সহায়তা করেছেন ৩৭ বার। ভুলে যাওয়ার মতো পিএসজি ক্যারিয়ারে ৩৪ অ্যাসিস্ট করেছেন মেসি।
এছাড়া গোলসংখ্যায়ও ৯০০-র খুব কাছে পৌঁছে গেছেন মেসি। জোড়া গোলের পর তার নামের পাশে এখন ৮৯৪ গোল।
চলতি বছর সব মিলিয়ে ৫০ ম্যাচ খেলে ৪৪ গোলের পাশাপাশি মেসির অ্যাসিস্ট ২১টি। সবশেষ সাত ম্যাচে ১৮টি গোলে অবদান রেখেছেন তিনি।
ফ্লোরিডায় রোববার নিজেদের ঘরের মাঠে দশম মিনিটে একরকম উপহারই পান মেসি। প্রতিপক্ষ এক ডিফেন্ডার ভুল ব্যাক পাস দেন মেসির পায়ে। পরে কয়েকজনকে কাটিয়ে বাম পায়ের শটে বল জালে জড়ান আর্জেন্টাইন জাদুকর।
ম্যাচের ৩৯ মিনিটে মাতেও সিলভেত্তির পাসে ফাঁকা গোল মুখে বল পান মেসি। ডি-বক্সের বাইরে থেকে ঠাণ্ডা মাথার প্লেসিং শটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন তিনি।
দ্বিতীয়ার্ধে ফিরে ৭৩ মিনিটে জর্দি আলবার অ্যাসিস্টে স্কোরলাইন ৩-০ করেন আলেন্দে। তিন মিনিটের মধ্যে মেসির থ্রু পাস ধরে ন্যাশভিলের জালে হালি পূরণ করেন ২৬ বছর বয়সী অলরাউন্ডার।
চমৎকার এই জয়ের পর এবার কনফারেন্স সেমি-ফাইনালে মায়ামির প্রতিপক্ষ সিনসিনাটি। আগামী ২২ নভেম্বর লড়বে দুই দল।
প্রথমার্ধেই গোল হজম করে পিছিয়ে পড়ল আর্সেনাল। বিপরীতে দ্বিতীয়ার্ধে দুটি গোল করে জয়ের আশা দেখতে পেল তারা। কিন্তু শেষ মুহূর্তের গোলে পয়েন্ট ভাগাভাগি করতে হলো ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের টেবিল টপারদের।
প্রিমিয়ার লিগে শনিবার রাতে সান্ডারল্যান্ডের মাঠে খেলতে গিয়ে ২-২ গোলে ড্র করেছে আর্সেনাল। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে টানা ৮ ম্যাচ নিজেদের জাল অক্ষত রাখার পর অবশেষে গোল হজম করেছে তারা।
পুরো অক্টোবর মাসে একটি গোলও হজম করেনি আর্সেনাল। এই সময়ে তারা জিতেছে ৮ ম্যাচের সব কয়টি। এবার কিনা গোল খেয়ে বসলো ৮ মৌসুম পর প্রিমিয়ার লিগে খেলা সান্ডারল্যান্ডের বিপক্ষে।
ম্যাচে অবশ্য দাপট দেখিয়েই খেলে আর্সেনাল। তবে দুই অর্ধে দুই গোল হজম করে বসায় পূর্ণ পয়েন্ট পাওয়া হয়নি মিকেল আর্তেতার দলের।
৩৬ মিনিটে আর্সেনালকে চমকে দেন ড্যানিয়েল বালার্ড। প্রথমার্ধে আর এই গোল শোধ করতে পারেনি অতিথিরা। দ্বিতীয়ার্ধে ৫৪ মিনিটের মাথায় স্কোরলাইন ১-১ করেন বুকায়ো সাকা।
পরে ৭৪ মিনিটে লেয়ান্দ্রো ট্রোসার্ড গোল করলে জয়ের সম্ভাবনাও দেখতে শুরু করে গানাররা। কিন্তু অতিরিক্ত যোগ করা সময়ে গোলরক্ষকের ওপর দিয়ে দুর্দান্ত কায়দায় নেওয়া শটে সান্ডারল্যান্ডকে ১ পয়েন্ট এনে দেন ব্রায়ান ব্রবি।
১১ ম্যাচে ৮ জয় ও ২ ড্রয়ে ২৬ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষেই রয়েছে আর্সেনাল। সমান ম্যাচে ১৯ পয়েন্ট নিয়ে চারে সান্ডারল্যান্ড।

হারতে থাকা ম্যাচের যোগ করা সময়ে ম্যাজিকাল হ্যারি কেইনের গোল। তাতে পরাজয় এড়ানোর স্বস্তি জুটল; তবে টানা জয়ের ধারা থামলো বায়ার্ন মিউনিখের।
আজ শনিবার রাতে জার্মান বুন্দেসলিগায় ইউনিয়ন বার্লিনের সঙ্গে ২–২ গোলে ড্র করেছে বায়ার্ন। ম্যাচের ৩৮ মিনিটে বাভারিয়ানদের হয়ে অন্য গোলটি করেন লুইস দিয়াজ। ইউনিয়ন বার্লিনের হয়ে জোড়া গোলই সেন্টারব্যাক দানিলহো দোখির।
এই ড্রয়ের ফলে টানা ১৬ ম্যাচ জয়ের রেকর্ডে ভাটা পড়ল বায়ার্নের। ১০ ম্যাচে ৯ জয় ও এক ড্রয়ে ২৮ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষেই রইল ভিনসেন্ট কোম্পানির দল।
বার্লিনের ঘরের মাঠ আন ডার আল্টেন ফোরস্টেরাইয়ে ম্যাচের শুরু থেকে আক্রমণাত্মক ছিল স্বাগতিকরা । ২৭ মিনিটে কর্নার থেকে আসা বলে শট নেন দানিলহো, গোলকিপার মানুয়েল নয়্যারের হাত ফসকে বল জড়ায় জালে।
বিরতির আগেই সমতায় ফেরে বায়ার্ন। ৩৮ মিনিটে দূর থেকে নেওয়া দারুণ শটে গোল করেন লুইস দিয়াস। ১-১ গোলের সমতা নিয়ে বিরতিতে যায় দুই দল।
দ্বিতীয়ার্ধে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেয় বায়ার্ন। যদিও একের পর এক আক্রমণ চালিয়েও গোলের দেখা পায়নি তারা। উল্টো ৮৩ মিনিটে আবারও গোল হজম করে বাভারিয়ানরা। বক্সে হ্যারি কেইনের ভুল ক্লিয়ারেন্স থেকে সুযোগ পান দানিলহো, কাজে লাগিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো বল জালে পাঠান ডাচ এই সেন্টার ব্যাক।
ম্যাচের যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে টম বিসশফের ক্রস থেকে হেডে গোল করেন হ্যারি কেইন। তাতেই ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়ে বায়ার্ন মিউনিখ।
১০ ম্যাচে ১২ নিয়ে টেবিলের ১০ নম্বরে ইউনিয়ন বার্লিন। আন্তর্জাতিক বিরতির পর ২২ নভেম্বর ফ্রেইবুর্গের বিপক্ষে খেলবে বায়ার্ন, আর ইউনিয়ন বার্লিন একই দিনে মুখোমুখি হবে সেন্ট পাওলির।

সৌদি প্রো লিগে দাপুটে জয় পেয়েছে আল নাসর। নিওম স্পোর্টস ক্লাবকে ৩-১ গোলে হারিয়েছে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর দল। গোল করেছেন রোনালদো, জোয়াও ফেলিক্স ও তরুণ অ্যাঞ্জেলো গ্যাব্রিয়েল।
সহজ জয়ের এই ম্যাচে আল নাসরের ইতিহাসে প্রথম বিদেশি খেলোয়াড় হিসেবে সৌদি প্রো লিগে ১০০ গোলে অবদান রাখার রেকর্ড গড়েছেন রোনালদো। ২০২২ সালে আল নাসরে যোগ দেয় মধ্যপ্রাচ্যের লিগটিতে ৮৫ ম্যাচে ৮৩ গোলের সঙ্গে ১৭ অ্যাসিস্ট করেছেন ‘সিআর সেভেন’।
আজ নিওমের ঘরের মাঠ কিং খালিদ স্পোর্টস সিটি স্টেডিয়ামে ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলে আল নাসর। ম্যাচের পঞ্চম মিনিটেই গোলের সুযোগ তৈরি করেন কিংসলে কোমান, তবে তার শট অল্পের জন্য বাইরে চলে যায়। এরপর একে একে রোনালদো, মানে ও ফেলিক্সের বেশ কিছু প্রচেষ্টা প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয় নিওম গোলরক্ষক লুইস ম্যাক্সিমিয়ানোর দুর্দান্ত সেভে।
বিরতির পর ৪৭ মিনিটে অবশেষে গোলের দেখা পায় আল নাসর। বাম পায়ের দারুণ শটে জাল খুঁজে পান অ্যাঞ্জেলো।
৫৬ মিনিটে বিপাকে পড়ে নিওম। সরাসরি লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন লুসিয়ানো রদ্রিগেজ, ফলে ১০ জনের দলে পরিণত হয় তাবুকের দলটি।
৬২ মিনিটে রোনালদোর শট ঠেকান নিওম গোলকিপার, তবে সেই মুহূর্তে বক্সে ফাউল করে বসেন খালিফা আল দাওসারি। ভিএআর দেখার পর আল নাসরের পক্ষে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। ৬৫ মিনিটে ঠাণ্ডা মাথায় নেওয়া শটে গোলরক্ষককে পরাস্ত করেন রোনালদো, , ব্যবধান বেড়ে হয় ২-০।
৮৪ মিনিটে আহমেদ আব্দু গোলে ব্যবধান কমায় নিওম। তবে দুই মিনিট পরই দূরপাল্লার দুর্দান্ত এক শটে গোল করেন জোয়াও ফেলিক্স। শেষ পর্যন্ত ৩-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে আল নাসর।
আট ম্যাচে টানা আট জয়ে ২৪ পয়েন্টে নিয়ে টেবিলের শীর্ষে রয়েছে আল নাসর। দুই নম্বরে থাকা আল তাউনের পয়েন্ট ২১, আর তৃতীয় স্থানে থাকা আল হিলালের পয়েন্ট ২০।

সংক্ষিপ্ত ফুটবল ক্যারিয়ারের সম্প্রতি ভিন্ন এক রূপই দেখেছেন লামিনে ইয়ামাল। ব্যাক্তিগত জীবনে জটিলতা, চোট আর বিতর্কে জড়ানো সব কিছু একসঙ্গে সামাল দিতে হয়েছে বার্সেলোনার স্প্যানিশ তারকা ফুটবলারকে। তবে আপাতত সেসব পেছনে ফেলে চেনা রূপে ফিরতে শুরু করেছেন ইয়ামাল। আর দলের আক্রমণভাগের মধ্যমণির পরিবর্তন স্বাভাবিকভাবেই চোখে পড়েছে বার্সা কোচ হান্সি ফ্লিকের।
‘পিউবালজিয়া’ নামক চোটের সঙ্গে লড়াই করা ইয়ামাল এখন বেশ ‘শৃঙ্খলাবদ্ধ’। লা লিগায় সেল্টা ভিগোর বিপক্ষে ম্যাচের আগে সংবাদ সম্মেলনে তেমনটাই বলছেন ফ্লিক। ছন্দে ফিরতে শুরু করা ইয়ামাল সবশেষ ম্যাচেও করেছেন দুর্দান্ত এক গোল।
মাঝে গুঞ্জন উঠেছিল ইয়ামালের নিয়ন্ত্রনহীন জীবন নিয়ে বিরক্ত বার্সা কোচ ফ্লিক। তবে জার্মান দার্শনিক নিজেই বললেন, আগের চেয়ে এখন অনেক মনোযোগী শিষ্য, ‘আমার মনে হয়, সে নিজের শৃঙ্খলায় অনেক বদল এনেছে। এখন সে অনেক, অনেক ভালো করছে। ওর অনুশীলন দারুণ হচ্ছে, জিমে কাজ করছে নিয়মিত, প্রতিদিনের ট্রিটমেন্টও ঠিকভাবে নিচ্ছে।’
ইয়ামালের চোটের যে ধরণ, তাতে নিয়মের মধ্যে থাকাটা বেশি জরুরি বলছেন ফ্লিক, ‘এই ধরনের ইনজুরির ক্ষেত্রে ওর এমনভাবেই নিয়ম মেনে চলাটা সবচেয়ে জরুরি। আমি মনে করি সে আবারও তার সেরা রূপে ফিরছে, তবে চোট পুরোপুরি সারেনি—এটা এখনও শেষ হয়নি।’ দলের অন্যতম সেরা তারকার যে ঠিকঠাক যত্ন দরকার সেটাও মনে করিয়ে দেন কাতালান ক্লাবটির কোচ।
এই মৌসুমে বার্সার হয়ে মাত্র ১০ ম্যাচে ১০ গোলে অবদান রেখেছেন ইয়ামাল। ১৮ বছর বয়সী ৫টি গোলের সঙ্গে সহায়তা করেছেন আরও পাঁচ গোলে। সেলটা ভিগোর বিপক্ষে ম্যাচ শেষে তিনি যোগ দেবেন স্পেন জাতীয় দলের সঙ্গে।
স্পেনের হয়ে খেলতে গিয়েই চোটে পড়েন ইয়ামাল। যা নিয়ে ক্লাব ও জাতীয় দলের মধ্যে ছোটখাটো টানাপোড়েনও হয়। ফ্লিক আশা প্রকাশ করেছেন, স্পেন কোচ ও টিম ম্যানেজমেন্ট যেন ইয়ামালের খেলার সময় নিয়ে সচেতন থাকেন, ‘ওর যত্ন নিতে হবে — শুধু আমরা নই, জাতীয় দলকেও।
আগামী সপ্তাহেই জর্জিয়া ও তুরস্কের বিপক্ষে বিশ্বকাপের বাছাইপর্বের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ আছে স্পেনের। কোচ লুইস দে লা ফুয়েন্তে এর মধ্যেই ইয়ামালকে রেখেই দল ঘোষণা করেছেন।