২১:২৯ , অক্টোবর ৩১
হোয়াইটওয়াশড বাংলাদেশ
২১:১৯ , অক্টোবর ৩১
তিন বলে রিশাদের দুই উইকেট
২১:১৭ , অক্টোবর ৩১
৯১ রানের জুটি ভাঙলেন রিশাদ
২১:১৪ , অক্টোবর ৩১
২৮ বলে চেজের ফিফটি
২১:০৯ , অক্টোবর ৩১
২৪ বলে অগাস্তের ফিফটি
২১:০৭ , অক্টোবর ৩১
অগাস্ত-চেজ জুটির পঞ্চাশ
২০:৪৬ , অক্টোবর ৩১
মাঝ পথে ৩ উইকেটে ৭৭
২০:৩৫ , অক্টোবর ৩১
বোলিংয়ে এসেই রিশাদের সাফল্য
২০:২৫ , অক্টোবর ৩১
কিংকে ফেরালেন নাসুম
২০:২২ , অক্টোবর ৩১
শুরুতেই মেহেদির আঘাত
১৯:৫০ , অক্টোবর ৩১
১৫১ রানে শেষ বাংলাদেশ
১৯:৪৪ , অক্টোবর ৩১
শেফার্ডের হ্যাটট্রিক
১৯:৩৮ , অক্টোবর ৩১
অল্পেই ফিরলেন জাকের
১৯:৩২ , অক্টোবর ৩১
কিছু করতে পারলেন না নাসুম
১৯:২৮ , অক্টোবর ৩১
আবার ব্যর্থ সোহান
১৯:২৩ , অক্টোবর ৩১
টিকলেন না রিশাদ
১৯:২০ , অক্টোবর ৩১
আবার বেঁচে গেলেন তামিম
১৯:১৪ , অক্টোবর ৩১
ছক্কার পর সাইফের অক্কা
১৯:০৩ , অক্টোবর ৩১
তামিম-সাইফ জুটির পঞ্চাশ
১৮:৫৭ , অক্টোবর ৩১
আবার বেঁচে গেলেন তামিম
১৮:৫২ , অক্টোবর ৩১
৩৬ বলে তামিমের ফিফটি
১৮:৪৭ , অক্টোবর ৩১
মাঝ পথে ২ উইকেটে ৬৭
১৮:৪৫ , অক্টোবর ৩১
তামিমের রেকর্ড
১৮:৩৬ , অক্টোবর ৩১
অল্পেই ফিরলেন লিটন
১৮:৩০ , অক্টোবর ৩১
পাওয়ার প্লেতে ১ উইকেটে ৪০
১৮:২৭ , অক্টোবর ৩১
রিভিউ নিয়ে বেঁচে গেলেন তামিম
১৮:১৯ , অক্টোবর ৩১
টিকলেন না ইমন
১৮:১৬ , অক্টোবর ৩১
শুরুতেই বেঁচে গেলেন তামিম
১৭:৪৪ , অক্টোবর ৩১
অধিনায়কসহ উইন্ডিজের ৩ পরিবর্তন
১৭:৩৮ , অক্টোবর ৩১
স্পিনার বাড়িয়ে বাংলাদেশ একাদশে ৪ পরিবর্তন
১৭:৩৪ , অক্টোবর ৩১
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
১৭:২০ , অক্টোবর ৩১
মুখোমুখি পরিসংখ্যান
১৭:১৮ , অক্টোবর ৩১
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারবে বাংলাদেশ?
২১:২৯ , অক্টোবর ৩১
হোয়াইটওয়াশড বাংলাদেশ
২১:১৯ , অক্টোবর ৩১
তিন বলে রিশাদের দুই উইকেট
২১:১৭ , অক্টোবর ৩১
৯১ রানের জুটি ভাঙলেন রিশাদ
২১:১৪ , অক্টোবর ৩১
২৮ বলে চেজের ফিফটি
২১:০৯ , অক্টোবর ৩১
২৪ বলে অগাস্তের ফিফটি
২১:০৭ , অক্টোবর ৩১
অগাস্ত-চেজ জুটির পঞ্চাশ
২০:৪৬ , অক্টোবর ৩১
মাঝ পথে ৩ উইকেটে ৭৭
২০:৩৫ , অক্টোবর ৩১
বোলিংয়ে এসেই রিশাদের সাফল্য
২০:২৫ , অক্টোবর ৩১
কিংকে ফেরালেন নাসুম
২০:২২ , অক্টোবর ৩১
শুরুতেই মেহেদির আঘাত
১৯:৫০ , অক্টোবর ৩১
১৫১ রানে শেষ বাংলাদেশ
১৯:৪৪ , অক্টোবর ৩১
শেফার্ডের হ্যাটট্রিক
১৯:৩৮ , অক্টোবর ৩১
অল্পেই ফিরলেন জাকের
১৯:৩২ , অক্টোবর ৩১
কিছু করতে পারলেন না নাসুম
১৯:২৮ , অক্টোবর ৩১
আবার ব্যর্থ সোহান
১৯:২৩ , অক্টোবর ৩১
টিকলেন না রিশাদ
১৯:২০ , অক্টোবর ৩১
আবার বেঁচে গেলেন তামিম
১৯:১৪ , অক্টোবর ৩১
ছক্কার পর সাইফের অক্কা
১৯:০৩ , অক্টোবর ৩১
তামিম-সাইফ জুটির পঞ্চাশ
১৮:৫৭ , অক্টোবর ৩১
আবার বেঁচে গেলেন তামিম
১৮:৫২ , অক্টোবর ৩১
৩৬ বলে তামিমের ফিফটি
১৮:৪৭ , অক্টোবর ৩১
মাঝ পথে ২ উইকেটে ৬৭
১৮:৪৫ , অক্টোবর ৩১
তামিমের রেকর্ড
১৮:৩৬ , অক্টোবর ৩১
অল্পেই ফিরলেন লিটন
১৮:৩০ , অক্টোবর ৩১
পাওয়ার প্লেতে ১ উইকেটে ৪০
১৮:২৭ , অক্টোবর ৩১
রিভিউ নিয়ে বেঁচে গেলেন তামিম
১৮:১৯ , অক্টোবর ৩১
টিকলেন না ইমন
১৮:১৬ , অক্টোবর ৩১
শুরুতেই বেঁচে গেলেন তামিম
১৭:৪৪ , অক্টোবর ৩১
অধিনায়কসহ উইন্ডিজের ৩ পরিবর্তন
১৭:৩৮ , অক্টোবর ৩১
স্পিনার বাড়িয়ে বাংলাদেশ একাদশে ৪ পরিবর্তন
১৭:৩৪ , অক্টোবর ৩১
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
১৭:২০ , অক্টোবর ৩১
মুখোমুখি পরিসংখ্যান
১৭:১৮ , অক্টোবর ৩১
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারবে বাংলাদেশ?
২১:২৯ , অক্টোবর ৩১
সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে বাংলাদেশকে ৫ উইকেটে হারিয়ে ৩-০ ব্যবধানে সিরিজ জিতে নিলো ওয়েস্ট ইন্ডিজ। স্বাগতিকের ১৫১ রানের জবাবে মাত্র ১৬.৫ ওভারেই ম্যাচ জিতে নিয়েছে সফরকারীরা।
ক্যারিবিয়ানদের সহজ জয়ে মাত্র ২৫ বলে ৫০ রানের ইনিংস খেলেন আকিম অগাস্ত। আর রস্টোন চেজের ব্যাট থেকে আসে ২৯ বলে ৫০ রান। দুজন মিলে চতুর্থ উইকেটে গড়েন ৪৬ বলে ৯৩ রানের জুটি।
বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে ৩ উইকেট নেন রিশাদ হোসেন। ৪ ওভারে খরচ করেন ৪৩ রান। তাসকিন আহমেদ ৩.৫ ওভারে দেন ৫০ রান।
একাদশে ফেরা শেখ মেহেদি হাসান ৪ ওভারে মাত্র ১৮ রান খরচ করে নেন ১ উইকেট।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ: ২০ ওভারে ১৫১ (তামিম ৮৯, ইমন ৯, লিটন ৬, সাইফ ২৩, রিশাদ ৩, সোহান ১, নাসুম ১, জাকের ৫, মেহেদি ০*, শরিফুল ০, তাসকিন ৯; হোল্ডার ৪-০-৩২-২, আকিল ৪-০-২৬-১, শেফার্ড ৪-০-৩৬-৩, চেজ ৪-০-২৩-১, পিয়ের ৩-০-২৩-২, মোটি ১-০-১১-০)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ১৬.৫ ওভারে ১৫২/৫ (আথানেজ ১, জাঙ্গু ৩৪, কিং ৮, চেজ ৫০, অগাস্ত ৫০, পাওয়েল ৫, মোতি ৩; মেহেদি ৪-০-১৮-১, শরিফুল ২-০-১২-০, তাসকিন ৩.৫-০-৫০-০, নাসুম ৩-০-২৯-১, রিশাদ ৪-০-৪৩-৩)
ফল: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৫ উইকেটে জয়ী
সিরিজ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৩-০ ব্যবধানে জয়ী
২১:১৯ , অক্টোবর ৩১
নিজের শেষ ওভার করতে এসে তিন বলের মধ্যে দুই সেট ব্যাটারকে আউট করে দিলেন রিশাদ হোসেন। প্রথম বলে বোল্ড হলেন রস্টোন চেজ। তৃতীয় বলে ছক্কা মারতে গিয়ে ডিপ ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে ক্যাচ দিলেন ২৫ বলে ৫০ রান করা আকিম অগাস্ত।
১৫.৩ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ১৪৪ রান। জয়ের জন্য তাদের প্রয়োজন আর ৮ রান। ক্রিজে দুই নতুন ব্যাটার গুদাকেশ মোতি ও রভম্যান পাওয়েল।
২১:১৭ , অক্টোবর ৩১
রিশাদ হোসেনের গুগলির জবাব দিতে পারলেন না রস্টোন চেজ। বোল্ড হয়ে গেলেন ২৯ বলে ৫০ রান করা ব্যাটার। তার বিদায়ে ভাঙল ৪৬ বলে ৯১ রানের চতুর্থ উইকেট জুটি।
ক্রিজে নতুন ব্যাটার রভম্যান পাওয়েল। ২৪ বলে ৫০ রানে অপরাজিত আকিম অগাস্ত।
২১:১৪ , অক্টোবর ৩১
আকিম অগাস্তের মতো রস্টোন চেজও বিধ্বংসী ব্যাটিং করলেন। মাত্র ২৮ বলে ৫ চার ও ১ ছক্কা মেরে ফিফটি পূর্ণ করলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক।
১৫ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ১৪৩ রান। জয়ের জন্য ৩০ বলে প্রয়োজন আর ৯ রান।
২১:০৯ , অক্টোবর ৩১
পাঁচ নম্বরে তাণ্ডব চালালেন আকিম অগাস্ত। ১ চারের সঙ্গে ৫টি ছক্কা মেরে মাত্র ২৪ বলে ফিফটি করলেন বাঁহাতি ব্যাটার।
১৪ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ১২৮ রান। অগাস্ত ২৪ বলে ৫০ ও রস্টোন চেজ ২২ বলে ৩৫ রানে অপরাজিত। দুজনের অবিচ্ছিন্ন জুটির সংগ্রহ ৩৯ বলে ৭৬ রান।
২১:০৭ , অক্টোবর ৩১
বাংলাদেশকে ম্যাচ থেকে ছিটকে দিয়ে এরই মধ্যে পঞ্চাশছোঁয়া জুটি গড়েছেন রস্টোন চেজ ও আকিম অগাস্ত, মাত্র ৩০ বলে।
১৩তম ওভারে রিশাদ হোসেনের বলে ৩টি ছক্কা মারেন অগাস্ত। পরের ওভারে নাসুম আহমেদের প্রথম বলই ছক্কায় ওড়ান বাঁহাতি ব্যাটার।
২০:৪৬ , অক্টোবর ৩১
রান তাড়ায় মাঝ পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৭৭ রান। বাকি ১০ ওভারে তাদের প্রয়োজন আরও ৭৫ রান।
রস্টোন চেজ ১২ বলে ১৭ ও আকিম অগাস্ত ১০ বলে ১৭ রানে অপরাজিত।
২০:৩৫ , অক্টোবর ৩১
নাসুম আহমেদের মতো রিশাদ হোসেনও বোলিংয়ে এসেই পেলেন উইকেটের দেখা। অষ্টম ওভারে আক্রমণে এসে ঝড় তোলা আমির জাঙ্গুকে ফিরিয়ে দিলেন তরুণ লেগ স্পিনার। রিভিউ নিয়েও লাভ হয়নি ৫ চার ও ১ ছক্কায় ২৩ বলে ৩৪ রান করা জাঙ্গুর।
৭.৩ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৫২ রান। জয়ের জন্য তাদের প্রয়োজন ৭৫ বলে ১০০ রান। ক্রিজে দুই ব্যাটার রস্টোন চেজ ও আকিম অগাস্ত।
২০:২৫ , অক্টোবর ৩১
পাওয়ার প্লের শেষ ওভারে বোলিংয়ে এসেই সাফল্য পেলেন নাসুম আহমেদ। চতুর্থ বলে তিনি বোল্ড করে দিলেন ৭ বলে ৮ রান ব্র্যান্ডন কিংকে।
৬ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ২ উইকেটে ৩৭ রান। ১৯ বলে ২৮ রানে অপরাজিত ১০ রানে জীবন পাওয়া আমির জাঙ্গু। নতুন ব্যাটার শাই হোপ।
২০:২২ , অক্টোবর ৩১
একাদশে ফেরার ম্যাচে শুরুতেই সাফল্য পেলেন শেখ মেহেদি হাসান। ইনিংসের তৃতীয় ও নিজের দ্বিতীয় ওভারে তিনি স্টাম্পিংয়ের ফাঁদে ফেললেন আলিক আথানেজকে।
৩ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ১ উইকেটে মাত্র ৬ রান। ক্রিজে দুই ব্যাটার আমির জাঙ্গু ও ব্র্যান্ডন কিং।
১৯:৫০ , অক্টোবর ৩১
তানজিদ হাসান তামিমের ক্যারিয়ারের সেরা ৮৯ রানের ইনিংসের পরও সংগ্রহ খুব বেশি হলো না বাংলাদেশের। নির্ধারিত ২০ ওভারে ১৫১ রানে অল আউট হয়ে গেল লিটন কুমার দাসের দল।
স্বাগতিকদের হোয়াইটওয়াশ করতে তাই ওয়েস্ট ইন্ডিজের সামনে লক্ষ্য খুব বেশি বড় নয়।
বাংলাদেশের হয়ে ৯ চার ও ৪ ছক্কায় ৬২ বলে ৮৯ রান করেন তামিম। এটিই ক্যারিয়ারের সেরা ইনিংস। আগের সর্বোচ্চ ছিল শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৭৩ রান।
এছাড়া সাইফ হাসানের ব্যাট থেকে আসে ২২ বলে ২৩ রান। বাকি ৯ ব্যাটারের কেউ দুই অঙ্কও ছুঁতে পারেননি।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে হ্যাটট্রিক করেন রোমারিও শেফার্ড। এছাড়া খ্যারি পিয়েরে ও জেসন হোল্ডার নেন ২টি করে উইকেট।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ: ২০ ওভারে ১৫১ (তানজিদ ৮৯, পারভেজ ৯, লিটন ৬, সাইফ ২৩, রিশাদ ৩, সোহান ১, নাসুম ১, জাকের ৫, মেহেদি ০*, শরিফুল ০, তাসকিন ৯; হোল্ডার ৪-০-৩২-২, আকিল ৪-০-২৬-১, শেফার্ড ৪-০-৩৬-৩, চেইস ৪-০-২৩-১, পিয়ের ৩-০-২৩-২, মোটি ১-০-১১-০)
১৯:৪৪ , অক্টোবর ৩১
১৬তম ওভারের শেষ বলে নুরুল হাসান সোহানকে আউট করেছিলেন রোমারিও শেফার্ড। ইনিংসের শেষ ওভারে আবার বল করতে এসে প্রথম বলে তিনি ফিরিয়ে দিলেন তানজিদ হাসান তামিমকে। ৯ চার ও ৪ ছক্কায় ৬২ বলে ৮৯ রান করেন তামিম।
পরের বলে বোল্ড হয়ে গেলেন শরিফুল ইসলাম। ক্যারিয়ারের প্রথম হ্যাটট্রিক করে ফেললেন শেফার্ড। বাংলাদেশের বিপক্ষে যা অষ্টম।
১৯.২ ওভারে বাংলাদেশের ৯ উইকেটে ১৪২ রান।
১৯:৩৮ , অক্টোবর ৩১
জেসন হোল্ডারেরে লো ফুলটস ডেলিভারি অন সাইডে খেলার চেষ্টায় ব্যাটে লাগাতে পারলেন না জাকের আলি অনিক। বল তার প্যাডে লাগতেই আঙুল তুলে দিলেন আম্পায়ার। রিভিউ নিয়েও লাভ হলো না ৩ বলে ৫ রান করা জাকেরের।
১৯ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ১৪২ রান। ৬১ বলে ৮৯ রানে অপরাজিত তানজিদ হাসান তামিম। ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরির সুযোগ তার। নতুন ব্যাটার শেখ মেহেদি হাসান।
১৯:৩২ , অক্টোবর ৩১
আকিল হোসেনের বলে ছক্কা মারার চেষ্টায় সফল হলেন না নাসুম আহমেদ। লং অনে সহজ ক্যাচ নিলেন রভম্যান পাওয়েল। ৩ বলে ১ রান করে ফিরলেন নাসুম।
১৮ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৫ উইকেট ১৩৩ রান। একপ্রান্তে অবিচল তানজিদ হাসান তামিম ৫৮ বলে ৮৫ রানে অপরাজিত। আট নম্বরে নেমেছেন জাকের আলি অনিক।
১৯:২৮ , অক্টোবর ৩১
প্রথম ম্যাচের মতো আবারও হতাশ করলেন নুরুল হাসান সোহান। একাদশে ফেরার ম্যাচে মাত্র ১ রানে ফিরে গেলেন অভিজ্ঞ ব্যাটার।
১৭ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ১২৬ রান। তানজিদ হাসান তামিম ৫৫ বলে ৭৯ রানে অপরাজিত। ক্রিজে নতুন ব্যাটার নাসুম আহমেদ। অর্থাৎ ৮ নম্বরে পাঠিয়ে দেওয়া হল জাকের আলি অনিককে।
১৯:২৩ , অক্টোবর ৩১
ওয়ানডে সিরিজে দারুণ পারফরম্যান্স করা রিশাদ হোসেন যেন নিজের ফর্ম হারিয়ে ফেললেন টি-টোয়েন্টি সিরিজে। তিন ম্যাচের একটিতেও ব্যাট হাতে কিছু করতে পারলেন না তিনি। শেষ ম্যাচে পাঁচ নম্বরে নামার সুযোগ পেয়েও ৩ বলে করলেন মাত্র ৩ রান।
১৬ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ১১৮ রান। তানজিদ হাসান তামিম ৫২ বলে ৭৩ রানে অপরাজিত। নতুন ব্যাটার নুরুল হাসান সোহান।
১৯:২০ , অক্টোবর ৩১
সিরিজের শেষ ম্যাচে বারবার ভাগ্যের ছোঁয়া পাচ্ছেন তানজিদ হাসান তামিম। ব্যক্তিগত ১২ ও ৫৭ রানের পর ৬৬ রানে বেঁচে গেলেন বাঁহাতি ওপেনার। ১৬তম ওভারে খ্যারি পিয়েরের বলে লং অনে আবার ক্যাচ ছেড়ে দিলেন রভম্যান পাওয়েল। উল্টো ছক্কা পেলেন তামিম।
১৯:১৪ , অক্টোবর ৩১
জেসন হোল্ডারের আগের বলেই পুল করে ছক্কা মেরেছিলেন সাইফ হাসান। পরের বল আবারও পুল করলেন তিনি। কিন্তু এবার সীমানা পার করতে পারলেন না। সহজ ক্যাচ নিলেন আকিম অগাস্ত। ২ ছক্কায় ২২ বলে ২৩ রান করে ফিরলেন সাইফ।
ক্রিজে নতুন ব্যাটার রিশাদ হোসেন। তানজিদ হাসান তামিম ৪৭ বলে ৬৫ রানে অপরাজিত। ১৪.৪ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ১০৭ রান।
১৯:০৩ , অক্টোবর ৩১
লিটন কুমার দাসের বিদায়ের পর পাল্টা আক্রমণের পথ ধরেছেন তানজিদ হাসান তামিম। সাইফ হাসানের সঙ্গে তৃতীয় উইকেটের এরই মধ্যে পঞ্চাশ রানের জুটি গড়ে ফেলেছেন তিনি, মাত্র ৩৩ বলে।
১৩ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ২ উইকেটে ৯৪ রান। তানজিদ ৪৩ বলে ৬২ ও সাইফ ১৬ বলে ১৪ রানে অপরাজিত।
১৮:৫৭ , অক্টোবর ৩১
ব্যক্তিগত ১২ রানে তানজিদ হাসান তামিমের ক্যাচ ছেড়েছিলেন জেসন হোল্ডার। এবার ফিফটি করার পর আবার বেঁচে গেলেন বাঁহাতি ওপেনার। গুদাকেশ মোতির বলে লং অনে বেশ কঠিন ক্যাচ ডাইভ দিয়ে নাগাল পেলেও হাতে রাখতে পারেননি রভম্যান পাওয়েল। ৫৭ রানে দ্বিতীয় জীবন পান তামিম।
১২ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ২ উইকেটে ৯০ রান। প্রথম ৮ ওভারে ছিল ৪৫ রান। পরের ৪ ওভারে এসেছে আরও ৪৫ রান। তামিম ৪১ বলে ৬০ ও সাইফ হাসান ১২ বলে ১২ রানে অপরাজিত। দুজনের জুটির সংগ্রহ ২৭ বলে ৪৬ রান।
১৮:৫২ , অক্টোবর ৩১
পরপর দুই ম্যাচে ফিফটির দেখা পেলেন তানজিদ হাসান তামিম। ৭ চার ও ২ ছক্কায় ৩৬ বলে ক্যারিয়ারের দশম পঞ্চাশ পূর্ণ করলেন বাঁহাতি ওপেনার।
১১ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ২ উইকেটে ৭৯ রান। তামিম ৩৭ বলে ৫১ ও সাইফ হাসান ১০ বলে ১১ রানে অপরাজিত।
১৮:৪৭ , অক্টোবর ৩১
ইনিংস মাঝ পথে খুব একটা সুবিধাজনক অবস্থায় নেই বাংলাদেশ। ১০ ওভারে তাদের সংগ্রহ ২ উইকেটে ৬৭ রান। তানজিদ হাসান তামিম ৩২ বলে ৪১ ও সাইফ হাসান ৯ বলে ১০ রানে অপরাজিত।
১৮:৪৫ , অক্টোবর ৩১
খ্যারি পিয়েরের বলে বাউন্ডারি মারলেন তানজিদ হাসান তামিম। একইসঙ্গে পূর্ণ হলো আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে তার ১ হাজার রান। ক্যারিয়ারের ৪২ ইনিংসে এই মাইলফলক স্পর্শ করলেন তিনি। বাংলাদেশের হয়ে এটিই দ্রুততম ১ হাজার রানের রেকর্ড।
এত দিন রেকর্ডটি ছিল তাওহিদ হৃদয়ের। তিনি ৪৫ ইনিংসে ১ হাজার রান করেছিলেন। বিশ্ব রেকর্ড ইংল্যান্ডের দাভিদ মালান ও চেক রিপাবলিকের সাবাউন দাভিজির, দুজনই ২৪ ইনিংসে।
বাংলাদেশের হয়ে দ্রুততম ১ হাজার রান
তানজিদ হাসান তামিম - ৪২ ইনিংস
তাওহিদ হৃদয় - ৪৫ ইনিংস
তামিম ইকবাল - ৪৯ ইনিংস
লিটন কুমার দাস - ৫১ ইনিংস
সাকিব আল হাসান - ৫১ ইনিংস
সৌম্য সরকার - ৫৪ ইনিংস
আফিফ হোসেন - ৫৫ ইনিংস
মুশফিকুর রহিম - ৫৯ ইনিংস
মাহমুদউল্লাহ - ৬০ ইনিংস
১৮:৩৬ , অক্টোবর ৩১
খ্যারি পিয়েরের বলে ছক্কা মারতে গিয়ে ডিপ মিড উইকেটে ধরা পড়লেন লিটন কুমার দাস। মাত্র ৬ রান করে আউট হয়ে গেলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। সিরিজের তিন ম্যাচ মিলিয়ে তার সংগ্রহ ৩৪ রান।
ক্রিজে নতুন ব্যাটার সাইফ হাসান। তার সঙ্গী তানজিদ হাসান তামিম। প্রথম দুই ম্যাচে তারাই ছিলেন বাংলাদেশের ওপেনার।
১৮:৩০ , অক্টোবর ৩১
টস জিতে ব্যাট করতে নেমে পাওয়ার প্লেতে তেমন সুবিধা করতে পারল না বাংলাদেশ। ৬ ওভারে তাদের সংগ্রহ ১ উইকেটে ৪০ রান। লিটন কুমার দাস ৬ বলে ৫ ও তানজিদ হাসান তামিম ২০ বলে ২৬ রানে অপরাজিত।
১৮:২৭ , অক্টোবর ৩১
জেসন হোল্ডারের লেগ স্টাম্পের বল লাগল তানজিদ হাসান তামিমের প্যাডে। জোরাল আবেদনে আঙুল তুলে দিলেন আম্পায়ার শরফুদ্দৌল্লাহ ইবনে শহীদ সৈকত। কিছুক্ষণ ভেবে রিভিউ নিলেন তামিম।
রিপ্লেতে দেখা গেল, লেগ স্টাম্প লাইনের বাইরে পিচ করেছে বল। তাই বদলাতে হয় সৈকতের সিদ্ধান্ত। বেঁচে যান ১৮ রানে থাকা তামিম।
৫ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১ উইকেটে ৩৩ রান। তামিম ১৬ বলে ১৯ ও লিটন কুমার দাস ৪ বলে ৫ রানে অপরাজিত।
১৮:১৯ , অক্টোবর ৩১
আগের ওভারেই তানজিদ হাসান তামিমের সহজ ক্যাচ ছেড়ে দিয়েছিলেন জেসন হোল্ডার। তবে পরের ওভারে রস্টন চেজের কোনো ভুল করলেন না গুদাকেশ মোতি। পয়েন্টে ক্যাচ নিয়ে পারভেজ হোসেন ইমনের বিদায় নিশ্চিত করলেন মোতি।
একাদশে ফেরার ম্যাচে ১০ বলে ৯ রান করলেন ইমন। তার বিদায়ের পর ক্রিজে গিয়ে প্রথম বলেই বাউন্ডারি মেরে দিলেন লিটন কুমার দাস।
৪ ওভারে বাংলাদেশের সংগেহ ১ উইকেটে ২৮ রান। তামিম ১১ বলে ১৪ রানে অপরাজিত।
১৮:১৬ , অক্টোবর ৩১
তৃতীয় ওভারে রোমারিও শেফার্ডের বলে ব্যাটের ওপরের কানায় লেগে বাউন্ডারি পেলেন তানজিদ হাসান তামিম। পরের বলে কাভারে তার সহজ ক্যাচ ছেড়ে দিলেন জেসন হোল্ডার। ১২ রানে বেঁচে গেলেন তামিম।
৩ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ বিনা উইকেটে ২২ রান।
১৭:৪৪ , অক্টোবর ৩১
অধিনায়ক শাই হোপসহ শেষ ম্যাচের একাদশে ৩টি পরিবর্তন এনেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেরফান রাদারফোর্ড ও জেডেন সিলসও নেই শেষ ম্যাচের একাদশে। আমির জাঙ্গু, আকিম অগাস্ত ও গুদাকেশ মোতি সুযোগ পেয়েছেন তাদের জায়গায়।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ একাদশ: আলিক আথানেজ, রস্টোন চেজ (অধিনায়ক), আমির জাঙ্গু, জেসন হোল্ডার, আকিল হোসেন, ব্র্যান্ডন কিং, খ্যারি পিয়েরে, রভম্যান পাওয়েল, আকিম অগাস্ত, গুদাকেশ মোতি, রোমারিও শেফার্ড।
১৭:৩৮ , অক্টোবর ৩১
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর মিশনে শেষ ম্যাচ ৪টি পরিবর্তন করেছে বাংলাদেশ। আগের ম্যাচ খেলা তাওহিদ হৃদয়, শামীম হোসেন, মোস্তাফিজুর রহমান ও তানজিম হাসান সাকিব নেই এই ম্যাচে।
তাদের জায়গায় সুযোগ পেয়েছেন পারভেজ হোসেন ইমন, নুরুল হাসান সোহান, শেখ মেহেদি হাসান ও শরিফুল ইসলাম। অর্থাৎ একাদশে এখন তিন পেসারের বদলে আছেন দুই পেসার। স্পিন বিভাগে আছেন ৩ জন বিশেষজ্ঞ বোলার।
বাংলাদেশ একাদশ: লিটন কুমার দাস (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান তামিম, পারভেজ হোসেন ইমন, সাইফ হাসান, তাওহিদ হৃদয়, নুরুল হাসান সোহান, জাকের আলি অনিক, রিশাদ হোসেন, শেখ মেহেদি হাসান, নাসুম আহমেদ, তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম।
১৭:৩৪ , অক্টোবর ৩১
অবশেষে কয়েনভাগ্য পাশে পেলেন লিটন কুমার দাস। এবার তিনি টস জিতে নিলেন আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্দান্ত।
প্রথম দুই ম্যাচে টস হেরে ফিল্ডিং করেছিল বাংলাদেশ। পরে ম্যাচও হেরে গিয়েছিল তারা।
১৭:২০ , অক্টোবর ৩১
চলতি সিরিজের পর্যন্ত বাংলাদেশ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ একাধিক ম্যাচের চারটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলেছে। দুটিতে জিতেছে বাংলাদেশ, আর বাকি দুটিতে জয় পেয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
এবার জিতে ৩-২ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে ক্যারিবিয়ানরা।
দুই দল এখন পর্যন্ত মোট ২১টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছে- বাংলাদেশ জিতেছে ৮টি, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১১টি, আর দুটি ম্যাচ পরিত্যক্ত।
১৭:১৮ , অক্টোবর ৩১

পরপর দুই ম্যাচ হেরে সিরিজ জেতার সুযোগ আগেই খুইয়েছে বাংলাদেশ। স্বাগতিকরা এখন ঘরের মাঠে হোয়াইটওয়াশ হওয়ার শঙ্কায়। টানা তিন ম্যাচ হেরে ধবলধোলাই এড়াতে শেষ টি-টোয়েন্টিতে ঘুরে দাঁড়ানোর বিকল্প নেই লিটন কুমার দাসের দলের সামনে।
চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লা. লে. মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় শুরু হবে শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ।
গত মে মাসে পাকিস্তান সফরে সবশেষ টি-টোয়েন্টিতে হোয়াইটওয়াশ হয়েছিল বাংলাদেশ। এরপর তারা জিতেছিল টানা ৪টি সিরিজ। ক্যারিবিয়ানদের বিপক্ষে হেরে থেমেছে সেই যাত্রা। এবার শঙ্কা নিজেদের মাঠে হোয়াইটওয়াশ হওয়ার।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ২০২১ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে ঘরের মাঠে সবশেষ হোয়াইটওয়াশ হয় বাংলাদেশ। প্রায় ৪ বছর পর আবার সেই তেতো স্বাদের শঙ্কায় বাংলাদেশ।