বিশ্ব দাবা চ্যাম্পিয়নশিপের সাইড ইভেন্ট হিসেবে শুক্রবার হতে সিঙ্গাপুর ইন্টারন্যাশনাল ওপেন- গ্রুপ এ এর খেলা শুরু হয়েছে। বাংলাদেশের গ্র্যান্ড মাস্টার নিয়াজ মোরশেদ, আন্তর্জাতিক মাস্টার মোহাম্মদ ফাহাদ রহমান ও ফিদে মাস্টার তাহসিন তাজওয়ার জিয়া এ ইভেন্টে অংশগ্রহণ করছেন।
প্রথম রাউন্ডের খেলায় আন্তর্জাতিক মাস্টার মোহাম্মদ ফাহাদ রহমান মালয়েশিয়ার ক্যান্ডিডেট মাস্টার এনগ ইরিন জায়ি এন্ডারসনের সাথে ড্র করেন। গ্র্যান্ড মাস্টার নিয়াজ মোরশেদ সার্বিয়ার গ্র্যান্ড মাস্টার ইনডিক আলেক্সজান্ডারের কাছে এবং ফিদে মাস্টার তাহসিন তাজওয়ার জিয়া কাজাকস্তানের গ্র্যান্ড মাস্টার রিনাত যুমাবায়েভের কাছে হেরে যান।
এই ইভেন্টে অংশগ্রহণের জন্য আন্তর্জাতিক মাস্টার মোহাম্মদ ফাহাদ রহমানকে বাংলাদেশ পুলিশ আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতা করে ও ফিদে মাস্টার তাহসিন তাজওয়ার জিয়াকে গ্র্যান্ড মাস্টার জিয়াউর রহমানের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহপাঠীরা আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতা করে এবং এলিগেন্ট ইন্টারন্যাশনাল চেস একাডেমি তাহসিন তাজওয়ার জিয়াকে বিমান টিকেট প্রধান করেন।
No posts available.
২০ অক্টোবর ২০২৫, ৯:৫০ পিএম
২০ অক্টোবর ২০২৫, ৯:০৪ পিএম
২০ অক্টোবর ২০২৫, ১:৫৪ পিএম
পল্টনের জাতীয় হ্যান্ডবল স্টেডিয়ামে আজ অনুষ্ঠিত হলো বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশনের (বিএসপিএ) বার্ষিক ক্রীড়া উৎসব ‘কিউট–বিএসপিএ স্পোর্টস কার্নিভাল ২০২৫’-এর পুরস্কার বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠান।
বিএসপিএ সভাপতি রেজওয়ান উজ জামান রাজীবের সভাপতিত্বে সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মাহবুব-উল-আলম। বিশেষ অতিথি ছিলেন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের নির্বাহী পরিচালক (যুগ্মসচিব) কাজী নজরুল ইসলাম। উপস্থিত ছিলেন বিএসপিএ সাধারণ সম্পাদক মো. সামন হোসেন, ক্রীড়া উপকমিটির চেয়ারম্যান কাজী শহীদুল আলম, সদস্য সচিব আবু হোরায়রা তামিমসহ সংগঠনের কর্মকর্তারা।
চলতি বছরের কার্নিভালে ৯টি ডিসিপ্লিনের ১৩টি ইভেন্টে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। অংশগ্রহণকারী ক্রীড়া সাংবাদিকদের মধ্য থেকে রেটিং পয়েন্ট অনুযায়ী সর্বোচ্চ সাফল্য অর্জন করে ‘বিএসপিএ বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ ২০২৫’-এর মর্যাদা পেয়েছেন মুহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন মুকুল। তাঁর হাতে তুলে দেওয়া হয় আব্দুল মান্নান লাডু ট্রফি।
প্রথম রানারআপ হয়েছেন জহিরুল ইসলাম এবং দ্বিতীয় রানারআপ হয়েছেন মো. মাহমুদুন্নবী চঞ্চল। স্পোর্টস কার্নিভালের আর্চারি ইভেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন বাংলানিউজের আবির রহমান।
প্রতিযোগিতার কার্ড ইভেন্টে (টোয়েন্টি-নাইন) বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের মো. জুবায়ের রুবেলের সঙ্গে যৌথভাবে রানারআপ হয়েছেন টি-স্পোর্টসের ফুটবল করেসপন্ডেন্ট রুবেল রেহান। কল ব্রিজ ইভেন্টেও তৃতীয় হয়েছেন রেহান।
৩৪তম জাতীয় সাঁতারের প্রথম দিনে আলো কেড়েছেন সামিউল ইসলাম। ছেলেদের ৫০ মিটার ব্যাকস্ট্রোকে প্রথম হওয়ার পাশাপাশি ভেঙেছেন নিজের রেকর্ড। ২০২৪ সালে জাতীয় সাঁতারে ৫০ মিটার ব্যাকস্ট্রোকে সোনা জিততে সামিউল সময় নেন ২৬.৭৯ সেকেন্ড। সোমবার একই দূরত্বের সাঁতারে লেগেছে ২৬.০৫ সেকেন্ড।
৫০ মিটার ব্যাকস্ট্রোকে এ নিয়ে চতুর্থবার সেরা হয়েছেন সামিউল। ২০২২ থেকে ২০২৫- এ সময়ে টানা প্রথম হতে পেরে খুশি নৌবাহিনীর এই সাঁতারু, ‘আমি ২০২১ সালে প্রথম জাতীয় সাঁতারে খেলেছিলাম। সেবার প্রথম হতে পারিনি। তবে ২০২২ থেকে ৫০ মিটার ব্যাকস্ট্রোকে সোনা জিতে আসছি। এটি সত্যি আনন্দের। বাকি ইভেন্টগুলোতে আরও ভালো করতে চাই।’
জাতীয় সাঁতারে এবার ব্যক্তিগত ও দলগত মিলিয়ে ১১টি ইভেন্টে অংশ নিচ্ছেন সামিউল। প্রথম দিনে ৫০ মিটার ব্যাকস্ট্রোক ছাড়াও ১০০ মিটার ফ্রিস্টাইল রিলেতে সোনা জিতেছেন। দলগত এই ইভেন্টে তাঁর সঙ্গে ছিলেন মাহামুদুন্নবী নাহিদ, নূর আলম ও আসিফ রেজা। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বিকেএসপির সাঁতারুদের হারিয়ে প্রথম হতে সময় নেন ৩ মিনিট ৩২.১৮ সেকেন্ড। এই ইভেন্টে আগের জাতীয় রেকর্ড ছিল ৩ মিনিট ৩৫.৮৫ সেকেন্ড।
সামিউলের মতো দুটি রেকর্ড গড়েন নৌবাহিনীর আরেক সাঁতারু কাজল মিয়া। ২০০ মিটার ফ্রিস্টাইলে নয় বছর আগের পুরোনো রেকর্ড ভাঙতে কাজলের লেগেছে ১ মিনিট ৫৫.০৬ সেকেন্ড।
এর আগে ২০১৬ সালে জাতীয় সাঁতারের এই ইভেন্টে প্রথম হয়েছিলেন মাহফিজুর রহমান। সেবার ২০০ মিটার ফ্রিস্টাইলে সোনা জিততে মাহফিজুর সময় নেন ১ মিনিট ৫৮.৪৪ সেকেন্ড।
২০০ মিটার বাটারফ্লাইতে কাজল ভেঙেছেন নিজের গড়া ২০২৪ সালের রেকর্ডও। গত বছর জাতীয় সাঁতারের এই ইভেন্টে প্রথম হতে কাজলের লেগেছিল ২ মিনিট ০৯.৪১ সেকেন্ড। এবার লেগেছে ২ মিনিট ০৫.৯৫ সেকেন্ড।
পঞ্চম রেকর্ডটি হয়েছে মেয়েদের ১০০ মিটার ফ্রিস্টাইল রিলেতে। যেখানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বিকেএসপির সাঁতারুদের হারিয়ে প্রথম হয়েছেন নৌবাহিনীর মাইশা আক্তার, যুথী আক্তার, এ্যানি আক্তার ও সোনিয়া আক্তার। এই ইভেন্টে সোনা জিততে এই চার সাঁতারুর লেগেছে ৪ মিনিট ২৫.৫৫ সেকেন্ড।
চার দিনব্যাপী প্রতিযোগিতায় প্রথম দিন ১২টি ইভেন্ট শেষে ৮টি সোনা, ৫টি রুপা ও ৬টি ব্রোঞ্জ নিয়ে পদক তালিকায় শীর্ষে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। দ্বিতীয় স্থানে সেনাবাহিনী। সেনাবাহিনী জিতেছে ৩ সোনা, ৬ রুপা ও ৪ ব্রোঞ্জ।
ভলিবল কাভা কাপ টুর্নামেন্টের
পর্দা উঠছে আগামী বুধবার। চলবে ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত। স্বাগতিক বাংলাদেশ ছাড়াও প্রতিযোগিতায়
অংশ নিচ্ছে— মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, তুর্কমেনিস্তান ও আফগানিস্তান।
উদ্বোধনী দিনে তাদের প্রতিপক্ষ মালদ্বীপ।
রাউন্ড রবিন লিগে প্রতিদিন
তিনটি করে ম্যাচ হবে। প্রত্যেক দল একে অপরের বিপক্ষে দুবার করে মাঠে নামবে। পয়েন্টের
ভিত্তিতে সেরা দুই দল খেলবে ফাইনাল।
স্থান নির্বাচনী খেলায়
টুর্নামেন্টে র্যাঙ্কের ভিত্তিতে পাঁচ নম্বর দল মুখোমুখি হবে ছয় নম্বর দলের বিপক্ষে।
আর তিন নম্বর দল খেলবে চার নম্বর দলের সঙ্গে। সব ম্যাচই হবে মিরপুরের শহীদ সোহরাওয়ার্দী
ইনডোর স্টেডিয়ামে।
কাভা ভলিবল টুর্নামেন্টের
সার্বিক বিষয়ে জানাতে আজ বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের ডাচ বাংলা ব্যাংক অডিটোরিয়ামে
হয় সংবাদ সম্মেলন। সেখানে দলের কোচ, অধিনায়ক এবং ফেডারেশনের কর্তা, ব্যক্তিরা জানান
এই টুর্নামেন্টে ফাইনাল খেলার লক্ষ্য বাংলাদেশের।
এর আগে ২০১৬ সালের মৌসুমে
কাভা টুর্নামেন্টের চ্যাম্পিয়ন হয় বাংলাদেশ। তারপর ২০২২ সালে অনূর্ধ্ব-২৩ কাভা কাপেও
চ্যাম্পিয়ন হয় তারা। তবে দেশের ভলিবলে ভাটা পড়ে এরপরই। ভলিবল র্যাঙ্কিংয়ে এক সময় সেরা
৬০-৭০ মধ্যে থাকলেও ১০১ দলের মধ্যে এখন ক্রমতালিকাতেই নেই বাংলাদেশ।
তবে নতুন জাপানিজ কোচ রায়ান মাসাজেদির অধীনে সবশেষ এক মাসে আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছে দল, এমনটাই মনে করেন জাতীয় ভলিবল দলের অধিনায়ক হরষিত কুমার বিশ্বাসের। তাঁর দল ফাইনাল খেলার লক্ষ্য নিয়েই প্রতিযোগিতায় নামবে,
‘মূল উদ্দেশ্য আমাদের ফাইনাল খেলা। কোচের কাছ থেকে সর্বশেষ এক মাসে অনেক কিছু শিখেছি। প্রীতি ম্যাচে গতকাল আফগানিস্তানকে হারিয়েছি। আশা করি মূল টুর্নামেন্টে আমরা ভাল কিছু করব।’
এই টুর্নামেন্টে ভালো করে এসএ গেমসেও দারুণ কিছু করার লক্ষ্য বাংলাদেশ অধিনায়কের,
‘অনেক সময় অনেক কিছু বলতে চাই, বলতে পারি না। যারা এখন আছে তারা স্মার্ট আছে, খেলোয়াড়দেরও উচ্চতা ভালো। এসএ গেমসে আমরা এই টিম নিয়ে ভালো রেজাল্ট করতে পারব।’
অধিনায়কের মতো দল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী কোচ রায়ান মাসাজেদি,
‘অবশ্যই, চ্যাম্পিয়ন হওয়া সম্ভব। আমাদের এক মাসের প্রস্তুতি আছে। অভিজ্ঞ, তরুণ খেলোয়াড় নিয়ে মাঠে নামছি। প্রতিপক্ষ দল আমাদের চেয়ে আরও বেশি অভিজ্ঞ এবং শক্তিশালী। যে সমস্যাগুলো আছে তা নিয়ে আমরা কোনো অজুহাত দিতে চাই না। ম্যাচ বাই ম্যাচ খেলতে চাই, সম্ভাব্য সর্বোচ্চটা দিয়ে ট্রফি জিততে চাই।’
টুর্নামেন্টের সাবেক চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ। কেন ভলিবলে পথ হারাল বাংলাদেশ, জানতে চাইলে ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বিমল ঘোষ বুলু বলেন,
‘আবার র্যাঙ্কিং পুনরুদ্ধার করতে চাই। সেই সময়ে আর্থিক সহায়তা পেয়েছিলাম কিন্তু সেটা এখন আর নেই। আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি একটা সম্মানজনক স্থানে নিয়ে যেতে। বিগত দুই-তিন বছর আন্তজার্তিক টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করতে পারিনি। আমরা অভিজ্ঞ কোচ নিয়ে এসেছি। ফাইনাল পর্যন্ত আপাতত লক্ষ্য আমাদের।’
সাউথ এশিয়ান বেসবল অ্যান্ড সফটবল ফেডারেশনের সাধারণ কাউন্সিলের দ্বিতীয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে ব্যাংককের দি গ্র্যান্ড ফোর উইংস হোটেলে। সভায় ২০২৬ থেকে ২০২৯ মেয়াদে ফেডারেশনের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়।
সর্বসম্মতিক্রমে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন পাকিস্তানের সৈয়দ ফকর আলী শাহ। বাংলাদেশের ডা. অনুপম হোসেন নির্বাচিত হয়েছেন সিনিয়র সহ-সভাপতি, আর নেপালের দিপক নুপেন হয়েছেন সাধারণ সম্পাদক।
ডা. অনুপম বাংলাদেশ বেসবল ও সফটবল অ্যাসোসিয়েশনেরও সিনিয়র সহ-সভাপতি বটে। বাংলাদেশ থেকে আরও দুজন গুরুত্বপূর্ণ পদে জায়গা পেয়েছেন। বাংলাদেশ বেসবল ও সফটবল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. আফজালুর রহমান নির্বাচিত হয়েছেন ফেডারেশনের মেম্বার-অ্যাট-লার্জ হিসেবে এবং সহ-সভাপতি রফিক মিয়া চৌধুরী হয়েছেন নির্বাহী পরিচালক।
সভায় উপস্থিত ছিলেন বেসবল ফেডারেশন অব এশিয়ার (বিএফএ) সভাপতি, চাইনিজ তাইপের জেফরি কো জুনিয়র।
১২ বছর পর আবারও বসছে এশিয়ান যুব গেমসের আসর। আগামী বুধবার বাহরাইনের মানামায় শুরু হবে তৃতীয় আসরের আনুষ্ঠানিকতা। যদিও আজ থেকেই শুরু হয়েছে মাঠের লড়াই। সর্বশেষ ২০১৩ সালে এই প্রতিযোগিতা হয়েছিল চীনের নানজিংয়ে।
এবারের আসরে বাংলাদেশ অংশ নিচ্ছে ১৩টি ডিসিপ্লিনে। ৬০ জন পুরুষ ও নারী ক্রীড়াবিদ প্রতিনিধিত্ব করছেন দেশকে। বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের (বিওএ) লক্ষ্য—অন্তত তিনটি পদক জয়। সম্ভাবনাময় ইভেন্ট হিসেবে ধরা হচ্ছে কাবাডি, কুস্তি ও গলফকে।
আজ নারী কাবাডি দল ভারতের কাছে ১৮-৪৬ পয়েন্টে ও পুরুষ দল ১৯-৮৩ পয়েন্টে পরাজিত হয়েছে। তবে কর্মকর্তাদের আশা—এতেই থেমে যাবে না পদক জয়ের সম্ভাবনা।
গেমসে বাংলাদেশ দলের ‘শেফ দ্য মিশন’ হিসেবে যাচ্ছেন সেনাবাহিনী ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ বোর্ডের চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. হুমায়ূন কবীর। তিনি জানান, ২০০৯ সালে সিঙ্গাপুরে প্রথম এশিয়ান যুব গেমসে বাংলাদেশ অংশ নেয় ৪টি ডিসিপ্লিনে ১২ জন ক্রীড়াবিদ নিয়ে। ২০১৩ সালে নানজিংয়ে ৮টি ডিসিপ্লিনে অংশ নিয়েছিল ১৯ জন। এবার ২৬টি ডিসিপ্লিনের মধ্যে বাংলাদেশ অংশ নিচ্ছে ১৩টিতে।
ডিসিপ্লিনগুলো হলো—অ্যাথলেটিকস, ব্যাডমিন্টন, বক্সিং, বাস্কেটবল (থ্রি-অন-থ্রি), সাইক্লিং, গলফ, জুডো, কাবাডি, সাঁতার, টেবিল টেনিস, তায়কোয়ানডো, ভারোত্তোলন ও কুস্তি। এর মধ্যে পুরুষরা অংশ নেবেন সবগুলোতেই। ২৪ জন নারী ক্রীড়াবিদ অংশ নেবেন আটটি ডিসিপ্লিনে।
কেবল কাবাডি থেকেই খেলোয়াড় ও কর্মকর্তা মিলিয়ে গিয়েছেন ৩৩ জন। এছাড়া অ্যাথলেটিকস, ব্যাডমিন্টন, গলফ, জুডো, সাঁতার ও তায়কোয়ানডোতে অংশ নিচ্ছেন তিনজন করে, বক্সিং ও ভারোত্তোলনে ছয়জন, বাস্কেটবলে ছয়জন, সাইক্লিংয়ে চারজন, টেবিল টেনিসে পাঁচজন এবং কুস্তিতে তিনজন।
বিভিন্ন ফেডারেশন কয়েক মাস আগে থেকেই প্রস্তুতি শুরু করে। দেশি কোচদের পাশাপাশি বিদেশি কোচরাও কাজ করছেন দলগুলোর সঙ্গে। সব মিলিয়ে হুমায়ূন কবীরের বিশ্বাস—এবার অন্তত তিনটি পদক জিতবে বাংলাদেশ।
তিনি বলেন, ‘বিগত যুব গেমসগুলোতে উল্লেখযোগ্য কোনো সাফল্য না থাকলেও এবার কাবাডি, রেসলিং ও গলফে আমাদের আশাব্যঞ্জক ফলের প্রত্যাশা রয়েছে। এ তিন দলের বাইরেও অন্যান্য দল ভালো ফলের আশা করছে এবং সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নিয়েছে।’
হুমায়ূন জানান, ২২ অক্টোবর গেমসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ দলের পতাকা বহন করবেন বক্সার সানি আহমেদ ব্যাপারি এবং নারী কাবাডি দলের অধিনায়ক তাহরিম।