এ.এফ বক্সিং প্রমোশন ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের সহযোগিতায় এবং বাংলাদেশ প্রফেশনাল বক্সিং অ্যাসোসিয়েশনের আয়োজনে আগামী ২৯ শে নভেম্বর রাজধানীর বসুন্ধরার জেফ অ্যারেনায় অনুষ্ঠিত হবে জেন-জি (GEN-Z) ফাইট নাইট।
এ উপলক্ষে রাজধানীর আফতাবনগরে হাউজ অব বক্সিং অ্যারেনায় আজ এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে বক্সিং ফাইটের বিস্তারিত তুলেন বাংলাদেশ প্রফেশনাল বক্সিং অ্যাসোসিয়েশন এর সভাপতি এবং এ. এফ বক্সিং প্রমোশন ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. আসাদুজ্জামান। এসময় তিনি বলেন, “আমরা এই আন্তর্জাতিক ইভেন্টটি ঢাকায় আয়োজন করতে পেরে অত্যন্ত আনন্দিত। আমাদের লক্ষ্য হল, ফাইটারদের বিশ্বমঞ্চে আত্মপ্রকাশের সুযোগ করে দেওয়া এবং প্রফেশনাল বক্সিং খেলাটির উন্নয়নে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করা।” জুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার গণ-অদ্ভুত্থানে জেনারেশন-জি এর গুরুত্বপূর্ন অবদানের স্বীকৃতি স্বরুপ এই বক্সিং টুর্নামেন্টের নাম করণ করা হয়েছে জেন-জি ফাইট নাইট।
টু্র্নামেন্টের টাইটেল স্পন্সর হিসেবে আছে এ.এ এরাবিয়ান অ্যান্ড তার্কিশ ক্যাফে।
এই ইভেন্টে মোট ১৩টি বাউট অনুষ্ঠিত হবে, যার মধ্যে ৭টি আন্তর্জাতিক বাউট, ৬টি জাতীয় বাউট, ৩টি মহিলা বাউট এবং ১০টি পুরুষ বাউট। বাংলাদেশের প্রফেশনাল বক্সিং ইতিহাসের সেরা এই আয়োজন থেকে-ডব্লিউবিসি (WBC) ইন্টারকন্টিনেন্টাল চ্যাম্পিয়নশীপ (এশিয়া) টাইটেল অর্জন করতে পারবেন একজন বক্সাররা।
প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের ১৯জন বক্সার অংশগ্রহণ করবেন। তারা হলেন-সাবিউল ইসলাম, মো. জুয়েল আহমেদ জনি, তানজিলা, রবিন মিয়া, আব্দুল মোতালেব, শামীম আক্তার, জোবায়েদ খন্দকার, জয়নুল ইসলাম জয়, শিমুল মিয়া, সরোয়ার জাহান সাকিব, জুই লিমা, মোহন আলী, শাহীন খান, রাজূ মিয়া, মো. রাকিব, মো. শামীম, তানজিলা আক্তার শিফা, শিহার চয়ন ও অন্তরা বৃষ্টি। নেপালের ৩জন বক্সার-তারা হলেন পুরান রায়, মাহেন্দ্রা চাঁদ বাহাদুর ও অনীল কুমার পুনমাগার, ভারতের ৪জন বক্সার-তারা হলেন বি রামাকৃ্ষ্ণা, রগিত রাজা, তান্নু দেবী ও দেবেন্দ্রার মুক্কার।
২০১৯ সালের এস এ গেমসে রৌপ্য পদক জয়ী বক্সার রবিন মিয়া ব্যাক পেইন সমস্যা থাকায় গত দুই বছর বক্সিং রিংয়ে নামতে পারেননি। তবে এই টুর্নামেন্ট দিয়ে আবারো বক্সিং রিংয়ে ফিরছেন বাংলাদেশের এই বক্সার।
৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:১৮ পিএম
২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮:০১ পিএম
প্রথমবারের মতো ম্যারাথন আয়োজন করে প্রাইজমানির অঙ্ক দিয়ে সোরগোল ফেলে দিয়েছে বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন। ২০ ডিসেম্বর ঢাকার পূর্বাচলের জলসিঁড়িতে এই ম্যারাথনে অংশ নেবেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রায় ৫ হাজার মানুষ। এর মাঝে পুরষ্কার পাবেন সব মিলিয়ে ৯৩জন। টাকার অঙ্কে যা ৭২ লাখ ৯০ হাজার টাকা।
বুধবার বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান বিওএ মহাসচিব সৈয়দ শাহেদ রেজা। “বিওএ প্রথমবারের মতো আয়োজন করছে এই ম্যারাথন। সাধারণ জনগণের শরীর চর্চা ও সুস্থ জীবনযাপনের লক্ষ্যে এই আয়োজন করছে। প্রতি বছর অন্তত ২ বার এই ম্যারাথন আয়োজনের পরিকল্পনা আছে বিওএ’র।”
আরও পড়ুন
ম্যারাথন লড়াইয়ের পর ভারতের কাছে পরাজয় দ. আফ্রিকার |
বিওএ ম্যারাথনে দুটি প্রতিযোগিতা হবে ১০ কিলোমিটার রেস ও হাফ ম্যারাথন ২১.১০ কিলোমিটার। ভ্যাটার্ন ক্যাটাগরিতে অংশ নেবেন ৫০ বছরের বেশি বয়স্ক ব্যক্তিরা। এলিট বিভাগে অংশ নেবেন যারা পেশাদার এবং বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। এছাড়া ১৮-৫০ বছর পর্যন্ত সাধারণ আরেকটি ক্যাটাগরি রয়েছে।
ক্যাটাগরি ভিত্তিতে প্রথম স্থান অর্জনকারী দেড় থেকে দুই লাখ টাকা প্রাইজমানি পাবেন। ২০তম হয়েও সুযোগ থাকছে ২০ হাজার টাকা পাওয়ার।
ভবিষ্যতে বিদেশি অ্যাথলেটদের অংশগ্রহণে এই আয়োজন করার পরিকল্পনা রয়েছে বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের। বিওএ ম্যারাথন ২০২৪ ব্যবস্থাপনা করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
আরও পড়ুন
রাঁচিতে বশিরের ম্যারাথন স্পেলে ব্যাকফুটে ভারত |
বিকেএসপিতে প্রশিক্ষণরত প্রশিক্ষণার্থীদের মধ্য থেকে ২০২৪ সালে সাফল্য অর্জনকারী খেলোয়াড়দের সম্মাননা প্রদানের উদ্দেশ্যে কৃতি প্রশিক্ষণার্থীদের বাৎসরিক পুরস্কার প্রদান ও সাংস্ক্রতিক অনুষ্ঠান এর আয়োজন করা হয়েছিল গত মঙ্গলবার।
বিকেএসপির মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো: মুনীরুল ইসলাম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় পদক প্রাপ্ত কৃতি প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে সম্মানসূচক প্রতীক, সম্মাননা সনদ ও নগদ অর্থ প্রদান করেন। আর্চারি বিভাগের মো: সাগর ইসলামকে ২০২৪ সালের সার্বিক বিচারে সর্বোচ্চ পুরস্কার হিসেবে বিকেএসপি ব্ল, সম্মাননা সনদ ও বিকেএসপি ব্লেজার প্রদান করা হয়।
এছাড়াও অনুষ্ঠানে অলিম্পিয়ান সাগর ইসলামকে বিকেএসপির ছাত্র অবস্থায় প্যারিস অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করায় বিকেএসপি পরিবারের পক্ষ থেকে ফুলের শুভেচ্ছা ও অর্থ পুরস্কার প্রদান করা হয়।
আরও পড়ুন
১৬ দলের অংশগ্রহণে ছেলেদের বিকেএসপি কাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন |
এছাড়া চলতি বছরে বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন বা ব্যক্তিগত স্বর্ণপদক অর্জন করার স্বীকৃতি স্বরূপ ৮৮ জনকে বিকেএসপি কালার, ইনসিগনিয়া প্রতীক, অর্থ পুরস্কার, ব্লেজার ও সম্মাননা সনদ প্রদান করা হয়।
তারা হলেন আর্চারির সাগর ইসলামক ও ফাহমিদা সুলতানা নিশা, এ্যাথলেটিক্সের তামিম হোসেন ও তাসমিয়া হোসাইন, ব্যাডমিন্টনের মোঃ আব্দুল্লাহ আল সিয়াম বাস্কেটবলের মোঃ আসিব আলি, বক্সিং’র আবীর মাহমুদ, ক্রিকেটের মারুফ মৃধা ও মারুফা আক্তার, ফুটবলের নাজমুল হুদা ফায়সাল ও স্বপ্না রায় জিমন্যাস্টিক্সের রাফিল আহমেদ ও বনফুলি চাকমা, হকির মো: হোজাইফা হোসেন ও অর্পিতা পাল, জুডোর মোঃ মনোয়ার হোসেন, ফাবিয়া বুশরা, মোছাঃ সোনিয়া, মোছাঃ আনিকা আক্তার, কারাতের মো: ইয়াসিন ইসলাম নাহিদ, কাবাডির মোঃ আরিফুল ইসলাম, শ্যূটিং’র জিদান হোসেন, জাফিরাহ খানম চৌধুরী জ্যোতি, স্কোয়াশের মোঃ সাইমুন ইসলাম, সাঁতারের, মোঃ হোসাইন ও মোছাঃ জুঁই আক্তার, টেবিল টেনিসের খই খই সাই মারমা ও আবুল হাসেম হাসিব, তায়কোয়ানডোর মো: শুভ ময়িা, টেনিসের কাব্য গায়েন ও হালমিা জাহান, ভলিবলের রাতুল আহমেদ, ভারোত্তোলনের মো: রহমি ও উশুর আনন্দ বর্মন ও লিজা মনি।
বিকেএসপিতে বিদ্যমান ২১টি ক্রীড়া বিভাগের খেলোয়াড়দেরও সেরা খেলোয়াড়ের সম্মাননা সনদ প্রদান করা হয়। তারা হলেন আর্চারির মোঃ সাগর ইসলাম ও ফাহমিদা সুলতানা নিশা, এ্যাথলেটিক্সের তামিম হোসেন ও মোসাঃ তাসমিয়া হোসাইন, ব্যাডমিন্টনের মোঃ আব্দুল্লাহ আল সিয়াম , বাস্কেটবলের মোঃ আসিব আলি, বক্সিং’র আবীর মাহমুদ, ক্রিকেটের মারুফ মৃধা ও মারুফা আক্তার, ফুটবলের নাজমুল হুদা ফায়সাল ও স্বপ্না রায়, জিমন্যাস্টিক্সের রাফিল আহমেদ ও বনফুলি চাকমা , হকির মো: হোজাইফা হোসেন ও অর্পিতা পাল, জুডোর মোঃ মনোয়ার হোসেন ও ফাবিয়া বুশরা, সাঁতারের মোছাঃ সোনিয়া ও মোছাঃ আনিকা আক্তার, কারাতের মোঃ আরিফুল ইসলাম, কাবাডির মোঃ ইয়াসনি ইসলাম নাহদি, শ্যূটিং’র জিদান হোসেন ও জাফিরাহ খানম চৌধুরী জ্যোতি, স্কোয়াশের মোঃ সাইমুন ইসলাম, সাঁতারের মোঃ হোসাইন ও মোছাঃ জুঁই আক্তার, টেবিল টেনিসের খই খই সাই মারমা ও আবুল হাসেম হাসিব, তায়কোয়ানডোর মো: শুভ ময়িা, টেনিসের কাব্য গায়েন ও হালমিা জাহান, ভলিবলের রাতুল আহমেদ, ভারোত্তোলনের মো: রহমি এবং উশুর আনন্দ বর্মন ও লজিা মনি।
আরও পড়ুন
সাফ জেতা ৫ চ্যাম্পিয়নকে সংবর্ধনা বিকেএসপির |
অনুষ্ঠানে বিকেএসপির সাবেক কয়েকজন কিংবদন্তি খেলোয়াড়, কোচ, শিক্ষক ও কর্মচারীগণকে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
বাংলাদেশের শুটিংয়ের ইতিহাসে হাতেগোনা যে কয়েকটি সোনালি মুহূর্ত এসেছে, সেখানে নাম আছে সৈয়দা সাদিয়া সুলতানার। প্রতিভাবান এই শুটার ক্যারিয়ার সেভাবে এগিয়ে নিতে পারেননি। দীর্ঘদিন ধরে এই জগত থেকে দূরে থাকা সাবেক এই শুটার সোমবার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন।
চট্টগ্রামে তার মৃত্যুর বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন তার বাবা। সাদিয়া সুলতানার বাবা গণমাধ্যমকে বলেন, “আমার সাদিয়া আর নেই। দুপুর ২ টার দিকে সবাইকে ছেড়ে চলে গেছে।”
আর বাংলাদেশ শুটিং স্পোর্ট ফেডারেশন (বিএসএসএফ) তাদের ফেসবুক পাতায় লিখেছে, “বাংলাদেশ শুটিং স্পোর্ট ফেডারেশনের কমনওয়েলথ শুটিং ও ২০১০ এসএ গেমসের স্বর্ণপদক প্রাপ্ত শুটার সৈয়দা সাদিয়া সুলতানা দুপুর ১টায় ইন্তেকাল করেন। ইন্না লিল্লাহ ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। তার মৃত্যুতে বাংলাদেশ শুটিং স্পোর্ট ফেডারেশন ও শ্যুটিং পরিবার গভীরভাবে শোকাহত।”
২০১০ সালে এসএ গেমসে ১০ মিটার এয়ার রাইফেলে দলগত ইভেন্টে স্বর্ণ জিতে প্রথম আলোচনায় আসেন সাদিয়া সুলতানা। এছাড়া পদক জেতেন কমনওয়েলথ শুটিংয়েও। তবে ২০১৩ সালে বাংলাদেশ গেমসের পর থেকে নিজেকে একরকম গুটিয়ে নেন তিনি।
কয়েক বছর আগে তার পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, সাদিয়া সুলতানা অসুস্থ। তবে তিনি ঠিক কেমন অসুস্থতায় ভুগছিলেন, তা জানা যায়নি।
২০১৯ সালে নেপালে অনুষ্ঠিত এসএ গেমসে অ্যামেচার বক্সিংয়ে দেশকে রৌপ্য পদক উপহার দিয়েছিলেন বাংলাদেশের রবিন মিয়া। কিন্ত ব্যাক পেইন ইনজুরিতে প্রায় দুই বছর দূরে ছিলেন বক্সিং থেকে। হতাশা থেকে একটা সময় বক্সিংকেই বিদায় জানানোর মতো অবস্থা তৈরি হয়েছিল রবিনের। কিন্ত না! বক্সিংকে বিদায় জানাতে হয়নি রবিন মিয়াকে।
বরং রিংয়ে রবিন প্রত্যাবর্তন করলেন বীরের মতোই। জিতলেন চ্যাম্পিয়নের তকমা। সেটি প্রফেশনাল বক্সিংয়ে।
এএফ বক্সিং প্রমোশন ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের পৃষ্ঠপোষকতায় এবং বাংলাদেশ প্রফেশনাল বক্সিং সোসাইটির আয়োজনে রাজধানীর বসুন্ধরার জেএএফএফ এরেনায় অনুষ্ঠিত হয় ১৩ বাউটের জেন-জি ফাইট নাইট পেশাদার বক্সিং চ্যাম্পিয়নশিপ। যেখানে আন্তর্জাতিক বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হন রবিন মিয়া। একচেটিয়া লড়াইয়ে রবিন হারিয়েছেন নেপালের পুরান রায়কে।
আন্তর্জাতিক বিভাগের আরেক খেলায় ছয় রাউন্ডের বাউটে নেপালের বক্সার মহেন্দ্র চাঁদ বাহাদুরকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হন বাংলাদেশের আবদুল মোতালেব।
তবে আন্তর্জাতিক বিভাগে নেপালের অনীল কুমার পুনমাগারের কাছে হেরে যান বাংলাদেশের জয়নুল আবেদীন জয় এবং ভারতের দেবেন্দ্রর মুক্কারের কাছে হেরে বসেন জোবায়েদ খন্দকার।
আন্তর্জাতিক বিভাগের নারী ইভেন্টে ভারতের তান্নু দেবীর কাছে হেরেছেন বাংলাদেশের তানজিলা।
অন্যদিকে দেশীয় বিভাগের ৬টি ইভেন্টের ফাইনালে যথাক্রমে-জুঁই লিমাকে হারিয়ে অন্তরা বৃষ্টি, তানজিলা আক্তার শিফাকে হারিয়ে শামীমা আক্তার, শামীমকে হারিয়ে শাহীন খান, মোহাম্মদ রাকিবকে হারিয়ে মোহন আলী, শিহাব চয়নকে হারিয়ে সারোয়ার জাহান সাকিব এবং রাজু মিয়াকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন শিমুল মিয়া।
এরআগে প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ প্রফেশনাল বক্সিং অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিবিএস) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান। এ সময় এশিয়ান বক্সিং কাউন্সিলের প্রতিনিধি প্রফেসর ড. থাউথ প্লুমস্যামরান উপস্থিত ছিলেন।
গত জুলাই-আগষ্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পতন ঘটে ফ্যাসিবাদী সরকারের। হাজার হাজার ছাত্রদের প্রাণের বিনিময়ে পতন ঘটে আওয়ামীলীগ সরকারের। ফলে দেশকে নতুন করে গড়ার প্রত্যয় নিয়ে কাজ করছেন ছাত্ররা। নতুন এই প্রজন্মের নাম জেন-জি। দেশকে নতুনত্ব এনে দেওয়া সেই প্রজন্মেকে উৎসর্গ করে অনুষ্ঠিত হয় এই জেন-জি বক্সিং ফাইট নাইট।
বিশ্ব দাবা চ্যাম্পিয়নশিপের সাইড ইভেন্ট হিসেবে শুক্রবার হতে সিঙ্গাপুর ইন্টারন্যাশনাল ওপেন- গ্রুপ এ এর খেলা শুরু হয়েছে। বাংলাদেশের গ্র্যান্ড মাস্টার নিয়াজ মোরশেদ, আন্তর্জাতিক মাস্টার মোহাম্মদ ফাহাদ রহমান ও ফিদে মাস্টার তাহসিন তাজওয়ার জিয়া এ ইভেন্টে অংশগ্রহণ করছেন।
প্রথম রাউন্ডের খেলায় আন্তর্জাতিক মাস্টার মোহাম্মদ ফাহাদ রহমান মালয়েশিয়ার ক্যান্ডিডেট মাস্টার এনগ ইরিন জায়ি এন্ডারসনের সাথে ড্র করেন। গ্র্যান্ড মাস্টার নিয়াজ মোরশেদ সার্বিয়ার গ্র্যান্ড মাস্টার ইনডিক আলেক্সজান্ডারের কাছে এবং ফিদে মাস্টার তাহসিন তাজওয়ার জিয়া কাজাকস্তানের গ্র্যান্ড মাস্টার রিনাত যুমাবায়েভের কাছে হেরে যান।
এই ইভেন্টে অংশগ্রহণের জন্য আন্তর্জাতিক মাস্টার মোহাম্মদ ফাহাদ রহমানকে বাংলাদেশ পুলিশ আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতা করে ও ফিদে মাস্টার তাহসিন তাজওয়ার জিয়াকে গ্র্যান্ড মাস্টার জিয়াউর রহমানের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহপাঠীরা আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতা করে এবং এলিগেন্ট ইন্টারন্যাশনাল চেস একাডেমি তাহসিন তাজওয়ার জিয়াকে বিমান টিকেট প্রধান করেন।
No recent posts available.