ম্যাচের তখন ৮৩ মিনিট ইনজুরিতে পড়ে স্ট্রেচারে করে মাঠ ছাড়েন বাংলাদেশ দলের গোলকিপার মিতুল মারমা। তার জায়গায় সমর্থকেরা আশা করছিলেন আনিসুর রহমান জিকোই হয়তো নামবেন। তবে বাংলাদেশ দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরা সবাইকে চমকেই দিলেন। মিতুলের জায়গায় নামিয়ে দিলেন শ্রাবনকে। অবশ্য সবার জন্য চমক মনে হলেও কাবরেরার কাছে শ্রাবনই দ্বিতীয় গোলকিপার, আর জিকো তিন নম্বর।
ফিলিস্তিনের সাথে প্রথম লেগে থেকেই সবার নজর ছিল বাংলাদেশের গোলকিপারের দিকে। নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে সেই ম্যাচ দিয়েই বাংলাদেশ দলে ফিরেছিলেন জিকো। তবে কাবরেরা আস্থা রেখেছিলেন মিতুলের ওপরই। মঙ্গলবার ঘরের মাঠেও সেই মিতুলেই কারবেরার আস্থা। দুই লেগে মিলিয়ে দারুণ পারফরম্যান্স দেখিয়ে কোচের আস্থার প্রতিদিনটাও দিয়েছেন মিতুল।
আরও পড়ুন: জিকোকে ছাড়াই ফিলিস্তিনের বিপক্ষে নামছে বাংলাদেশ
মূল একাদশে জায়গা হারানো জিকো এখন আর কোচের দ্বিতীয় সেরা গোলকিপারের তালিকায়ও নেই। ম্যাচ শেষে বাংলাদেশ দলের কোচ শুনিয়েছেন সেই কথাই, “ আমাদের প্রথম পছন্দের গোলকিপার আছে, দ্বিতীয় সেরা গোলকিপার শ্রাবন তাই তাকেই মাঠে নামানো হয়েছিল।”
ফিলিস্তিনের বিপক্ষে বাংলাদেশ এদিন খেলেছে বেশ দারুণ ফুটবল। তবে শেষ মূহর্তের নাটকীয়তায় ম্যাচটা হেরেই শেষ করেছে হাভিয়ের কাবরেরার দল। ফলাফল নিয়ে হতাশা থাকলেও দলের পারফরম্যান্স নিয়ে খুশি বাংলাদেশ কোচ, “প্রথমার্ধ দারুণ ছিল, দ্বিতীয়ার্ধে আমরা আরও বেশি গোছানো ফুটবল খেলেছি। সুযোগ তৈরি করেছি। সুযোগগুলো মিস না করলে ফলাফল অন্যরকম হতে পারতো। কিন্তু দলের পারফারম্যান্স নিয়ে আমি বেশ খুশি। ফলাফল নিয়ে আমি চিন্তা করছি না, দলের পারফরম্যান্স কতটা উন্নতি হচ্ছে সেটাই বড় ব্যাপার।”
কাবরেরার সাথে দ্বিমত করার সুযোগও খুব একটা নেই। প্রথম লেগে ফিলিস্তিনের বিপক্ষে দাঁড়াতেই পারেনি বাংলাদেশ, দ্বিতীয় লেগে তারা আটকেই দিচ্ছিল ফিলিস্তিনকে। অবশ্য এর পেছনে আবহওয়া আর, ভ্রমণ ক্লান্তিকে দাই করেছেন ফিলিস্তিন কোচ, “ আমরা লম্বা সময় ভ্রমণ করেছি, তার মধ্যে অনেক বেশি গরম ফুটবলারদের জন্য কাজটা আরও কঠিন করে দিয়েছে।”
অবশ্য এখানেই শেষ না, ফিলিস্তিনের বেশ কয়েকজন ফুটবলার রোজা রেখেই মাঠে নেমেছিলেন বলে দাবি দলটির কোচের, “বাংলাদেশ বেশ ভালো ফুটবল খেলেছে, আমাদের জন্য কাজটা অনেক কঠিন করে দিয়েছে।। অমাদের দলের বেশ কয়েকজন ফুটবলার রোজা রেখেই মাঠে নেমেছিলেন। দিনশেষে ৩ পয়েন্ট পেয়েছি তাই বড় ব্যাপার।”
ফিলিস্তিনের এই জয় তাদের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের পরের পর্ব অনেকটাই নিশ্চিত হয়ে গেছে। সেই সাথে এশিয়ান কাপে খেলাটাও এখন অনেকটাই নিশ্চিত তাদের। ৪ ম্যাচ শেষে ফিলিস্তিনের পয়েন্ট দাঁড়ালো ৭। দুই নম্বর জায়গাটা তাদের এখন অনেকটাই পাকা।
No posts available.
১৪ অক্টোবর ২০২৫, ৫:৩৪ পিএম
১৪ অক্টোবর ২০২৫, ৪:১৭ পিএম
ফিফা আন্তর্জাতিক বিরতির প্রীতি ম্যাচগুলোতে ব্রাজিল মিশ্র ফলাফল পেয়েছে। প্রথমে সাউথ কোরিয়াকে ৫-০ গোলে পরাজিত করার পর জাপানের কাছে ৩-২ গোলে হেরে গেছে কার্লো আনচেলত্তির শিষ্যরা।
জাপানের আজিনোমোতো স্টেডিয়ামে আজ বাংলাদেশ সময় বিকাল সাড়ে চারটার ম্যাচে গতি-পাস আর নিয়ন্ত্রণে এগিয়ে ছিল ব্রাজিল। এমন কী প্রথমার্ধ পর্যন্ত ০-২ লিড ধরে রেখে শেষ পর্যন্ত হার নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছে অতিথিদের।
এদিন ম্যাচের প্রথম গোলটি হজম করে জাপান। ২৬ মিনিটে পাওলো হেনরিকের গোলে এগিয়ে যাওয়ার ৬ মিনিট পর লিড দ্বিগুণ করে ব্রাজিল। লুকাস পাকেতার পাস ধরে দলকে এগিয়ে নেন গ্যাব্রিয়েল মার্টিনেল্লি। প্রথমার্ধে ০-২ গোলে এগিয়ে বিরতিতে যায় অতিথিরা।
দ্বিতীয়ার্ধেও গতি-পাস আর নিয়ন্ত্রণ একপাক্ষিক রাখে সেলসাওরা। তবে যেটা প্রয়োজন সেই গোল পাচ্ছিল না হলুদ জার্সিধারীরা। যার প্রভাব পড়ে ম্যাচে।
ক্রমান্বয়ে ম্যাচ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে থাকে জাপান। আগের অর্ধ থেকে দ্বিতীয়ার্ধে প্রায় তিন শতাংশ বেশি বল নিজেদের দখলে রাখে জাপান। চেনা মাঠে একের পর এক আক্রমণ শানিত করে সূর্যোদয়ের দেশের ফুটবল যোদ্ধারা।
জাপান তাদের ঐক্যবদ্ধ আক্রমণের সুফল পায় ৫২ মিনিটে। তাকুমি মিনামিনোর কল্যাণে একটি গোল শোধ করে স্বাগতিকরা। যদিও এ গোলে সফরকারীদের অবদান বেশি। ডি বক্সের ভেতর বল পাস দিতে গিয়ে পড়ে যান ব্রাজিল ডিফেন্ডার ফাব্রিসিও ব্রুনো। বল নাগালে পেয়ে যান মোনাকো লেফট উইঙ্গার। সেখান থেকেই জাল কাঁপান তাকুমি।
সমতায় ফিরতে মাত্র ১০ মিনিট অপেক্ষা করতে হয় জাপানকে। কেইতো নাকামুরার গোলে স্বস্তিতে ফেরে স্বাগতিকরা। আর ম্যাচ ঘড়ির ৭১ মিনিটে উইদা দলকে এগিয়ে দেন। বাঁ-কর্নার থেকে তার বুলেট গতির শট দারুণ হেডে গোল লক্ষ্যভেদ করেন ফেইনুর্ড মিডফিল্ডার।
ম্যাচে ৬৭ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ ছিল অতিথিদের দখলে। তবে প্রতিপক্ষ মুখে শটে এগিয়ে ছিল স্বাগতিকরা। ১৫টি শট নিয়ে ৬টি গোলমুখে রাখতে পেরেছে জাপান। এদিকে পিছিয়ে ছিল কার্লো আনচেলত্তির দল। তারা মোট শট নেয় ৮টি। অন টার্গেট শট ছিল ৪টি। যার মধ্যে ২টি থেকে গোল পায় ব্রাজিল।
নিজেদের মাঠে কিছুটা ধীরে শুরুর পর সময় গড়ানোর সঙ্গে বাংলাদেশের রক্ষণে চাপ বাড়ায় হংকং-চায়না। প্রথম ২০ মিনিট পর স্বাগতিকেরা আক্রমণের পসরা সাজিয়ে অতিথিদের রক্ষণ দিশেহারা করে তোলে। তাতে ফলও মেলে দ্রুত। প্রথমার্ধেই পেয়েছে গোল। শেষ পর্যন্ত ১-০ গোলের লিড ধরে রেখে বিরতিতে যায় হংকং।
২০ মিনিটে মধ্যমাঠ থেকে ফ্রি কিকে বাংলাদেশের রক্ষণে কিছুটা আতঙ্ক ছড়ায় হংকং। বক্সে লিও জোনসের হেড সহজেই তালুবন্দি করেন গোলরক্ষক মিতুল মারমা। পরের মিনিটে শমিত সোমের আক্রমণ ফাউল করে আটকান হংকং ডিফেন্ডার। হামজার ফ্রি কিক প্রতিহত হয় প্রতিপক্ষের রক্ষণ দেয়ালে।
তারপর বাংলাদেশের ওপর চাপ বাড়ায় হংকং। ৩৪ মিনিটে ম্যাচের প্রথম কর্নারও আদায় করে নেয় স্বাগতিকেরা। কর্নার থেকে আসা বল ক্লিয়ার করতে গিয়ে বিপত্তি ঘটান তারিক কাজী। বক্সে ফাউল করে বসেন ফার্নান্দো পেরেইরাকে।
সফল স্পট কিকে লক্ষ্যভেদ করেন ম্যাট অর। দেশের জার্সিতে ১২তম গোলের দেখা পেলেন হংকং অধিনায়ক।
প্রথামার্ধের যোগ করা সময়ে সমতায় ফেরার দারুণ সুযোগ ছিল বাংলাদেশের সামনে। তবে সাদের ক্রস থেকে গোলমুখের সামনে জালে বল জড়াতে ব্যর্থ হন শমিত। তাতে সমতায় ফিরতে না পারার অস্বস্তি নিয়ে বিরতিতে যায় হাভিয়ের কাবরেরার দল।
ঘরের মাঠে আশা জাগিয়েও ৪-৩ গোলে হারের পর হংকং, চায়নায় গিয়ে ১ পয়েন্ট পেল বাংলাদেশ। রাকিব হোসেনের গোলে ১-১ ব্যবধানে ড্র হলো ম্যাচ।
প্রথমার্ধে ম্যাচের ৩৫ মিনিটের সময় পেনাল্টি থেকে হংকং, চায়নাকে এগিয়ে দেন অধিনায়ক ম্যাট অর। পরে দ্বিতীয়ার্ধে ৭৫ মিনিটের সময় লাল কার্ড দেখেন স্বাগতিক ডিফেন্ডার অলিভার বেঞ্জামিন।
দশ জনের বিপক্ষে খেলার সুযোগ ভালোভাবেই কাজে লাগায় বাংলাদেশ। ৮৪ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের এসিস্টে গোল করে সমতা ফেরান রাকিব।
চার ম্যাচে ২ পয়েন্ট নিয়ে 'সি' গ্রুপের চার নম্বরে বাংলাদেশ। সমান ম্যাচে ৮ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে হংকং, চায়না। তিন ম্যাচ খেলা সিঙ্গাপুরের সংগ্রহ ৫ পয়েন্ট। ভারত তিন ম্যাচ খেলে পেয়েছে ২ পয়েন্ট।
খেলাধুলার কারণে কত বিনোদনই উপভোগ করেন ভক্ত-সমর্থকেরা। তাই বলে এমন অদ্ভুত বিনোদন! ইউরোপীয় অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ে সান মারিনোর সামনে অদ্ভুত এক সমীকরণ।
২০২৬ বিশ্বকাপে খেলার স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখতে ফিফা র্যাঙ্কিংয়ের সবার শেষের (২১০) দল সান মারিনোকে বড় ব্যবধানে হারতে হবে ম্যাচ। বিশ্বকাপ বাছাইয়ে আগামী ১৯ নভেম্বর ‘এইচ’ গ্রুপের দল রোমানিয়ার আতিথেয়তা নেবে সান মারিনো। সেই ম্যাচেই হারতে হবে তাদের!
ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইয়ের নিয়ম অনুযায়ী, ইউরোপীয় অঞ্চল থেকে ১৬টি দল বিশ্বকাপে জায়গা করবে। প্রথম পর্বে ১২টি গ্রুপ থেকে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষ দল সরাসরি বিশ্বকাপে জায়গা করবে। বাকি চারটি দল জায়গা করবে বাছাইয়ের দ্বিতীয় পর্ব- প্লে অফ খেলে।
প্রথম পর্বের ১২ গ্রুপের রানার্সআপ দল খেলবে প্লে-অফে। তাদের সঙ্গে সুযোগ পাবে উয়েফা নেশনস লিগের গ্রুপ পর্বের শীর্ষ চারটি দল- যারা বিশ্বকাপ বাছাইয়ের গ্রুপে পয়েন্ট টেবিলে ‘সেরা দুইয়ের’ বাইরে থাকবে।
আরও পড়ুন
একাদশে ফিরছেন শমিত, আজও নেই জামাল |
![]() |
ইউরোপীয় অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ‘এইচ’গ্রুপে এখন পর্যন্ত সাত ম্যাচ খেলে সব হেরেছে সান মারিনো। হজম করেছে ৩২ গোল। গ্রুপে সবার নিচে তারা। ৬ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের তিন নম্বরে রোমানিয়া।
সরাসরি গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে বিশ্বকাপে যাওয়ার সুযোগ নেই সান মারিনোর। তবে সবশেষ নেশনস লিগে ‘ডি-১’ গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল তারা। এর সৌজন্যেই বিশ্বকাপের স্বপ্ন বেঁচে আছে তাদের। তাদের আগে ইউরোপীয় অঞ্চলের বাছাইপর্বের দ্বিতীয় পর্ব- ‘প্লে অফ’ নিশ্চিত করতে হবে।
এ জন্য গ্রুপের আরেক প্রতিদ্বন্দ্বী রোমানিয়াকে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ের মধ্যে থাকতে হবে। আর সেটি সম্ভব হতে পারে- আগামী ১৬ নভেম্বর বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার বিপক্ষে যদি রোমানিয়া না হারে এবং দুই দিন পর সান মারিনো যদি তাদের কাছে অনেক গোলে হারে।
রোমানিয়াও নেশনস লিগে নিজেদের গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন দল ছিল। তাদের পয়েন্ট ছিল আরেক গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন সান মারিনোর চেয়ে বেশি। রোমানিয়া যদি বিশ্বকাপ বাছাইয়ে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ের বাইরে চলে যায় তাহলে বিশ্বকাপের স্বপ্ন শেষ হয়ে সান মারিনোর। রোমানিয়ার বিপক্ষে যদি মারিনো জেতে বা ড্র করে, তাহলে রোমানিয়া দুইয়ের বাইরেই চলে যাবে। তাতে নিজেদের পায়ে কুঠার আঘাতের মতো হবে সান মারিনোর জন্য।
ফিফা র্যাঙ্কিংয়ের সাবার শেষের দল হয়েও সান মারিনোর প্লে-অফ পর্যন্ত যাওয়া নিশ্চয় সহজ ব্যাপার হবে না। যদি যায়, সেখান থেকে ‘পথ’ চ্যাম্পিয়ন হলে তো বিশ্বকাপেই চলে যাবে তারা। নতুন এক ইতিহাস রচিত হবে-র্যাঙ্কিংয়ে সবার শেষের দলটি বিশ্বকাপে! যদি ব্যপারটি বলার মতো সহজ নয়।
জয় ছাড়া বিক্ল্প ছিল না আগের ম্যাচেই। ঘরের মাঠে হংকং, চায়নার বিপক্ষে সে ম্যাচে হেরে এএফসি এশিয়ান কাপের মূলপর্বে খেলার স্বপ্ন কার্যত শেষ। তারপরও যদি-কিন্তুর হিসেব মিললে ফিকে হওয়া স্বপ্নটা ধরা দিতে পারে। তার আগে চাই হাতে থাকা তিন ম্যাচে জয়। যার প্রথমটি আজ হংকং, চায়নার বিপক্ষে। কিন্তু এমন ম্যাচে রক্ষণাত্মক একাদশই সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। ‘বাস পার্ক’ ফরমেশন খেলবে লাল সবুজেরা।
সন্ধ্যা ৬টায় হংকংয়ের কাই তাক স্পোর্টস পার্কে স্বাগতিকদের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ। এই ম্যাচের একাদশে ফিরেছেন শমিত সোম। মিডফিল্ডের নেতৃত্বে হামজা দেওয়ান চৌধুরী। এছাড়া আছেন সোহেল রানা সিনিয়র ও শেখ মোরছালিন। আগের ম্যাচের একাদশ থেকে জায়গা হারিয়েছেন সোহেল রানা জুনিয়র।
মিডফিল্ডে ঘরের মাঠে বদলি হিসেবে নেমেছিলেন অধিনায়ক জামাল ভূইয়া। এই ম্যাচেও তাকে বেঞ্চেই বসিয়ে রাখছেন কোচ। তবে মূল একাদশে ফিরেছেন তপু বর্মন। আগের ম্যাচে বিরতির পর বদলি হিসেবে নামা অভিজ্ঞ ডিফেন্ডারের হাতেই উঠছে অধিনায়কের আর্মব্যান্ড।
আরও পড়ুন
পাঁচ দিনের মধ্যেই বদলার সুযোগ, পারবেন তো হামজারা |
![]() |
আজকের একাদশ ৫জন ডিফেন্ডার নিয়ে সাজিয়েছেন কাবরেরা। সেন্টার ব্যাকে তপুর সঙ্গে থাকছেন শাকিল আহাদ তপু ও তারিক কাজী। লেফট ব্যাকে- জায়ান আহমেদ, রাইট ব্যাকে- সাদ উদ্দিন।
ফরোয়ার্ডে খেলবেন রাকিব হোসেন। আর গোলবারের নীচে মিতুল মারমার ওপরই ভরসা রাখছেন বাংলাদেশের স্প্যানিশ কোচ।
বাংলাদেশ একাদশ: মিতুল মারমা (গোলকিপার), জায়ান আহমেদ, তপু বর্মন (অধিনায়ক), শাকিল আহাদ তপু, তারিক কাজী, সাদ উদ্দিন, হামজা চৌধুরী, শমিত সোম, সোহেল রানা সিনিয়র, শেখ মোরসালিন, রাকিব হোসেন।