২ অক্টোবর ২০২৪, ১২:৫৬ পিএম
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর থেকে জোর দাবি ছিল পাকিস্তানের সাদা বলের অধিনায়ক হিসেবে বাবর আজমকে সরিয়ে দেওয়ার। তবে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) সেটা আর করেনি। তবে নিজে থেকেই দায়িত্ব ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন এই তারকা ব্যাটার। কারণ হিসেবে তিনি তুলে ধরেছেন খেলোয়াড় হিসেবে আরও বেশি অবদান রাকার প্রয়াস।
২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপের পর পাকিস্তানের তিন ফরম্যাটের অধিনায়কত্ব ছেড়ে দেন বাবর। সাদা বলের অধিনায়ক হন পেসার শাহিন শাহ আফ্রিদি। তবে গত এপ্রিলে আচমকাই তাকে সরিয়ে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির নেতৃত্ব তুলে দেওয়া হয় বাবরের হাতে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাকিস্তানের ভরাডুবির পর থেকেই চাপে ছিলেন অভিজ্ঞ এই ক্রিকেটার। এবার ছেড়েই দিলেন দায়িত্ব।
আরও পড়ুন
নিজেদের ব্যাটিংয়ে সন্তুষ্ট অধিনায়ক শান্ত |
![]() |
‘এক্স’ প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে বিষয়টি জানিয়ে বাবর তুলে ধরেন তার ভবিষ্যৎ লক্ষ্য। “এই দলকে নেতৃত্ব দেওয়া সম্মানের বিষয়, কিন্তু এখন আমার পদত্যাগ করার এবং নিজের ভূমিকায় ফোকাস করার সময় এসেছে। অধিনায়কত্ব আমার জন্য একটা ফলপ্রসূ অভিজ্ঞতা হয়েছে। কিন্তু এটি আমার ওপর একটি উল্লেখযোগ্য কাজের চাপও যোগ করেছে। আমি আমার পারফরম্যান্সকে অগ্রাধিকার দিতে চাই, আমার ব্যাটিং উপভোগ করতে চাই এবং আমার পরিবারের সাথে যথেষ্ট সময় কাটাতে চাই, যা আমাকে আনন্দ দেয়।”
এই দফায় অধিনায়ক হওয়ার পর উল্লেখযোগ্য সাফল্য ছিল না বাবরের। মূলত পাকিস্তান খেলেছে টি-টোয়েন্টি। আর সেখানে মূল চ্যালেঞ্জ ছিল বিশ্বকাপে। তবে সেখানে গ্রুপ পর্বে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হেরে আসর শুরু করা পাকিস্তান আর নিজেদের খুঁজে পায়নি।
বাবরের সরে দাঁড়ানোর অর্থ হল, আসছে সাদা বলের দ্বিপাক্ষিক সিরিজ ও আগামী বছরের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিকে সামনে রেখে নিয়োগ দিতে হবে একজন বা দুজন ভিন্ন ভিন্ন অধিনায়ক।
৫ জুলাই ২০২৫, ৬:৫১ পিএম
৪ জুলাই ২০২৫, ২:১৯ পিএম
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল ভারতের বাংলাদেশ সফর নিয়ে বলেছিলেন অনিশ্চয়তার কথা। শেষ পর্যন্ত এক বছরের জন্য স্থগিতই হয়ে গেল ভারতের সাথে বাংলাদেশের সাদা বলের সিরিজ। আগামী আগস্টে তাই বাংলাদেশে আসছেন না কোহলি-রোহিতরা।
শনিবার বিসিবি ও ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড (বিসিসিআই) যৌথভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, বাংলাদেশ-ভারতের সাদা বলের দুটি সিরিজ নতুন সূচি অনুযায়ী হবে ২০২৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে।
আইসিসির ফিউচার ট্যুরস প্রোগ্রামে (এফটিপি) থাকা ভারতের এই সাদা বলের সিরিজের সফরে তিনটি ওয়ানডে ও তিনটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলার কথা দুই দেশের। ঠিক কী কারণে এই বছর সিরিজটি হচ্ছে না, সেই ব্যাপারে আনুষ্ঠানিকভাবে এখনও কিছু জানায়নি দুই দেশের বোর্ড।
বিসিসিআই এক অফিসিয়াল বিবৃতিতে জানিয়েছে যে, দুই বোর্ডের মধ্যে আলোচনার পর এবং আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সময়সূচির সুবিধাজনক দিকগুলো বিবেচনা করে সিরিজটি স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আর বিসিবি বিবৃতিতে জানিয়েছে,
“প্রতীক্ষিত এই সিরিজের জন্য ২০২৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ভারতকে স্বাগত জানানোর অপেক্ষায় থাকবে বিসিবি। এই সফরের সংশোধিত সূচি যথাসময়ে জানানো হবে।”
শুরুটা আদর্শ না হলেও পারভেজ হোসেন ইমনের আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে ইনিংসের প্রথম অংশটা ভালোই কাটল বাংলাদেশের। তবে তরুণ এই ব্যাটার পারলেন না ইনিংস বড় করতে। তাওহীদ হৃদয় কিছুটা লড়লেও অন্য ব্যাটারদের কেউই পারলেন সেভাবে অবদান রাখতে। শেষের দিকে দারুণ এক ক্যামিও খেললেন তানজিম হাসান সাকিব। আর এতে ভর করে সিরিজে টিকে থাকার লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কাকে মোটামুটি একটা টার্গেট দিতে পারল সফরকারীরা।
দ্বিতীয় ওয়ানডেতে কলম্বোর আর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাট করা বাংলাদেশের ইনিংস থেমেছে ২৪৮ রানে। সর্বোচ্চ ৬৭ রান এসেছেন ইমনের ব্যাট থেকে।
বাংলাদেশের জন্য শুরুটা মোটেও সুখকর হয়নি। তৃতীয় ওভারেই সাজঘরের পথ ধরেন আগের ম্যাচে ফিফটি করা তানজিদ হাসান তামিম। আসিথা ফার্নান্দোর অফ স্টাম্পের অনেক বাইরের ডেলিভারি তাড়া করতে গিয়ে ক্যাচ দিয়ে ফেরার আগে করেন মাত্র ৭ রান।
এরপর নাজমুল হোসেন শান্তকে নিয়ে ইমন মিলে ইনিংস মেরামতের চেষ্টা করেন। দ্বিতীয় উইকেটে একশ’র বেশি স্ট্রাইক রেটে ৬৩ রানের জুটি গড়েন এই দুজন, যেখানে বেশি ইতিবাচক ছিলেন ইমনই। জুটি যখন জমে উঠছিল, তখন অফ স্পিনার চারিথ আসালাঙ্কাকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে মিড অনে ক্যাচ তুলে দেন শান্ত, তার আগে ১৪ রান করেন ১৯ বলে।
তবে ছন্দময় ব্যাটিংয়ে শ্রীলঙ্কার বোলারদের চাপে রাখেন ইমন৷ চল্লিশ থেকে পঞ্চাশে পা রাখেন পরপর দুই বলে চার ও ছক্কা মেরে। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম ফিফটির পর অবশ্য বেশিদূর যেতে পারেননি। ভানিন্দু হাসারাঙ্গার গুগলিতে বোল্ড হয়ে থামে তার ইনিংস। তবে তার আগে তরুণ এই ওপেনার উপহার দেন ৬৯ বলে ৬৭ রানের দারুণ এক ইনিংস।
লিটন দাস একাদশের বাইরে থাকায় প্রমোশন পেয়ে পাঁচে নামেন অধিনায়ক মেহেদি হাসান মিরাজ। তবে পারেননি পরিস্থিতির চাহিদা মেটাতে। ৯ রানে দুশমন্থ চামিরার শর্ট বল পুল করতে গিয়ে বাউন্ডারির কাছে ধরা পড়েন ডানহাতি এই ব্যাটার।
তাওহীদ একপ্রান্ত আগলে ব্যাট করেন খোলসবন্দী হয়েই। অনেকদিজ পর ওয়ানডে দলে ফেরা শামীম হোসেন অবশ্য ছিলেন ইতিবাচক। ব্যাট করেন ১০০ স্ট্রাইট রেটে। তবে শর্ট বলের ট্র্যাপে তাকে ফেলেন আসিথা ফার্নান্দো। ডিপ ফাইন লেগে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়ে যান ২ চার ও ১ ছক্কায় ২২ রান করে।
শামীমের আউটে চাপ আরও বাড়ে বাংলাদেশের ওপর। জাকের আলি অনিককে নিয়ে সেটা মোকাবেলা করার পথে তাওহীদ ওয়ানডেতে বাংলাদেশের ২৫তম ব্যাটার হিসেবে ১ হাজার রানের ক্লাবে পা রাখেন। এই মাইলফলক স্পর্শ করতে তার লেগেছে ৩৩ ইনিংস। তার চেয়ে চেয়ে কম ইনিংসে এই কীর্তি গড়েছেন কেবল দুই ব্যাটার, শাহরিয়ার নাফিস ও এনামুল হক বিজয়। দুজনেরই লেগেছিল ২৯ ইনিংস।
রয়েসয়ে খেলা জাকেরকে লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেলে আসিথা ফের চাপে ফেলেন বাংলাদেশকে। তাওহীদের ওপর তাতে দায়িত্ব বর্তায় দলকে ভালো একটা স্কোর এনে দেওয়ার। তবে তিনিও হন ব্যর্থ, যদিও ভাগ্যকে দুষতেই পারেন তিনি।
আসিথার বলে ডিপ মিড উইকেটে ঠেলে দুই রান নিতে চেয়েছিলেন তাওহীদ। শুরুটা সাড়া দিলেও পরে ফিরে যান তানজিম হাসান সাকিব। মাঝপথে গিয়েই আর ক্রিজে ফেরার সুযোগই পাননি তাওহীদ। রান আউটে শেষ হয় তার ২ বাউন্ডারিতে সাজানো ৫১ রানের ইনিংস।
সেই সময়ে মনে হচ্ছিল, বাংলাদেশের ইনিংস থেমে যাবে ২২০ রানের মধ্যেই। তবে সেটা হতে দেননি তানজিম। চোখজুড়ানো সব চার-ছক্কার বাহারে ভড়কে দেন প্রতিপক্ষকে। ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গার এক ওভারে দুই চারের পর এক লেগ স্পিনারের স্পেলের শেষ ওভারে হাঁকান দুই ছক্কা। তবে ৪৯তম ওভারেই মুস্তাফিজুরকে ফিরিয়ে বাংলাদেশের ইনিংসের ইতি টানেন হাসারাঙ্গা। ২১ বলে ৩৩ রানে অপরাজিত থেকে যান তানজিম।
ফর্মে না থেকেই জায়গা মিলেছিল প্রথম ওয়ানডের দলে। তবে সেটা কাজে লাগাতে পারেননি লিটন দাস। ফলে দ্বিতীয় ওয়ানডের দল থেকে বাদ পড়েছেন কিপার-ব্যাটার লিটন দাস। তার জায়গায় শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দ্বিতীয় ম্যাচের দলে এসেছেন ব্যাটিং অলরাউন্ডার শামীম হোসেন। টস জিতে আগে ব্যাটিং নিয়েছে বাংলাদেশ।
এছাড়া একাদশে এসেছে আরেকটি পরিবর্তন। চার মাস পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরে ৪৭ রানে চার উইকেট পাওয়া তাসকিন আহমেদ নেই এই ম্যাচে। দলে ফিরেছেন ডানহাতি পেসার হাসান মাহমুদ।
ম্যাচটি শুরু বাংলাদেশ সময় দুপুর ৩টায়, সরাসরি দেখতে চোখ রাখুন টি স্পোর্টসের পর্দায়।
বাংলাদেশের একাদশ :
পারভেজ হোসেন ইমন, তানজিদ হাসান তামিম, নাজমুল হোসেন শান্ত, তাওহীদ হৃদয়, শামীম হোসেন, মেহেদী হাসান মিরাজ (অধিনায়ক), জাকের আলী অনিক, তানজিম হাসান সাকিব, তানভীর ইসলাম, মুস্তাফিজুর রহমান, হাসান মাহমুদ।
অনেকটা সময় ধরেই ছিলেন জাতীয় দলের বাইরে। ঘরোয়া ক্রিকেটে সাম্প্রতিক সময়ে বিশেষ করে বল হাতে ছিলেন ভালো ছন্দে। সেই সূত্রে এবার জাতীয় দলেও ফিরলেন মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে রাখা হয়েছে অভিজ্ঞ এই অলরাউন্ডারকে।
চলতি মাসের তিন ম্যাচের সিরিজের জন্য শুক্রবার স্কোয়াড ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
২০১৭ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষিক্ত সাইফউদ্দিন গত কয়েক বছর ধরেই বাংলাদেশ দলে হয়ে পড়েছেন অনিয়মিয়। শেষবার জাতীয় দলকে প্রতিনিধিত্ব করেন ২০২৪ সালের মে মাসে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ঘরের মাটিতে সেই টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলার পর থেকেই ছিলেন দলের বাইরে।
আরও পড়ুন
দ্বিতীয় ওয়ানডেতে প্রধান কোচ সিমন্সকে পাচ্ছে না বাংলাদেশ |
![]() |
এখন পর্যন্ত ৩৮টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ৮.৭১ ইকোনমি রেটে নিয়েছেন ৪২ উইকেট। আর ব্যাট হাতে প্রায় ১১৫ স্ট্রাইক রেটে রান ২০৬।
সাইফউদ্দিনের চেয়েও দীর্ঘ বিরতি দিয়ে দলে ফিরেছেন নাঈম শেখ। ওয়ানডে সিরিজের স্কোয়াডে থাকা এই বাঁহাতি ওপেনার শেষবার এই ফরম্যাটে বাংলাদেশের হয়ে খেলেছিলেন ২০২২ সালে। ৩৫ ম্যাচে ১০৩.৪৫ স্ট্রাইক রেটে রান করেছেন ৮১৫।
এছাড়াও চোট কাটিয়ে ২০ ওভারের দলে ফিরেছেন অভিজ্ঞ পেসার তাসকিন আহমেদ। নেতৃত্বে যথারীতি থাকছেন লিটন দাস।
আগামী ১০ জুলাই ক্যান্ডিতে শুরু হবে টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচ। এরপর ১৩ জুলাই দ্বিতীয় ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে ডাম্বুলায়। আর ১৬ জুলাই সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচ হবে কলম্বোতে। প্রতিটি ম্যাচই শুরু হবে বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭:৩০ টায়।
বাংলাদেশ স্কোয়াড:
লিটন কুমার দাস (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান তামিম, পারভেজ হোসেন ইমন, নাইম শেখ, তাওহীদ হৃদয়, জাকের আলি অনিক, শামীম হোসেন, মেহেদী হাসান মিরাজ, রিশাদ হোসেন, শেখ মাহেদী হাসান, নাসুম আহমেদ, তাসকিন আহমেদ, মুস্তাফিজুর রহমান, শরীফুল ইসলাম, তানজিম হাসান সাকিব, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন।
ওয়ানডে সিরিজে টিকে থাকার লড়াইয়ের আগে বাংলাদেশ স্কোয়াড ছেড়েছেন প্রধান কোচ ফিল সিমন্স। লন্ডনে চিকিৎসার জন্য পূর্ব নির্ধারিত একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট থাকায় ক্যারিবিয়ান এই কোচ সিরিজের মাঝপথেঅ শ্রীলঙ্কা ত্যাগ করছেন।
শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। সিমন্স শুক্রবারই লন্ডনের উদ্দেশ্যে রওনা হবেন। চিকিৎসা শেষে আগামী ৭ জুলাইয়ের মধ্যে শ্রীলঙ্কায় দলের সঙ্গে ফের যোগ দেবেন বলেই ধারণা করা হচ্ছে। আর সেটা হলে তিনি কেবল মিস করবেন আগামী শনিবারের দ্বিতীয় ম্যাচটি। তৃতীয় ওয়ানডে মাঠে গড়াবে আগামী ৮ জুলাই।
তিন ম্যাচের সিরিজে বাংলাদেশ পিছিয়ে ১-০ ব্যবধানে৷ ব্যাটারদের ব্যর্থতায় প্রথম ওয়ানডেতে হারতে হয় ৭৭ রানে, যেখানে বড় অবদান ছিল মাত্র ৫ রানে ৭ উইকেটের পতন। দ্বিতীয় ম্যাচে তাই সিরিজে টিকে থাকতে জয় ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই বাংলাদেশের।
আরও পড়ুন
হাসারাঙ্গা গুগলিতে ম্লান তাসকিনের বোলিং |
![]() |
ডাগআউটে প্রধান কোচের অনুপস্থিতি কাজটা কঠিন করে তুলতে পারে বাংলাদেশের জন্য৷ এই সিরিজ দিয়েই ওয়ানডে অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব শুরু করা মেহেদি হাসান মিরাজ শেষ ম্যাচে ছিলেন উইকেটহীন। এই ফরম্যাটে বল হাতে অনেকটা সময় ধরেই তিনি সাদামাটা ফর্মে আছেন। আর ব্যাট হাতে একই চিত্র কিপার-ব্যাটার লিটন দাসেরও, যিনি প্রথম ম্যাচে আউট হন এক ডিজিটেই।
বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার দ্বিতীয় ওয়ানডে শুরু হবে বাংলাদেশ সময় শনিবার দুপুর ৩টায়। ম্যাচটি সরাসরি সম্প্রচার করবে টি স্পোর্টস।