সম্ভাবনা জাগিয়েও শেষ পর্যন্ত জাতীয় দলে ফিরতে পারলেন না নেইমার জুনিয়র। চোটের কারণে আরও দীর্ঘায়িত হলো ব্রাজিল তারকা খেলোয়াড়ের আন্তর্জাতিক ফুটবলে ফেরার অপেক্ষা।
বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ দুই ম্যাচের জন্য ২৫ জনের দল ঘোষণা করেছেন ব্রাজিলের প্রধান কোচ কার্লো আনচেলত্তি। যেখানে নেইমারের মতোই জায়গা হয়নি রিয়াল মাদ্রিদের দুই তারকা ভিনিসিউস জুনিয়র ও রদ্রিগোর।
২০২৩ সালের অক্টোবরে সবশেষ ব্রাজিলের হয়ে খেলেছিলেন নেইমার। প্রায় ২২ মাস পর তার ফেরার আশা দেখতে শুরু করেছিলেন ভক্ত-সমর্থকরা। কিন্তু অনুশীলনে চোট পাওয়ায় সেই সম্ভাবনার সমাপ্তি।
মাঝেও অবশ্য দুই দফা জেগেছিল সম্ভাবনা। গত মার্চে প্রায় ১৭ মাস পর জাতীয় দলে ফিরেছিলেন নেইমার৷ কিন্তু সান্তোসের হয়ে চোট পাওয়ায় বিশ্বকাপ বাছাইয়ে কলম্বিয়া ও আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ম্যাচ থেকে ছিটকে যান তিনি।
পরে আনচেলত্তি দায়িত্ব নেওয়ার পর গত মে মাসে তার প্রথম দল ঘোষণার সময় চোটমুক্ত ছিলেন নেইমার, কিন্তু ফিটনেস ঘাটতির কারণে তখন তাকে নেননি কোচ।
আরও পড়ুন
৮ গোল করে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ফ্ল্যামিঙ্গোর ইতিহাস |
![]() |
এছাড়া কার্ডজনিত নিষেধাজ্ঞায় চিলির বিপক্ষে এমনিই খেলতে পারতেন না ভিনিসিউস। বলিভিয়ার বিপক্ষে ম্যাচেও তাকে রাখেননি আনচেলত্তি। আর রদ্রিগোকে দেওয়া হয়েছে নিজেকে প্রস্তুত রাখার বার্তা।
আগামী ৫ সেপ্টেম্বর চিলির বিপক্ষে ঘরের মাঠে খেলবে পাঁচবারের বিশ্বকাপ জয়ীরা। পাঁচ দিন পর তারা খেলবে বলিভিয়ার বিপক্ষে।
বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ১৬ রাউন্ড শেষে ২৫ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় স্থানে আছে ব্রাজিল। সমান পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে ইকুয়েডর। শীর্ষে থাকা আর্জেন্টিনার ঝুলিতে ৩৫ পয়েন্ট।
ব্রাজিল দল:
গোলরক্ষক: অ্যালিসন বেকার, বেন্তো, উগো সোসা
ডিফেন্ডার: অ্যালেক্সান্দ্রো, অ্যালেক্স সান্দ্রো, কাইয়ো এনরিকে, ডগলাস সান্তোস, ফাব্রিসিও ব্রুনো, গ্যাব্রিয়েল মাগালিয়াইস, মার্কুইনহোস, ভান্দেরসন, ওয়েজলি
মিডফিল্ডার: আন্দ্রেই সান্তোস, ব্রুনো গিমারেস, ক্যাসেমিরো, জোয়েলিন্তন, লুকাস পাকেতা
ফরোয়ার্ড: এস্তোভাও উইলিয়ান, গাব্রিয়েল মার্তিনেল্লি, জোয়াও পেদ্রো, কাইয়ো জর্জে, লুইস এনরিকে, ম্যাথিউস কুইয়া, রাফিনিয়া, রিচার্লিসন
২৮ আগস্ট ২০২৫, ৪:২৭ পিএম
২৮ আগস্ট ২০২৫, ১:৩৫ পিএম
এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগের সামনের আসরে বেশ কঠিন গ্রুপেই পড়েছে বসুন্ধরা কিংস। 'বি' গ্রুপের মধ্যপ্রাচ্যের তিন দল কুয়েতের কুয়েত স্পোর্টিং ক্লাব, ওমানের আল সিব ও লেবাননের আল আনসার এফসির বিপক্ষে খেলতে হবে বাংলাদেশের জায়ান্ট ক্লাবটির।
নিজেদের শেষ ম্যাচে এমানুয়েল সানডে, দরিয়েলটন, রাকিব হোসেনদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হতে পারেন কুয়েত এসসি স্যাম মোরসি। গত মৌসুমে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খেলার অভিজ্ঞতা আছে তার। এছাড়া গ্রুপের অন্য দুই দলও বেশ শক্তিশালী।
'বি' গ্রুপের সবগুলো খেলা হবে কুয়েতের সুলাইবিখাতে। বসুন্ধরা কিংস ছাড়া গ্রুপের বাকি দলগুলোর জন্য সেখানকার কন্ডিশনও তুলনামূলক সহজ। তাই গ্রুপের বাধা পেরোতে কঠিন পরীক্ষা দিতে হবে কিংসের।
একনজরে জেনে নেওয়া যাক চ্যালেঞ্জ লিগে কিংসের তিন প্রতিপক্ষের ব্যাপারে
আরও পড়ুন
সমর্থকদের ‘সরি’ বললেন ইউনাইটেড কোচ |
![]() |
আল সিব (ওমান):
প্রায় ৫৩ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত হলেও আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি পেতে ২০০২ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয় ওমানের আল সিব ক্লাবকে। তবে এরই মধ্যে বেশ কিছু সাফল্য পেয়েছে তারা। ওমানি লিগের সবশেষ মৌসুমের শিরোপা জিতেছে। সব মিলিয়ে তাদের ঝুলিতে আছে ৪টি ওমানি লিগ ট্রফি।
এছাড়া সুলতান কাবুস কাপ ৪টি, ওমান প্রফেশনাল লিগস কাপ ৪টি, ওমান সুপার কাপের ৩টি শিরোপা জিতেছে তারা।
২০২২ সালে এএফসি কাপের শিরোপাও ঘরে তুলেছে ওমানের ক্লাবটি।
আগামী ২৫ অক্টোবর আল সিবের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়েই নিজেদের যাত্রা শুরু করবে বসুন্ধরা কিংস।
আরও পড়ুন
সিরিজ জেতার পূর্ণ বিশ্বাস আছে: নেদারল্যান্ডস অধিনায়ক |
![]() |
আল আনসার (লেবানন):
লেবাননের বেশ পুরনো ক্লাব আল আনসার। ৫ বারের রেকর্ড লিগ শিরোপার পাশাপাশি লেবানিস এফএ কাপেও তারা রেকর্ড ১৬ বারের চ্যাম্পিয়ন তারা। লেবানিজ ফেডারেশন কাপেও যৌথভাবে সর্বোচ্চ দুবারের চ্যাম্পিয়ন এই ক্লাব।
এছাড়া লেবানিজ সুপার কাপের ৬টি শিরোপা আছে তাদের কেবিনেটে।
আগামী ২৮ অক্টোবর আল আনসারের মুখোমুখি হবে কিংস।
আরও পড়ুন
শ্রীলঙ্কা দলে নতুন মুখ ভিশেন হালামবাগে |
![]() |
কুয়েত স্পোর্টিং ক্লাব (কুয়েত):
কুয়েত প্রিমিয়ার লিগ ফুটবলে সবশেষ চ্যাম্পিয়ন কুয়েত এসসি। সর্বোচ্চ ২০ বার লিগ জয়ের রেকর্ডও তাদের। এছাড়া লিগে ১১ বার রানার্সআপ হয় ১৯৬৪ সালে প্রতিষ্ঠিত ক্লাবটি।
কুয়েত আমির কাপে যৌথভাবে রেকর্ড ১৬ বারের চ্যাম্পিয়নও তারা। কুয়েত ক্রাউন প্রিন্স কাপের রেকর্ড ১০ বার ও কুয়েত সুপার কাপের রেকর্ড ৮ বারের চ্যাম্পিয়নসহ দেশটির ঘরোয়া ফুটবলে আছে আরও ২০-র অধিক শিরোপা।
এশিয়ান ক্লাব ফুটবলের মঞ্চেও সাফল্য আছে কুয়েত এসসির। এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগ টু-তে তিনবার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে কুয়েতের জায়ান্টরা।
গত মাসে ক্লাবটিতে যোগ দিয়েছেন মিশরের ফুটবল স্যাম মোরসি। গত মৌসুমে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের দল ইপসুইচ টাউনে ছিলেন ৩৩ বছর বয়সী মিডফিল্ডার। চ্যালেঞ্জ লিগের ম্যাচে তার বিপক্ষে খেলতে হবে তপু বর্মণ, সাদ উদ্দিনদের।
গ্রুপে নিজেদের শেষ ম্যাচে আগামী ৩১ অক্টোবর কুয়েত এসসির মুখোমুখি হবে কিংস।
চতুর্থ স্তরের ক্লাব গ্রিমসবি টাউনের কাছে হেরে নতুন তলানিতে নেমে গেছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। নিজেদের ইতিহাসে প্রথমবার চতুর্থ স্তরের কোনো দলের কাছে হারল ইংল্যান্ডের ঐতিহ্যবাহী ক্লাবটি। যেই পরাজয়ে লিগ কাপ থেকে বিদায়ঘণ্টা বেজে গেছে তাদের।
এমন হতাশার পর নিজেদের ব্যর্থতা মেনে নিয়ে সমর্থকদের কাছে 'সরি' বললেন দলটির প্রধান কোচ রুবেন আমোরি।
গ্রিমসবির মাঠে প্রথমার্ধেই দুই গোল হজম করে পিছিয়ে পড়ে ইউনাইটেড। দ্বিতীয়ার্ধে গোল দুটি শোধ করে তারা। খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে। ২৬ শটের ম্যারাথন টাইব্রেকারে ইউনাইটেডকে ১২-১১ ব্যবধানে হারিয়ে দেয় গ্রিমসবি।
ম্যাচ শেষে নিজেদের সমালোচনায় ছাড় দেননি আমোরি।
আরও পড়ুন
রেকর্ড গড়ে তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ |
![]() |
“আমরা যেভাবে শুরু করেছি, সেটাই সবকিছু বলে দেয়। আমরা মাঠে ছিলামই না বলা যায়। আমাদের ক্লাবের জন্য প্রতিটি ম্যাচই গুরুত্বপূর্ণ। আজকের পারফরম্যান্সের জন্য আমি কেবল সমর্থকদের কাছে সরি বলতে পারি।”
তিনি আরও ইঙ্গিত দেন, খেলোয়াড়দের মানসিকতা নিয়েও সমস্যা আছে।
“আজ খেলোয়াড়রা খুব স্পষ্ট করে বুঝিয়ে দিয়েছে তারা আসলে কী চায়। এটা বুঝতে পারা কারও জন্য কঠিন নয়। এটা শুধু পেনাল্টিতে হার নয়, এর চেয়েও বেশি কিছু। ন্যায্যভাবে সেরা দল জিতেছে।”
২০২৫-২৬ মৌসুমের এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগে 'বি' গ্রুপে পড়েছে বসুন্ধরা কিংস। যেখানে তাদের সঙ্গী ওমানের আল সিব ক্লাব, লেবাননের আল আনসার এফসি ও কুয়েতের কুয়েত এফসি ক্লাব।
মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে বৃহস্পতিবার দুপুরে অনুষ্ঠিত হওয়া ড্র অনুষ্ঠানে নির্ধারিত হয় চ্যালেঞ্জ লিগের সামনের আসরের গ্রুপ।
ড্র অনুষ্ঠানের চার নম্বর পটে ছিল বসুন্ধরা কিংস। এক নম্বর পট থেকে 'বি' গ্রুপে এসেছে আল সিব ক্লাব। দুই নম্বর পট থেকে এসেছে আল আনসার এফসি আর তিন নম্বর পট থেকে এসেছে কুয়েত এফসি ক্লাব।
ড্রয়ের সিডিং অনুযায়ী, নিজেদের প্রথম ম্যাচে ওমানের আল সিব ক্লাবের মুখোমুখি হওয়ার কথা বসুন্ধরা কিংসের। আগামী ২৫ অক্টোবর মাঠে গড়াবে প্রথম ম্যাচ।
এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের গ্রুপ
গ্রুপ এ: আল তাইন আসির এফসি (তুর্কিমেনিস্তান), আল শাবাব ক্লাব (ওমান), পারো এফসি (ভুটান), এফসি আব্দশ-আতা (কাজাখস্থান)
গ্রুপ বি: বসুন্ধরা কিংস (বাংলাদেশ), আল সিব ক্লাব (ওমান), আল আনসার এফসি (লেবানন), কুয়েত এফসি (কুয়েত)
গ্রুপ সি: এফসি রেগার-তাদাজ (তাজকিস্তান), সারা এফসি (লেবানন), আল আরাবি এসসি (কুয়েত), এফসি মুরাস ইউনাইটেড (কাজাখস্তান)
গ্রুপ ডি: মানিলা ডিগার এফসি (ফিলিপাইন), রিয়েং এফসি (কম্বোডিয়া), এসপি ফ্যালকনস (মঙ্গোলিয়া), এজরা এফসি (লাওস)
গ্রুপ ই: দেওয়া ইউনাইটেড এফসি (ইন্দোনেশিয়া), শাহ ইউনাইটেড এফসি (মালয়েশিয়া), তাইনান সিটি এফসি (চাইনিজ তাইপে), ক্রাউন এফসি (কম্বোডিয়া)
আরেকটি নতুন ম্যাচ, লিওনেল মেসির আরেকটি জাদুকরী পারফরম্যান্স। ইন্টার মায়ামির জার্সিতে মেসির দুর্দান্ত পারফর্ম্যান্সের ধারা চলছেই। যার সৌজন্যে এবার লিগস কাপের ফাইনালে উঠে গেল মায়ামি।
ঘরের মাঠে বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার ভোরে লিগস কাপের সেমি-ফাইনালে অরলান্ডো সিটিকে ৩-১ গোলে হারিয়েছে মায়ামি। মেসি করেছেন দুই গোল। অন্যটি তেলাসকো সেগোভিয়া।
লিগস কাপের ২০২৩ সালের আসরে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল মায়ামি। তবে গত বছর ফাইনালেও খেলতে পারেনি তারা। এবার শিরোপা পুনরুদ্ধারের অভিযানে ফাইনাল ম্যাচে এলএ গ্যালাক্সি অথবা সিয়াটল সাউন্ডার্সের মুখোমুখি হবেন মেসিরা।
ফাইনালের টিকেট পেতে বেশ ঘাম ঝরাতে হয়েছে মায়ামির। ম্যাচজুড়ে স্বাগতিক ক্লাবটি দাপট দেখিয়ে খেললেও প্রথমার্ধের অতিরিক্ত যোগ করা সময়ে মার্লো পাসালিকের গোলে এগিয়ে যায় অরলান্ডো।
গোল শোধ করতে মরিয়া মায়ামি দ্বিতীয়ার্ধে একের পর এক আক্রমণ সাজায়। কিন্তু গোলের দেখা মিলছিল না। ম্যাচের ৭৫ মিনিটের সময় ডি-বক্সের মধ্যে মায়ামির খেলোয়াড়কে পেছন থেকে টেনে ধরে ফাউল করেন ডেভিড ব্রেকালো।
সঙ্গে সঙ্গে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। আর দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখায় মাঠ ছাড়েন ব্রেকানো। পেনাল্টি থেকে নিখুঁত শটে বল জালে জড়ান মেসি। ম্যাচে ফেরে সমতা।
এর ১০ মিনিট পর জর্দি আলবার সঙ্গে বল চালাচালি করে ডি-বক্সে ঢুকে যান মেসি। পরে আলবার পাস পেয়ে কোনাকুনি জোরাল শটে মায়ামিকে এগিয়ে দেন আর্জেন্টাইন মহাতারকা।
অতিরিক্ত যোগ করা সময়ের প্রথম মিনিটে লুইস সুয়ারেজের অ্যাসিস্টে ম্যাচের শেষ গোলটি করেন সেগোভিয়া।
দুঃসময় যেন পিছু ছাড়ছে না ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের। একের পর এক নেতিবাচক পারফরম্যান্সে নতুন তলানিতে নেমে যাচ্ছে ইংল্যান্ডের ঐতিহ্যবাহী ক্লাবটি। সবশেষ তারা হেরে গেছে ইংল্যান্ডের চতুর্থ স্তরের ক্লাব গ্রিমসবি টাউনের কাছে।
ইংলিশ লিগস কাপের (ইএফএল) দ্বিতীয় রাউন্ডে বুধবার রাতে ইউনাইটেডকে টাইব্রেকারে ১২-১১ ব্যবধানে হারায় গ্রিমসবি। দুই দল মিলিয়ে নেয় মোট ২৬টি শট। এর আগে ২-২ গোলে ড্র ছিল মূল ম্যাচ।
ম্যারাথন টাইব্রেকারে প্রথম ৫ শটের পরও ছিল ৪-৪ সমতা। ইউনাইটেডের হয়ে মিস করেন ম্যাথিউস কুনহা। আর গ্রিমসবির গোল দিতে পারেননি ক্লার্ক ওডোর।
এরপর শুরু হয় সাডেন ডেথ। যেখানে দুই দলের ১১ জনের শট নেওয়া শেষেও থাকে ১০-১০ সমতা। পরে আবার শট নেয়ার সুযোগ পান ব্রুনো ফার্নান্দেস ও ব্রায়ান এমবিউমো। ব্রুনো গোল করলেও এবার মিস করেন এমবিউমো। তাতেই নিশ্চিত হয়ে যায় ইউনাইটেডের বিদায় আর গ্রিমসবির স্মরণীয় এক জয়।
গ্রিমসবির মাঠে খেলতে গিয়ে প্রথমার্ধেই দুই গোল হজম করে বসে ইউনাইটেড। ম্যাচের ২২ মিনিটের সময় স্বাগতিক দলকে এগিয়ে দেন চার্লস ভার্নাম।
৮ মিনিট পর ইউনাইটেড গোলরক্ষক আন্দ্রে ওনানার ভুলের সুযোগে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন টাইরেল ওয়ারেন।
গোলের জন্য মরিয়া হয়ে একের পর এক আক্রমণ করতে থাকে ইউনাইটেড। শেষ পর্যন্ত ৭৫ মিনিটে গিয়ে একটি গোল শোধ করতে পারে তারা।
নির্ধারিত ৯০ মিনিটের কিছুক্ষণ বাকি থাকতে হ্যারি ম্যাগুয়েইরের গোলে সমতায় ফেরে ম্যাচ।
পরে টাইব্রেকারে ইউনাইটেডকে হতাশায় ডুবিয়ে পরের রাউন্ডে পৌঁছে যায় গ্রিমসবি।
নতুন মৌসুমে এ নিয়ে টানা তিন ম্যাচ জয়হীন ইউনাইটেড। প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের কাছে হারের পর তারা ড্র করেছে ফুলহ্যামের সঙ্গে।
আর এবার লিগস কাপে অচেনা এক ক্লাবের কাছে হেরে শুরুতেই বিদায় নিলো ইউনাইটেড। যার ফলে প্রশ্নবোধক চিহ্ন পড়ে গেল ইউনাইটেডের প্রধান কোচ রুবেন আমোরির ভবিষ্যতের ওপর।
২ দিন আগে
২ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে
৫ দিন আগে
৭ দিন আগে
৯ দিন আগে
১০ দিন আগে
১২ দিন আগে
১২ দিন আগে
১২ দিন আগে
১৭ দিন আগে
১৭ দিন আগে
১৭ দিন আগে