পাহাড়-পর্বতের সঙ্গেই তাঁর প্রেম। এরই মধ্যে হিমালয়ের মাউন্ট আমা দাবলাম, ভাগীরথী ও আইল্যান্ড পিক জয় করেছেন। তিনটি শৃঙ্গই ৬ হাজার মিটারের ওপরে। এবার নিজেকে আরও ছাড়িয়ে যাওয়ার অভিযান তৌফিক আহমেদের। ছুঁতে চান ৮১৬৩ মিটার পর্বতের চূড়া।
পৃথিবীর অষ্টম উঁচু পর্বত নেপালের মানাসলু অভিযানে যাচ্ছেন কুমিল্লার ছেলে তৌফিক। ৮১৬৩ মিটার পার হয়ে পর্বতটির চূড়া ছুঁতে তাঁর অভিযান শুরু হবে আগামী ৬ সেপ্টেম্বর।
হিমালয় জয়ের নতুন গল্প লেখার জন্য প্রস্তুত হচ্ছেন তৌফিক, এ জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁর হাতে তুলে দেয়া হয় বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা। আর সেটি তুলে দেন বাংলাদেশের প্রথম নারী এভারেস্টজয়ী নিশাত মজুমদার। উপস্থিত ছিলেন পর্বতারোহণ প্রশিক্ষক ও চলচ্চিত্র গবেষক মীর শামছুল আলম।
কলেজে পড়ার সময় পাহাড়ের প্রেমে পড়েন তৌফিক। একসময় পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলই হয়ে ওঠে তাঁর আরেক ঠিকানা। হিমালয়ের প্রেমে মজে হিসাববিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর তৌফিক চাকরিতেও থিতু হতে পারেননি। পেশা হিসেবে নেন পর্যটকদের গাইড। নেপালের এভারেস্ট বেজক্যাম্প, অন্নপূর্ণা বেজক্যাম্পসহ বিভিন্ন গন্তব্যে গাইড হিসেবে বাংলাদেশিদের নিয়ে যান তিনি।
এ কাজের পাশাপাশি ভারতের নেহরু ইনস্টিটিউট অব মাউন্টেনিয়ারিং থেকে নিয়েছেন পর্বতারোহণের প্রশিক্ষণ। পাশাপাশি দেশটির একটি প্রতিষ্ঠান থেকে রক ক্লাইম্বিংয়ের ওপর মৌলিক ও উচ্চতর প্রশিক্ষণও নিয়েছেন তিনি।
তৌফিকের মানাসলু অভিযানের মধ্য দিয়ে ‘অলটিটিউড হান্টার বিডি’ নামে নতুন পর্বতারোহণ ক্লাবের যাত্রা শুরু হবে। এই পবর্তারোহী বলেন, ‘পর্বতারোহণই আমার ধ্যানজ্ঞান। দীর্ঘদিন এ অভিযানের প্রস্তুতি নিয়েছি। নিজস্ব অর্থায়নেই ৪০ দিনের এই মানাসলু অভিযানে যাচ্ছি। আর আমার এই অভিযানের মধ্য দিয়েই অলটিটিউড হান্টার বিডি দেশের নতুন পর্বতারোহণ ক্লাব হিসেবে যাত্রা শুরু করল।’
তৌফিক ‘অলটিটিউড হান্টার বিডি মাউন্টেনিয়ারিং ক্লাব’ নামে রোমাঞ্চকর ভ্রমণ পরিচালনাকারী প্ল্যাটফর্মের সদস্য। স্বপ্ন দেখেন তাঁর পথ ধরে এই ক্লাবের অনেকেই উঠবেন হিমালয়ের বিভিন্ন চূড়ায়।
১৩ আগস্ট ২০২৫, ৪:১৯ পিএম
৯ আগস্ট ২০২৫, ৯:১৭ পিএম
তরুণ সমাজকে খেলাধুলা ও সুস্থ জীবনযাপনে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে প্রথমবারের মতো ম্যারাথন আয়োজন করতে যাচ্ছে ভেলোসিটি। ’ফিফটিনকে রান এডিশন ওয়ান’ শীর্ষক দৌড় প্রতিযোগিতাটি হবে আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর। ঢাকার হাতিরঝিল অ্যাম্ফিথিয়েটারে অনুষ্ঠেয় প্রতিযোগিতার মিডিয়া পার্টনার চ্যানেল টি-স্পোর্টস।
আজ ঢাকার একটি পাঁচতারকা হোটেলে ইভেন্টের বিস্তারিত তথ্য ও আনুষ্ঠানিক অংশীদারিত্ব ঘোষণা করা হয়। উদ্যোগের মূল উদ্দেশ্য- তরুণ প্রজন্মকে খেলাধুলায় সম্পৃক্ত করা এবং শারীরিক ও মানসিক সুস্থ জীবনযাপনে উদ্বুদ্ধ করা।
আরও পড়ুন
জাতীয় নারী হ্যান্ডবলে পকেটমানি ১০০ টাকা |
![]() |
‘ভেলোসিটি ফিফটিনকে রান এডিশন ওয়ান’ -এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আর্চারি ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক কাজী রাজীব উদ্দীন আহমেদ চপল। নারীদের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর দেশের টেবিল টেনিসের কিংবদন্তি জোবেরা রহমান লিনু। তিনি মেয়েদের খেলাধুলায় অংশগ্রহণের জন্য বিশেষভাবে উৎসাহিত করেন।
উপস্থিত ছিলেন গ্লোবাল ফার্মার প্রধান নির্বাহী এ কে এম আহসানুল্লাহ, ভেলোসিটির কো-ফাউন্ডার রাকিবুল হোসাইন ও এম আই শাতিল। তাঁরা আশাব্যক্ত করেন, এটি বাংলাদেশের ক্রীড়া অঙ্গনে একটি নতুন মাত্রা যোগ করবে।
আয়োজকরা জানান, প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য এরই মধ্যে ৩ হাজারের বেশি নিবন্ধন সম্পন্ন হয়েছে। তাঁরা মোট পাঁচ হাজার নিবন্ধনের আশা করছেন। প্রতিযোগিতার তিন ক্যাটাগরিত-১৫ কিলোমিটার, সাড়ে ৭ কিলোমিটার এবং ১ কিলোমিটার। বিজয়ীদের জন্য থাকবে আর্থিক পুরস্কার, ক্রেস্ট ও মেডেল।
বছর পেরোলেই পাকিস্তানে বসবে এসএ গেমসের নতুন আসর। আগামী জানুয়ারির ২৩ থেকে ৩১ তারিখ পর্যন্ত হবে আসরটি। ওই গেমসের প্রস্তুতির তোড়জোড় সেভাবে এখনও দেখা যায়নি দেশের ক্রীড়াঙ্গনে।
তবে এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম বাংলাদেশ হ্যান্ডবল ফেডারেশন। দলগত ইভেন্টে গত জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহে সবার আগেই তারা ক্যাম্প শুরু করে দিয়েছে। এবার নারী জাতীয় হ্যান্ডবলেও সেই প্রস্তুতির বাতাস।
রাজধানীর পল্টনের শহীদ (ক্যাপ্টেন) এম. মনসুর আলী স্টেডিয়ামে শুক্রবার শুরু হচ্ছে ৩৬তম জাতীয় নারী হ্যান্ডবল প্রতিযোগিতা। এবারের প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছে সার্ভিসেস সংস্থা ও জেলা ক্রীড়া সংস্থা মিলিয়ে ১৯টি দল। দুই পর্বের প্রতিযোগিতার প্রথম পর্বের খেলাগুলো হবে ১৬ আগস্ট। যেখানে দুই গ্রুপে ভাগ হয়ে খেলবে ১০টি দল।
বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি, ফরিদপুর, বরগুনা, শেরপুর, কক্সবাজার, বাংলাদেশ পুলিশ, মাদারীপুর, কুষ্টিয়া, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ ও দিনাজপুর প্রথম পর্বে খেলবে।
দ্বিতীয় পর্বের খেলা কোর্টে গড়াবে ২০ আগস্ট। এই পর্বে দুই গ্রুপে ভাগ হয়ে খেলবে ৯ দল- জামালপুর, নওগাঁ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, পঞ্চগড়, নড়াইল, যশোর, ঢাকা, বগুড়া ও গোপালগঞ্জ।
দুই পর্বের চারটি গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন দল নিয়ে ২৪ আগস্ট হবে সেমিফাইনাল। ফাইনাল ২৫ আগস্ট।
জাতীয় নারী হ্যান্ডবলে চ্যাম্পিয়নসহ রানার্সআপ দলের জন্য বেড়েছে প্রাইজমানি। চ্যাম্পিয়ন দলকে দেওয়া হবে ২৫ হাজার টাকা অর্থ পুরস্কার; রানার্সআপ দল ১৫ হাজার, ৩য় স্থান অর্জনকারী দল পাবে ১০ হাজার টাকা। এর বাইরে প্রথম ৮টি দলকে উৎসাহ ভাতা হিসেবে দেওয়া হবে ১০ হাজার করে টাকা। আর সেরা খেলোয়াড় পাবেন ট্রফির পাশাপাশি ৫ হাজার টাকা।
এছাড়াও নারী হ্যান্ডবলে প্রথমবারের মত প্রতি দলের ১৪ জন করে খেলোয়াড়কে ম্যাচ প্রতি ১০০ টাকা করে পকেটমানি দেওয়া হবে।
জাতীয় নারী হ্যান্ডবল উপলক্ষে আজ হ্যান্ডবল ফেডারেশনের সম্মেলন কক্ষে হয়ে গেল সংবাদ সম্মেলন। এই প্রতিযোগিতা থেকে আসন্ন এসএ গেমসের জন্য খেলোয়াড় বাছাই করা হবে বলেন জানালেন বাংলাদেশ হ্যান্ডবল ফেডারেশনের সহ-সভাপতি ও জাতীয় প্রতিযোগিতা আয়োজন ও উন্নয়ন ব্যবস্থাপনা কমিটির আহবায়ক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ।
এর আগে জাতীয় পুরুষ হ্যান্ডবল প্রতিযোগিতা থেকে অনেক ভালো ভালো খেলোয়াড় বাছাই করেছি। ওই সময় সিলেকশন করা সহজ হয়েছে। এবার নারী হ্যান্ডবল প্রতিযোগিতা থেকেও এসএ গেমসের জন্য খেলোয়াড় সিলেকশন করতে পারব।
রোলার স্কেটিং কমপ্লেক্সের ইনডোরের ছাদে সোলার প্যানেল থেকে উৎপাদিত বিদ্যুতের মূল্য জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের অ্যাকাউন্টে পরিশোধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানিকে (ডিপিডিসি)। আজ এ বাপারে ডিপিডিসিকে চিঠি পাঠিয়েছে তারা।
২০১৮ সালে ইনডোরের ছাদে ২০০ কিলোওয়ার্ট পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন সোলার প্যানেল স্থাপন করা হয়। স্থাপনের পর থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সংযুক্ত হয়ে থাকে। ১৮০০০ ইউনিটের মতো বিদ্যুৎ বিল রোলার স্কেটিং ফেডারেশনকে পরিশোধ করে আসছে ডিপিডিসি। প্রতি ইউনিট ৯.৯৩ টাকা হারে মাসে ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা।
রোলার স্কেটিং কমপ্লেক্স সরকারি অর্থায়নে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি) নির্মাণ করে। কমপ্লেক্সটির মালিকানা তারা। তাই ডিপিডিসিকে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কাছেই বিদ্যুতের মূল্য পরিশোধ করতে বলা হয়েছে।
বাংলাদেশ রোলার স্কেটিং ফেডারেশনের পরিবর্তে এনএসসি তাদের ব্যাংক হিসেব দিয়েছে ডিপিডিসিকে। সেখানেই পরিশোধ করতে বলা হয়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদনের মূল্য।
এ আয়োজন শুধু একটি দৌড় প্রতিযোগিতা নয় - এটি নিজেকে জয় করার প্রচেষ্টা এবং সাহসিকতার প্রতীক “জুলাই বিপ্লবীদের” প্রতি সম্মান প্রদর্শনের এক শক্তিশালী বার্তা।
বাংলাদেশের ইতিহাসে জুলাই মাস সাহস, প্রতিবাদ ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর প্রতীক। এ মাসে ঘটে যাওয়া সাহসিকতার স্মৃতিকে স্মরণ করে, দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে থাকা সাহসী জুলাই যোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে জমসে আয়োজন করছে ‘রান ফর জুলাই ব্রেভহার্টস অ্যাওয়ার্ড বাই উলানজি’।
দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকেই অংশ নেয়া যাবে এ রানিং ইভেন্টে। প্রতিযোগিতায় প্রতিটি অংশগ্রহণকারীকে ৭ কিলোমিটার দৌড়াতে হবে—সংখ্যাটি বেছে নেয়া হয়েছে জুলাই বিপ্লবের প্রতীক হিসেবে। শারীরিক সুস্থতা ও সামাজিক সচেতনতার মেলবন্ধনে এ দৌড়কে একটি ব্যতিক্রমী উদ্যোগ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
বিশেষভাবে নতুনদের দৌড়ে উৎসাহিত করতে কোনো সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়নি। অংশগ্রহণকারী নিজের সুবিধামতো সময়ে ‘স্ট্রাভা’ রানিং অ্যাপ চালু করে ৭ কিলোমিটার দৌড় সম্পন্ন করবেন। দৌড় শেষে অ্যাপে জমা হওয়া রান ডাটার লিংক নির্ধারিত ফর্মে জমা দিতে হবে।
রান ডাটা জমা দেয়ার পর অংশগ্রহণকারীর প্রদত্ত ঠিকানায় কুরিয়ারের মাধ্যমে পৌঁছে যাবে আকর্ষণীয় মেডেল ও গিফট বক্স। জুলাই ০১, ২০২৫ থেকে শুরু হওয়া এ ভার্চুয়াল রান ইভেন্টে রেজিস্ট্রেশন করা যাবে আগস্ট ১০, ২০২৫ পর্যন্ত।
আয়োজকদের ভাষ্যে, এ আয়োজন শুধু একটি দৌড় প্রতিযোগিতা নয় - এটি নিজেকে জয় করার প্রচেষ্টা এবং সাহসিকতার প্রতীক “জুলাই বিপ্লবীদের” প্রতি সম্মান প্রদর্শনের এক শক্তিশালী বার্তা।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ১৪টি উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম উদ্বোধন করেছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। আজ নাটোর সদর উপজেলা মিনি স্টেডিয়াম সরাসরি এবং বাকি ১৩টি স্টেডিয়াম ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন উপজেলা পর্যায়ে মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণের-২য় পর্যায় প্রকল্পের আওতাধীন এই স্টেডিয়ামগুলো। আসিফ মাহমুদ জানিয়েছেন, ধাপে ধাপে প্রতিটি উপজেলায় মিনি স্টেডিয়ামের নির্মাণ কাজ যথা সময়ে শেষ হবে।
নাটোর জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় আসিফ মাহমুদ বলেন,
‘প্রতিটি উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। প্রায় ১৫০টি মিনি স্টেডিয়ামের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ধাপে ধাপে প্রতিটি উপজেলায় নির্মাণ কাজ যথাযথ সময়ে শেষ হবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্বভার গ্রহণ করার পর থেকে ক্রীড়াক্ষেত্রে বিকেন্দ্রীকরণের কাজ করছে। তারই অংশ হিসেবে আজ ১৪টি উপজেলা মিনি স্টেডিয়ামের উদ্বোধন করা হলো।’
নবনির্মিত স্টেডিয়ামগুলোর যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়ে ক্রীড়া উপদেস্টা বলেন, ‘মাঠগুলোতে ক্রীড়াবিদরা যেন নিয়মিত খেলাধুলা করতে পারেন। উপজেলা পর্যায়ে মাঠগুলো ব্যবহার হলে জাতীয় ও আর্ন্তজাতিক মানের খেলোয়াড় পাওয়া সম্ভব।’
আসিফ মাহমুদ বলেন,
‘তরুণদের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য কাজ করছে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। যুব সমাজের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মাধ্যমে এআই, রোবটিক্সসহ প্রযুক্তি নির্ভর প্রশিক্ষণের মডিউল প্রণয়ন করা হচ্ছে। বাংলাদেশের তরুণদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে—উদ্যোক্তা উন্নয়ন নীতিমালাকে যুগোপযোগীভাবে প্রণয়নের লক্ষ্যে কাজ করা হচ্ছে।’
প্রকল্পের প্রথম পর্যায়, ২০১৬ সালের জুলাই থেকে ২০১৯-এর জুন পর্যন্ত ১২৫টি উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ সম্পন্ন করা হয়েছে। প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়, ২০২১ সালের জুলাই থেকে ২০২৫-এর জুন মেয়াদে ১৮৬টি উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে।