চোটে পড়ে লম্বা সময় ধরেই মাঠের বাইরে ব্রাজিলের সবচেয়ে বড় তারকা নেইমার। তার জায়গায় সব আলো ছিল ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের দিকে। যদিও বরাবরই হলুদ জার্সিতে সমর্থকদের হতাশই করেছেন রিয়াল মাদ্রিদ ফরোয়ার্ড। চোটে পড়ে এবার ভিনিসিয়ুসও ছিটকে গেছেন, তাতে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে চিলি ও পেরু বিপক্ষে ম্যাচের জন্য ব্রাজিলের আক্রমণভাগের মূল ভরসা রদ্রিগো।
অথচ রিয়াল মাদ্রিদে ভিনিসিয়ুসের ছায়া হয়েই কাটাতে হয় তাকে। স্বদেশী সতীর্থের জন্য নিজের পছন্দের লেফট উইং পজিশনটাও ছেড়ে দিতে হয়েছে। ব্রাজিলে দলেও সেই একই কাজটাই করতে হয়। তবে পজিশন বদলালেও ব্রাজিল দলে রদ্রিগো ঠিকই সফল। অন্তত পরিসংখ্যান তাই বলে। কাতার বিশ্বকাপের পর থেকে ব্রাজিলের হয়ে সর্বোচ্চ ৬ গোল এসেছে রদ্রিগোর কাছ থেকেই।
এই সময়ে ব্রাজিলে বারবার কোচ বদল হলেও সব কোচের কাছেই সমান গুরুত্ব পেয়েছেন রদ্রিগো। যার পেছনের কারণ যে কোনো পজিশন আর পরিস্থিতিতে মানিয়ে নেওয়ার মানসিকতা। কখনো ফলস নাইনে খেলেছেন, আবার কখনো প্লেমেকারের ভূমিকায়। প্রয়োজনে রাইট উইংয়ের জায়গাটাও সামলিয়েছেন। তাতে কাতার বিশ্বকাপের পর থেকে সবচেয়ে বেশিক্ষণ ব্রাজিলের জার্সিতে খেলার সুযোগটাও মিলেছে তার। সব মিলিয়ে ১৭ ম্যাচে ১৩৯৮ মিনিট মাঠে ছিলেন রদ্রিগো।
তাই বলা চলে চিলি ও পেরু ম্যাচ রদ্রিগোর জন্য বড় সুযোগই। নেই ভিনিসিয়ুস, তাতে ফিরে পাবেন লেফট উইং পজিশনটাও। যা এরই মধ্যে দরিভাল জুনিয়র নিশ্চিত করেছেন। ব্রাজিলের এই বেহাল দশায় রদ্রিগোর সামনে সুযোগ নায়ক হওয়ার। নেইমার-ভিনিসিয়ুসদের ভিড়ে খুঁজে না পাওয়া সেই লাইমলাইটটা নিজের দিকে নিয়ে আসার।
শুক্রবার ভোরে রদ্রিগোর সেই পরীক্ষার ম্যাচ, প্রতিপক্ষ চিলি।
পিএসজিকে রীতিমত দুঃস্বপ্নই উপহার দিয়েছে চেলসি। পারফরম্যান্সের বিচারে লুইস এনরিকের দল ছিল এগিয়ে, ম্যাচ শুরুর আগে প্রতিপক্ষ চেলসিকে নিয়ে ছিল না তেমন মাতামাতি। তবে মাঠের খেলায় ঠিকই নিজেদের কাজটা করে দেখিয়েছে এঞ্জো মারেস্কার দল। ৩-০ গোলের জয় নিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ঘরে তুলেছে লন্ডনের ক্লাবটা। তাতে বেশ খুশি চেলসির জয়ের নায়ক কোল পালমার। যেই সমালোচনা তাদের জেঁকে ধরেছিল সেটার সবাব দিতে পেরে উচ্ছ্বসিত এই ইংলিশ মিডফিল্ডার।
দলবদলে কাড়িকাড়ি অর্থ খরচ করলেও সাফল্য মিলছিল না চেলসির। যা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে সাবেক ফুটবলার সব দিক থেকেই সমালোচনা শুনতে হচ্ছিল ব্লুসদের। ক্লাব বিশ্বকাপের শিরোপা জেতাটা তাই সমালোচকদের জন্য কড়া জবাব হিসেবেই দেখছেন পিএসজির বিপক্ষে জোড়া গোল ও এক অ্যাসিস্ট করে চেলসির জয়ের নায়ক বনে যাওয়া পালমার।
“এই অনুভূতিটা দারুণ। সবাই আমাদের নিয়ে সন্দেহ করেছিল ম্যাচের আগে, তবে আমরা নিজেদের নিয়ে আত্মবিশ্বাসী ছিলাম। বেশ দারুণ একটা লড়াই করেছি, যেটা দল হিসেবে আমাদের জন্য ইতিবাচক।”
পালমারের দারুণ পারফরম্যান্সে তৃপ্ত কোচ মারেস্কা। তবে জয়ের কৃতিত্ব দিয়েছেন পুরো দলকেই, “আমরা চেয়েছিলাম তাকে এমন জায়গায় রাখতে, যাতে সে আক্রমণভাগে আরও বেশি কার্যকারী হতে পারে। পালমার দারুণ খেলেছে, তবে পুরো দল যে প্রচেষ্টা দেখয়েছে তা চোখে পড়ার মতই ছিল।”
চলতি মৌসুমটা পিএসজি কাটিয়েছে স্বপ্নের মতই। প্রথমবারের মতো তারা জিতেছে চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা, পেয়েছে ট্রেবল জেতার স্বাদও। ক্লাব বিশ্বকাপেও তারা ছুটেছে একই তালে। নয় জনের দল নিয়ে হারিয়ে দিয়েছিল বায়ার্ন মিউনিখকে, সেমিফাইনালে তো শক্তিশালী রিয়াল মাদ্রিদের জালে দিয়েছিল এক হালি গোল। তাতে ফাইনালে পরিষ্কার ফেভারিটের তকমাটা ছিল তাদের গায়েই। তবে ফাইনালে চেলসি পাল্টে দিয়েছে সব হিসেব-নিকেশ। উড়তে থাকা লুইস এনরিকের দলকে ৩-০ গোলে উড়য়ে দিয়ে নামিয়ে এনেছে মাটিতে।
নিউজার্সির মেটলাইফ স্টেডিয়ামে এদিন প্রথমার্ধেই পিএসজিকে ধসিয়ে দেয় চেলসি। ৪৩ মিনিটে তিন গোল করে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় এঞ্জো মারেস্কার দল। দুটা গোল করেন কোল পালমার, অন্য গোলটা আসে জোয়াও পেদ্রোর কাছ থেকে।
পিএসজির হাই প্রেস পুরো আসর জুড়েই ভুগিয়েছে অন্য দলগুলোকে। তবে চেলসি সেটার জবাবটা দিয়েছে ঠিকঠাক। তাতে শুরু থেকে শেষ বল দখলে পিএসজি এগিয়ে থাকলেও সুযোগ তৈরি কিংবা আক্রমণ দুই দলই লড়েছে সমান তালে।
ম্যাচের ২২ মিনিটে চেলসি পায় প্রথম গোলের দেখা। চেলসি রাইট ব্যাক মালো গুস্তোর শট নিতে না পেরে পালমারকে বাড়িয়ে দেন। বক্সের মাথা থেকে বাঁ পায়ের নিচু শটে গোল করেন চেলসি মিডফিল্ডার। ৮ মিনিট পর সেন্টার ব্যাক লেভি কোলউইলের পাস পেয়ে ডান প্রান্ত দিয়ে দৌড়ে পিএসজির বিপদসীমায় ঢুকে পড়েন পালমার। এবারও তাঁর বাঁ পায়ের শটে পরাস্ত দোন্নারুম্মা।
৪৩ মিনিটে অ্যাসিস্টের খাতায় নাম তোলেন আগের দুই গোল করা পালমার। এবার স্কোরশিটে নাম তোলেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড জোয়াও পেদ্রো। কাউন্টার অ্যাটাকে তিনি পালমারের কাছ থেকে বল পেয়ে হালকা ড্রিবলিং করে আগুয়ান দোন্নারুমার মাথার ওপর দিয়ে পিএসজির জালে জড়িয়ে দেন। এ নিয়ে চেলসির হয়ে তৃতীয় ম্যাচ খেলতে নেমে তৃতীয় গোল পেয়ে গেলেন পেদ্রো।
দ্বিতীয়ার্ধে গোল করতে মরিয়া হয়ে উঠে পিএসজি। বেশ কিছু সুযোগও পায় তারা। তবে চেলসি গোলকিপার রবার্ট সানচেজের ছয় সেভ অক্ষত রাখে চেলসির জাল। শেষ দিকে ম্যাচে দেখা মেলে টানটান উত্তেজনার। ৮৫ মিনিটে চেলসি লেফট ব্যাক মার্ক কুকুরেল্লার চুল টেনে তাঁকে ফেলে দিয়ে লাল কার্ড দেখেন পিএসজির মিডফিল্ডার হোয়াও নেভেস। তাতে শেষ পর্যন্ত কোনো গোল হজম না করেই নতুন ফরম্যাটে শুরু হওয়া ক্লাব বিশ্বকাপের শিরোপাটা ঘরে তোলে চেলসি।
কথা ছিল এই সময়ে লিভারপুলের সাথে অনুশীলন করার। তবে দিয়াগো জতার মর্মান্তিক এক গাড়ি দুর্ঘটনায় পরপারে পাড়ি দেওয়ায় বদলে গেছে পুরো চিত্র। শোকের আবহে ইংলিশ ক্লাবটি এখনও পারছে না পর্তুগাল উইঙ্গারের অকাল প্রয়াণ। এরই মধ্যে তবুও শুরু করতে হচ্ছে নতুন মৌসুমের প্রস্তুতি। কোচ আর্নে স্লট জানালেন, জতাকে অনুপ্রেরণা মেনেই এই মৌসুমে খেলতে চান তারা।
স্পেনে এক গাড়ি দুর্ঘটনায় গত ৩ জুলাই প্রাণ হারান জতা ও তার ভাই আন্দ্রে সিলভা। লিভারপুল স্কোয়াডের সাথে প্রাক-মৌসুমের প্রস্তুতি ক্যাম্পে অংশ নিতেই সড়ক পথে রওনা দিয়েছিলেন ২৮ বছর বয়সী জতা। সেই ঘটনার ১০ দিন পর রোববার প্রিসটনে প্রাক-মৌসুম প্রস্তুতি ম্যাচ দিয়ে মাঠে ফিরছে লিভারপুল।
লিভারপুলের অফিশিয়াল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম চ্যানেলে আবেগঘন এক সাক্ষাৎকারে স্লট বলেছেন, জতাকে হারানোর ধাক্কা সামলে প্রস্তুতিতে ফেরা বেশ কঠিন ছিল তাদের জন্য। “আমি খেলোয়াড়দের বলেছি যে, এটা আসলেই কঠিন, কারণ এখানে কী বলা বা কী করা উচিত, সেটাই তো বুঝে ওঠা যায় না। আমরা কি আবার অনুশীলন শুরু করতে পারি? আগের মত হাসতে পারি? আবার কী কোনো ভুল সিদ্ধান্তে রেগে যেতে পারি?”
জতার মৃত্যুর পর লিভারপুল তাদের অনুশীলন পিছিয়ে দেয়। দলের বেশিরভাগ খেলোয়াড়ই পর্তুগালে অনুষ্ঠিত শেষকৃত্যে অংশ নেন। এরপর গত শুক্রবার ক্লাবটি ঘোষণা দেয়, চিরতরের জন্য অবসর নেওয়া হচ্ছে জোটার জার্সি নম্বর ২০।
গত মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগ জেতা স্লট মনে করেন, জতার জন্যই তাদের সব পেছনে ফেলে সেরা ফুটবল খেলতে হবে।
“আমি তাদের বলেছি, সম্ভবত সেরা কাজ হল জতা যেভাবে এই পরিস্থিতি সামাল দিত, সেভাবেই এটা মোকাবিলা করার। জতা সবসময় নিজের মতোই থাকত, সেটা যাই হোক না কেন। সে নিজের গতিতেই চলত। তাই আমরাও যেন নিজেদের মতো থাকি। হাসতে চাইলে হাসব, আবার কাঁদতে চাইলে কাঁদব।”
টানা খেলার মাঝে বিশ্রাম নিয়ে ফিফার সাথে বৈঠকে জয় হল ফুটবলারদের স্বার্থরক্ষায় কাজ করা বিশ্বব্যাপী খেলোয়াড় ইউনিয়নগুলোর। ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো ও খেলোয়াড় ইউনিয়নের শীর্ষ কর্মকর্তাদের মধ্যে নিউইয়র্কে হওয়া বৈঠকে ফুটবলারদের স্বাস্থ্যের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে মৌসুম শেষের পর বাধ্যতামূলক বিশ্রামের মত গুরুত্বপূর্ণ ও আলোচিত বিষয়টি।
সাম্প্রতিক সময়ে ইউরোপিয়ান ক্লাব মৌসুমে শেষের পর গ্রীষ্মকালীন ছুটির সময় ৩২ দল নিয়ে নতুন ক্লাব বিশ্বকাপ আয়োজনের সিদ্ধান্তে ফিফার বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা হয়। সেই প্রেক্ষিতে ফিফা ও খেলোয়াড় ইউনিয়নগুলোর মধ্যে শনিবারের আলোচনায় ঐকমত্য হন এই মর্মে যে, খেলোয়াড়দের সুরক্ষায় কিছু বাধ্যতামূলক নিয়ম প্রণয়ন করা এখন সময়ের দাবি।
আরও পড়ুন
জোড়া গোলে এমএলএসে মেসির নতুন রেকর্ড |
![]() |
বৈঠকে যেসব সিদ্ধান্ত হয়েছে, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল – প্রতিটি ম্যাচের মাঝে কমপক্ষে তিন দিন বা ৭২ ঘণ্টার বিরতি দিতে হবে, প্রতি মৌসুম শেষের পর খেলোয়াড়দের অন্তত তিন সপ্তাহ ২১ দিনের পূর্ণ বিশ্রাম দিতে হবে এবং সপ্তাহে একদিন সম্পূর্ণ বিশ্রামের ব্যবস্থা রাখতে হবে (শর্তসাপেক্ষে)।
২০২৪ সালের জুনে ফিফপ্রো (বিশ্ব খেলোয়াড় ইউনিয়ন), ইংল্যান্ড ও ফ্রান্সের খেলোয়াড় ইউনিয়ন মিলে ফিফার বিরুদ্ধে ইউরোপীয় ইউনিয়নে মামলা করে, যেখানে তাদের অভিযোগ ছিল, ফিফা নিজেদের প্রভাব খাটিয়ে ফুটবলের প্রতিযোগিতা আইন লঙ্ঘন করেছেন। সেখানে কারণ হিসেবে দেখানো হয়, খেলোয়াড়দের সাথে কোনো পরামর্শ না করেই ফিফাত বিশ্বকাপ ও ক্লাব বিশ্বকাপের সময়সূচি ঠিক করার দিকটি।
এরপর চলমান ক্লাব কাপের ঠিক আগে ফিফপ্রো দাবি জানায়, প্রতি মৌসুম শেষে খেলোয়াড়দের অবশ্যই চার সপ্তাহের বাধ্যতামূলক বিশ্রাম দিতে হবে। সবশেষ ইউনিয়নগুলোর সাথে আলোচনার পর ফিফা জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক ও ক্লাব ফুটবলের পঞ্জিকাবর্ষের মধ্যে একটা ভারসাম্য আনা দরকার। তাছাড়া ভবিষ্যতে খেলোয়াড়-সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোতে ফিফার কাউন্সিল মিটিংয়ে খেলোয়াড় ইউনিয়নগুলোর প্রতিনিধি রাখার বিষয়টিও বিবেচনায় রাখা হচ্ছে বলে বিবৃতিতে জানিয়েছে ফিফা।
মেজর লিগ সকারে (এমএলএস) লিওনেল মেসির মাঠে নামা মানেই যেন নতুন রেকর্ডের মঞ্চ। গত শনিবার নাশভিল এসসির বিপক্ষে ইন্টার মায়ামির জয়ের ম্যাচে জোড়া গোল করেন আর্জেন্টাইন মহাতারকা, যা ছিল টানা পাঁচ ম্যাচে তার দুই বা তার বেশি গোলের রেকর্ড।
মেসির যাদুতে নাশভিলকে ২-১ ব্যবধানে জেতে মায়ামি, যা ছিল তাদের লিগে টানা পঞ্চম জয়। ৮ বারের ব্যালন ডি’অর জয়ী মেসি ১৬ ম্যাচে ১৬ গোল করেছেন যা নাশভিলের স্যাম সারিজের সঙ্গে যৌথভাবে এবার এমএলএসে সর্বোচ্চ।
আরও পড়ুন
তৃতীয় গোলকিপার হয়েও বার্সেলোনায় থাকতে চান টের স্টেগেন! |
![]() |
১৭তম মিনিটে বাঁ-পায়ের নিচু শটে দারুণ ফ্রি-কিক থেকে জাল খুঁজে নেন মেসি। এটি ছিল তার ক্যারিয়ারের ৬৯তম ফ্রি-কিক গোল, আর মায়ামির জার্সিতে ষষ্ঠ। এরপর ৬২তম মিনিট ভুল পাস থেকে বল কেড়ে নিয়ে নাশভিল গোলকিপারকে কাটিয়ে ক্লিনিক্যাল ফিনিশিংয়ে নিজের দ্বিতীয় ও দলের জয়সূচক গোলটি করেন মেসি।
এর আগে বিশ্বকাপ জয়ী এই তারকা টানা ছয় ম্যাচে দুই বা তার বেশি গোল করেছিলেন সেই ২০১২ সালে, বার্সেলোনার হয়ে। মায়ামির হয়ে সেই রেকর্ড স্পর্শ করার খুব কাছাকাছি এখন তিনি। আর সব মিলিয়ে এমএলএসে টানা ছয় ম্যাচে গোল করেছেন মেসি। গত মৌসুমে রেকর্ড গড়েছিলেন টানা ৭ ম্যাচ গোলের।
এই জয়ের পর মেসির দল এখন ইস্টার্ন কনফারেন্সের শীর্ষে থাকা ফিলাডেলফিয়া ইউনিয়ন ও সিনসিনাতির চেয়ে ৫ পয়েন্ট পেছনে আছে। তবে তাদের হাতে রয়েছে তিনটি বাড়তি ম্যাচ, যা ক্লাব বিশ্বকাপে অংশগ্রহণের কারণে পিছিয়ে দেওয়া হয়েছিল।
৮ দিন আগে
৯ দিন আগে
৯ দিন আগে
২০ দিন আগে
২০ দিন আগে
২১ দিন আগে
২৩ দিন আগে
২৩ দিন আগে
৩০ দিন আগে
৩০ দিন আগে