
দেশের মাটিতে তো বটেই, দেশের বাইরেও ভারতের অনেক স্মরণীয় জয়ে রেখেছেন গুরুত্বপূর্ণ অবদান। ভারতের ইতিহাসের অন্যতম সেরা বোলারদের একজন রবিচন্দন অশ্বিন ক্যারিয়ারের পড়ন্ত বেলায়ও প্রায়ই দেখিয়েছেন স্পিন ভেল্কি। অস্ট্রেলিয়ার সাথে চলমান সিরিজের তৃতীয় টেস্টের পর আচমকাই অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন অভিজ্ঞ এই অফ স্পিনার। অধিনায়ক রোহিত শর্মা তার সিদ্ধান্তকে জানিয়েছেন পূর্ণ সম্মান। তার কাছে দেশটির ইতিহাসের সেরা ম্যাচ উইনারদের একজন অশ্বিন।
সাদা বলের ক্রিকেট দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আবির্ভাব হলেও অশ্বিন নিজের সেরাটা দিয়েছেন টেস্ট ক্রিকেটেই। হরভজন সিংয়ের অবসরের পর লম্বা সময় সামলেছেন দলের মূল স্পিনারের দায়িত্ব। ভারতের ইতিহাসের দ্রুততম ৫০ থেকে শুরু করে ৫০০ উইকেট শিকারের সব রেকর্ডের ৩৮ বছর বয়সী এই ক্রিকেটারের দখলে। অবসর নিয়েছেন ভারতের ইতিহাসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লাল বলের উইকেটশিকারী হিসেবে।
আরও পড়ুন
| বেরসিক বৃষ্টি জমতে দিল না ব্রিসবেন টেস্ট |
|
বয়সভিত্তিক দল থেকে অশ্বিনের সাথে খেলা রোহিত মনে করেন, ভারতের জার্সিতে সামর্থ্যের শেষ বিন্দু দিয়ে লড়ে গেছেন এই কিংবদন্তি স্পিনার।
“তিনি এই দলের জন্য কী করেছেন, সেটা আমরা সবাই জানি, তাই আমার বারবার তা বলার দরকার নেই। তবে তিনি একজন সত্যিকারের ম্যাচ উইনার, যা ভারত আগে কখনও দেখেনি।”
১০৬ টেস্টে ২৪ গড়ে ৫৩৭ উইকেট নিয়ে অশ্বিন তার টেস্ট ক্যারিয়ার শেষ করেছেন। এই ফরম্যাটে ভারতের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারীর তালিকায় তার ওপরে আছেন শুধুমাত্র অনিল কুম্বলে, যিনি ১৩২ টেস্টে ৬১৯টি উইকেট নিয়েছেন।
বল হাতে অবদান ছাড়াও অশ্বিন ব্যাট হাতে যখনই সুযোগ পেয়েছেন, ব্যাট হাতেও খেলেছেন গুরুত্বপূর্ণ সব ইনিংস। পুরো ক্যারিয়ারের ৮,৯ নম্বরে ব্যাটিং করেও তার নামের পাশে রয়েছে ছয়টি সেঞ্চুরি এবং ১৪টি অর্ধশতক। রান করেছে ৩ হাজার ৫০৩। টেস্ট ক্রিকেটে ৩ হাজার রান ও ৩০০ উইকেট নেওয়া মাত্র ১১ জন ক্রিকেটারদের একজন অশ্বিন। এছাড়াও রয়েছে সাবেক শ্রীলঙ্কান গ্রেট মুত্তিয়া মুরালিধরনের সাথে যৌথভাবে টেস্টে সবচেয়ে বেশি ১১ বার সিরিজ সেরা হওয়ার রেকর্ড।
আরও পড়ুন
| সিরিজ জয়ের দিনে র্যাঙ্কিংয়েও বড় উন্নতি তাসকিন-মাহেদি-হাসানদের |
|
রোহিত তাই বাড়তি প্রশংসায় ভাসিয়েছেন অশ্বিনকে।
“যখনই সংকট ছিল, আমাদের অ্যাশের দিকেই তাকিয়ে থাকতে হয়েছিল। আর সবসময়ই তিনি আমাদের ত্রাতা হওয়ার জন্য সেখানে হাজির ছিলেন। তাই, হ্যাঁ, রেকর্ডও তার হয়েই কথা বলে। তিনি ভারতীয় ক্রিকেটের এমন একজন সেবক ছিলেন, যিনি দলের জন্য কোনো কিছু করাই বাদ রাখেননি।”
২০১০ সালে শুরু হওয়া একটি আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে অশ্বিন ওয়ানডে খেলেছেন ১১৬টি, আর টি-টোয়েন্টি ৬৫টি। দুই ফরম্যাট মিলিয়ে উইকেট নিয়েছেন ১৫৬টি। সেরা অর্জনের মধ্যে রয়েছে ২০১১ ওয়ানডে বিশ্বকাপ জয়।
No posts available.

পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ ম্যাচে চোট পেয়েছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার তরুণ ব্যাটার ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। সেই চোটেই তিনি ছিটকে গেলেন মঙ্গলবার শুরু হওয়া ওয়ানডে সিরিজ থেকে। তার পরিবর্তে অবশ্য এখনও কোনো খেলোয়াড়ের নাম ঘোষণা করেনি প্রোটিয়ারা।
শনিবার লাহোরে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে কাঁধে চোট পান ২২ বছর বয়সী এই ব্যাটার। স্ক্যানে তার কাঁধের পেশিতে হালকা টান ধরা পরেছে। তবে এখনই দেশে ফিরছেন না ব্রেভিস। দলের সঙ্গে পাকিস্তানে থেকে পুনর্বাসন প্রক্রিয়া চালিয়ে যাবেন।
পাকিস্তান সফরে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টিতে সব ম্যাচই খেলেছেন ব্রেভিস। ব্যাটে তেমন রান পাননি এই ডানহাতি ব্যাটার। টেস্ট ও টি-টোয়েন্টির ছয় ইনিংস মিলিয়ে একবার পেরিয়েছেন পঞ্চাশ। ওয়ানডে ক্যারিয়ারেও এখনও তেমন জ্বলে উঠতে পারেননি তিনি। ছয় ম্যাচে করেছেন ১১০ রান, সর্বোচ্চ ৪৯।
পাকিস্তানের সাথে টেস্ট সিরিজ ১-১ ড্র করে প্রোটিয়ারা। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ স্বাগতিকদের কাছে হেরেছে ২-১ ব্যবধানে। ফয়সালাবাদে আজ শুরু হয়েছে সিরিজের প্রথম ওয়ানডে। সিরিজের বাকি দুটি ম্যাচ হবে ৬ ও ৮ নভেম্বর।

বার্বাডোসের অভিজ্ঞ আম্পায়ার গ্রেগরি ব্রাথওয়েট আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এক দশকেরও বেশি সময়ের ক্যারিয়ার শেষ করলেন। ৫৫ বছর বয়সী এই আম্পায়ার গত মাসে আনুষ্ঠানিকভাবে আইসিসি ও ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজকে অবসরের সিদ্ধান্ত জানান। তাঁর অবসর কার্যকর হয়েছে ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে।
দীর্ঘ ক্যারিয়ারে ব্রাথওয়েট অনফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে দাঁড়িয়েছেন ৮টি টেস্টে এবং টেলিভিশন আম্পায়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন আরও ছয় ম্যাচে। তাঁর ক্যারিয়ারের অন্যতম উজ্জ্বল মুহূর্ত ছিল ২০১৭ সালে লর্ডসে নারী বিশ্বকাপ ফাইনালে অনফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করা, যেখানে ইংল্যান্ড রোমাঞ্চকর এক ম্যাচে ভারতকে হারিয়ে শিরোপা জেতে।
আরও পড়ুন
| বিগ ব্যাশ থেকে ছিটকে গেলেন অশ্বিন |
|
অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়ে ব্রাথওয়েট বলেন, ‘আমি ভেবে দেখেছি—আমার বয়স ও অবস্থার প্রেক্ষিতে এখন হয়তো সময় এসেছে তরুণদের সুযোগ করে দেওয়ার।’
ব্রাথওয়েট নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে আরও বলেন, ‘আমি কখনোই ভাবিনি যে আম্পায়ার হব। এটা ছিল এক অপ্রত্যাশিত যাত্রা। তারপরও তিন ফরম্যাটেই দায়িত্ব পালন করতে পারাটা আমার জন্য বিশাল এক অর্জন।’

সেমি-ফাইনালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১৬৯ রানের বিধ্বংসী ইনিংস। পরে ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে লরা উলভার্ট করেন ১০১ রান। শেষ পর্যন্ত শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচ জিততে না পারলেও, ইতিহাস গড়া ব্যাটিং করে আইসিসি র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উঠেছেন দক্ষিণ আফ্রিকা অধিনায়ক।
মেয়েদের ক্রিকেটের সাপ্তাহিক র্যাঙ্কিং হালনাগাদ মঙ্গলবার প্রকাশ করেছে আইসিসি। যেখানে ভারতের স্মৃতি মান্ধানাকে টপকে প্রায় ৪ মাস পর ব্যাটিং র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থান পুনরুদ্ধার করেছেন ২৬ বছর বয়সী উলভার্ট।
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের পুরো টুর্নামেন্টে ব্যাট হাতে দুর্দান্ত ছিলেন উলভার্ট। শেষ পর্যন্ত চ্যাম্পিয়ন শুধু হতে পারেননি তিনি। আসরজুড়ে ১ ফিফটি ও ৩ সেঞ্চুরিতে ৫৭১ রান করেছেন প্রোটিয়া অধিনায়ক। বিশ্বকাপের এক আসরে এটিই সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড।
ইতিহাস গড়া পারফরম্যান্সে ৮১৪ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে এক নম্বরে উঠেছেন উলভার্ট। এটি তার ক্যারিয়ার সেরা রেটিং পয়েন্ট। তার চেয়ে ৩ পয়েন্ট কম নিয়ে দুইয়ে নেমে গেছেন সেমি-ফাইনাল ও ফাইনাল মিলিয়ে ৬৯ রান করা মান্ধানা।
আরও পড়ুন
| বিগ ব্যাশ থেকে ছিটকে গেলেন অশ্বিন |
|
ভারতের বিপক্ষে সেমি-ফাইনালে ৭৭ রানের ইনিংস খেলে ৩ ধাপ এগিয়ে যুগ্মভাবে ৭ নম্বরে উঠেছেন অস্ট্রেলিয়ার তারকা অলরাউন্ডার এলিস পেরি।
সেমি-ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে অপরাজিত ১২৭ রানের ম্যাচ জেতানো ইনিংস খেলা জেমিমাহ রদ্রিগেজ ৯ ধাপ লাফিয়ে ১০ নম্বরে উঠেছেন। অস্ট্রেলিয়ার ওপেনার ফিবি লিচফিল্ড ১৩ ধাপ এগিয়ে উঠেছেন ১৩ নম্বরে।
ইংল্যান্ডের সেমি-ফাইনালে বল হাতে মাত্র ২০ রানে ৫ উইকেট নিয়ে বোলারদের তালিকায় ২ ধাপ লাফ দিয়ে এখন ২ নম্বরে উঠেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার মারিয়ান ক্যাপ। তার ওপরে শুধু ইংল্যান্ডের বাঁহাতি স্পিনার সোফি এক্লেস্টোন।
ফাইনাল ম্যাচে ব্যাট হাতে ৫৮ রানের পর বোলিংয়ে ৫ উইকেট নিয়ে অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে ১ ধাপ এগিয়ে ৪ নম্বরে উঠেছেন টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় দিপ্তি শর্মা। এই তালিকার শীর্ষে অস্ট্রেলিয়ার অ্যাশলে গার্ডনার।

ভারতের কিংবদন্তি ক্রিকেটার রাহুল দ্রাবিড়ের ছোট ছেলে অনভয় দ্রাবিড় জায়গা পেয়েছেন অনূর্ধ্ব–১৯ চ্যালেঞ্জার ট্রফির ‘ভারত সি’ দলে। ৫ থেকে ১১ নভেম্বর হায়দরাবাদে হবে এই টুর্নামেন্ট।
আগামী বছর জিম্বাবুয়ে ও নামিবিয়ায় অনূর্ধ্ব–১৯ বিশ্বকাপকে সামনে রেখে খেলোয়াড় বাছাইয়ের প্রস্তুতি হিসেবেই ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড এই চ্যালেঞ্জার ট্রফির আয়োজন করছে।
সম্প্রতি ভিনু মানকাড ট্রফিতে অনভয় নেতৃত্ব দেন কর্নাটক দলকে। ছয় ম্যাচে ২২০ রান করেন ব্যাট হাতে, এর মধ্যে অপরাজিত ৮২ ও ৬৩ রানের দুটি উল্লেখযোগ্য ইনিংস রয়েছে। তাঁর ব্যাটিংয়ে ভর করেই কর্নাটক কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত পৌঁছায়।
আরও পড়ুন
| গুগলির পর এখন ফ্লিপার-স্লাইডার শিখছেন রিশাদ |
|
চ্যালেঞ্জার ট্রফিতে অনভয়কে ‘উইকেটকিপার–ব্যাটার’ হিসেবে দলে নেওয়া হয়েছে। একই দলে রয়েছেন সৌরাষ্ট্রের যুবরাজ গোহিলও। ভারতের বর্তমান অনূর্ধ্ব–১৯ সেটআপে আরও দুই উইকেটকিপার রয়েছেন—সৌরাষ্ট্রের হারবংশ সিং ও মুম্বাইয়ের অভিগ্যান কুণ্ডু, যারা ইতিমধ্যে ঘরোয়া সিরিজে ভালো পারফরম্যান্স করেছেন।
চার দলের এই টুর্নামেন্টে ‘ভারত এ’ দলটির নেতৃত্ব দিচ্ছেন পাঞ্জাবের বিহান মালহোত্রা, সহ–অধিনায়ক অভিগ্যান কুণ্ডু। ‘ভারত বি’ দলের নেতৃত্বে রয়েছেন বেদান্ত ত্রিবেদি, সহ–অধিনায়ক হারবংশ সিং। অনভয়ের দল ‘ভারত সি’-এর অধিনায়ক হায়দরাবাদের অ্যারন জর্জ, আর সহ–অধিনায়ক পাঞ্জাবের আর্যন যাদব। ‘ভারত ডি’ দলটির নেতৃত্বে রয়েছেন বাংলার চন্দ্রহাস দাস।
রাহুল দ্রাবিড়ের বড় ছেলে সামিত দ্রাবিড় গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে অনূর্ধ্ব–১৯ সিরিজের দলে থাকলেও চোটের কারণে খেলতে পারেননি। এবার ছোট ছেলে অনভয় সেই পথে হাঁটছেন, বড় মঞ্চে নিজেকে প্রমাণের অপেক্ষায়।

দেশের বাইরে টি-টোয়েন্টি লিগ খেলার অপেক্ষা বেড়ে গেল রবিচন্দ্রন অশ্বিনের। হাঁটুর চোটের সামনের বিগ ব্যাশ লিগ থেকে ছিটকে গেলেন ভারতের সাবেক তারকা অফ স্পিনার।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মঙ্গলবার অশ্বিন নিজেই জানিয়েছেন এই খবর। চেন্নাইয়ে বিগ ব্যাশের জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার সময়েই হাঁটুর চোটে পড়েছেন ৩৯ বছর বয়সী ভারতীয় ক্রিকেটার।
চোট থেকে সেরে উঠতে এরই মধ্যে পুনর্বাসন প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছেন অশ্বিন। যে কারণে আগামী ১৪ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া বিগ ব্যাশ খেলতে পারবেন না তিনি।
আরও পড়ুন
| গুগলির পর এখন ফ্লিপার-স্লাইডার শিখছেন রিশাদ |
|
গত বছরের ডিসেম্বরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানান ভারতের তারকা স্পিনার। গত আগস্টে আইপিএল থেকেও অবসর নিয়ে নেন অশ্বিন।
পরে প্রথমবারের মতো বিগ ব্যাশ খেলার জন্য সিডনি থান্ডারের সঙ্গে চুক্তি করেন অশ্বিন। এখন সেই আশা পূরণ না হওয়ায় ব্যথিত তিনি।
“সিডনি থান্ডারের অংশ হয়ে আপনাদের (অস্ট্রেলিয়ার দর্শক) সামনে খেলার জন্য সত্যিই রোমাঞ্চিত ছিলাম। আপাতত পুনর্বাসন প্রক্রিয়া চলবে। যেন আরও শক্তভাবে ফিরে আসতে পারি।”
“আমি সবগুলো খেলাই দেখব। নারী ও পুরুষ- উভয় দলের জন্যই গলা ফাটাব। যদি পুনর্বাসন প্রক্রিয়া ঠিক থাকে ও চিকিৎসকরা সন্তুষ্ট থাকে, তাহলে টুর্নামেন্টের শেষ দিকে আমি অস্ট্রেলিয়া গিয়ে হেলো বলে আসতে পারি। তবে এটি কোনো প্রতিশ্রুতি নয়। আমার চাওয়া শুধু।”
আরও পড়ুন
| রাইজিং স্টারস এশিয়া কাপে ৩২ বছরের জিতেশের সঙ্গে ১৪ বছরের সূর্যবংশী |
|
অশ্বিনের ছিটকে যাওয়া বিগ ব্যাশের জন্যও বড় ধাক্কার। থান্ডারের হয়ে ডেভিড ওয়ার্নারের সঙ্গে খেলার কথা ছিল তার। যেখানে স্টিভেন স্মিথ, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, বাবর আজমের মতো বড় তারকাদের বিপক্ষে বোলিং করতে পারতেন অশ্বিন।
অশ্বিন ছিটকে যাওয়ায় এখন বদলি খেলোয়াড় দলে নিতে পারবে থান্ডার। তবে তাদের স্পিন বিভাগে ক্রিস গ্রিন, তানভির সাঙ্ঘা, শাদাব খান ও টম অ্যান্ড্রুসের মতো বোলাররা আছে। তাই হয়তো নতুন কাউকে নাও নিতে পারে তারা।