২০ আগস্ট ২০২৫, ৪:১১ পিএম
ইয়ুথ ফিজিক্যালি চ্যালেঞ্জড ক্রিকেটের ট্রায়াল ও বাছাইয়ের ক্যাম্পে এসে বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের সুযোগ-সুবিধা দেখে বিমোহিত মুশফিকুর রহিম। তার মতে, দেশের ক্রিকেটের নীতি-নির্ধারকদের এমন উন্নত সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করা উচিত।
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে মঙ্গলবার শুরু হয়েছে ইয়ুথ ফিজিক্যালি চ্যালেঞ্জড ক্রিকেটের ট্রায়াল ও বাছাই। প্রথম দিন এতে উপস্থিত হন বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক ও বাঁহাতি ওপেনার তামিম ইকবাল। আর পর দিন এলেন মুশফিক।
বিশেষভাবে সক্ষম ক্রিকেটারদের ব্যাট-বলের লড়াই দেখতে যাওয়ার পথে বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের সুবিধাদি কিছুটা দেখেন মুশফিক। পরে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে এর ভূয়সী প্রশংসা করেন অভিজ্ঞ উইকেটরক্ষক ব্যাটার।
“এটা (বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্ক) দেখে আমাদের সবারই লজ্জা লাগা উচিত। কারণ এরকম একটা গ্রুপ বাংলাদেশে... ক্রিকেট তো দূরের কথা, (বাংলাদেশের) কোনো জাতীয় দলেরই এরকম সুবিধা নেই। যেটা কিনা খুবই মৌলিক সুবিধা হওয়া উচিত। কারণ আপনি সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে না পারলে ক্রিকেটার বের করে আনা কঠিন।”
বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কে এখন ৫টি সেন্টার উইকেট, ১২টি টার্ফ পিচ রয়েছে। অত্যাধুনিক ইনডোর ফ্যাসিলিটির ভেতরে রয়েছে ৭ লেন ইনডোর অ্যাস্ট্রো টার্ফ, উন্নত বোলিং মেশিনের পাশাপাশি ভিডিও অ্যানালাইসিস করার সুবিধা। এছাড়া উন্নত জিম, সুইমিং পুল ও আইস বাথের ব্যবস্থাও আছে এতে।
মুশফিকের আশা, বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্ক দেখে অনুপ্রাণিত হবেন অন্যরা এবং গড়ে তুলবেন একই ধরনের সুযোগ-সুবিধা। যাতে করে উপকৃত হতে পারেন দেশের ক্রিকেটাররা।
“এই সুযোগ-সুবিধা দেখে আমাদের নীতি-নির্ধারকরা যদি উজ্জীবিত না হয়, তাহলে আফসোস ছাড়া আর কিছু বলার নেই। তবে এটা অবশ্যই প্রেরণাদায়ী একটা জিনিস। একটু দেরি হলেও, উনাদের (বসুন্ধরা) মতো এত বড় একটা গ্রুপ এই কাজটা করেছে। আশা করি, এখান থেকে অনেক ক্রিকেটার উপকৃত হবে, অনেক মানুষ উপকৃত হবে এবং এটা দেখে অনেকে অনুপ্রাণিত হবে।”
খেলাধুলার উন্নতির ক্ষেত্রে বসুন্ধরার সার্বিক চেষ্টার প্রশংসা করেন বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক।
“প্রতিটি ধাপে তারা (বসুন্ধরা) নিজেদের উন্নতি করছে। শেখ জামালে এক বছর খেলেছি, চ্যাম্পিয়নও হয়েছি। তো ইশতিয়াক (সাদেক) ভাইকে খুব কাছ থেকে চিনি। অন্যান্য যারা আছে, তাদেরও চিনি। যেভাবে দিনে দিনে সুবিধাদি বাড়ছে, ভবিষ্যতে আরও অনেক কিছু হবে। আন্তর্জাতিক ভেন্যু হলে আমাদের ক্রিকেটাররা এখানে এসে সর্বোচ্চ সুবিধায় অনুশীলন করতে পারবে।”
টি-টোয়েন্টি সিরিজ হারের প্রতিশোধ ওয়ানডেতে নিয়ে নিল দক্ষিণ আফ্রিকা। অস্ট্রেলিয়াকে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৮৪ রানে হারিয়ে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই ২-০ ব্যবধানে সিরিজ জিতল সফরকারীরা।
ম্যাকের গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ অ্যারেনায় ম্যাথু ব্রিটজকের ও ট্রিস্টান স্টাবসের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ৪৯.১ ওভারে ২৭৭ রান তোলে দক্ষিণ আফ্রিকা। লুঙ্গি এনগিদির ওয়ানডেতে দ্বিতীয় ক্যারিয়ারসেরা বোলিং স্পেলে জয় সহজ হয়ে যায় তাদের। ২৭৮ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ৩৭.৪ ওভারে ১৯৩ রানে গুটিয়ে যায় অজিরা। ৪২ রানে ৫ উইকেট নেন এনগিদি।
৩৮ রানেই হারায় তারা টপ অর্ডার। মিডল অর্ডারে ক্যামেরন গ্রিন ৩৫ ও জশ ইংলিস খেলেছেন ৭৪ বলে ৮৭ রানের দারুণ এক ইনিংস। তবে দলের জয়ের জন্য কার্যকর ইনিংস খেলতে পারেননি বাকি ব্যাটাররা।
তার আগে শুরুটা ভালো না হলেও মিডল অর্ডারের দৃঢ়তায় ঘুরে দাঁড়ায় দক্ষিণ আফ্রিকা। শেষ দিকে আবারও ধস। তারপরও ব্রিটজকের ছন্দ, আর ট্রিস্টান স্টাবসের (৭৪) কার্যকর ফিফটিতে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়াকে ২৭৮ রানের লক্ষ্য দেয় দক্ষিণ আফ্রিকা।
আরও পড়ুন
বদলে গেল বিশ্বকাপে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের ভেন্যুও |
![]() |
ছন্দ ধরে রেখে ছুটে চলেছেন ব্রিটজকে। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম পাঁচ ম্যাচে সবচেয়ে বেশি রান করার রেকর্ডও গড়েছেন এই উইকেটরক্ষক-ব্যাটার। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে ৭৮ বলে ৮৮ রানের অসাধারণ এক ইনিংস খেলেছেন। ওয়ানডেতে চার ম্যাচে ব্রিটজকের রান ৩৭৮। ছাড়িয়ে গেছেন টম কুপারের ৩৭৪ রান। নেদারল্যান্ডসের সাবেক ক্রিকেটার এ জন্য খেলেছেন পাঁচ ওয়ানডে। তাঁকে ছাড়িয়ে যেতে এক ম্যাচ কম লেগেছে ব্রিটজকের।
ব্রিটজকে এই বছর লাহোরে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে নিজের অভিষেক ম্যাচে করেন ১৫০ রান। পরের ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে করেন ৮৩ রান। নিজেকে নিংড়ে দিয়ে অস্ট্রেলিয়া সিরিজে প্রথম ওয়ানডেতে করেন ৫৭ এবং আজ দ্বিতীয় ম্যাচে করেন ৮৮ রান।
ব্রিটজকে এখন ইতিহাসের পথে। প্রথম পাঁচ ওয়ানডেতে চারটি ফিফটি বা তার বেশি স্কোর করার কীর্তি শুধু ভারতের নভজোত সিং সিধু ও টম কুপারের। পঞ্চম ম্যাচে যদি ব্রিটজকে আবার ফিফটি করেন, তবে তিনি হবেন প্রথম খেলোয়াড় প্রথম পাঁচ ওয়ানডেতে পাঁচটি ফিফটি করা ক্রিকেটার।
২০১৮ সালের পর অস্ট্রেলিয়ার মাঠে ওয়ানডে সিরিজ জিতল দক্ষিণ আফ্রিকা।
উইমেন্স চ্যালেঞ্জ কাপে ছেলেদের অনূর্ধ্ব-১৫ দলের কাছে হেরেছিল নিগার সুলাতানা জ্যোতির লাল দল। আজ তাদের কাছে ৪১ রানে হেরেছে মেয়েদের সবুজ দল।
বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে আগে ব্যাটিং করে ৭ উইকেটে ৩৯ ওভারে ১৮৯ রান তোলে ছেলেদের অনূর্ধ্ব-১৫ দল। বৃষ্টিবিঘ্নিত ম্যাচে কমে আসে ম্যাচের পরিধি। ঘরোয়া লিগের ভিজেডি পদ্ধতি অনুযায়ী নাহিদা-শারমিনদের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ৩০ ওভারে ১৭৭ রান। লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ৭ উইকেটে ১৩৫ রান তুলতে সক্ষম হয় তাঁরা।
২৯ রানে দুই ওপেনারকে হারায় মেয়েদের সবুজ দল। তৃতীয় উইকেটে রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক ও সোবহানা মোস্তারি ৭৬ রানের জুটি গড়েন। ১০৫ রানে ফেরেন সোবহানা (৩৫)। তখন সবুজ দল খেলেছে ২৪.১ ওভার। ৫৯ বলে ৫১ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন ঝিলিক। তবে অন্য ব্যাটারদের মন্থর ইনিংস এবং কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারেননি কেউ।
অনূর্ধ্ব-১৫ দলের হয়ে দুটি করে উইকেট নেন মাহিন হোসেন আলিফ, আলিমুল ইসলাম আদিব ও আব্দুল্লাহ।
তার আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ওপেনিং জুটিতে ১২৬ রান তোলে ছেলেরা। খেয়াল রায় ওম ৮২ ও আব্দুর রহমান ইরফান করেন ৪৮ রান। যার সৌজন্যে ১৮৯ রান তোলে তারা। রাবেয়া খান নিয়েছেন ৪ উইকেট।
মেয়েদের ২০২৫ ওয়ানডে বিশ্বকাপের ভেন্যুতে পরিবর্তন এনেছে আইসিসি। বেঙ্গালুরুর পরিবর্তে চতুর্থ ভেন্যু হিসেবে জায়গা পেয়েছে নাভি মুম্বাইয়ের ডিওয়াই পাটিল স্টেডিয়াম। আগামী ৩০ শে সেপ্টেম্বর ভারতে শুরু হচ্ছে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের ১৩তম সংস্করণ।
তবে ম্যাচের তারিখে কোনো পরিবর্তন আসেনি। প্রাথমিক পরিকল্পনায় ভারতের বেঙ্গালুরু, গুয়াহাটি, ইন্দোর ও ভিশাখাপত্তম এবং শ্রীলঙ্কার কলম্বোতে ম্যাচ আয়োজনের কথা ছিল। নতুন সূচিতে বেঙ্গালুরু থেকে সব ম্যাচই সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। যুক্ত করা হয়েছে নাভি মুম্বাই। নতুন সূচি অনুযায়ী ২৬ অক্টোবর ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচ হবে এই ভেন্যুতেই।
২০ অক্টোবর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে কলম্বোয় খেলার কথা থাকলেও সেটিও সরিয়ে নেওয়া হয়েছে নাভি মুম্বাইয়ে। বাংলাদেশ বিশ্বকাপ মিশন শুরু করবে ২ অক্টোবর কলম্বোয় পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে। তারপর ৭ অক্টোবর গুয়াহাটিতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়বে নিগার সুলতানার জ্যোতির দল। ভিশাখাপত্তমে বাংলাদেশ টানা তিন ম্যাচ ১০ অক্টোবর নিউজিল্যান্ড, ১৩ অক্টোবর দক্ষিণ আফ্রিকা ও ১৬ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলবে।
টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচও হচ্ছে না বেঙ্গালুরুতে। ৩০ সেপ্টেম্বর ভারত-শ্রীলঙ্কার লড়াই সরানো হয়েছে গুয়াহাটিতে। আবার ১১ অক্টোবরের শ্রীলঙ্কা-ইংল্যান্ড ম্যাচ চলে গেছে কলম্বোয়। দ্বিতীয় সেমিফাইনাল হবে নাভি মুম্বাইয়ে। ফাইনালের ভেন্যু হিসেবে রাখা হয়েছে নাভি মুম্বাইয়ে। তবে পাকিস্তান ফাইনালে উঠলেই ম্যাচটি কলম্বোয় হবে।
মূলত নিরাপত্তাজনিত কারণে বেঙ্গালুরু থেকে ভেন্যু সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ২০২৫ আইপিএলে চ্যাম্পিয়ন রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর শিরোপা উদযাপনে গিয়ে পদদলিত হয়ে ১১ জনের প্রাণহানি ও বহু মানুষ আহত হয়। পরে কর্ণাটক স্টেট ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন এম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে ম্যাচ আয়োজনের জন্য পুলিশ ছাড়পত্র পেতে ব্যর্থ হয়।
দ্য হান্ড্রেড টুর্নামেন্টে ৫ বলে ৩২ রান দিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত এক রেকর্ড গড়লেন স্যাম কুক। টুর্নামেন্টে ৫ বলের সেটে সবচেয়ে বেশি রানের রেকর্ড এখন এটি। এর আগে রেকর্ডটি ছিল রশিদ খানের। গত মৌসুমে ৫ বলে ৩০ রান দিয়েছিলেন আফগান লেগস্পিনার।
গতকাল ওভাল ইনভিনসিবলসের বিপক্ষে ম্যাচে অপ্রত্যাশিত রেকর্ডটি গড়েন ট্রেন্ট রকেটসের বোলার স্যাম কুক। ওভালে টসে হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে ১০০ বলে ১৭১ রান করে ট্রেন্ট রকেটস। দলের হয়ে জো রুট সর্বোচ্চ ৪১ বলে ৭৬ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন। ১৭২ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ১১ বল বাকি থাকতেই ম্যাচ জিতে নেয় ওভাল ইনভিনসিবলস।
তবে রান তাড়ায় এক পর্যায়ে ম্যাচটি ছিল রকেটসের পক্ষেই। নিজের প্রথম দুই সেটে দুর্দান্ত ছিলেন কুক, ১০ বলে দেন মাত্র ৬ রান। শেষ ৩৫ বলে ৮৩ রান দরকার ছিল ইনভিনসিবলসের। তৃতীয় সেট করতে এসে বিবর্ণ রূপে ধরা দিলেন কুক। ৫ বলে ৩২ রান দিয়ে ম্যাচের গতিপথই বদলে দেন। ইনিংসের ১৩তম সেটে কুকের বিপক্ষে ব্যাটে তাণ্ডব চালান আরেক ইংলিশ ক্রিকেটার স্যাম কারান।
শুরুটা ওয়াইড বলে বাউন্ডারি দিয়ে করেন কুক। পরের বলও হয় ওয়াইড। ফলে কোনো বল না করেই ৬ রান দেন কুক। পরের দুই বলে ছক্কা ও চার হাঁকান কারান। পরের বলটি নো এবং ছক্কা। হানড্রেডে একটি নো হলে ২ রান হয়। তারপর ফ্রি হিটেও ছক্কা হাঁকান কারান। বাকি দুই বলে ২ রান দেন কুক। শেষ পর্যন্ত ১১ বল আর চার উইকেট হাতে রেখে জয় তুলে নেয় ওভাল ইনভিনসিবলস। ৩২ বলে ৫৮ রান করে অপরাজিত থাকেন জর্ডান কক্স। ২৪ বলে ৫৪ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন কারান।
গত বছরের আসরে ৫ বলে ৩০ রান দিয়ে আগের রেকর্ডটি ছিল রাশিদ খানের। ২০২১ আসরে ৫ বলে ২৯ দিয়েছিলেন স্টিভেন ফিন।
শুরুটা ভালো না হলেও মিডল অর্ডারের দৃঢ়তায় ঘুরে দাঁড়ায় দক্ষিণ আফ্রিকা। শেষ দিকে আবারও ধস। তারপরও ম্যাথু ব্রিটজকের ছন্দ, আর ট্রিস্টান স্টাবসের কার্যকর ফিফটিতে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়াকে ২৭৮ রানের লক্ষ্য দিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
ছন্দ ধরে রেখে ছুটে চলেছেন ব্রিটজকে। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম পাঁচ ম্যাচে সবচেয়ে বেশি রান করার রেকর্ডও গড়েছেন এই উইকেটরক্ষক-ব্যাটার। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে ৭৮ বলে ৮৮ রানের অসাধারণ এক ইনিংস খেলেছেন। ওয়ানডেতে চার ম্যাচে ব্রিটজকের রান ৩৭৮। ছাড়িয়ে গেছেন টম কুপারের ৩৭৪ রান। নেদারল্যান্ডসের সাবেক ক্রিকেটার এ জন্য খেলেছেন পাঁচ ওয়ানডে। তাঁকে ছাড়িয়ে যেতে এক ম্যাচ কম লেগেছে ব্রিটজকের।
ব্রিটজকে এই বছর লাহোরে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে নিজের অভিষেক ম্যাচে করেন ১৫০ রান। পরের ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে করেন ৮৩ রান। নিজেকে নিংড়ে দিয়ে অস্ট্রেলিয়া সিরিজে প্রথম ওয়ানডেতে করেন ৫৭ এবং আজ দ্বিতীয় ম্যাচে করেন ৮৮ রান।
ব্রিটজকে এখন ইতিহাসের পথে। প্রথম পাঁচ ওয়ানডেতে চারটি ফিফটি বা তার বেশি স্কোর করার কীর্তি শুধু ভারতের নভজোত সিং সিধু ও টম কুপারের। পঞ্চম ম্যাচে যদি ব্রিটজকে আবার ফিফটি করেন, তবে তিনি হবেন প্রথম খেলোয়াড় প্রথম পাঁচ ওয়ানডেতে পাঁচটি ফিফটি করা ক্রিকেটার।
প্রথম ওয়ানডে জিতে সিরিজে এগিয়ে আছে অস্ট্রেলিয়া। ম্যাকে গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ অ্যারেনায় আজ সিরিজ বাঁচানোর লড়াই অজিদের। বিপরীতে সিরিজ জয়ের দারুণ সুযোগ প্রোটিয়াদের।
১ দিন আগে
১ দিন আগে
১ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে
৪ দিন আগে
৫ দিন আগে
৫ দিন আগে
৫ দিন আগে
৬ দিন আগে
৬ দিন আগে
৬ দিন আগে
৬ দিন আগে
৬ দিন আগে