এই কদিন আগেও মনে হচ্ছিল রিয়াল মাদ্রিদ ছেড়ে যাওয়াটা কেবলই সময়ের ব্যাপার মাত্র। তবে ব্রাজিল জাতীয় দলের কোচ হওয়া নিয়ে কার্লো আনচেলত্তির সম্ভাব্য চুক্তির প্রক্রিয়া নিয়ে মাঝপথে বিপত্তি বেঁধে যাওয়ায় তৈরি তিন পক্ষই এখন আছে এক অনিশ্চয়তার মধ্যে। যাকে নিয়ে এত আলোচনা, সেই আনচেলত্তি অবশ্য আছেন নির্লিপ্তই। বরং জানিয়ে দিলেন, নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে সিদ্ধান্ত নাকি নিয়েও ফেলেছেন সময়ের অন্যতম সেরা এই কোচ।
গত বৃহস্পতিবার সূত্রের বরাত দিয়ে ইএসপিএন তাদের এক প্রতিবেদনে জানায়, লা লিগায় রিয়ালের মৌসুমের শেষে ভাগ্য নির্ধারিত না হওয়া পর্যন্ত আনচেলত্তির সাথে সম্ভাব্য চুক্তি জন্য সময়সীমা বাড়িয়েছে ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশন (সিবিএফ), যা গড়িয়েছে ২৬ মে পর্যন্ত। আর এই মৌসুমে রিয়ালের শেষ ম্যাচ ২৫ মে। ফলে বাতাসে ভাসছে গুঞ্জন, অন্তত মৌসুম শেষ না হওয়া পর্যন্ত হয়ত সিবিএফের সাথে আনুষ্ঠানিক আলোচনা করতে পারবেন না আনচেলত্তি।
লা লিগায় সেল্টা ভিগোর বিপক্ষে ম্যাচকে সামনে রেখে শনিবার সংবাদ সম্মেলনে নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্নে আনচেলত্তি দিয়েছেন স্পষ্ট জবাব।
“আমি খুব ভালোভাবেই জানি যে আমি কী করছি, আমাকে কী করতে হবে, আমি কী করতে যাচ্ছি। এটাও জানি, আজ আমার ভবিষ্যৎ নিয়ে কোনো কথা হচ্ছে না। আমি জানি আমি আজ আপনাদের হতাশ করছি, কিন্তু তাতে আমার কিছু যায় আসে না।”
উল্লেখ্য, ব্রাজিল জাতীয় দলের পরবর্তী ম্যাচ আগামী জুনে। এর আগেই নতুন কোচ নিয়োগ দিয়ে সিবিএফ। সেই তাড়া থাকলেও আপাতত আনচেলত্তির সাথে আনুষ্ঠানিক আলোচনার আগে সিবিএফ নজর দিচ্ছে সাবেক চেলসি কোচের সাথে রিয়ালের চুক্তি বাতিলের প্রক্রিয়া নিয়ে, যা আছে ২০২৬ সাল পর্যন্ত। শর্ত অনুযায়ী তার আগে যদি স্প্যানিশ ক্লাবটি তাকে বরখাস্ত করে, তাহলে তিনি বোনাস পাবেন এক মৌসুমের।
দুই মেয়াদে রিয়ালকে তিনটি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ট্রফি, দুটি লা লিগা জিতিয়েছেন আনচেলত্তি। ক্লাবটির ইতিহাসে অন্যতম সফল কোচ তিনি। তবে এই মৌসুমে রিয়াল একে একে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, স্প্যানিশ সুপার কাপ ও কোপা দেল রের শিরোপা লড়াই থেকে ছিটকে যাওয়ায় চাপের মুখে আছেন তিনি। জোর গুঞ্জন রয়েছে, লা লিগায় রিয়ালের বাকি পাঁচ ম্যাচই হতে যাচ্ছে তার অধ্যায়ের শেষ। স্থলাভিষিক্ত হিসেবে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হচ্ছে লেভারকুসেন কোচ জাবি আলোনসোর নাম, যিনি একসময় খেলেছেন রিয়ালের জার্সিতে।
আনচেলত্তি অবশ্য বললেন, তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানতে অপেক্ষায় থাকতে হবে আরও।
“আমি স্পষ্ট করে যা বলতে পারি তা হল আমি আমার ক্লাব, আমার খেলোয়াড় এবং আমার ভক্তদের খুব ভালোবাসি। আমি ২৫ মে আমার ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলব, এর আগে নয়।”
৪ মে ২০২৫, ১০:৩৯ পিএম
৩ মে ২০২৫, ৪:০০ পিএম
বার্সেলোনার এই দলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় কে? অধিকাংশের ভোট পড়বে লামিন ইয়ামালের দিকেই। বাকিদের একটা বড় অংশ থাকবে রাফিনিয়া বা রবার্ট লেভানদভস্কির। তবে টনি ক্রুসের মত একজনের চোখ তো খুঁজে বেড়াবে এমন কাউকে, যিনি পাদপ্রদীপের আলোয় না থেকে মূল কাজটা করে দেবেন। সাবেক রিয়াল মাদ্রিদ মিডফিল্ডারের কাছে তাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় হচ্ছেন পেদ্রি। নিজের পজিশনে তাকে বিশ্ব সেরাও মানছেন বিশ্বকাপ জয়ী এই ফুটবলার।
বার্সেলোনার প্রতিভাবান এই দলে এত এত খেলোয়াড়দের ভিড়, তাতে আসলে প্রায়ই আড়ালে থেকে যান পেদ্রি। চোটের কারণে গত মৌসুমে নিজের সেরা ছন্দে না থাকলে এবার বার্সেলোনার ট্রেবল জয়ের লক্ষ্য রেখে চলেছেন গুরুত্বপূর্ণ অবদান। গোলের পর গোল করে স্পটলাইটটা অবশ্য পাচ্ছেন ইয়ামাল-রাফিনিয়ারা। তবে মাঝ মাঠে পেদ্রি নিজের কাজটা ঠিকঠাক করছেন বলেই গোলের সামনে ফরোয়ার্ডরা আছেন সেরা ছন্দে।
তবে মুন্দো দেপার্তিভোকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ক্রুস বললেন, গুরুত্ব বিবেচনায় পেদ্রিই সেরা।
“আমার চোখে পেদ্রির মত একজন খেলোয়াড় এমনকি ইয়ামাল, রাফিনিয়া বা লেভানদভস্কির চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ। এই ধরনের খেলোয়াড়রাই পার্থক্য গড়ে দেয়, অথবা ম্যাচটাকে সেই জায়গায় নিয়ে যায়। এই পজিশনে আমার চোখে পেদ্রি এই মুহূর্তে পেদ্রিই সেরা। আপনি যদি এই মানের একজন খেলোয়াড়কে ছাড়া মাঠে নামেন, তাহলে সেটা চোখে পড়বেই। পেদ্রি হাতেগোনা কয়েকজন মিডফিল্ডারদের একজন, যে কিনা অল্প জায়গার মধ্যেও ড্রিবল করে বের হয়ে যাওয়ার ক্ষমতা রাখে। পেদ্রির মত একজন খেলোয়াড় ম্যাচের সব পরিস্থিতিতে আপনাকে সাহায্য করবে।”
এই মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৫৪টি ম্যাচ খেলে ফেলেছেন পেদ্রি। নিজে করেছেন ৬টি গোল, আর করিয়েছে ৭টি। মাঠে থেকেছেন ৪ হাজার মিনিটের বেশি। গোল করার চেয়ে মাঝমাঠ নিয়ন্ত্রের কঠিন কাজটা করছেন বলেই ফ্লিক তাকে যতোটা সম্ভব খেলিয়ে যাচ্ছেন।
জার্মানির ২০১৪ বিশ্বকাপ জয়ী দলের সদস্য ক্রুসের কাছে ঠিক এই কারণেই রয়েছে পেদ্রির বাড়তি কদর।
“আপনি যার বিপক্ষেই খেলুন না কেন, পেদ্রি যদি না খেলে তাহলে আপনি তার শূন্যতা টের পাবেন। সে শুধু গোল বা অ্যাসিস্টই করে না। সে সব পরিস্থিতিতে একটা সমাধান বের করে দেয়। এই মৌসুমে পেদ্রি যা যা করছে, সেটা আমার নজরে এসেছে। কেবল চ্যাম্পিয়ন্স লিগেই সে প্রতি ম্যাচে ৫২ বার প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়কে পেছনে ফেলেছে। আর লা লিগায় প্রতি ম্যাচে সে ৫৯ বার কাজটা করেছে। সে প্রতি ম্যাচে প্রায় ১১-১২ জন ডিফেন্ডারকে ডুয়েলে হার মানায়, একজন মিডফিল্ডারের জন্য এটাই সবচেয়ে কঠিন কাজ।”
বুন্দেসলিগায় রেলিগেশন এড়ানোর লড়াইয়ে থাকা হাইডেনহিমের গোলরক্ষক কেভিন মুলার ও বোচুম ফরোয়ার্ড ফিলিপ হফম্যান চোট থেকে সেরে উঠছেন। দুই দলের মধ্যকার ম্যাচে আঘাত পেয়ে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছিল দুজনকেই।
গত শনিবার হাইডেনহাইম এক বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে, বোচুমের ইব্রাহিমা সিসোসকোর সাথে সংঘর্ষে অজ্ঞান হয়ে লুটিয়ে পড়েছিলেন মুলার। স্ট্রেচারে করে মাঠ ছাড়ার আগে লম্বা সময় ধরে তাকে মাঠে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছিল।
আর হাইডেনহাইমের মারভিন পিয়েরিংয়ারের সাথে সংঘর্ষে পাঁজরের হাড় ভেঙেছে হাফম্যামের। বোচুম জানিয়েছে, তার চোটটি বেশ গুরুতর ছিল।
দুজনের মধ্যে এই মৌসুমে খেলার সম্ভাবনা আছে কেবল হফম্যানের। তিনি দুই ম্যাচ মিস করবেন বলেই ধারণা করা হচ্ছে। তবে মুলার হাইডেনহাইমের হয়ে আবার কবে খেলবেন, তা নিয়ে রয়েছে অনিশ্চয়তা।
তাদের চোট পাওয়ার ম্যাচটি ড্র হয় ০-০ স্কোরলাইনে। পয়েন্ট টেবিলে হাইডেনহাইম আছে ১৬তম স্থানে, আর বোচুম ১৮তম।
লম্বা একটা চোট কাটিয়ে ফেরার ম্যাচে ছিল না তেমন জড়তা। করেছেন দারুণ কিছু সেভও। রিয়াল ভায়াদলিদের বিপক্ষে মার্ক-আন্দ্রে টের স্টেগানের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট হলেও বড় ম্যাচে এখনই তার ওপর ভরসা করতে চাচ্ছেন না বার্সেলোনা কোচ হান্সি ফ্লিক। মৌসুমের বাকি গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচগুলোতে গোলবার সামলানোর দায়িত্ব তাই তিনি দিচ্ছেন ওজেসিচ সেজনিকে।
অথচ মৌসুমের প্রথম ভাগে টের স্টেগানের চোটের সময় সেজনি খেলার মধ্যেই ছিলেন না। অবসরে থাকা সাবেক পোলিশ গোলরক্ষককে বার্সেলোনা দলে টেনেছিল মূলত তার শূন্যতা পূরণের জন্য। তবে অবিশ্বাস্য পারফরম্যান্স দেখিয়ে দলটির ট্রেবল জয়ের লড়াইয়ে সেজনি রাখছেন বড় অবদান। সাত মাস পর ফেরা টের স্টেগান সম্পূর্ণ ফিট হয়ে দলে ফিরলেও দলের প্রথম গোলরক্ষকের জায়গাটা তাই তার দখলেই থাকছে।
ভায়াদলিদের বিপক্ষে লা লিগার ২-১ গোলে জয়ের ম্যাচের পর ফ্লিক নিশ্চিত করে দেন দুই গোলরক্ষকের অবস্থান।
“সামনে আমরা দেখব মার্ক কেমন করে, আজ (শনিবার) সে ভালো করেছে। তবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে এবং (লা লিগায়) রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে গোলপোস্টের নিচে সেজনিই থাকবে।”
সম্প্রতি কোপা দেল রে জয়ী বার্সেলোনার পরবর্তী পরীক্ষা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে। ইন্তার মিলানের সাথে প্রথম লেগ ড্র হয়েছিল ৩-৩ গোলে। এই সপ্তাহে ফিরতি লেগের লড়াইয়ের পর আগামী ১১ মে ফ্লিকের দল লা লিগায় খেলবে রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে।
এই কারণেই পয়েন্ট টেবিলের ২০তম স্থানে থাকা ভায়াদলিদের বিপক্ষে ৯ পরিবর্তন নিয়ে একাদশ সাজায় বার্সেলোনা। প্রথমার্ধে এক গোল খেয়ে চাপে পড়ে গেলেও বিরতির পর রাফিনিয়া ও ফেরমিন লোপেজের গোলে জয় নিয়ে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষস্থান মজবুত করে বার্সেলোনা।
দলের পারফরম্যান্স নিয়ে তাই সন্তুষ্ট ফ্লিক।
“আমি হতাশ নই, আপনি যখন অনেক পরিবর্তন করেন, খেলোয়াড়দের পক্ষে মানিয়ে নেওয়া সহজ নয়, তারা সবাই তরুণ। আমি তাদের বিশ্বাস রাখি। দলে অনেক পরিবর্তন আনা হলে লেভেলটা এক থাকে না। লক্ষ্য ছিল তিনটি পয়েন্ট এবং আমি খুশি যে আমরা সেটা পেয়েছি।”
ম্যাচ ‘ম্যানিপুলেশন’ বা পরিকল্পনা করে সাজানো ম্যাচ খেলার জন্য বড় শাস্তিই পেল কেনিয়া এবং ভিয়েতনামের দুটি দ্বিতীয় বিভাগের দল। উভয় ক্লাবকে তৃতীয় বিভাগে নামিয়ে দিয়েছে বিশ্ব ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফা।
গত শুক্রবার ফিফার পরিচালনা কমিটির প্রতিবেদনা বলা হয়, তাদের ডিসিপ্লিনারি কমিটি কেনিয়ান ক্লাব মুহোরোনি ইয়ুথকে একটি ম্যাচ এবং টুর্নামেন্টের ফলাফল হেরফের সম্পর্কিত কার্যকলাপে যুক্ত থাকার দায়ে অভিযুক্ত করেছে। আর তাই দ্বিতীয় বিভাগের জাতীয় সুপার লিগ থেকে ক্লাবকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
ফিফা বিবৃতিয়ে আরও জানায়, ডিসিপ্লিনারি কমিটি পরবর্তী মৌসুমের জন্য মোহোরোনি ইয়ুথ সিনিয়র দলকে ফুটবল কেনিয়া ফেডারেশন ডিভিশন ওয়ান লিগে (তৃতীয় বিভাগ) নামিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।
একই অপরাধ করে দোষী সাব্যস্ত হয়েছে ভিয়েতনামের ক্লাব ফু থোকে। তারাও সাজানো ম্যাচে অংশ নিয়েছিল বলে প্রমাণ পেয়েছে ফিফা৷ ফলে ক্লাবটির সিনিয়র দলকে ভিয়েতনাম ফুটবল লিগের দ্বিতীয় বিভাগ থেকে তৃতীয় বিভাগে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে।
ফিফা আরও জানিয়েছে, দুই ক্লাবকেই তাদের শাস্তির ব্যাপারে অবহিত করা হয়েছে। নিজেদের পক্ষ সমর্থন করে এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে চাইলে তারা আবেদনও করতে পারবে।
চুক্তির মেয়াদের বেশ কিছুটা বাকি থাকলেও সাম্প্রতিক সময়ে আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে উইলিয়াম সালিবার ভবিষ্যৎ। আর্সেনাল ডিফেন্ডারের দিকে চোখ রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদের। তবে এটা নিয়ে চিন্তিত নন ইংলিশ ক্লাবটির কোচ মিকেল আর্তেতা। তার স্পষ্ট বার্তা, আর্সেনালেই থেকে যাবেন সালিবা।
আর্সেনালের সাথে আরও দুই বছরের চুক্তি রয়েছে ২৪ বছর বয়সী সালিবার। তবে স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যমে জোর গুঞ্জন, আসছে গ্রীষ্মের দলবদলে তাকে দলে টানার জন্য চেষ্টা করবে রিয়াল। সময়ের অন্যতম সেরা সেন্টার-ব্যাকদের একজনকে ক্লাবে ধরে রাখার জন্য তাই আগেই কাজ শুরু করতে চায় আর্তেতার দল। সূত্রের বরাত দিয়ে ইএসপিএন জানিয়েছে, এই মৌসুম শেষেই সালিবার সাথে চুক্তি নবায়ন করতে চায় আর্সেনাল।
আরও পড়ুন
প্রিমিয়ার লিগে আরও খেলার যোগ্যতা আছে, মনে করেন ডে ব্রুইনা |
![]() |
সালিবাকে নিয়ে রিয়ালের আগ্রহ নিয়ে ক্রমবর্ধমান জল্পনা-কল্পনার কারণে উদ্বিগ্ন কিনা, শুক্রবা সংবাদ সম্মেলনে এই প্রশ্নে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেন আর্তেতা।
“আমি এই ধরণের বিষয়গুলো (ক্রীড়া পরিচালক) সামলানোর দায়িত্ব আন্দ্রেয়া বার্তা আর ক্লাবের ওপরই ছেড়ে দিচ্ছি। সালিবার থাকার ব্যাপারে আমি নিশ্চিত, কারণ তার সাথে আমার কথা হয়েছে। সে এখানে খুশি আছে, তাই সে আমাদের সাথেই থাকতে চায়। দেখা যাক ভবিষ্যতে কী হয়।”
চলতি মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৪৭টি ম্যাচ খেলেছেন সালিবা। মাঠে ছিলেন ৪ হাজার ১৫১ মিনিট। আর্সেনালের চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে জায়গা করে নেওয়ার পেছনে বড় অবদান রেখেছেন ফরাসি ডিফেন্ডার।
আরও পড়ুন
‘মেসি-রোনালদোর পর্যায়ে যেতে আরও উন্নতি করতে হবে ইয়ামালকে |
![]() |
আর এই কারণেই রিয়ালের চোখ সালিবার দিকে। কারণ, পুরো মৌসুমেই দলটিকে ভুগতে হয়েছে রক্ষণভাগ নিয়ে, যেখানে বড় অবদান ছিল ডিফেন্ডারদের একের পর এক চোট। এসিএলের চোটে মৌসুমের শুরুতেই ছিটকে যান দানি কারভাহাল ও এদের মিলিতাও। ডেভিড আলাবা এক বছরের বেশি সময় পর ফিরে পাননি ফর্ম। মৌসুমের এই পর্যায়ে এসে ফের চোটে ছিটকে গেছেন তিনি। আরেক সেন্টার ব্যাক আন্টোনিও রুডিগারও মাঠের বাইরে চলে গেছেন দুই মাসের জন্য।
৪ দিন আগে
১৪ দিন আগে
১৪ দিন আগে
১৪ দিন আগে
১৭ দিন আগে
২৮ দিন আগে